• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
আউশের উৎপাদন বাড়াতে এবার ৬৪ কোটি টাকার প্রণোদনা
ধানের উৎপাদন করতে কৃষকদের উৎসাহ দিতে আবার পাশে দাঁড়িয়েছে সরকার। এবার আউশের আবাদ ও উৎপাদনে প্রণোদনা দেবে সরকার। প্রণোদনার অঙ্কটি নেহাত কম নয়, ৬৪ কোটি ১৫ লাখ। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশের ৯ লাখ ৪০ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক এ প্রণোদনার আওতায় বিনামূল্যে বীজ ও সার পাবেন। উচ্চফলনশীল আউশ ধানের উৎপাদন বাড়াতে এ প্রণোদনার আওতায় একজন কৃষক এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় ৫ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার বিনামূল্যে পাবেন। অধিক ফলনশীল ব্রিধান ৪৮, ব্রিধান ৮২, ব্রিধান ৮৫, ব্রিধান ৯৮, ব্রিধান ১৯ ও ব্রিধান ২১ এর বীজ দেওয়া হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত বাজেট কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা এবং বীজ ও চারা খাত থেকে এ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ জারি হয়েছে।  
১২ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৯

অবৈধভাবে ধান মজুত করায় ব্যবসায়ীকে জরিমানা
জয়পুরহাটে অবৈধভাবে ধান মজুত করার অপরাধে লোকমান আলী নামে এক ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সদর উপজেলার শুক্তাহার এলাকায় র‌্যাবের সহযোগিতায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।   তিনি জানান, র‌্যাবের গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে খাদ্য দপ্তরকে সঙ্গে নিয়ে একটি  গোডাউনে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। গোডাউনে প্রায় সাড়ে ৩শ’  মেট্রিকটন ধান মজুদ অবস্থায় পাওয়া গেছে। ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ না থাকায় এবং অবৈধভাবে ৩০ দিনের বেশি সময় ধরে গোডাউনে ধান মজুদ রাখার দায়ে ব্যবসায়ী লোকমান আলীকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া আগামী ৭ দিনের মধ্যে গোডাউনে মজুদকৃত ধান খোলাবাজারে বিক্রির আদেশ দেওয়া হয়। এ সময় জয়পুরহাট র‌্যাব ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক মেজর মো. শেখ সাদিক ও সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অরুন কুমার প্রামাণিক উপস্থিত ছিলেন।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:০৯

অবৈধভাবে ধান মজুত, দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা 
নওগাঁয় লাইসেন্সের শর্ত ভেঙে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে বেশি সময় ধরে অবৈধভাবে ধান মজুত করার অপরাধে দুই চালকল মিল মালিককে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। পাশাপাশি একটি গুদাম সিলগালা করে দেওয়া হয়। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যা থেকে রাত ৮টার পর্যন্ত সদর উপজেলার হাঁপানিয়া এলাকায় এ অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশীষ কুমার বসু। অভিযান শেষে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশীষ কুমার বসু জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হাঁপানিয়া এলাকায় অবৈধ মজুতবিরোধী অভিযান দুইটি চালকল মিলে অভিযান চালানো হয়। এ সময় অন্তর চালকল মিলের গুদামে অবৈধভাবে ১৮৩ টন ধান মজুত পাওয়া যায়।  পরে তাকে ১ লাখ টকা জরিমানা করা হয় ও গুদাম সিলগালা করে দেওয়া হয়। এছাড়াও পাশ্ববর্তী ফারুক চালকল মিলের গুদামে ৮২ টন ধানের অবৈধ মজুত পাওয়া যায়। পরে তাকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং আগামী ১০ দিনের মধ্যে মজুতকৃত এসব ধান বাজারে সরবরাহের নির্দেশ দেওয়া হয়। তিনি আরও বলেন, কোনো ব্যবসায়ী অবৈধভাবে ধান-চাল মজুত করলে তাদেরকেও আইনের আওতায় আনা হবে। অভিযানে জেলা সহকারী খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাজের হাসান, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থ্যার (এনএসআই) সদস্য, খাদ্য বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।  
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৩:১৩

ধান চালের অবৈধ মজুত বিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার : খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ধান চালের অবৈধ মজুত বিরোধী অভিযান জোরদার করবে সরকার। রোববার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে দ্বিতীয় মেয়াদে খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে প্রথম কার্য দিবসে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, দেশে ধান উৎপাদন ভালো হয়েছে। আমাদের খাদ্য মজুতও ভালো। বাজারে প্রচুর সরবরাহ আছে। তবে মিলাররা প্রতিযোগিতা করে ধান কেনায় প্রতিনিয়ত চালের দাম বাড়ছে। এ অশুভ প্রতিযোগিতা বন্ধ করতে খাদ্য মন্ত্রণালয় দ্রুত পদক্ষেপ নেবে। তিনি আরও বলেন, মজুত বিরোধী আইন ইতোমধ্যে পাস হয়েছে। দ্রুত বিধি প্রণয়ন করে তা মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করা হবে। সাধন মজুমদার বলেন, আমাদের দেশে খাদ্যের অভাব নেই। নিত্যপন্যের দাম কমিয়ে আনা সরকারেরর নির্বাচনী ইশতেহারে রয়েছে। এটা বাস্তবায়নে খাদ্য মন্ত্রণালয় নতুন কর্ম কৌশল প্রনয়ণ করবে। তিনি বলেন, কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে কর্মকর্তাদের নতুন উদ্দ্যোম নিয়ে নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে হবে। এ সময় তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন সাধন মজুমদার। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ইসমাইল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কাইয়ুম এবং এফপিএমইউ এর মহাপরিচালক শহিদুল আলম বক্তৃতা করেন।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়