• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান মার্কেন্টাইল ব্যাংক বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের ঘোষণা করেছে। লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে নিয়ম অনুযায়ী এখন ব্যাংকটির শেয়ারের দামের উত্থান-পতনের ক্ষেত্রে কোনো সীমা থাকছে না। আগামী ৮ মে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা যায়। বুধবার (১৭ এপ্রিল) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে মোট ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। গত ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সর্বশেষ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারধারীদের এই লভ্যাংশের ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংকটি।  ডিএসই সূত্রে জানা যায়, সর্বশেষ হিসাব বছরে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮৬ পয়সা; ২০২২ সালে যা ছিল ২ টাকা ১২ পয়সা। সে হিসাবে ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে প্রায় ১২ শতাংশ। অন্যদিকে গত ৩১ ডিসেম্বর শেষে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পুনর্মূল্যায়নকৃত শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ৯১ পয়সা। ২০২২ সালে এটি ছিল ২৩ টাকা ৭১ পয়সা। এছাড়া গত বছর মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নেট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো পার শেয়ার বা শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ বেড়ে হয়েছে ৪ টাকা ৮০ পয়সা, এর আগের বছর যা ছিল ৪ টাকা ৭৩ পয়সা। ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ৩০ মে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা সেখানে লভ্যাংশের প্রস্তাব অনুমোদন করবেন।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৩৮

জয়পুরহাটে মৃত শ্রমিকদের পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ
জয়পুরহাট জেলা অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের মৃত শ্রমিকদের পরিবারের মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে।  সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে জেলা অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয় চত্ত্বরে এসব নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়। জানা যায়, অনুষ্ঠানে জয়পুরহাট জেলা অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়ন ৫ জন মৃত শ্রমিকের পরিবারের মাঝে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়। নগদ অর্থ পেয়ে খুশি মৃত শ্রমিক পরিবারের সদস্যরা। সেই সঙ্গে এ কার্যক্রম অব্যাহত রাখার দাবিও জানিয়েছেন তারা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি শফিকুল ইসলাম, সহসভাপতি আলী হাসান সাবু, সাধারণ সম্পাদক শামীম হোসেন, সহসাধারণ সম্পাদক মারুফ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল রানা, অর্থ সম্পাদক শামীম সরদার, দপ্তর সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, সড়ক সম্পাদক ছানোয়ার হোসেন, প্রচার সম্পাদক ফারুক হাসান, সদস্য কদম আলী।  
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৪২

