• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
হাসপাতালে ফেলে যাওয়া নবজাতক দত্তক পেলেন সেবিকা
কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এক প্রসূতি কন্যাসন্তান প্রসব করে উধাও হওয়ার পর বিপাকে পড়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অবশেষে ইউএনওর হস্তক্ষেপে সেই নবজাতকটি দত্তক নিয়েছেন একজন সেবিকা (নার্স)। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত ১৬ এপ্রিল রাত ৮টার দিকে এক গর্ভবতী মহিলা হাসপাতালে ভর্তি হন। ভর্তির ১০-১৫ মিনিটের মধ্যেই ওই মহিলা এক কন্যাসন্তান প্রসব করেন। পরে টয়লেটে যাওয়ার কথা বলে নবজাতক বাচ্চাটি হাসপাতালে রেখেই পালিয়ে যান। এদিকে বাচ্চা ফেলে মা পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্যকর পরিবেশ সৃষ্টি হয় পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। উৎসুক জনতা সে বাচ্চাটিকে দেখতে ভিড় করে সেখানে। অনেকে সে বাচ্চার দায়িত্ব নিতেও আগ্রহ প্রকাশ করেন। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ‍্যায় পেকুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপজেলা শিশু কল্যাণ কমিটির বৈঠকে সর্ব সম্মত সিদ্ধান্তক্রমে নার্স মিনারা দম্পতির কাছে দত্তক প্রদান করেন। ইউএনও মো. সাইফুল ইসলাম জয় নিজেই দায়িত্ব নিয়ে নবজাতককে নার্সের হাতে তুলে দেন। এ সময় পেকুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইলিয়াছ ইউএনওকে সহযোগিতা করেন।  এর আগে শিশু কল্যাণ কমিটির সভাপতি বরাবরে নবজাতকটিকে দত্তক নিতে প্রবাসী, ব্যবসায়ী, চাকুরীজীবী, রাজনীতিবিদ ও দিনমজুরসহ ১৫টি আবেদন জমা পড়ে। আবেদনকারীদের সশরীরে সাক্ষাৎকার নিয়ে যাচাই-বাচাই শেষে কমিটির সর্ব সম্মত সিদ্ধান্তক্রমে মিনারা দম্পতিকে উপযুক্ত মনে করে দত্তক প্রদান করেন। নার্স মিনারা খাতুন পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সিনিয়র স্টাফ নার্স। তিনি নিঃসন্তান। এ সময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রূম্পা ঘোষ, পেকুয়া থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইলিয়াস, বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট কামাল হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মুজিবুর রহমান, সমাজ সেবা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আরিফ, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বাবুল আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১৩

সর্বোচ্চ যক্ষ্মা রোগীকে দত্তক নিয়ে প্রশংসিত মিমি
যক্ষ্মা রোগ নিরাময়ে তিনটি পুরস্কার পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য। যক্ষ্মা রোগ নিরাময়ের জন্য নেওয়া পদক্ষেপের জন্য তিনটি ক্ষেত্রে বাংলাকে পুরস্কারে সম্মানিত করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেখানে বিশেষ অবদান আছে মিমি চক্রবর্তীরও। এই তিন বিভাগ হলো- সব জেলায় বেসরকারি হাসপাতালে সব থেকে বেশি যক্ষ্মা রোগীর নাম নথিভুক্ত করা, গোটা দেশের মধ্যে যক্ষ্মা রোগীদের নাম নথিভুক্ত করা এবং রোগীদের এই রোগের সুনির্দিষ্ট ওষুধ খাওয়ানোর। তৃতীয় বিভাগে প্রথম হয়েছে বাংলা। প্রথমটিতে দ্বিতীয় এবং গোটা দেশে যক্ষ্মা রোগীদের নাম নথিভুক্ত করার বিষয়ে তৃতীয় হয়েছে এই রাজ্য।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:১৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়