• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
চলছে শিল্পী সমিতির নির্বাচন : এফডিসিতে নিরাপত্তা জোরদার
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক (২০২৪-২৬) নির্বাচন চলছে বিএফডিসি প্রাঙ্গণে। নির্বাচনের পরিবেশ ঠিক রাখতে ও সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করতে পুরো এফডিসিজুড়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।  এদিন এফডিসির মূল ফটক থেকে এফডিসির বিভিন্ন জায়গায় প্রায় আড়াই শ’ পুলিশ সদস্যসহ সাদা পোশাকে সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা উপস্থিত লক্ষ্য করা যায়।  সরেজমিনে দেখা যায়, অভিনয়শিল্পী, প্রযোজক, পরিচালক, সহকারী পরিচালকসহ এফডিসির বিভিন্ন ইউনিট সদস্যদের নিজ নিজ সমিতির পরিচয়পত্র ছাড়া ভেতরে ঢুকতে বাধা দিচ্ছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।  এফডিসি সূত্র জানায়, এফডিসির নিরাপত্তার স্বার্থে এফডিসির বিভিন্ন পয়েন্টে বাড়তি ৩১টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। এর আগে সকাল নয়টার কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় চলচ্চিত্র শিল্পীদের সংগঠনের ভোটগ্রহণ। নির্বাচনের প্রথম ভোট প্রদান করেন অভিনেতা ডা. এজাজ।  ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ, অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ। এর মধ্যে সভাপতি পদে লড়ছেন একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও দাপুটে খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর।  অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক পদে গেল আসরের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড ও দানবীর’খ্যাত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু। এ ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। দুপুরে এক ঘণ্টা বিরতি থাকবে মধ্যাহ্নভোজের জন্য। এবারের মোট ভোটার ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবক।
৩ ঘণ্টা আগে

ইউপি নির্বাচনে এমপির হস্তক্ষেপের অভিযোগ, সুষ্ঠুভোট নিয়ে শঙ্কা 
লক্ষ্মীপুর-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকুর বিরুদ্ধে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে এক প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার অভিযোগ উঠেছে। এতে সদর উপজেলার তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সুষ্ঠুভোট নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান ওমর ফারুক ইবনে হুছাইন ভুলু (আনারস) সাংবাদিক সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন। সাংবাদিক সম্মেলনে ওমর ফারুক ইবনে হুসাইন ভুলু বলেন, আমাদের নির্বাচনে এমপি গোলাম ফারুক পিংকু সরাসরি হস্তক্ষেপ করছেন। এতে এখানে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা রয়েছে। বোরহান চৌধুরীর লোকজনের দফায় দফায় হামলা ও আমাদের কর্মসূচিতে বাধা দিয়ে নির্বাচনী পরিবেশকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। আমি সুষ্ঠুভোট চাই। তিনি আরও জানান, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে এমপি পিংকু গত শনিবার নতুন তেওয়ারীগঞ্জে এসেছেন। সেখানে বৈঠকে বসে অটোরিকশার প্রার্থী আক্তার হোসেন বোরহান চৌধুরীর সঙ্গে নেতাকর্মীদের সমঝোতা করে দেন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় নতুন তেওয়ারীগঞ্জ বাজারে তার পথসভায় বোরহান চৌধুরীর লোকজন দফায় দফায় হামলা করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে এমপির নাম ভাঙিয়ে বোরহান চৌধুরী গণসংযোগ ও ভোট চাচ্ছেন। একইভাবে তার (ভুলু) কর্মীদেরকে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে। কয়েকটি স্থান থেকে