• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দূষণ রোধে বিশ বছরের পুরোনো বাস-ট্রাক সরিয়ে ফেলা হবে : পরিবেশ মন্ত্রী
পরিবেশ দূষণ রোধে রাজধানী থেকে বিশ বছরের পুরোনো সকল ফিটনেসবিহীন বাস এবং ট্রাক সরিয়ে ফেলা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। শনিবার (৬ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর খিলগাঁওর ত্রিমোহনীতে হাজী নুর মোহাম্মদ ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা বলেন। পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ দূষণের  উৎসগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে এবং পর্যায়ক্রমে সমস্যা সমাধানে কাজ করা হচ্ছে। সমাজসেবক ও আওয়ামী লীগ নেতা হাজী নুর মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সলর ওয়াহিদুল হাসান মিলটন, ২,৩,৪ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী আসনের কাউন্সিলর বিপ্লবী আক্তার, ৭৩,৭৪ ও ৭৫ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত নারী আসনের কাউন্সিলর, নাসিরাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ওমর আলী মাস্টার, ৭৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, ৭৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মনির হোসেন মোল্লা, ৭৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা সাহাদত হোসেন সাদু প্রমুখ। অনুষ্ঠানে পাঁচ শতাধিক পরিবারের মাঝে চাল, সেমাই চিনিসহ ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।  
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:১৫

৬ দিন পর নিভলো চট্টগ্রামের চিনি কারখানার আগুন
ছয় দিনের প্রচেষ্টায় অবশেষে চট্টগ্রামের চিনি কারখানার আগুন নেভাতে সক্ষম হলো ফায়ার সার্ভিস। শনিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপণ করা হয়। এর আগে গত ৪ মার্চ বিকেল ৪টার দিকে কর্ণফুলীর ইছাপুর এলাকায় অবস্থিত চিনি কারখানাটিতে আগুন লাগে। কারখানায় ৬টি গোডাউন ছিল। এর মধ্যে একটি গোডাউনে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের (চট্টগ্রাম) উপ-সহকারী পরিচালক মো. আব্দুর রাজ্জাক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। অগ্নিকাণ্ডের প্রথমদিন রাতে সাড়ে ১০টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। ওই সময় ফায়ার সার্ভিসের ১৪ ইউনিট কাজ করে। তাতে মূল কারখানা ও অন্য গুদামগুলোতে আগুন ছড়ানো ঠেকানো যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও গোডাউনের ভেতরে আগুন নেভানো যায়নি। পরে নৌবাহিনী, সেনাবাহিনী ও কোস্ট গার্ডের শতাধিক সদস্য ফায়ার সার্ভিসকে আগুন নির্বাপণ কাজে সহযোগিতা করে। শনিবার (৯ মার্চ) সন্ধ্যায় সম্পূর্ণভাবে আগুন নেভাতে সক্ষম হয় ফায়ার সার্ভিস। এই সময় ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের (চট্টগ্রাম) উপ-পরিচালক দিনমনি শর্মা বলেন, অপরিশোধিত চিনিগুলো দাহ্য পদার্থ হওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে এতটা বেগ পেতে হয়েছে। অন্য গোডাউনে যাতে আগুন ছড়িয়ে না পড়ে সেটি নিয়ে আমরা সতর্ক অবস্থানে ছিলাম। রোবট ফায়ার ফাইটার, ফোম, কেমিক্যাল ব্যবহারসহ বিভিন্ন চেষ্টায় আগুন নির্বাপণ করতে সক্ষম হয়েছি। কারখানার কর্মকর্তারা বলছেন, রমজান সামনে রেখে মিলের চারটি গুদামে মোট চার লাখ টন অপরিশোধিত চিনি মজুত করা হয়েছিল। পরিশোধনের পর ওই চিনি বাজারে যাওয়ার কথা। এর মধ্যে ১ নম্বর গোডাউনের এক লাখ টন চিনি পুড়ে গেছে। অপরিশোধিত এই চিনি আগুনে গলে লালচে কালো কাদার মতো তরল কর্ণফুলীতে গিয়ে দূষণ ঘটাতে শুরু করেছে। পোড়া চিনি ও কেমিক্যালের বর্জ্য মিশে পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন কমে যাওয়ায় ৫ মার্চ থেকেই নদীর দুই তীরে ভেসে উঠতে শুরু করেছে মাছ ও জলজ প্রাণী। ওই বর্জ্য যেন আর নদীতে না ছড়ায়, তা নিশ্চিত করার তাগিদ দিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা। পরিবেশবিদ ড. ইদ্রিস আলী বলেন, শিল্প কারখানা গড়ে তোলার আগে কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত ছিল। তারা ডাম্পিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত জায়গা রাখেনি। এ কারণে কারখানা থেকে পোড়া বর্জ্য পড়ছে কর্ণফুলী নদীতে। পুড়ে যাওয়া সম্পদের ক্ষতি একসময় পুষিয়ে যাবে। কিন্তু পরিবেশের যে ক্ষতি হচ্ছে তা আর পূরণ হবে না। এ জন্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে সজাগ হতে হবে।
