• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
যোগগুরু রামদেবকে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের তলব
বিভ্রান্তিমূলক বিজ্ঞাপনের জন্য পতঞ্জলি আয়ুর্বেদের স্বত্বাধিকারী রামদেবকে তলব করেছেন ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে সংস্থাটি ও তার ম্যানেজিং ডিরেক্টর আচার্য বালকৃষ্ণণকে ভর্ৎসনা করেছেন দেশের শীর্ষ আদালত। সূত্র জানিয়েছে, পতঞ্জলির বিজ্ঞাপনে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারের জন্য এর আগে তাদের ওষুধ সামগ্রীর বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। একইসঙ্গে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তারা যেন ওই ধরনের বিজ্ঞাপন বন্ধ রাখে তা জানিয়ে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। কিন্তু পতঞ্জলি গ্রুপ তা অমান্য করায় আদালত অবমাননার নোটিশ দেওয়া হয় তাদের। এরপরও পতঞ্জলির পক্ষ থেকে কোনও কোনো সাড়া না মেলায় আদালত মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বলেছে, এর ফল ভোগ করতে হবে। মূলত ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন সুপ্রিম কোর্টে অ্যালোপ্যাথি সম্পর্কে ভুল তথ্য প্রচারের কারণেই পতঞ্জলির বিরুদ্ধে বিচারকাজ চলছে বলে জানা গেছে। মামলাকারী ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের অভিযোগ, যোগগুরু রামদেব অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা এবং ওষুধের বিরুদ্ধে সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমাগত প্রচার চালিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করেছেন। মিথ্যা প্রচার করেছেন। গত বছর নভেম্বরে কোভিড ১৯-এর ভ্যাকসিন নিয়েও ভুল তথ্য প্রচার চালিয়েছিল পতঞ্জলি। আদালত তখনই বলেছিলেন যে পতঞ্জলির সমস্ত মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন এই মুহূর্তে বন্ধ করতে হবে। এর জন্য প্রতিটি সামগ্রীর জন্য ১ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হতে পারে তাদেরকে।    
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৪:৪২

প্রতিবাদ জানাতে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ওপার থেকে ছোঁড়া মর্টার শেলের আঘাতে দুজনের মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশ। একইসঙ্গে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা শতাধিক সীমান্তরক্ষীকে দ্রুত তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া নিয়ে ভাবছে সরকার। এর জেরে আজ ঢাকায় নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত অং কিউ মোয়েকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে।  পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করা হয়েছে। তাকে ডেকে সীমান্তের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিবাদ জানাবে বাংলাদেশ। এর আগে সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টারশেলে বান্দরবানের এক বাংলাদেশি নারী ও এক রোহিঙ্গা নাগরিক নিহত হয়েছেন। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের জলপাইতলি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এছাড়া মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১১৩ জন সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন। একইদিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ তার দপ্তরে সাংবাদিকদের বলেন, মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ আছে। মিয়ানমারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তারা তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন। তাদের সীমান্তরক্ষীদেরও ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন। এখন তাদেরকে বিমান নাকি নৌকায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে, সেটি নিয়ে আলোচনা চলছে। সীমান্ত পরিস্থিতি এবং তৃতীয় দেশ বা জাতিসংঘের যুক্ততা নিয়ে জানতে চাইলে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের সীমান্ত যথেষ্ট সুরক্ষিত আছে। তারা পালিয়ে আসায় তাদের আশ্রয় দিয়েছি। যেহেতু দুই দেশের মধ্যে আলাপ–আলোচনা চলছে, সেহেতু তৃতীয় পক্ষকে এখানে জড়িত করার কোনো প্রশ্ন নেই।’  
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:০১

মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করা হবে আজ
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ওপার থেকে ছোঁড়া মর্টার শেলের আঘাতে দুজনের মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশ। একইসঙ্গে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা শতাধিক সীমান্তরক্ষীকে দ্রুত তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া নিয়ে ভাবছে সরকার। এর জেরে আজ ঢাকায় নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত অং কিউ মোয়েকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হবে।  সরকারি সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে সীমান্তের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে কড়া প্রতিবাদ জানাবে বাংলাদেশ। সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এ বিষয় নিয়ে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত অং কিউ মোয়ের সঙ্গে বসার কথা।  সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মিয়ানমার থেকে ছোড়া মর্টারশেলে বান্দরবানের এক বাংলাদেশি নারী ও এক রোহিঙ্গা নাগরিক নিহত হয়েছেন। নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউপির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের জলপাইতলি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এছাড়া মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১১৩ জন সদস্য অস্ত্রসহ বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন। এদিকে গতকাল দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ তার দপ্তরে সাংবাদিকদের বলেন, মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ আছে। মিয়ানমারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। তারা তাদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন। তাদের সীমান্তরক্ষীদেরও ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন। এখন তাদেরকে বিমান নাকি নৌকায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে, সেটি নিয়ে আলোচনা চলছে। সীমান্ত পরিস্থিতি এবং তৃতীয় দেশ বা জাতিসংঘের যুক্ততা নিয়ে জানতে চাইলে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের সীমান্ত যথেষ্ট সুরক্ষিত আছে। তারা পালিয়ে আসায় তাদের আশ্রয় দিয়েছি। যেহেতু দুই দেশের মধ্যে আলাপ–আলোচনা চলছে, সেহেতু তৃতীয় পক্ষকে এখানে জড়িত করার কোনো প্রশ্ন নেই।’  
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৫৯

তথ্য না দেওয়ায় রেলওয়ের ডিজিকে তলব
তথ্য প্রদান না করায় বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক (ডিজি) কামরুল আহসানকে তলব করেছে তথ্য কমিশন। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সাংবাদিক রাশিদুল হাসানের অভিযোগের শুনানী শেষে তথ্য কমিশন এ নির্দেশনা দেন। এ ছাড়া আগামী ৬ মার্চ রেলওয়ের ডিজি, উপপরিচালক টিসি আনসার এবং পরিচালক টিসি নাহিদ আহসান খানকে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।  এজলাসে বাদী রাশিদুল হাসান আদালতকে জানান, তিনি গত বছরের ২২ আগস্ট বাংলাদেশ রেলওয়ে ট্রেনের ইজারাসংক্রান্ত তথ্যের জন্য আবেদন করেন ও তথ্য না পেয়ে পরবর্তীতে ১৭ অক্টোবর রেলওয়ের মহাপরিচালক বরাবর আপিল করেও তথ্য পাননি এবং ১৪ নভেম্বর তথ্য কমিশনে অভিযোগ দায়ের  করেন।  আদালতে তিনি অভিযোগ করেন, তথ্য কমিশনের জারি করা সমন পেয়ে রেলওয়ের তথ্য দপ্তরের কম্পিউটার অপারেটর খসরু পারভেজ ফোন করে ৩১ জানুয়ারি রেলভবনে যেতে বলেন। রেলভবনে যাওয়ার পর তারা আমাকে বলেন আপনি যে তথ্য চেয়েছেন তা ঠিকাদারের বিরুদ্ধে যায়। তিনি প্রস্তাব করেন ঠিকাদার আপনাকে চা-মিষ্টি খাওয়াতে চান। তিনি এর মধ্যস্থতা করে চান। কিন্তু তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। অভিযোগ উত্থাপনের পর তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুক রেলওয়ের তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা ও পরিবহন বাণিজ্যিক পরিচালক নাহিদ আহসানের কাছে বাদীর চাহিত তথ্য প্রদানযোগ্য কি না জানতে চান। তিনি স্বীকার করেন তথ্য প্রদানযোগ্য এবং ৬ মাসেও তথ্য প্রদান না করায় তিনি ক্ষমা চান। এদিকে আপিলের পরও তথ্য প্রদান না করায় কমিশন আপিল কর্মকর্তা রেলওয়ের মহাপরিচালক কামরুল আহসানকে এ অভিযোগে পক্ষভুক্ত করেন এবং তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার তথ্য প্রদান না করার কারণ যুক্তিসঙ্গত না হওয়ায় মহাপরিচালক, ডিডি টিসিকেও আগামী ৬ মার্চ হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন।  
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৪৩