ইউছুফ মাঝি ও মো. দুলালকে তুলে নিয়ে হুমকি-ধমকি দিয়ে পরে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া এলাকায় নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন স্থানে লাগানো ক্লোজসার্কিট (সিসি) ক্যামেরা বোরহান চৌধুরীর লোকজন যন্ত্রপাতি চুরি করে নিয়ে গেছে। এসব ঘটনায় তিনি রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন। অভিযুক্ত প্রার্থী ও তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আক্তার হোসেন বোরহান চৌধুরী বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্য। বহিরগতদের এনে তিনি গণসংযোগ করছেন। ওইসব গণসংযোগে উচ্ছৃঙ্খল বক্তব্য শুনে জনগণ বাধা দিয়েছে। এর সঙ্গে আমি বা আমার কেউ জড়িত নয়।  লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক পিংকু বলেন, আমরা সুষ্ঠু ও গ্রহণ নির্বাচন চাই। জনগণের ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবে। আমার নাম ভাঙিয়ে ভোট চাওয়ার ঘটনা ভুয়া। এ ধরনের কোনো সুযোগ নেই। ভুলু ভুয়া অভিযোগ এনেছেন। আমিও কারো জন্য কাজ করি না। আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় আমি সুষ্ঠুভাবে ভোটের গ্রহণের জন্য প্রশাসনকে বলেছি।  নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও রামগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা স্বপন কুমার ভৌমিক বলেন, কিছু অভিযোগ শুনেছি। তবে লিখিতভাবে কেউই কোন অভিযোগ দেইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, ভুলু ও বোরহান ছাড়াও তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়নে আরও ৬ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আল মাহমুদ ইবনে হুছাইন (মোটরসাইকেল), মনির মাহমুদ নোবেল (টেলিফোন), উসমান হোসেন (চশমা), মাহফুজুর রহমান (ঘোড়া), শাহেদা আক্তার (রজনীগন্ধা) ও সবুজের রহমান (ঢোল)। আগামি ২৮ এপ্রিল তেওয়ারীগঞ্জসহ সদর উপজেলার বাঙ্গাখাঁ, দালালবাজার, লাহারকান্দি ও দক্ষিণ হামছাদী ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ হবে।
২০ ঘণ্টা আগে

আ.লীগের এমপি-মন্ত্রীর সন্তান-স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন করতে মানা
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক করতে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী–সংসদ সদস্যদের সন্তান, পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয়দের ভোট থেকে সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ দিয়েছে ক্ষমতাসীন দল। যারা এ নির্দেশ অমান্য করে উপজেলা নির্বাচন করবেন, তাদের বিরুদ্ধে দল বহিষ্কারাদেশসহ কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেবে বলে হুমকি দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন একটি গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন,  এ ধরনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। দলের সভাপতি শেখ হাসিনার বরাত দিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তাদেরকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন। তারা নিজ নিজ বিভাগে বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন। নির্দেশনা পেয়ে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে বৈঠক করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বৈঠকে দলের সাংগঠনিক সম্পাদকগণ, দপ্তর সম্পাদক ও উপ-দপ্তর সম্পাদক উপস্থিত ছিলেন। ওবায়দুল কাদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দপ্তর সম্পাদককে সারাদেশে মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের মধ্যে যাদের স্বজন ও পরিবারের সদস্য নির্বাচন করছেন, সে তালিকা তৈরির নির্দেশ দেন। এ সময় তাৎক্ষণিকভাবে