• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
পাঁচ বছর আওয়ামী লীগকে ঘুমাতে দেব না : চুন্নু
জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, সরকারকে জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে হয়, সেই কাজটা সংসদের মাধ্যমে আমি করছি। আপনারা আমার ওপর আস্থা রাখেন, পাঁচটা বছর আওয়ামী লীগকে ঘুমাতে দেব না। শনিবার (১৩ এপ্রিল) বিকেলে পাটজাত পণ্য উৎপাদন ও রপ্তানিকারক কিশোরগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের সদস্য শফিউল আলম জনির দেওয়া উপজেলাবাসীর জন্য ফ্রি  অ্যাম্বুলেন্স হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, হতে পারি আমরা সংখ্যায় কম। সংসদে বিরোধীদলের সদস্য সংখ্যা ৫০ বা ৬০ জন হলে কি হবে, যদি তারা কথা বলতে না পারে। বঙ্গবন্ধুর সময় বাবু সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মতো একজনই সংসদ কাঁপিয়ে রাখত। তাই বিরোধীদলের সংসদ সদস্যের সংখ্যাটা বড় বিষয় নয়, কথা বলাটা বড়। কথা বলতে পারলে দুই-চার-পাঁচজনই যথেষ্ট। তিনি বলেন, বিদ্যুতের নামে ৯০ হাজার কোটি টাকা জরিমানা দিয়েছে, কেন দিল, কেন বিদ্যুৎ নাই- এজন্য প্রধানমন্ত্রীকে জবাব দিতে বাধ্য করেছি। তিনি আমার প্রশ্নের ব্যাখ্যা দিতে বাধ্য হয়েছেন। করিমগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মতিন বাবলুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন করিমগঞ্জ পৌরসভার মেয়র হাজী মুসলেহ উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন, সমাজসেবক রফিকুর রহমান রফিক, আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য আমিরুল ইসলাম খান বাবলু, করিমগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র হাজী আব্দুল কাইয়ূম, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. রিয়াদ শাহেদ রনি প্রমুখ।  
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৩৬

আমার পিঠেও ছুরি মারা হয়েছিল : দেব
পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেতা দেব। ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। অভিনয়ের পাশাপাশি রাজনীতির মাঠেও বেশ সক্রিয় এই অভিনেতা। বর্তমানে ঘাটালে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় করছেন দেব। সম্প্রতি কলকাতায় ফিরে ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলা সিনেমাসহ নিজের কাজের নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেন দেব। এ সময় অভিনেতা জানান, প্রযোজনায় নাম লেখানোর পর নাকি তার পিঠেও ছুরি মারা হয়েছিল।  দেব বলেন, ‘প্রধান’ সিনেমাও হিন্দি সিনেমার সঙ্গে লড়াই করে বক্স অফিসে নিজের জায়গা করে নিয়েছিল। এই লড়াইটা চলতেই থাকবে। আগে কলকাতা এবং গঙ্গার ওপারের দর্শককে একজোট করার লড়াই ছিল। এখন সেটা বাংলা সিনেমা এবং দর্শককে এক করার লড়াই। তবে শুধু নিজের সিনেমা নয়, একসঙ্গে অন্যদের সিনেমাগুলোও সফল হতে হবে। আর সেটা হলেই উদ্দেশ্য পূরণ হবে। নতুনদের বরাবরই সাহায্য করতে পছন্দ করেন দেব। অঙ্কুশের ‘মির্জা’ সিনেয়ার জন্য তাকে অনেক সাহায্য করেছিলেন দেব। এমনকি দেবের ইউটিউব চ্যানেলেও ছবিটির ট্রেলার প্রকাশ করা হয়।  এই প্রসঙ্গটি উঠতেই দেব বলেন, আমি প্রযোজনায় আসার পর অনেকেই আমার পিঠে ছুরি মেরেছিল! তাই নতুন কারও যন্ত্রণাটা আমি বুঝি। আমি চাই না জুনিয়ররা সেই একই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হোক। শুধু যে অঙ্কুশকে সাহায্য করেছেন তা নয়, যশ ও নুসরতের প্রযোজিত সিনেমা ‘সেন্টিমেন্টাল’র জন্যও শুরু থেকে পাশে ছিলেন দেব। বিক্রম চট্টোপাধ্যায় অভিনীত ‘পারিয়া’র ক্ষেত্রেও তার পাশে দেখা গেছে এই অভিনেতাকে।    সিনেমা ছাড়া নিজের নির্বাচনের প্রচারণার নানান দিক নিয়েও কথা বলেন দেব। তিনি বলেন, রাস্তায় অগণিত মানুষ ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করছেন। অভিযোগও করছেন অনেকে। কোথাও আমি দেরিতে পৌঁছালে ওদের দেখে নিজেরই খারাপ লাগছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমাকে দেখার পর মানুষের মুখে হাসি দেখে সামনে এগিয়ে চলার শক্তি পাচ্ছি।   প্রসঙ্গত, আগামী দুইমাস ভোট নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন দেব। তবে এর মাঝেই সময় বের করে ‘টেক্কা’ সিনেমার এক দিনের শুটিংও শেষ করবেন তিনি। এ ছাড়া ভোটের পর অভিনেতার পরবর্তী ‘খাদান’র শুটিং শুরু করবেন।   সূত্র : আনন্দবাজার
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৮

