• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
জাবিতে শিক্ষার্থী কল্যাণ ফি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষের ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ছয় হাজার টাকা ‘শিক্ষার্থী কল্যাণ ফি’ আদায়ের প্রতিবাদে ও ফি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে শিক্ষার্থীরা। রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুর ২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংলগ্ন সড়কে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী আহসান লাবিবের সঞ্চালনায় বক্তারা শিক্ষার্থী কল্যাণ ফি আদায়কে ‘অন্যায্য’ উল্লেখ করে অবিলম্বে এ ফি বাতিলের দাবি জানান। মানববন্ধনে সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জাবি শাখার সংগঠক সোহাগী সামিয়া বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দিনের পর দিন লাইটিং করে অর্থ অপচয় করতে দ্বিধাবোধ করে না। কিন্তু শিক্ষার্থীদের কল্যাণের জন্য তাদের পকেট থেকে টাকা নিতে চায়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হলো গরিব-দুঃখী মেহনতি মানুষদের আশ্রয়স্থল। খেটে খাওয়া মানুষের সন্তানরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। এখন এ প্রতিষ্ঠানগুলো যদি দিনের পর দিন খরচ বাড়াতে চায় তাহলে তারা কোথায় যাবে। ‘টাকা যার শিক্ষা তার’- এ নীতি থেকে বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে না আসলে শিক্ষার্থীরা দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে। ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম ইমন বলেন, শিক্ষার্থীদের ওপর অন্যায়ভাবে ছয় হাজার টাকার দায় চাপানো হয়েছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ ‘অ্যামাউন্ট’ হয়তো খুব বেশি না। কিন্তু সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানেরা। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিবছর খুব কম অ্যাফোর্ডেবল ফি দিয়ে ভর্তি হয়ে আসছিলো। পরবর্তীতে বিভাগ উন্নয়ন ফি চালু করা হলেও ছাত্রদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে বাদ দেওয়া হয়। এখন আবার নতুন করে শিক্ষার্থী কল্যাণ ফি হিসেবে তা চাপানো হয়েছে। আমরা একে অন্যায্য বলে দাবি করছি। অনতিবিলম্বে এ ফি না কমালে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হবো। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থী আরিফ সোহেল বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সময়ে ফি আদায়ের প্রবণতা বাদ দিতে হবে। বিভিন্ন বিভাগে উইকেন্ড কোর্স চালু আছে। বিভাগগুলো বলছে, এ টাকা যথেষ্ট নয়। তাদের অর্থসংকটের অতিরিক্ত টাকা কি শিক্ষার্থীরা বহন করবে? পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য হচ্ছে সর্বস্তরের সবার জন্য উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করা। পাবলিক ফান্ড ট্যাক্স বা ইউজিসি থেকে অন্য কোনোভাবে এ টাকা সমন্বয় করতে হবে। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে এ টাকা নেওয়া যাবেনা। ছাত্রদের কাছ থেকে টাকা নিলে এ বিশ্ববিদ্যালয় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এ বিশ্ববিদ্যালয় স্বার্থকতা হারাবে। কালকে থেকে ভর্তি শুরু হবে, অসংখ্য ছাত্রদের ওপর অন্যায্য অর্থনৈতিক চাপ আসবে। এটা কোনোভাবেই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছ থেকে কাম্য নয়। আমরা সকল শিক্ষার্থীকে এ যৌক্তিক দাবিতে সংযুক্ত হওয়ার দাবি জানাচ্ছি।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:০৪

৪ দফা দাবিতে বিড়ি শ্রমিকদের মানববন্ধন