মাদারীপুর সদরের সংসদ সদস্য ও দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান এবং নোয়াখালীর একরামুল করিম চৌধুরীকে ফোন করে দলীয় সিদ্ধান্তের কথা জানান সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক। জানা যায়, শুধু সন্তান, পরিবার বা নিকটাত্মীয় ছাড়াও মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের প্রকাশ্যে বা গোপনে উপজেলা নির্বাচনে কোনোভাবে সম্পৃক্ত না হওয়ার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কারণ, স্থানীয় পর্যায়ে নিজের প্রভাব বাড়ানোর জন্য মন্ত্রী–সংসদ সদস্যরা আত্মীয়–পরিজন ছাড়াও ‘মাই ম্যান’ তৈরি করার লক্ষ্যে পছন্দের প্রার্থী নিয়ে মাঠে নামছেন। এতে দলের তৃণমূলের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে বলে দলের নীতিনির্ধারকেরা মনে করছেন। এ ছাড়া স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশকেও ব্যবহারের চেষ্টা করছেন মন্ত্রী-সংসদ সদস্যরা। এ জন্যই কড়া অবস্থান। এ বিষয়ে আরও জানা যায়, ২ মে সংসদের আগামী অধিবেশন বসছে। ওই অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠক ডাকা হতে পারে। ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নিজে মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের উপজেলা নির্বাচন বিষয়ে তার অবস্থান তুলে ধরবেন। প্রভাব বিস্তার থেকে বিরত থাকার বিষয়ে নির্দেশনা দেবেন। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদেরও বৈঠক হতে পারে। সেখানেও বিষয়টি আলোচিত হবে। প্রথম ধাপে আগামী ৮ মে দেশের ১৫২টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় ১৫ এপ্রিল, বাছাই ১৭ এপ্রিল, প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২৩ এপ্রিল। আর দ্বিতীয় ধাপে ১৬১টি উপজেলায় আগামী ২১ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। তফসিল অনুযায়ী, এ ধাপে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ২১ এপ্রিল, বাছাই ২৩ এপ্রিল, প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল এবং প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। এই নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান, সাধারণ ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট হবে। নির্বাচন কমিশন জানায়, দেশের ৪৮১টি উপজেলায় চার ধাপের নির্বাচন শুরু হবে ৮ মে, শেষ হবে জুনের প্রথম পক্ষে। ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দুই ধাপের তফসিলও ঘোষণা করা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে

প্রথম ধাপের উপজেলা ভোটে বৈধ প্রার্থী ১৭৮৬ জন
নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের ভোটে যাচাই-বাছাই শেষে মোট বৈধ প্রার্থী দাঁড়িয়েছে ১ হাজর ৭৮৬ জন। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল)  মাঠ পর্যায় থেকে পাঠনো তথ্য একীভূত করার পর তিনি এ তথ্য জানান।  অশোক কুমার দেবনাথ জানান, মোট ১ হাজার ৮৯০ জন প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন। তাদের মধ্যে বাছাইয়ে বাতিল হয়েছে ১০৪ জনের মনোনয়নপত্র। আর বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ১ হাজার ৭৮৬ জন। প্রসঙ্গত, প্রথম ধাপের নির্বাচনের জন্য কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।  
২৩ ঘণ্টা আগে

শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে যা বললেন কাজী হায়াৎ
