• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দুর্গম চরে রমজানের খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করল প্রচেষ্টা ফাউন্ডেশন
নদী ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে দুর্গম চরে আশ্রয় নিয়েছে প্রায় ৯০ টি পরিবার। কুড়িগ্রাম সদর থেকে অটোরিকশা, তারপর ঘোড়ার গাড়ি, সবশেষে নৌকায় করে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয় যাত্রাপুর ইউনিয়নের চর ইয়ুথনেটে। মূল শহর থেকে অনেক দূর ও যোগাযোগ ব্যবস্থা খারাপ হওয়ায় সেখানকার বাসিন্দারা থাকেন নিদারুণ কষ্টে।   শুক্রবার (২২ মার্চ) দুপুরে সেই দুর্গম চরে দেখা মিললো একদল স্বেচ্ছাসেবীর, যারা রমজানের খাদ্যসামগ্রী নিয়ে এসেছেন সুবিধাবঞ্চিত এসব মানুষের জন্য। খাদ্যসামগ্রীতে ছিল ৮ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল, ৩ কেজি আলু, আধা কেজি চিনি, ১ লিটার তেল ও ১ কেজি ছোলা। অভাব অনটনে থাকা চরের এই মানুষগুলো তাতেই খুশি। ‘বাহে বুটের যে দাম, আইজ ৮ দিন থাকি চাইল ভাজা দিয়া ইফতারি করি। ছোলা বুটের নাগাল না পাই। চাউল, ডাইল, বুট পায়া খুব ভালো নাগছে।’ খাদ্য সামগ্রী পাবার পর এভাবেই কথাগুলো বলছিলেন চরের বাসিন্দা ছামিনা বেগম।  পরিবেশবাদী যুব সংগঠন ইয়ুথনেটের সহায়তায় এসব খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করে প্রচেষ্টা ফাউন্ডেশন। আর তাদের আর্থিকভাবে সহায়তা করে আজিমুর রোকিয়া রহমান ট্রাস্ট। প্রচেষ্টা ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুর রহমান  বলেন, ‘সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতেই আমরা কাজ করি। রমজামের শুরু থেকেই তৃপ্তির রমজান ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মানুষগুলোর পাশে থাকার চেষ্টা করছি। কুড়িগ্রামের দুর্গম চরের এই মানুষগুলোর পাশে থাকতে পেরে আমরা আনন্দিত।’ যাত্রাপুরের ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর বলেন, ‘এখন জিনিসপত্রের যে দাম, কুড়িগ্রামের একটি প্রত্যন্ত এলাকায় ঢাকা থেকে এসে এই রমজান মাসে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করল সংগঠনটি। এতে চরের সুবিধাবঞ্চিত মানুষগুলো খুবই খুশি। এ রকম মানবিক কাজ সবার করা দরকার।’
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৭:২০