অভিনেতা পার্থসারথি দেব আর নেই
না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা পার্থসারথি দেব। শুক্রবার (২২ মার্চ) কলকাতার বাঙুর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৬৮।    দীর্ঘদিন ধরে সিওপিডির সমস্যায় ভুগছিলেন পার্থসারথি। ফুসফুসে সংক্রমণ ছিল তার। পাশাপাশি নিউমোনিয়াও ধরা পড়েছিল। অভিনেতার বুকে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছিল। গত ৪৩ দিন ধরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। জানা গেছে, গত ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে বাঙুর হাসপাতালের ভেন্টিলেশন সাপোর্টে ছিলেন পার্থসারথি। অবশেষে মৃত্যুর কাছে হার মেনে না ফেরার দেশে চলে গেলেন বর্ষীয়ান এই অভিনেতা। ‘পশ্চিমবঙ্গ মোশন পিকচার্স আর্টিস্ট ফোরাম’র তরফে শুক্রবার রাতে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পার্থসারথির মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করা ফোরামটির সহসভাপতি ছিলেন তিনি। ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়— আমরা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি, প্রখ্যাত অভিনেতা এবং আমাদের ফোরামের অন্যতম সহ-সভাপতি পার্থসারথি দেব ২২ মার্চ রাত ১১টা ৫০ মিনিটে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছেন। তার অকালপ্রয়াণে গভীর শোক জ্ঞাপন করছে ফোরাম। শনিবার (২৩ মার্চ) দুপুর ১২টায় টেকনিশিয়ান স্টুডিয়োতে পার্থসারথির দেহ নিয়ে যাওয়া হবে। অভিনেতার সহকর্মী, ভক্ত, প্রিয়জনেরা চাইলে সেখানে গিয়ে মাল্যদান এবং শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতে পারবেন। প্রসঙ্গত, ‘কাকাবাবু হেরে গেলেন’, ‘লাঠি’, ‘প্রেম আমার’-সহ একাধিক জনপ্রিয় বাংলা সিনেমায় অভিনয় করেছেন পার্থসারথি। সম্প্রতি স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ হয় তার। অভিনেতার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে টালিপাড়ায়। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন পার্থসারথি।  সূত্র : আনন্দবাজার   
২৩ মার্চ ২০২৪, ১০:৫১

ভালো প্রস্তাব পেলে ফিরিয়ে দেব না : মাহি
বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনায় রয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকার। দ্বিতীয় বিয়ের পর স্বামী ও একমাত্র ছেলে ফারিশকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই দিন কাটছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। কিন্তু অভিনেত্রীর সেই সংসারেও বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়ে বসেন মাহি। এরপর স্বামীর পদবিও মুছে ফেলেন তিনি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই নায়িকা।  বিচ্ছেদের ঘোষণা দেওয়ার পর ফের কাজে মনোযোগ দিয়েছেন মাহি। সম্প্রতি বেশ কিছু কাজ নিয়ে বেশ ব্যস্ত আছেন। এর মাঝেই জানিয়েছেন ফের কাজে জানিয়েছেন ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেবন না। সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাহি বলেন, অনেক প্রস্তাব ছিল আমার কাছে। বড় নির্মাতা ও ভালো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আমার সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছিল। আমি রাজি হলে অন্তত পাঁচটি ভালো সিনেমা করতে পারতাম। কিন্তু সেটা হয়ে ওঠেনি আমার কারণেই। বাছ-বিচার ছাড়াই সবাইকে ফিরিয়ে দিচ্ছিলাম। এখন ঘোর থেকে বাস্তবে ফিরেছি। ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেব না। এখন একের পর এক কাজ করতে চাই। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৮:৩৪