আগামী ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। এ দিন নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এফডিসিতে সমিতির ভোটার ছাড়া অন্যদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ জানিয়েছেন অনেকেই।  এমনকি বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সদস্যরা। ফলে উত্তপ্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে এফডিসিতে। এবার বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন নির্মাতা কাজী হায়াৎ।   সম্প্রতি দেশের এক গণমাধ্যমে শিল্পী সমিতির নির্বাচনের দিন এফডিসিতে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও পরিচালক সমিতিসহ অন্যান্য সমিতির সদস্যদের প্রবেশ না করার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানান কাজী হায়াত।  ভোটের দিন অন্যান্য সমিতির সদস্যদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞায় ক্ষোভ প্রকাশ করছেন অনেকেই? বিষয়টি আপনি কীভাবে দেখছেন? এমন প্রশ্নের জবাবে কাজী হায়াৎ বলেন, ‘মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিয়ে তারা করবে কী? তারা কি ভোটার? জিজ্ঞেস করেন তো তারা ভোটার কি না? তারা কেন আসবে? এক জায়গায় লোক জড়ো হওয়া নিষিদ্ধ অনেক সময়। প্রয়োজনের তাগিদে অনেক সময় নিষিদ্ধ হয়ে যায়।   সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করার লক্ষ্যে ভোটের দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে এফডিসিতে ভ্রাম্যমাণ ভ্রাম্যমাণ আদালতও বসানো হবে বলে জানা গেছে। প্রসঙ্গত, চলতি বছর নির্বাচনে শিল্পী সমিতির দুটি প্যানেল অংশ নিচ্ছে। একটি খল অভিনেতা মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজলের এবং অন্যটি অভিনেতা মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তারের। এবারের নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরুর সঙ্গে সদস্য হিসেবে আছেন এ জে রানা ও বিএইচ নিশান।  
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৬

খাইবার পাখতুনখোয়ায় সিনেট নির্বাচন পেছাতে পারে
খাইবার পাখতুনখোয়ার সংরক্ষিত আসনে নির্বাচিতদের শপথ গ্রহণে প্রদেশটির সিনেট নির্বাচন মুলতবি রাখার ইঙ্গিত দিয়েছে পাকিস্তান নির্বাচন কমিশন।  পাকিস্তান ভিত্তিক জিও নিউজ জানিয়েছে, আগামী ২ এপ্রিল ওই সিনেট নির্বাচনের তারিখ রয়েছে। কিন্তু বৃহস্পতিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সাত পৃষ্ঠার একটি রায় দেন। খাইবার পাখতুনখোয়ার আইনপ্রণেতাদের প্রশাসনিক শপথের আদেশ চেয়ে সিনেট নির্বাচন স্থগিতের রাখার এক আবেদনের ওপর ওই রায় দেন সিইসি। পাকিস্তানের নির্বাচনি কর্তৃপক্ষের জারি করা ওই রায়ে বলা হয়, ভোট দেওয়া মানুষের মৌলিক অধিকার। কোনো ভোটারই ওই অধিকার থেকে বঞ্চিত হতে পারে না। আরও বলা হয়, নির্বাচন যাতে সততা, ন্যায়পরায়ণতা, সুষ্ঠু ও আইনানুযায়ী অনুষ্ঠিত হয়, তা নিশ্চিত করতে কমিশনের কাছে এ ধরনের নির্দেশনা এবং অনুরূপ আদেশ জারি করার পর্যাপ্ত ক্ষমতা রয়েছে। কমিশন খাইবার পাখতুনখোওয়ার প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যদের শপথ পর্যন্ত সিনেট নির্বাচন সম্পন্ন করার সময় বাড়াতে পারে। এর আগে খাইবার পাখতুনখোওয়া পরিষদের বিরোধী দলগুলো সংরক্ষিত আসনের আইন প্রণেতাদের শপথ গ্রহণের বিষয়ে আদালতের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) এবং জমিয়ত উলেমা-ই-ইসলাম-ফজলের (জেইউআই-এফ) সদস্যরা সংরক্ষিত আসনে শপথ নিতে যাওয়া আইন প্রণেতারা যাতে আসন্ন সিনেট নির্বাচনেও ভোট দিতে পারে, এক পিটিশনে সেই আবেদন জানান।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৪৭

শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে ময়ূরীর বিস্ফোরক মন্তব্য