চার দফা দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে পাবনা জেলা বিড়ি মজদুর ইউনিয়ন। রবিবার (২১ এপ্রিল) বেলা ১১ টার দিকে পাবনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন তারা। মানববন্ধন শেষে পাবনা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর চার দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেন শ্রমিকরা। শ্রমিকদের দাবি গুলো হলো- বঙ্গবন্ধুর আমলে বিড়ি শিল্পে কোন শুল্ক ছিল না, তাই আগামী বাজেটে বিড়ির শুল্ক প্রত্যাহার করা, অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহার, বিদেশী কোম্পানির নিম্নস্তরের সিগারেট বন্ধ এবং বিড়ি শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের মজুরী বৃদ্ধি করা। মানববন্ধনে বিড়ি শ্রমিকরা বলেন, বিড়ি শিল্প দেশের প্রাচীন শ্রমঘন একটি শিল্প। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরেই স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে এই শিল্পের দ্বার উন্মোচিত হয়েছিল। তিনি এই শ্রমঘন শিল্পটি শুল্ক মুক্ত ঘোষণা করেছিলেন। পাবনা অঞ্চলসহ সারাদেশের ১৮ লক্ষ হতদরিদ্র, স্বামী পরিত্যক্তা, শারীরিক বিকলাঙ্গ শ্রমিক বিড়ি কারখানায় কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। বিড়ি শ্রমিকদের দুর্দশা লাঘবের জন্য এবং তাদের কর্ম রক্ষার্থে সংসদের বাজেট বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলেছিলেন, বিড়ি উপর কর কমিয়ে সিগারেটের উপর একটু বেশি কর বাড়িয়ে দিতে হবে। সুতরাং বঙ্গবন্ধুর সময়ের মত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলেও বিড়ি শিল্পের উপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করার আহবান জানাচ্ছি। একইসাথে বিড়ি দেশীয় শ্রমিক নির্ভর শিল্প হিসেবে এই শিল্পের উপর থেকে অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহার করার দাবি জানাচ্ছি। শ্রমিকরা আরো বলেন, বিদেশী বহুজাতিক কোম্পানি ও দেশের কিছু এনজিও এই শিল্পকে ধ্বংস করতে নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। বর্তমানে নিম্নস্তরের সিগারেট টোব্যাকো মার্কেটের ৭৫ শতাংশ দখল করে আছে। সুতরাং দেশীয় শ্রমঘন বিড়ি শিল্পের অস্তিত্ব রক্ষার্থে এই দেশে বিদেশী বহুজাতিক কোম্পানির নিম্নস্তরের সিগারেট উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। এছাড়া বিড়ি শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের মজুরী বৃদ্ধি করতে হবে। পাবনা জেলা বিড়ি মজদুর ইউনিয়নের সভাপতি হারিক হোসেনের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখে বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিন উদ্দিন, সহ-সভাপতি মো. নাজিম উদ্দিন, পাবনা জেলা বিড়ি মজদুর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক শামীম ইসলাম, সহ-সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গফুর, আবুল হাসনাত লাভলু, আনোয়ার হোসেন, রাণী খাতুন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক লুৎফর রহমান, পাবনা জেলা বিড়ি মজদুর ইউনিয়নের সহ-সভাপতি আলম হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক দুলাল মোল্ল্যা, সাংগঠনিক সম্পাদক দুলাল শেখ, কোষাধ্যক্ষ টোকন রায়, শ্রম সম্পাদক চামেলি খাতুনসহ অনেকে।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৫৬

ইন্টার্ন চিকিৎসককে যৌন হয়রানি, শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে এক নারী ইন্টার্ন চিকিৎসকের পোশাক পরিবর্তনের গোপনে ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেল করে যৌন হয়রানি করার প্রতিবাদে ও গ্রেপ্তার আসামিদের দৃষ্টান্ত শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন করা হয়েছে।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে হাসপাতাল চত্বরে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও জেনারেল হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক এবং শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধন করে৷  আন্দোলনরত চিকিৎসকরা জানায়, গত ৬ এপ্রিল হাসপাতালে দায়িত্ব শেষে কোয়াটারে গিয়ে এক ইন্টার্ন চিকিৎসক পোশাক পরিবর্তন করার সময় নার্সদের কোয়াটারের ছাদ থেকে নাইমুর রহমান, ইমরুল হাসান, জাকারিয়া হোসেন বেনজির ও আরাফাত হোসেন ভিডিও ধারণ করে। পরে সেই ভিডিও নারী চিকিৎসকের কাছে পাঠিয়ে দেড় লাখ টাকা দাবি করে ও কুপ্রস্তাব দেয়। সেই প্রস্তাবে রাজি না হলে ভাইরাল করা হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় মামলার পর গত ১০ এপ্রিল চার আসামিকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায় পুলিশ।  ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. জাকারিয়া জাকি বলেন, মামলার পর থেকে অভিযুক্ত পরিবার ও প্রভাবশালীরা মামলা তুলে নিতে হুমকি প্রদান করে। এ অবস্থায় ভুক্তভোগীর পরিবার ভয়ে দিন পার করছে। গ্রেপ্তার আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞেসাবাদ ও দৃষ্টান্ত শাস্তিসহ ভুক্তভোগীর জীবনের নিরাপত্তার দাবি করছি। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচির দেওয়া হয়।  আরেক ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. মোহনা দেব তৃষা বলেন, দেখুন হাসপাতালে এতো ভিড়ের মধ্যে আমরা চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকি। কোয়াটারে থেকেও আমরা নারী চিকিৎসকরা নিরাপদ না। এ বিষয়ে নানা ধরনের হুমকি আসছে। আসামিরা ছাড়া পেয়ে গেলে ভুক্তভোগীসহ যারা আছি তাদেরকে দেখে নেওয়ার কথাও শুনেছি। তারা যেনো জামিন না পায় ও তাদের রিমান্ডে এনে আরও কারো কাছে ভিডিও রয়েছে কি না তা তদন্তের দাবি জানাই। 
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৪৪

চাকরি স্থায়ীর দাবিতে বিআইডব্লিউটিসির অস্থায়ী কর্মচারীদের মানববন্ধন 
নিয়োগ বাণিজ্য বন্ধ করে চাকরি স্থায়ী করার দাবিতে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের কর্মরত অস্থায়ী শ্রমিক-কর্মচারীরা। একই সঙ্গে মজুরী বৃদ্ধির দাবি জানান তারা। রাজধানীর বাংলামোটরে প্রতিষ্ঠানটির সামনের সড়কে ‘বিআইডব্লিউটিসির অস্থায়ী শ্রমিক-কর্মচারীবৃন্দের’ ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি জানান তারা। বর্তমানে তারা ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা হারে বেতনে কাজ করছেন। দাবি আদায় না হলে আগামী ঈদুল ফিতরের পর বিক্ষোভ সমাবেশ, কর্মবিরতি ও আমরণ অনশনের মতো কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শ্রমিকরা।  মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিআইডব্লিউটিসিতে দীর্ঘদিন ধরে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির বিভিন্ন পদে প্রায় ৬০০ শ্রমিক ও কর্মচারী নিরলস অস্থায়ীভাবে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু ২০১১ সাল থেকে আমাদের স্থায়ী করণ না করে বারবার পত্রপত্রিকাতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাপিয়ে স্থায়ীভাবে লোকবল নিযুক্ত করা হয়েছে। যেখানে ১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক আদেশ জারি আছে, অভিজ্ঞ ও দীর্ঘ মেয়াদে চাকরিরতদের অগ্রাধিকার দিয়ে তারপর শূন্য পদে বাহির থেকে লোকবল নিযুক্ত করা যাবে। সেই ভিত্তিতে ২০০৬ সালে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণি পদে প্রায় ৪২৫ জনকে বোর্ড-বাই সার্কুলেশনের মাধ্যমে স্থায়ী করা হয়। বক্তারা আরও বলেন, বর্তমানে আমাদের ভিন্ন ভিন্ন বহুপদ শূন্য থাকা সত্ত্বেও পত্রিকাতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে লোকবল নিযুক্তির মতো ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এটি বার বার করে আসছে শুধু বিআইডব্লিউটিসি’র কিছু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাদের নিজ নিজ স্বার্থ হাসিল করার জন্য। বর্তমানে আমাদের বিকাশের মাধ্যমে বেতন দেওয়া হয় যেখানে আমাদের প্রতিমাসে বেতন পেতে মাসের প্রায় ১০ তারিখ থেকে ২০ তারিখ লেগে যায়। বক্তারা আরও বলেন, আমরা বর্তমানে দৈনিক মাত্র ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা হারে বেতনে পরিবার পরিজন নিয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছি। বর্ধিত বাসা ভাড়া, বর্ধিত দ্রব্যমূল্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় মৌলিক চাহিদার সবকটি সেক্টরে মূল্যবৃদ্ধির কারণে আমরা আমাদের পরিবারের মুখে দু’বেলা ভাতের যোগানটুকু দিতে পারছি না। অন্যদিকে আমাদের স্থায়ী না করে নিজেদের পকেট ভারী করার জন্য জনপ্রতি ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা করে হাতিয়ে নিচ্ছে। অস্থায়ী পদে নিযুক্তির সময়েও লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এমতাবস্থায় আমাদের স্থায়ী না করে বরং এখন নতুন করে বিভিন্ন পদে স্থায়ীভাবে লোকবল নিযুক্তির মাধ্যমে আমাদের সমস্ত অস্থায়ীদের মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন করা হচ্ছে। আমাদের সঙ্গে অন্যায় করা হচ্ছে। এ সময় তারা প্রকাশিত নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিলসহ সংস্থার অস্থায়ী ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণি কর্মচারীদের পর্ষদ সভার মাধ্যমে চাকরি স্থায়ী করা না হলে আগামী ঈদুল ফিতরের পর বিক্ষোভ সমাবেশ, কর্মবিরতি ও আমরণ অনশনের মতো কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তারা।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৩৬