জ্বর-পেটব্যাথা নিয়ে দুর্গম বরকলে আড়াই মাসে ৫ মৃত্যু
রাঙ্গামাটি বরকল উপজেলার দুর্গম এক গ্রামে তীব্র জ্বর, রক্তবমি, পেটব্যথাসহ আরও বিভিন্ন উপসর্গে জানুয়ারি থেকে এই পর্যন্ত পাঁচ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া কমপক্ষে আরও ১০ জন এসব উপসর্গে আক্রান্ত হয়েছেন। এদিকে, রোগটি নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক থাকলেও জেলা সিভিল সার্জন জানিয়েছেন, খাদ্যাভ্যাসের কারণে এমন হচ্ছে। মেডিক্যাল টিম ইতিমধ্যে দুর্গম ওই গ্রামে রওনা দিয়েছে। স্থানীয় ও স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়নের শুইছড়ি গ্রামের চান্দবিঘাট এলাকায় বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে জানুয়ারি মাস থেকে এই পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ১৫ জন। এর মধ্যে প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে ১০ জানুয়ারি। চান্দিনাঘাট গ্রামের লবিন্দর চাকমা ও স্নেহবালা চাকমার ছেলে পত্ত রঞ্জন চাকমা (২৫) প্রথম এই রোগে মারা যান। এরপর ৭ ফেব্রুয়ারি বিমলেশ্বর চাকমা (৫৫), ২৬ ফেব্রুয়ারি ডালিম কুমার চাকমা (৩৫), ১৫ মার্চ চিত্তি মোহন চাকমা (৬০) ও সবশেষ চলতি মাসের ১৭ তারিখ সোনি চাকমা নামের আট বছর বয়সী এক শিশু মারা যান। এলাকাটি অতি দুর্গম পাহাড়ি এলাকা হওয়াতে সেখানে কোনও মোবাইল নেটওয়ার্ক নেই এবং আশপাশে নেই কোনও চিকিৎসাকেন্দ্র। স্থানীয় কবিরাজির মাধ্যমে আক্রান্তদের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বরকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফোরকান এলাহি অনুপম বলেন, আমি সকালে এই বিষয়ে একটি খবর পাওয়ার পর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে জানিয়েছি। তিনি জানিয়েছেন, এই বিষয়ে একটি মেডিকেল টিম ঘটনাস্থলে পাঠানো হচ্ছে। তারা সেখানে যাওয়ার পর প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসহ এই বিষয়ে বিস্তারিত জানানো সম্ভব হবে। এই বিষয়ে বরকল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মং ক্যছিং সাগর বলেন, আমি বিষয়টি জেনেছি। গত জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত পাঁচ জনের মৃত্যুর বিষয়টিও জেনেছি। ইতিমধ্যে আলোচনা করে একটি মেডিক্যাল টিম গঠন করেছি, যেটি আগামীকাল ঘটনাস্থলে পৌঁছাবে। তিনি আরও বলেন, এই রোগের প্রাথমিক উপসর্গ হিসেবে আমরা জ্বর, বমি, পেট ও শরীরব্যথার কথা জানতে পেরেছি। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে যারা অসুস্থ আছেন তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করতে বলেছি। রাঙ্গামাটির সিভিল সার্জন নিহার রঞ্জন নন্দী বলেন, তীব্র জ্বর, পেটব্যথা, রক্তবমির উপসর্গ নিয়ে জানুয়ারি থেকে এই পর্যন্ত পাঁচ জন মারা গেছে বলে আমরা খবর পেয়েছি। তবে এটা কোনও অজ্ঞাত রোগ নয়। খাদ্যাভ্যাসের কারণে তাদের এই সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। দুর্গম অঞ্চল হওয়ায় সরকারি হাসপাতালে এসে চিকিৎসার বিষয়ে তেমন একটা আগ্রহ না থাকার কারণে বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে তারা মারা যেতে পারে। তিনি বলেন, খবর পাওয়ার পর আজকেই একটি পাঁচ সদস্যের মেডিকেল টিম ওই গ্রামে পাঠিয়েছি। এলাকাটি যেহেতু খুবই দুর্গম তাই সেখানে পৌঁছাতেও বেশ সময়ের প্রয়োজন। পৌঁছানোর পর আক্রান্তদের কেস স্টাডির পর বিস্তারিত জানতে পারবো।
২০ মার্চ ২০২৪, ২২:০১

দুর্গম পাহাড়ে ৩০ কোটি টাকার গাঁজাখেত পুড়িয়ে ধ্বংস
খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলায় সাড়ে ৩ একর গাঁজাখেত ধ্বংস করেছে প্রশাসন। তারা ৩ হাজার ২৫ টি গাছ কেটে পুড়িয়ে ধ্বংস করে দেয়। এসব গাঁজার মূল্য প্রায় ৩০ কোটি ২৫ লাখ টাকা।  মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে গুইমারা সদর ইউনিয়নের দুর্গম অরণ্যের চৌধুরীপাড়া এলাকায় ওই গাঁজা খেত ধ্বংস করা হয়। তবে এ সময় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর আমিন বলেন, গোপন সূত্রে সংবাদ পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে যৌথ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে চৌধুরীপাড়া এলাকায় দুই একর জমিতে চাষ করা গাঁজা গাছ পাওয়া যায়। পরে গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী ও সেনা সদস্যদের উপস্থিতিতে গাঁজা গাছগুলো আগুন দিয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। তবে এলাকাটি দুর্গম হওয়ায় ঘটনাস্থলে কাউকে পাওয়া যায়নি। খেতের মালিক কে এবং ওই গাঁজা চাষের সঙ্গে সম্পৃক্তদের সনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন ওসি। গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী বলেন, সাড়ে ৩ একর জমিতে চাষ করা গাঁজা গাছের আর্থিক মূল্য অন্তত ৩০ কোটি ২৫ লাখ টাকা।  
১৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৫৯

বান্দরবানের দুর্গম কেন্দ্রগুলোতে হেলিকপ্টারে গেল নির্বাচনী সরঞ্জাম
বান্দরবানের চার উপজেলার ১২‌টি দুর্গম কেন্দ্রে হে‌লিকপ্টা‌রে পৌঁছেছে নির্বাচনী সরঞ্জাম।  শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) দুপুরে নিজ নিজ উপজেলা থেকে হে‌লিকপ্টার‌যো‌গে কেন্দ্রগু‌লো‌তে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠা‌নো হয়। কেন্দ্রগু‌লো হ‌লো- রোয়াংছ‌ড়ি উপজেলার রো‌নিন পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রুমা উপজেলার নুন থিয়ার হেডম্যান পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পাক‌নিয়ার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চিংলক পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, থান‌চি উপজেলার দ‌লিয়ান পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, রেমা‌ক্রি বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বড় মদক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ছোট মদক বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তিন্দু গ্রু‌পিং পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চাইথোয়াইহ্লা কারবারি পাড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জিন্না পাড়া বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও আলীকদ‌ম উপজেলার কমচঙ ইয়ুংছা মাওরুম পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজা‌হিদ উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, বান্দরবানের ১৮২টি কেন্দ্রের মধ্যে ১২টি কেন্দ্রে হে‌লিকপ্টা‌রের সাহায্যে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠা‌নো হ‌য়ে‌ছে। ইতোম‌ধ্যেই এসব সরঞ্জাম পৌঁছা‌নো হয়ে‌ছে।
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:০৬