রুপালি পর্দায় এক সময় টানা কাজ করেছেন চিত্রনায়িকা ময়ূরী। ইন্ডাস্ট্রির অশ্লীল যুগের নায়িকাও বলা হয় তাকে। এবার আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন তিনি।  সম্প্রতি নিজের ফেসবুকে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে ময়ূরী বলেন, ‘শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এখন রাস্তাঘাটের লোকজনও নির্বাচন করছে তাও আবার সাধারণ সম্পাদক।’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ময়ূরীর এই স্ট্যাটাস রীতিমতো বিতর্কের ঝড় তুলেছে। হঠাৎ কাদেরকে ইঙ্গিত করে এমণ মন্তব্য করলেন তিনি? সেই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে নেটিজেনদের মনে।  বিশেষ করে নায়িকার ‘সাধারণ সম্পাদক’ উল্লেখ করে দেওয়ায় সেই বিতর্কের জল আরও ঘোলা হয়েছে। কারণ এবারের নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক পদে লড়বেন সম্ভাব্য দুই প্রার্থী অভিনেতা ডিপজল ও অভিনেত্রী নিপুণ। তাহলে কী তাদেরকে উদ্দেশ করেই এই স্ট্যাটাস দিয়েছেন ময়ূরী।  তবে নায়িকার ঘনিষ্ঠ সূত্র হতে জানা যায়, ডিপজল বা নিপুণকে উদ্দেশ করে এমন স্ট্যাটাস দেননি ময়ূরী। মূলত তার নিশানা অভিনেতা শ্রাবণ শাহ। যিনি কয়েকদিন আগেই শিল্পী সমিতির সদস্যপদ বাতিলের খবরে আলোচনায় এসেছিলেন।  যদিও সেই পদ আবার ফিরেও পেয়েছেন শ্রাবণ। শুধু তাই নয়, পদ ফিরে পেতেই সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করার জন্য মনোয়নপত্র দাখিল করেন শ্রাবণ। কারণ— নিপুণের বিপক্ষে লড়তে চান এই অভিনেতা।  এদিকে ময়ূরী নাম উল্লেখ না করলেও শ্রাবণকে নিয়েই এই মন্তব্য করেছেন বলে ধারণা করছেন চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের। কারণ একসময় বিভিন্ন মঞ্চে একসঙ্গে কাজ করতেন ময়ূরী-শ্রাবণ। সেসময় দুজনের মধ্যে সুসম্পর্কও গড়ে উঠেছিল। তবে সেটা খুব বেশি দিন টেকেনি। তাই নির্বাচনে শ্রাবণের অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ময়ূরী।  
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫৭

অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল সিস্টেম চালু করল নির্বাচন কমিশন
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে যুগান্তকারী উদ্যোগ হিসেবে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল সিস্টেম চালু করেছে।  এই সিস্টেমের আওতায় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সকল প্রকার মনোনয়নপত্র অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। জানা গেছে, নির্বাচনে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থী যেকোনো স্থানে অবস্থান করে অনলাইনে সম্পূর্ণ মনোনয়নপত্র দাখিল এবং প্রয়োজনীয় দলিলাদি সংগ্রহসংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন। প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিলের জন্য অনলাইনে পছন্দসই প্রচলিত কার্যকর পদ্ধতিতে জামানত প্রদান করতে পারবেন।  অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলসংক্রান্ত সিস্টেমের লিঙ্ক www.ecs.gov.bd নোটিশ বোর্ড (‘অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল’ অথবা onss.ecs.gov.bd তে যেয়ে সরাসরি অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল সিস্টেম এক্সেস করা যাবে। অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের পদ্ধতি : অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের বিষয়াবলী হচ্ছে প্রথমে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। এক্ষেত্রে এনআইডি যাচাই এবং চেহারা শনাক্তকরণ করা হয়। রেজিস্ট্রেশন সফলভাবে সম্পন্ন হলে যে মোবাইল নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে সেখানে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড প্রেরণ করা হবে, যা সতর্কতার সঙ্গে সংরক্ষণ করতে হবে। প্রদত্ত ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করতে হবে। ড্যাশবোর্ডের সর্বডানে ‘প্রক্রিয়া’ অংশে ‘এডিট’ বাটনে ক্লিক করে বামপাশের মেনু হতে