ফেনীতে নৌকার প্রচারণায় অংশ নেওয়া সেই পুলিশ কর্মকর্তাকে তলব
আচরণবিধি লঙ্ঘন করে ফেনী-২ (সদর) আসনে নৌকার প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারীর পক্ষে প্রচারণায় অংশ নেওয়ার অভিযোগ ওঠা এসপি পদমর্যাদার সেই পুলিশ কর্মকর্তাকে তলব করেছেন আদালত।  বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) ফেনী নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন (যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ) এ আদেশ দেন।  আদেশে বলা হয়, ‘আপনি বিগত ২৫ ডিসেম্বর ফেনী সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের জাহানপুর গ্রামে নৌকার প্রার্থীর প্রচারণায় ফুলের মালা পরে অংশগ্রহণ করেছেন এবং ফুলের মালা পরিহিত অবস্থায় আপনার ছবি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে, যা আপনার পেশাগত অসদাচরণের পাশাপাশি সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালার লঙ্ঘন মর্মে প্রতীয়মান হয়।’ বিষয়টি  নিশ্চিত করেন ওই আদালতের সাঁটলিপিকার রাজিব বণিক। তিনি বলেন, শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৩টায় আদালতে সশরীর হাজির হয়ে কিংবা প্রতিনিধির মাধ্যমে এ বিষয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য আদেশ দেন আদালত। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত ২৫ ডিসেম্বর ফেনী সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের জাহানপুর গ্রামে প্রচারণা চালাতে যান জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নৌকার প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী। সেখানে তার সঙ্গে থাকা নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি ফুলের মালা পরা পুলিশ কর্মকর্তা জসিম উদ্দিনকে দেখা গেছে। তার গ্রামের বাড়িও জাহানপুর গ্রামে। উল্লেখ্য, ফেনী-২ (সদর) আসনের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর প্রচারণায় অংশ নেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশ সুপার (এসপি) পদমর্যাদার কর্মকর্তা জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এ ধরনের একটি ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও। সরকারি কর্মকর্তা হয়ে এভাবে কোনো প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়া আচরণবিধির লঙ্ঘন। তবে সংসদ সদস্য প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী এই ছবি দুই মাস আগের বলে দাবি করেন।
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ২০:১৫

বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন করায় ২ আইনজীবীকে তলব
আদালতের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করায় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মহসিন রশীদ ও শাহ আহমেদ বাদলকে তলব করেছেন আপিল বিভাগ। বুধবার (৩ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের আপিল বেঞ্চ স্বপ্রণোদিত হয়ে এ আদেশ দেন। আগামী ১১ জানুয়ারি তাদের সশরীরে আপিল বিভাগে হাজির হয়ে আদালত অবমাননার বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেন। বেঞ্চের অপর সদস্যরা হলেন- বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আশরাফুল ইসলাম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম। এক জানুয়ারি থেকে সাত জানুয়ারি পর্যন্ত আদালত বর্জন কর্মসূচি পালন করছে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী আইনজীবীরা। এই কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে এক জানুয়ারি প্রধান বিচারপতিকে একটি চিঠি প্রেরণ করেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির অ্যাডহক কমিটির কনভেনর অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মহসীন রশিদ ও সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট শাহ আহমেদ বাদল। চিঠিতে তারা বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে লেখেন, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নাগরিকদের ওপর নিপীড়কের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। পাশাপাশি জামিনযোগ্য মামলায় জামিন না দেওয়া এবং তাড়াহুড়ো করে বিচার করায় ন্যায় বিচারকে কবর দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেন। চিঠির এই বক্তব্য প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের বিচারপতিদের নজরে আসে। এরপরই দুপুর ১২টায় এজলাসে আসেন প্রধান বিচারপতিসহ পাঁচ বিচারপতি। এসেই স্বপ্রণোদিত হয়ে তাদের তলবের আদেশ দেন।  আপিল বিভাগ আদেশে বলেন, এই চিঠিতে যে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে তা বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছে।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়