নগদ টাকাসহ ২ বিকাশ প্রতারক গ্রেপ্তার
নোয়াখালী বেগমগঞ্জে বিপুল পরিমাণ বিকাশ ও নগদ একাউন্ট যুক্ত একটিভ সিম, নগদ অর্থ, মোবাইল সরঞ্জামসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে  নগদ ৬ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, মোবাইল হ্যান্ডসেট ৯টি, মোবাইল হ্যান্ডসেট বক্স ৭টি, এনআইডি কার্ড ৫টি, খালি সিমের প্যাকেট ৪৪টি, একটিভ সিমকার্ড ২৫টি জব্দ করা হয়। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) তাদের একজনকে ঢাকার নিউ মার্কেট হাতিরপুল এলাকা থেকে অন্যজনকে নোয়াখালীর হাতিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন কুড়িগ্রাম জেলার মৃত গাদু মুন্সির ছেলে মো. আলী হাসান লিটন (৩৮), নোয়াখালীর হাতিয়ার মৃত আবদুল খালেকের ছেলে মো. শামীম উদ্দিন (৩০)। জানা যায়, ভুক্তভোগী শাহাদাত হোসেনের কাছ থেকে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তা পরিচয়ে প্রতারণামূলকভাবে ওটিপি সংগ্রহ পূর্বক ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে বে-আইনি প্রবেশ করে প্রতারক চক্র। পরস্পর যোগসাজসে চৌমুহনী শাখা নোয়াখালী হতে বিভিন্ন ধাপে বিভিন্ন উপায়ে (বিকাশ/নগদ/রকেট/উপায় একাউন্টের মাধ্যমে) চার লাখ ১৯ হাজার ৮০০ টাকা আত্মসাত করে।  এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরেকটি প্রতারক চক্র একই উপায়ে মধুসুদন সাহা নামে তার থেকে দুই লাখ ২০ হাজার টাকা, শহিদুল ইসলাম হতে ৩ লাখ টাকা, ডা. জেরিম আঞ্জুম ইমা নামে আরেকজন থেকে ৮০ হাজার টাকা, তাসফিনুল হক থেকে ৬১ হাজার টাকা আত্মসাত করে নিয়ে যায়। এ সময় আলী হাসান লিটনের হেফাজত হতে মামলার ঘটনায় ব্যবহৃত সিমকার্ড সম্বলিত একটি মোবাইল হ্যান্ডসেট ও শামীম উদ্দিনের হেফাজত হতে নগদ ৬ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, বাটন মোবাইল হ্যান্ডসেট ৪টি, স্মার্টফোন ৪টি, মোবাইল হ্যান্ডসেট বক্স ৭টি, অন্য ব্যক্তির এনআইডি কার্ড ৫টি, খালি সিমের প্যাকেট ৪৪টি জব্দ করা হয়। বেগমগঞ্জ মডেল থানার ওসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তারকৃত প্রতারক চক্র দীর্ঘদিন থেকে মানুষকে নানাভাবে প্রতারণা করে টাকা আত্মসাত করে আসছে। এ ঘটনায় স্থানীয় একজন ভুক্তভোগীর অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা তাদের আটক করতে সক্ষম হই। এ বিষয়ে তাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৩৮

পোশাকসহ সব পণ্য রপ্তা‌নি‌তে প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা কমলো
বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক ও কৃষিসহ সব ধরনের পণ্য রপ্তা‌নি‌তে প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা কমানো হয়েছে। খাতভেদে ০ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত এই সহায়তা কমেছে। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করা হয়েছে। এতে বলা হয়, দেশের রপ্তানি বাণিজ্যকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে সরকার চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৪৩টি খাতে রপ্তানির বিপরীতে প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা প্রদান করছে। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বিধিবিধান অনুসারে বিষয়টি রপ্তানি নির্ভর সাবসিডি হিসেবে বিবেচিত হয় এবং চুক্তি অনুযায়ী স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ হলে কোনো রপ্তানি প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা প্রদান করা যাবে না। ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ ঘটতে যাচ্ছে। এরূপ উত্তরণ পরবর্তী সময়ে রপ্তানি প্রণোদনা ও নগদ সহায়তা সম্পূর্ণভাবে একত্রে প্রত্যাহার করা হলে রপ্তানি খাত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে। এসব বিবেচনায় চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন খাতে নগদ সহায়তার হার অল্প অল্প করে হ্রাসের বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নতুন নির্দেশনায় তৈরি পোশাক খাতে ০ দশমিক ৫০ শতাংশ হারে নগদ সহায়তা পাবেন পোশাক রপ্তা‌নিকারকরা; যা আগে ছিল ১ শতাংশ। এ ছাড়া চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের নগদ সহায়তা ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ, পাট পণ্যে ভর্তুকি ২০ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ, প্লাস্টিক পণ্যে ১০ শতাংশ থেকে ৮ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। পাশাপাশি নীট, ওভেন ও সোয়েটারসহ তৈরি পোশাক খাতের সব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অতিরিক্ত সুবিধা ৪ শতাংশই বহাল আছে। তবে নতুন পণ্য বা নতুন বাজারে ৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিকেএমইএ) এর নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, রপ্তানি সহায়তা কমানোর চেয়ে বড় সমস্যা হলো কয়েকটি ক্যাটাগরির পণ্য সহায়তা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। পোশাক খাত ধ্বংস করতে কেউ কেউ পাঁয়তারা করছে।আমি মনে করি, তাদের পরামর্শে এই সিন্ধান্ত। বিষয়টি আমরা সরকারকে জানাব।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ০২:৫৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়