সেবা করতে না পারলে এমপি পদ ছেড়ে দেব : ব্যারিস্টার সুমন
হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, আমি নিজেকে এমপি মনে করি না।আমি আপনাদের বা জনগণের শ্রমিক। যদি আপনাদের সেবা করতে না পারি, তাহলে এমপি পদ ছেড়ে দেব। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার লাল চান্দ চা বাগানের চা-শ্রমিকদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের জিআর চাল বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ব্যারিস্টার সুমন বলেন, সব নেতাদের জনগণের পাশে থাকতে হবে। নাহলে নেতৃত্বে থাকতে দেবেন না। ভোটের আগে আমি বলেছিলাম আপনারা আমার জন্য শুধু একদিন ৭ ঘণ্টা ভোটকেন্দ্রে থাকবেন, আমি আগামী পাঁচ বছর আপনাদের পাহারাদার হয়ে থাকব।   তিনি বলেন, আগে মন্ত্রী, এমপি, চেয়ারম্যানরা ত্রাণের চাল চুরি করত, গম চুরি করত। কিন্তু এখন আর এসব হবে না। আমারা সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি কেউ দুর্নীতি করব না, কাউকে করতেও দেব না। ব্যারিস্টার সুমন বলেন, একজন চা-শ্রমিকও না খেয়ে থাকবে না। প্রয়োজনে আমি আমার খাবার দিয়ে দেব।  এ সময় চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলিমা রায়হানার সভাপতিত্বে ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ২ হাজার শ্রমিকদের মাঝে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুনারুঘাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ আব্দুল কাদির লস্কর, শানখলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:১৬

নিজে কোনোদিন দুর্নীতি করিনি, করতেও দেব না : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
নতুন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, আমি আমার জীবনে কোনোদিন দুর্নীতি করিনি। কাউকে দুর্নীতি করতেও দেব না। রোববার (১৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে প্রথম কর্মদিবসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। আরও পড়ুন : ক্ষমতা হারানোর আতঙ্কে ভুগছে আ.লীগ : রিজভী    স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দুর্নীতির ব্যাপারে আমার জিরো টলারেন্স থাকব। আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। কোনো অসুবিধা হলে তিনি আমাকে ফোন করতে বলেছেন, আমি সেটাই করব। যদি কোথাও দেখি দুর্নীতি হচ্ছে আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব, সেটা বন্ধ করার। তিনি বলেন, আমি প্রত্যেকটা হাসপাতালে যাব। কী কী সমস্যা আছে, জানব। তারপর আমি একটা কর্মপরিকল্পনা করব। এক প্রশ্নের জবাবে ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, গ্রাম-গঞ্জে ডাক্তার থাকে না এটা একটা সমস্যা আমি জানি। এর প্রকৃত কারণ আমি খুঁজে বের করব, তাদের সঙ্গে কথা বলব। আমাকে ডাক্তারদের নিরাপত্তার বিষয়টিও দেখতে হবে। সব দেখে তারপর আমি ব্যবস্থা নেব। আরও পড়ুন : বঙ্গবন্ধুর এই দেশ ধ্বংস করতে দেব না: অর্থমন্ত্রী    তিনি বলেন, আমার প্রথম কাজ হচ্ছে একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দেওয়া। এ বিষয়ে আমি দুই সচিবের সঙ্গে বসে ঠিক করব, কীভাবে কী করা যায়। আমরা যদি সেটা করতে পারি, তাহলে রোগীদের ঢাকায় এসে মাটিতে শুয়ে চিকিৎসা নিতে হবে না।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৩৪

বঙ্গবন্ধুর এই দেশ ধ্বংস করতে দেব না: অর্থমন্ত্রী 
  অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী নিজ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেছেন, অনেক ত্যাগের বিনিয়োগ স্বাধীনতা অর্জন করেছি। বঙ্গবন্ধুর এই দেশ ধ্বংস করতে দেব না। আরও পড়ুন : মন্ত্রিত্ব হারিয়ে নিজ পেশায় ফিরলেন বিদায়ী তিন মন্ত্রী   রোববার (১৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি এ কথা বলেন। আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, যারা এখনও বিরোধিতা করেন তাদের খেয়াল করতে হবে। তাদের কত ধৃষ্টতা, ওপেন মিটিংয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেছেন, পাকিস্তান ভালো ছিল। তাদের আমি সেখানে চলে যেতে বলেছি। পাকিস্তান ভালো ছিল, যান দেখে আসেন। এখন কেউ পাকিস্তানে যায়? আরও পড়ুন : ক্ষমতা হারানোর আতঙ্কে ভুগছে আ.লীগ : রিজভী    সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সদ্য দায়িত্ব গ্রহণ করলাম। অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ রয়েছে, সবগুলো মোকাবিলা করতে কাজ করা হবে। তবে বর্তমানে যদি অগ্রাধিকারের কথা বলেন, তাহলে সামনের রমজানই প্রথম অগ্রাধিকার। আপনাদেরও সহযোগিতা দরকার হবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, প্রচুর ষড়যন্ত্র থাকা সত্ত্বেও আমার এগিয়ে যাচ্ছি। চ্যালেঞ্জের সঙ্গে আমাদের অর্জনও কম নয়। ধারাবাহিক প্রক্রিয়াটির সবগুলো একবারে সব করা সম্ভব নয়। সব উন্নয়ন প্রক্রিয়াই অনেক কারেকশন দরকার, চ্যালেঞ্জ থাকবে তা সমাধান করতে হবে।  
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়