পর্যায়ক্রমে প্রস্তাবকারী ও সমর্থনকারীর অংশ, প্রার্থী মনোনয়ন, প্রার্থীর ব্যক্তিগত তথ্যাদি, প্রার্থীর হলফনামা ও প্রার্থীর ফাইল সংযুক্তিকরণ ধাপসমূহ এবং জামানত প্রদান সম্পন্ন করতে হবে। চেহারা সনাক্তকরণ ও অনলাইনে জামানত প্রদানের বিষয়টির অন্তর্ভুক্তি ব্যতিরেকে প্রায় সমগ্র প্রক্রিয়াটিই ম্যানুয়াল-পূর্বতন পদ্ধতিতে হার্ডকপি ফরম এর অনুরুপ। চূড়ান্তভাবে দাখিল করার আগে পূরণকৃত মনোনয়য়নপত্র বারংবার পরীক্ষা করে প্রয়োজনে এডিট করতে হবে, সঠিকভাবে মনোনয়নপত্র দাখিল করা হলে মোবাইলে বার্তার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে। এরপর রিটার্নিং কর্মকর্তা অনলাইনে আবেদনকৃত প্রার্থীর দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের প্রাপ্তি স্বীকার, নিশ্চিতকরণ, যাচাই/বাছাই, আপিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতীক বরাদ্দ নিশ্চিতপূর্বক যাবতীয় প্রয়োজনীয় কাজ সম্পাদন করবেন।  পরে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করে প্রার্থী যে কোন সময় তার দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের আপডেট জানতে পারবেন; পাশাপাশি মোবাইলে বার্তা প্রাপ্ত হবেন। নিরাপত্তা ব্যবস্থায় প্রার্থীর সঠিকতা যাচাইয়ের জন্য রেজিস্ট্রেশন ধাপে যাচিত এনআইডি নম্বর প্রদান করলে উক্ত এনআইডি-র বিপরীতে সংরক্ষিত তথ্যাদি প্রদর্শিত হয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্যামেরা চালু হয়ে প্রার্থীর ছবি ধারণ করা হয়। ধারণকৃত ছবির সাথে ভোটার তালিকা ডেটাবেইজে সংরক্ষিত উক্ত ব্যক্তির ছবির সাথে মিলিয়ে Face Recognition System (FRS) এর মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত করা হয়। একই পদ্ধতিতে নির্বাচনে প্রার্থীর প্রস্তাবকারী এবং সমর্থনকারীর পরিচয় শনাক্ত হয়। পরিচয় শনাক্তকরণ ব্যতিত কোনো অবস্থাতেই সিস্টেমটি ব্যবহার করা যাবে না।  নির্বাচনে প্রার্থীর জামানত প্রদানের জন্য অনলাইনে জামানত প্রদানের বিষয় অন্তভুর্ক্ত করা হয়েছে। অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষভাগে প্রার্থীকে জামানত প্রদান নিশ্চিত করতে হবে। এক্ষেত্রে পেমেন্ট গেটওয়ে সিস্টেম সিলেক্ট করে পছন্দসই প্রচলিত কার্যকর পদ্ধতি যেমন- মোবাইল ব্যাংকিং, ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড, অনলাইন ব্যাংকিং ইত্যাদির মাধ্যমে জামানত প্রদান করা যাবে।  ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সকল পদে সকল মনোনয়নপত্র শুধুমাত্র অনলাইনে গ্রহণ করা হবে। অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল সংক্রান্ত যেকোন প্রয়োজনে উপজেলা নির্বাচন অফিসসমূহে যোগাযোগ করা যাবে। শেষ সময়ের অপেক্ষায় না থেকে হাতে যথেষ্ট সময় নিয়ে অনলাইনে মনোনয়পত্র দাখিল নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রার্থীদের অনুরোধ করা যাচ্ছে। প্রার্থীদের সুবিধার্থে এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল ওয়েবসাইট এর পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের নির্ধারিত ফেসবুক পেজ Bangladesh Election Commission Secretariat এ দেখতে পাওয়া যাবে।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২৭

‘ভোটে ছোট-বড় সব ঘটনা সমান দৃষ্টিতে দেখব’