বুয়েটে ছাত্ররাজনীতির দাবিতে শাবি ছাত্রলীগের মানববন্ধন
বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্ররাজনীতি চালু ও বুয়েট শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসেন রাহিম রাব্বির আবাসিক হলে সিট ফিরিয়ে দেওয়াসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) শাখা ছাত্রলীগ। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় শাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সজিবুর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সভাপতি মো. খলিলুর রহমান। খলিলুর রহমান বলেন, বুয়েটে আবরার ফাহাদকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল যা আমাদেরকে ব্যথিত ও লজ্জিত করেছে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কোনো অপরাধকে প্রশ্রয় দেয় না। তারই দৃষ্টান্ত আবরার হত্যার বিচার। ছাত্রলীগের যেসকল পথভ্রষ্ট নেতারা এই হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল সকলের উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করা হয়েছে। তিনি বলেন, ছাত্ররাজনীতি বন্ধের নামে মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদের আস্ফালন মেনে নেওয়া হবে না। মৌলবাদী গোষ্ঠীর কালোছায়া থেকে মুক্ত করে বুয়েটের নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতি ফিরিয়ে দিতে হবে। ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক, মানবাধিকার পরিপন্থী ও শিক্ষাবিরোধী সিদ্ধান্ত বলে মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় ইমতিয়াজ রাব্বিকে আবাসিক হল থেকে বহিষ্কার করা বুয়েট প্রশাসনের অযাচিত সিদ্ধান্ত উল্লেখ করে তিনি হলের সিট ফিরিয়ে দিতে আহ্বান জানান। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি মামুন শাহ, নাজমুল হাসান ও রেজাউল হক সিজার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমামুল হোসেন হৃদয়, সাজ্জাদ হোসেন ও উজ্জ্বল দাশ চিনু প্রমুখ। উল্লেখ্য, সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) সহ বিভিন্ন ক্যাম্পাসে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতি চালু করার দাবিতে দেশের বিভিন্ন ক্যাম্পাসে মানববন্ধনের ঘোষণা দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মানববন্ধন পালন করে শাবি শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:০৩

নেতানিয়াহুর পদত্যাগ দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর পদত্যাগের দাবিতে দেশটিতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে তেলআবিব, জেরুজালেম, সিজারিয়া, রানানা এবং হার্জলিয়াতে হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছেন। বিক্ষোভে নেতানিয়াহুর পদত্যাগের পাশাপাশি আগাম নির্বাচনের দাবি জানানো হয়েছে। একইসঙ্গে ফিলিস্তিনের গাজায় হামাসের হাতে বন্দি ১৩৪ ইসরায়েলি নাগরিককে মুক্ত করার দাবিও জানানো হয়। নেতানিয়াহুকে ক্ষমতাচ্যুত না করা পর্যন্ত বিক্ষোভ অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। তবে নেতানিয়াহু জানিয়েছেন তিনি পদত্যাগ করবেন না। বিক্ষোভে অংশ নিয়ে জিম্মি লিরি আলবাগের মা শিরা আলবাগ বলেন, আমার ছেলে এবং অন্য জিম্মিরা কী অবস্থায় আছে, সেই চিন্তায় ১৭৬ দিন ধরে অন্য কিছু ভাবতে পারি না। জিম্মি বিনিময় চুক্তিতে যে-ই বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাকে ইসরাইলের জনগণ ক্ষমা করবেন না। বিক্ষোভে অংশ নেন প্রায় ৫৪ দিন আগে মুক্তি পাওয়া জিম্মি রাজ বেন-আমি। তিনি বলেন, হামাসের হাতে জিম্মি সবাই বাড়ি ফিরে না আসা পর্যন্ত আমরা থামব না। এদিকে বিক্ষোভ দমনে কঠোর অবস্থানে রয়েছে দেশটির আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পুলিশ কর্মকর্তারা শহরের কিরিয়া সামরিক সদর দপ্তরের প্রবেশদ্বার বিগিন গেটে বিক্ষোভকারীদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। বিক্ষোভ দমনে জলকামানও ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া বিক্ষোভকারীদের মধ্য থেকে ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।  সূত্র : দ্য গার্ডিয়ান ও আলজাজিরার
