• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
যে কারণে ধূমপান ছেড়েছিলেন শহিদ কাপুর
বলিউডের ‘চকোলেট হিরো’ খ্যাত অভিনেতা শহিদ কাপুর। তবে ‘কবীর সিং’- এ অভিনয়ের পর সেই ভাবমূর্তি যেন একেবারেই পাল্টে গেছে তার। এই সিনেমার মাধ্যমে ক্যারিয়ারে বড় সাফল্য আসে শহিদের। ‘কবীর সিং’ সিনেমায় অভিনয়ের সময় প্রচুর ধূমপান করতে হতো শহিদকে। এ ছাড়া নিজেও এই নেশায় আসক্ত ছিলেন এই অভিনেতা। তবে পরবর্তীতে ধূমপান ছেড়ে দেন শহিদ। জানা গেছে, অপরাধবোধ থেকে মুক্তি পেতেই ধূমপান ছেড়েছিলেন শহিদ। কারণ, যে সময় ‘কবীর সিং’ সিনেমার শুটিং করছিলেন ওই সময় তার প্রথম সন্তান মিশা কাপুরের জন্ম হয়। আর মেয়ের কথা ভেবেই শেষ পর্যন্ত ধূমপান ছাড়তে বাধ্য হন শহিদ। শহিদ অভিনীত ‘কবীর সিং’ চরিত্রটি ফুটিয়ে তুলতে ঘনঘন ধূমপান করতে হতো তাকে। চরিত্রের কারণেই প্রায় দুই প্যাকেট সিগারেট লাগত। এদিকে বাড়িতে ছোট্ট মিশা। তাই লুকিয়ে ধূমপান করতেন অভিনেতা। মূলত এ কারণেই অপরাধবোধে ভুগতেন শহিদ। সম্প্রতি নেহা ধুপিয়ার শোতে হাজির হয়ে বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেন শহিদ। অভিনেতা বলেন, যখন আমি ধূমপান করতাম, তখন মেয়ের থেকে লুকিয়ে করতে হতো। তাই একদিন ভাবলাম— না, এভাবে দিনের পর দিন চলতে পারে না। তাই ছেড়ে দিলাম।  অভিনেতা আরও বলেন, ২০১৯ সালে তখন সদ্য বাবা হয়েছি। তাই আমি চাইনি, আমার শরীর থেকে নিকোটিনের কড়া গন্ধ পাক মিশা। এদিকে ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার কথা জানতে পেরে শহিদকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন তার ভক্ত-অনুরাগীরা। সূত্র : আনন্দবাজার  
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০৭

ধূমপান নিয়ে প্রতিবাদ, কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ধূমপান নিয়ে প্রতিবাদ করায় এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।  শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ফতুল্লার কুতুবপুর ক্যানেলপাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সালমান (১৭) খুলনার শাহারাবাদ থানার জিনারতলা এলাকার ভ্যানচালক মোফাজ্জল মিয়ার ছেলে। তারা সপরিবারে ফতুল্লার কুতুবপুর চিতাশাল কুসুমবাগ এলাকার ২ নম্বর গলির শাহজাহান মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকেন। নিহতের মা খুকু বেগম বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে ক্যানেলপাড় এলাকায় সাদ্দাম মিয়ার চায়ের দোকানের সামনে সালমান দাঁড়িয়ে ছিল সালমান। তখন জাহিদ নামের এক ছেলে সিগারেট ধরায়। সালমান প্রতিবাদ করে তাকে দূরে গিয়ে ধূমপান করতে বলেন। এ জন্য দলবল নিয়ে লোহার রড ও লাঠি দিয়ে সালমানকে এলোপাথাড়ি মারধর করেন জাহিদ। এরপর সালমান সেখান থেকে আহত অবস্থায় কোনো মতে বাসায় চলে আসে। রাত ৪টার দিকে অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে নেওয়ার পথে সে মারা যায়। তিনি আরও বলেন, সকাল পর্যন্ত মরদেহ নিয়ে বাসায় অপেক্ষা করছিলাম। তখন বেলা ১১টার দিকে স্থানীয় জামান মেম্বার বাসায় এসে বলেন তোমাদের ছেলে নেশা করে মারা গেছে। এ বিষয় নিয়ে থানা পুলিশ করলে মরদেহ পুলিশ নিয়ে যাবে। ময়নাতদন্তের জন্য কাটাছেঁড়া করবে। ছেলে মারা গেছে সে আর ফিরে আসবে না মরদেহ দাফন করে ফেল। যাদের সঙ্গে মারামারি হয়েছে তাদের ডেকে মীমাংসা করে দিব। তখন আমার স্বামী কয়েকজনের কাছ থেকে টাকা তুলে মরদেহ দাফনের ব্যবস্থা করেন। এ সময় পুলিশ মরদেহ নিয়ে যায়। ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আজম গণমাধ্যমকে বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৩৭

সরকারি অফিসে বসেই ধূমপান করেন হিলির পিআইও
দিনাজপুরের হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) নুরুন্নবী সরকারের বিরুদ্ধে অফিসে বসে প্রকাশ্যে ধূমপানের অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে অফিসে বসে পিআইও নুরুন্নবী সরকারের প্রকাশ্যে ধূমপানের চিত্র ক্যামেরাবন্দী করেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। জানা যায়, প্রধানমন্ত্রীর উপহার শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণের তথ্য জানতে স্থানীয় সাংবাদিকরা সোমবার বিকেল পিআইও’র অফিসে যান। এ সময় তিনি তথ্য দিতে রাজি না হয়ে সাংবাদিকদের ওপর উত্তেজিত হয়ে উঠেন। পরে সাংবাদিকদের সামনেই নিজ চেয়ারে বসে সিগারেটে আগুন দেন নুরুন্নবী। এ সময় তিনি নিজের দাপট ও দাম্ভিকতা দেখিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে দীর্ঘ সময় ধূমপানে মগ্ন থাকেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক জনপ্রতিনিধি বলেন, পিআইও অফিস কক্ষে বসেই নিয়মিত ধূমপান করেন পিআইও। অফিসে উপস্থিত যে কোনো মানুষের মাঝেও প্রকাশ্যে ধূমপান করেন তিনি। অফিসে বসে পিআইও’র প্রকাশ্যে ধূমপানের কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা। পিআইও’র ধূমপানের বিষয়টি নিয়ে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে সচেতন মহলের মধ্যে। এ বিষয়ে হাকিমপুর (হিলি) উপজেলা নির্বাহী অফিসার অমিত রায়ের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আইন অনুযায়ী পাবলিক প্রেসে ধূমপান নিষেধ। এ ছাড়া অফিসে বসে কোনো ব্যক্তি বা কর্মকর্তা-কর্মচারী প্রকাশ্যে ধূমপান করতে পারেন না। অফিসে ধূমপান করা একটি দণ্ডনীয় অপরাধ। সরকারি অফিসে এটা শোভা পায় না। অফিসে বসে পিআইও কর্মকর্তার ধূমপানের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:১৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়