১০ মার্চ ২০২৪, ০১:২৭

রাজধানীতে শব্দ দূষণ : দিনে বাংলামোটরে, রাতে লালবাগে
শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে ঢাকার যেসব জায়গাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা করা হয়েছ, সেখানেও নির্ধারিত সীমার দ্বিগুণ মাত্রার উচ্চ শব্দ থাকছে বলে উঠে এসেছে এক জরিপে। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন আন্দোলন-পরিজা’ সংবাদ সম্মেলন করে জরিপের এই ফলাফল প্রকাশ করে। সোমবার (৪ মার্চ) দুপুরে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির সাগর রুনি মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন এ তথ্য জানান পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন আন্দোলনের (পরিজা) সভাপতি প্রকৌশলী মো. আবদুস সোবহান। তিনি জানান, গত দুই মাসে ঢাকা মহানগরীর ৪৫টি এলাকায় দিবা ও রাত্রিকালীন শব্দের মাত্রা পরিমাপ করা হয়েছে। জরিপকৃত এলাকাগুলোকে নীরব, আবাসিক, মিশ্র ও বাণিজ্যিক এলাকায় ভাগ করে নেওয়া হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত পরিচালক বলেন, নীরব এলাকায় দিবাকালীন শব্দের মাত্রা সবচেয়ে বেশি সচিবালয় এলাকায়, যা ১০১ দশমিক ৭ ডেসিবেল এবং রাত্রিকালীন শব্দের মাত্রা সবচেয়ে বেশি ধানমন্ডি ল্যাবএইড এলাকায়, যা ১০১ দশমিক ৫ ডেসিবেল। মিশ্র এলাকায় দিবাকালীন শব্দের মাত্রা সবচেয়ে বেশি বাংলামোটর যা ১০৩ দশমিক ৮ ডেসিবেল এবং রাত্রিকালীন শব্দের মাত্রা সবচেয়ে বেশি লালবাগ সেকশনে, যা ১০১ দশমিক ৫ ডেসিবেল। তিনি জানান, এ ছাড়া রাজধানীতে নীরব এলাকায় দিবাকালীন শব্দের মাত্রা ৮৪ দশমিক ৫ থেকে ১০১ দশমিক ৭ ডেসিবেল এবং রাত্রিকালীন ৯৬ দশমিক ৪ থেকে ১০১ দশমিক ৫ ডেসিবেল। আবাসিক এলাকায় দিবাকালীন ৮২ দশমিক ০ থেকে ৯১ দশমিক ০ ডেসিবেল এবং রাত্রিকালীন ৮৩ দশমিক ০ থেকে ৯১ দশমিক ৬ ডেসিবেল থাকে। মিশ্র এলাকায় দিবাকালীন ৯১ দশমিক ০ থেকে ১০১ দশমিক ৫ ডেসিবেল এবং রাত্রিকালীন ৮৯ দশমিক ০ থেকে ১০৩ দশমিক ৮ ডেসিবেল। বাণিজ্যিক এলাকায় দিবাকালীন শব্দের মাত্রা ৯২ দশমিক ০ থেকে ৯৭ দশমিক ০ ডেসিবেল এবং রাত্রিকালীন ৯১ দশমিক ০ থেকে ৯৯ দশমিক ০ ডেসিবেল পর্যন্ত হয়েছে। প্রকৌশলী আবদুস সোবহান জানান, বাসের ভেতর ৮০ দশমিক ৪ থেকে ৮৩ দশমিক ৯ ডেসিবেল। বাংলামোটরে শব্দের মাত্রা ১০৩ দশমিক ৮ ডেসিবেল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শব্দের মাত্রা ৮৬ দশমিক ০০ থেকে ৯৪ দশমিক ০০ ডেসিবেল। সচিবালয় এলাকায় শব্দের মাত্রা ৯৬ দশমিক ০০ থেকে ১০১ দশমিক ৭ ডেসিবেল। সভায় জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও ডাকসুর সাবেক জিএস ডা. মোশতাক হোসেন বলেন, শব্দ সরাসরি স্বাস্থ্যকে আঘাত করছে। এটা আমাদের বোধশক্তি নষ্ট করে দিচ্ছে। শব্দের ডেসিবেল মাত্রা যদি অনেক বেশি হয়, তাহলে শুধু শ্রবণের ক্ষতি না, উচ্চ রক্তচাপ থেকে শুরু করে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি পর্যন্ত তৈরি হতে পারে। মানুষ বা যে কোনো প্রাণী যখন ক্রমাগত স্ট্রেসে থাকে তখন তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ঢাকা বর্তমানে বসবাসের অযোগ্য নগরীতে পরিণত হয়েছে জানিয়ে নগর গবেষক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এই নগর কেন এতটা বসবাস অযোগ্য তা আমার বোধগম্য হয় না। মিরপুরে রাত ২-৩টা পর্যন্ত ট্রাক থেকে অবকাঠামো নির্মাণসামগ্রী রাস্তায় প্রচণ্ড শব্দে ফেলা হয়। যেকোনো সংকটের কথা বললেই শোনা যায়, সরকারের জনবলের ঘাটতি। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আহমেদ উজ্জলের সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহসভাপতি ক্যামেলিয়া চৌধুরী, আমির হাসান প্রমুখ।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৮

কুয়াকাটা সৈকতে পরিবেশ দূষণ রোধে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত
‘প্লাস্টিক বর্জ ফেলবো না, পরিবেশ দূষণ করবো না’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলের নাগরিকদের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় সক্ষম করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সমুদ্র সৈকতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে বেসরকারি সংস্থা নজরুল স্মৃতি সংসদ (এমএসএস)। মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক শাহাবুদ্দিন পান্না, সমকালের সাংবাদিক জাকির হোসেন, আমতলী বকুল নেছা মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ ফেরদৌসি আক্তার, ওয়ার্ল্ড ভিশন আমতলী অফিসের ম্যানেজর সুরভী বিশ্বাস, তাজমেরী লিখন, মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ। মানববন্ধন কর্মসূচিতে এনএনএস এর শতাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধনকালে বক্তারা বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জানমাল রক্ষা ও ঝুকিঁ মোকাবিলায় আমরা কাজ করছি। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সমুদ্র উপকূলের মানুষ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে। পরিবেশের ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে। তাই পরিবেশ রক্ষায় আমাদের সচেতন হতে হবে।  তারা আরও বলেন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকরা আসছে। এখানে প্লাস্টিক বর্জের ব্যবহার বেশি হচ্ছে। যেখানে সেখানে প্লাস্টিক বর্জ না ফেলতে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে তাদের এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন বলে এনজিও সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানান। 
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৩

দূষণ রোধে খালের পাড়ে বসানো হবে সিসি ক্যামেরা
খালের পাড়ে ময়লা ফেলা রোধে সিসি ক্যামেরা বসানো হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর মিরপুরে খাল পরিদর্শন শেষে এ ঘোষণা দেন তিনি। এ সময় খাল দূষণকারীদের হুঁশিয়ারি দিয়ে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, আমরা খালগুলো পরিষ্কার করার পর আর কেউ ময়লা ফেলতে পারবেন না। খালের পাড়ে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে দেব। খালে ময়লা ফেললেই নেওয়া হবে কঠোর ব্যবস্থা। দখলদাররা নিজ দায়িত্বে খাল দখলমুক্ত করে দেবেন। আমরা যখন উচ্ছেদ অভিযান শুরু করব, তখন কিন্তু আর সময় পাবেন না। আতিকুল ইসলাম বলেন, আমরা পর্যায়ক্রমে একের পর এক অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছি। এর আগে আমরা লাউতলা খাল ও রামচন্দ্রপুর খাল উদ্ধার করেছি। দীর্ঘ ৪০ বছর পর সূতিভোলা খাল উদ্ধার করেছি। গত সপ্তাহে মোহাম্মদপুরে জাকের ডেইরি ফার্মের অবৈধ দখল থেকে ডিএনসিসির জমি উদ্ধার করেছি। নগরের অন্যান্য খালগুলো যেভাবে সংস্কার করা হয়েছে, এখানেও তাই করা হবে। তিনি বলেন, ঢাকার যেসব খাল এভাবে দখল করা হয়েছিল, সবগুলোই কিন্তু ধীরে ধীরে আমরা উদ্ধার করেছি। খাল উদ্ধারের পর খালের পাশে ওয়াকওয়ে করা হবে, সাইকেল লেন করা হবে। স্থায়ীভাবে এসবের সমাধান করা হবে। এলাকাবাসীর উদ্দেশে এরপর মেয়র বলেন, খাল পরিষ্কার থাকলে রোগ-বালাই কম হবে। মশার প্রজনন কমে যাবে। দুর্গন্ধ থাকবে না। আপনারাই ভালো থাকবেন। উন্নত দেশে খাল সামনে রেখে বাড়ি নির্মাণ করা হয়। আর আমাদের দেশের উল্টো চিত্র। আমাদের দেশে সবাই খাল পেছনে রেখে বাড়ি নির্মাণ করি। পরে বাড়ির পেছনে খালকে ময়লার ভাগাড় হিসেবে ব্যবহার করি। এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে হবে। তিনি বলেন, সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তাদের নিয়ে পরিদর্শনে এসে দেখলাম খালে অনেক বাঁশের সাঁকো, বিদ্যুতের সংযোগ ও সুয়ারেজের সংযোগ। সবাইকে অনুরোধ করছি এগুলো দ্রুত সরিয়ে নেবেন, না হলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এ সময় ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মুহ. আমিরুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এস এম শরিফ-উল ইসলাম, চার নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. জামাল মোস্তফা, অঞ্চল-২ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান, তিন নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর কাজী জহিরুল ইসলাম মানিক ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হুমায়ুন রশিদ জনি উপস্থিত ছিলেন।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:০৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়