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১২:২২

রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাসের দাবিতে বুয়েটে পরীক্ষা বর্জন
ছাত্র রাজনীতিমুক্ত ক্যাম্পাসের দাবিতে পরীক্ষা বর্জন করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০তম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।  রোববার (৩১ মার্চ) বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বুয়েটের ২০তম ব্যাচের এক হাজার ২১৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে এক হাজার ২১৪ জনই টার্ম ফাইনাল পরীক্ষায় অংশ নেননি। এর মধ্য দিয়ে ক্যাম্পাসে পুনরায় ছাত্র রাজনীতি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান কতোটা সুদৃঢ় তা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এর আগে, বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অসাংবিধানিক, মৌলিক অধিকার পরিপন্থী ও শিক্ষাবিরোধী সিদ্ধান্ত বলে আখ্যা দিয়ে রোববার বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে প্রতিবাদ সমাবেশ করে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। সমাবেশে ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, বুয়েটে নিষিদ্ধ হিযবুত তাহরীর, জেএমবি ও ছাত্র শিবিরের ক্যাডাররা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তারা নানানভাবে শিক্ষার্থীদের দাওয়াত দিচ্ছে, টাঙ্গুয়ার হাওরে শিবির দেশবিরোধী মিটিং করছে। তাই বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত একটি নাটক। এই নাটক বন্ধ করে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতি চালু করতে হবে। সমাবেশে বুয়েটের ২১ ব্যাচের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসেন রাহিম রাব্বির আবাসিক হলের বরাদ্দকৃত সিট বাতিল ঘোষণার প্রতিবাদ জানায় ছাত্রলীগ। সেই সঙ্গে রাব্বির সিট ফেরত দিতে বুয়েট প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ছাত্র সংগঠনটি। সমাবেশ শেষে সেখান থেকে মিছিল নিয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এরপর তারা বুয়েট ত্যাগ করেন।
৩১ মার্চ ২০২৪, ২১:১৩

বুয়েটে ছাত্ররাজনীতির দাবিতে রোববার ছাত্রলীগের সমাবেশ
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবিতে সমাবেশ করবে ছাত্রলীগ। রোববার (৩১ মার্চ) বেলা ১১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। শনিবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যায় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।  বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৯ মার্চ বুয়েট কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২১ ব্যাচের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসেন রাহিমের আবাসিক হলের বরাদ্দ করা সিট বাতিল ঘোষণা করার সিদ্ধান্তকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা-গণতন্ত্রকামী মানুষ ও ছাত্রসমাজ চূড়ান্তভাবে প্রত্যাখ্যান করছে। বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ বুয়েট প্রশাসনের এ সিদ্ধান্তকে একটি অন্যায্য, অসাংবিধানিক, মৌলিক অধিকার পরিপন্থী ও সর্বোচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃক নৈতিক স্খলন-জনিত শিক্ষাবিরোধী কর্মকাণ্ড হিসেবে আখ্যায়িত করে এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বুয়েট প্রশাসন ইমতিয়াজ হোসেন রাহিমের বরাদ্দ করা সিট বাতিলের মাধ্যমে তার সংগঠন করার সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগ করতে বাধা সৃষ্টি করেছে। এতে আরও বলা হয়, সাম্প্রতিককালে সংবিধানসম্মত ছাত্র রাজনীতি নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়টিতে এমন কিছু কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে, আশ্রয়-প্রশ্রয় পাচ্ছে, যা বাংলাদেশের মহান সংবিধানের চূড়ান্ত লঙ্ঘন। আইনের কোথাও ছাত্র-রাজনীতি নিষিদ্ধ করার ক্ষমতা প্রদান করা না হলেও বুয়েট প্রশাসন বেআইনি ও অসাংবিধানিকভাবে