নির্বাচনে সহায়তায় দুর্গম পাহাড়ে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট বাক্স ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট জনবল বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টারের মাধ্যমে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় অবস্থিত ভোটকেন্দ্রে প্রেরণ করা হয়েছে।  সংশ্লিষ্টরা জানান, ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার দ্বারা উড্ডয়ন কার্যক্রম পরিচালনা চলমান এবং সার্বিকভাবে প্রস্তুত রয়েছে। এদিকে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশন ও বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে বুধবার থেকে নির্বাচনী মাঠে দায়িত্ব পালন শুরু করেছে সশস্ত্র বাহিনী। আরও পড়ুন : টাকা দিয়ে ভোট কিনছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী!   আইএসপিআর জানিয়েছে, সশস্ত্র বাহিনী ভোটগ্রহণের আগে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী বুধবার থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন ও স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করবে।  নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফশিল অনুযায়ী আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে “ইন এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ার” এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা, উপজেলা, মেট্রোপলিটন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ স্থান  ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবেন।  সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে ও সমন্বয়ের মাধ্যমে বাহিনীসমূহ এলাকাভিত্তিক মোতায়েন করা সম্পন্ন হয়েছে। সেনাবাহিনী ৬২টি জেলায় নিয়োজিত হয়েছে। উপকূলীয় দুটি জেলাসহ (ভোলা ও বরগুনা) সর্বমোট ১৯টি উপজেলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।  আরও পড়ুন : ঘোড়ায় চড়ে ভোট চাইলেন সাঈদ খোকন   সমতলে সীমান্তবর্তী ৪৫টি উপজেলায় বিজিবি এককভাবে দায়িত্ব পালন করবে এবং সীমান্তবর্তী ৪৭টি উপজেলায় সেনাবাহিনী বিজিবির সাথে এবং উপকূলীয় ৪টি উপজেলায় কোস্ট গার্ডের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করবে।  বাংলাদেশ বিমান বাহিনী হেলিকপ্টারের সহায়তায় দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের ভোটকেন্দ্র সমূহে প্রয়োজনীয় হেলিকপ্টার সহায়তা প্রদান করবে। এ ছাড়াও জরুরি প্রয়োজনে নির্বাচনী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।  সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে যৌথ সমন্বয় সেল স্থাপন করা হয়েছে, যা ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। 
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩০

রাঙ্গামাটির ১৮ দুর্গম কেন্দ্রে হেলিকপ্টারে যাবে নির্বাচনী সরঞ্জাম
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাঙ্গামাটির-২৯৯ আসনের দুর্গম হেলিসর্টি কেন্দ্রের ভোটের সরঞ্জাম ও লোকবল হেলিকপ্টারে পাঠানো হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে জেলার হলিসর্টি ১৮ ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম ও লোকবল পাঠানো হয়। নির্বাচনের দিন ভোটাররা পাহাড় ডিঙিয়ে কোনোরকমে এসব ভোটকেন্দ্রে পৌঁছাতে পারলেও ভোটের কাজে নিয়োজিত লোকজনদের যেতে হয় একদিন আগেই। এসব কেন্দ্রের বেশির ভাগই মোবাইল নেটওয়ার্কের বাইরে, ফলে ফলাফলও পেতে দেরি হয়। এরমধ্যে বাঘাইছড়ি উপজেলায় ছয়টি, বরকল উপজেলায় দুটি, জুরাছড়ি উপজেলায় সাতটি ও বিলাইছড়ি উপজেলায় তিনটি হেলিসর্টি’ ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এই ১৮টি ‘হেলিসর্টি’ কেন্দ্রের মোট ভোটার ২৩ হাজার ৬৩৮ জন। রাঙ্গামাটির দশ উপজেলায় একটি মাত্র আসনে মোট ভোটার ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৩১৭ জন। রাঙ্গামাটিতে ভোটের মাঠে আছেন আওয়ামী লীগের দীপংকর তালুকদার, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের অমর কুমার দে ও তৃণমূল বিএনপির শাহ মো. মিজানুর রহমান।
০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:২৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়