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান বলেছেন, ভোটে ছোট-বড় সব ঘটনা সমান দৃষ্টিতে দেখব। যাতে করে বড় ঘটনা সৃষ্টির শুরুতেই শেষ হয়ে যায়। বড় ঘটনার সৃষ্টি হবে না। বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে খুলনা শিল্পকলা একাডেমিতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে খুলনাসহ পাঁচ জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। আহসান হাবিব বলেন, আমাদের একটাই উদ্দেশ্য অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ উৎসবমুখর পরিবেশে কোনো প্রকার সহিংসতা ছাড়া একটা নির্বাচন সকলের কাছে উপহার দেওয়া। তবে এই নির্বাচনে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রার্থীর সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে, একই মতাদর্শের প্রার্থী একাধিক হতে পারে। সুতরাং তাদের মধ্যে কিছুটা রাগ-বিরাগ সহিংসতা সৃষ্টি হতে পারে। সেটাকেও কীভাবে আমরা রক্ষা করতে পারি বিশ্লেষণ করেছি এবং আমরা নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি সুন্দর ব্যবহার ও বিনয়ের সঙ্গে সবাইকে আমরা একইভাবে পরিচালিত করব। নির্বাচন কমিশনার বলেন, নির্বাচনের ছোট-বড় সব ঘটনা সমান দৃষ্টিতে দেখব। যাতে বড় ঘটনা সৃষ্টির শুরুতেই শেষ হয়ে যায়। বড় ঘটনার সৃষ্টি হবে না। উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী যত প্রভাবশালী হোক না কেন, নির্বাচনী আইনকানুন শতভাগ মেনে চলতে হবে। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে প্রয়োজনে প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন। তিনি বলেন, এবারই প্রথম সব প্রার্থীর জন্য অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এতে কেউ কাউকে প্রার্থী হতে বাধা দিতে পারবে না এবং জোরপূর্বক প্রার্থিতা প্রত্যাহার করানোর সম্ভাবনাও কমে যাবে। অনলাইন ব্যতীত কোনোভাবেই মনোনয়নপত্র দাখিল করা যাবে না। এ কারণে উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার কারিগরি ও পদ্ধতিগত সুবিধার্থে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনের অপেক্ষা না করে আগেই অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন সংশ্লিষ্ট প্রার্থীরা।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩৬

নির্বাচন নিয়ে বাপ্পির এক মুখে দুই কথা
আর মাত্র কদিন পরেই বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন। ইতোমধ্যে দুইটি প্যানেলই তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মূলত এবার দুইটি প্যানেল হচ্ছে। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ ও অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ। এই নির্বাচনে এবার অংশ নিতে যাচ্ছেন চিত্রনায়ক বাপ্পি চৌধুরী। এমনটা গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন নায়ক নিজেই। প্যানেলটির সহ-সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী এই নায়ক মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মনোনয়ন ফরম জমা দেন। বাপ্পি চৌধুরী জানান, দূর থেকে অনেক কিছুই করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনের মাধ্যমে সাধারণ শিল্পীদের কাছাকাছি আসা যায়। কলি-নিপুণ প্যানেল থেকে জয়ী হলে শিল্পীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সর্বোচ্চ কাজ করবেন।   যদিও বাপ্পি ২০২২ সালে নির্বাচনের সময় মন্তব্য করেছিলেন, তিনি পলিটিক্স বোঝেন না। তাই নির্বাচনের ঝামেলায় নিজেকে জড়াতে চান না। বাপ্পী তখন আরও বলেছিলেন, আমার কাছে মনে হয় শিল্পী সমিতির নির্বাচন হওয়ার দরকার নেই। কারণ, নির্বাচন নিয়ে শিল্পীদের মধ্যে ক্ল্যাশ তৈরি হয়। এর আগে গতবার নিপুণের প্যানেলে এই পদে নির্বাচন করেছিলেন চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক। এবার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন সাইমন। সেই পদেই এবার নির্বাচন করবেন বাপ্পি। আগামী ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে শিল্পী সমিতির নির্বাচন। নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে থাকবেন খোরশেদ আলম খসরু। এদিন সকাল ১০টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়