তা বাস্তবায়ন করছে। মূলধারার প্রকাশ্য ছাত্র-রাজনীতি নিষিদ্ধের এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে বুয়েটকে দেশ ও বিশ্ব মানবতাবিরোধী নিষিদ্ধ, অন্ধকার জগতের বিভিন্ন সংগঠনের কর্মকাণ্ড পরিচালনার তীর্থস্থানে পরিণত করা হয়েছে। মৌলবাদী গোষ্ঠীর কালোছায়া থেকে মুক্ত করে বুয়েটে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতির দাবি এবং বুয়েট কর্তৃক গৃহীত অসাংবিধানিক, মৌলিক অধিকার পরিপন্থী, শিক্ষাবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রোববার (৩১ মার্চ) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বেলা ১১টায় ছাত্রলীগ প্রতিবাদ সমাবেশ করবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
৩০ মার্চ ২০২৪, ২১:২৮

বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, পুলিশের লাঠিচার্জ
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে বেঙ্গল সু ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শ্রমিকেরা বকেয়া বেতন ও বোনাসের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন।  শনিবার (৩০ মার্চ) সকাল থেকে শ্রমিকরা উপজেলার রাখালিয়া বাজার কারখানার সামনে রায়পুর-ঢাকা আঞ্চলিক মহাসড়কে অবস্থান নেন। এতে প্রায় ৩ ঘণ্টা রাস্তার দুপাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়।  এদিকে খবর পেয়ে রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইমরান খান ও থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইয়াছিন ফারুক মজুমদার ঘটনাস্থল পৌঁছে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করে। শ্রমিকদেরকে সড়ক থেকে সরে যেতে বললেও রাজি হচ্ছিল না। এতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে শ্রমিকদের সড়ক থেকে সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে। পরে ইউএনও এবং ওসি মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলার পর সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলে শ্রমিকরা বিক্ষোভ তুলে নেন।  আন্দোলনকারী শ্রমিকরা জানান, শনিবার সকালে তাদের ৩ মাসের বকেয়া বেতন, ২ মাসের ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কারখানা মালিকপক্ষ তা দেয়নি। এতে কর্মবিরতি রেখে শ্রমিকরা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হয়। এছাড়া চুক্তি অনুযায়ী মালিকপক্ষ শ্রমিকদের কোনো সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে না।  রায়পুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইয়াছিন মজুমদার বলেন, শ্রমিকরা অবরোধ তুলে নিয়েছে। যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। বেতন-বোনাস যেন শ্রমিকরা যথাসময়ে পায়, তা নিয়ে মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। আশা করি সমস্যার সমাধান হবে।   
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৫:৩১

পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে নওগাঁয় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তনের দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা ১১টায় নওগাঁ সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা শহরের মুক্তির মোড়ে এ মানববন্ধন করে। মানববন্ধনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- সিফাত হোসেন, আরমান মন্ডল, বরকত মোল্লা, শাকিল, আরিফ, রিয়া, তামান্নাসহ অন্যান্যরা। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, ১৯ মে থেকে শুরু হবে অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা। যেখানে রুটিনে প্রত্যেক পরীক্ষার মাঝে একদিন করে ছুটি রয়েছে। অথচ যেকোনো পরীক্ষা নিতে দেড় থেকে দুই মাস সময় বরাদ্দ থাকে। কিন্তু জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দ্রুত পরীক্ষা শেষ করতে চাচ্ছে।  সেশনজট কমানোর নামে শিক্ষার্থীদের জীবন হুমকির মুখে ফেলে দিতে চায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তাই দ্রুত পরীক্ষার প্রকাশিত রুটিন পেছানোসহ প্রত্যেক পরীক্ষার মাঝে কমপক্ষে ৩ থেকে ৪ দিন করে ছুটির দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৭:০১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়