• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
পহেলা বৈশাখে ঢাবিতে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপনের লক্ষ্যে কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন কর্মসূচি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে নববর্ষ উদযাপনের জন্য উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। রোববার (২৪ মার্চ) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য এই আহ্বান জানান। সভায় জানানো হয়, বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে ‘আমরা তো তিমিরবিনাশী’ প্রতিপাদ্য নিয়ে এ বছর মঙ্গল শোভাযাত্রা চারুকলা অনুষদ থেকে সকাল ৯টায় বের করা হবে। মঙ্গল শোভাযাত্রা শাহবাগ মোড় হয়ে শিশুপার্কের সামনে থেকে ঘুরে শাহবাগ হয়ে টিএসসিতে শেষ হবে। পহেলা বৈশাখে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের মুখোশ পরা এবং ব্যাগ বহন করা যাবে না। তবে চারুকলা অনুষদের প্রস্তুত করা মুখোশ হাতে নিয়ে প্রদর্শন করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভুভুজিলা বাঁশি বাজানো ও বিক্রি করা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে। সভায় আরও জানানো হয়, ক্যাম্পাসে নববর্ষের অনুষ্ঠান বিকাল ৫টার মধ্যে শেষ করতে হবে। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ঢোকা যাবে। এরপর শুধু বের হওয়া যাবে। নববর্ষের আগের দিন ১৩ এপ্রিল (শনিবার) সন্ধ্যা ৭টার পর ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে যানবাহন চালানো যাবে না। মোটরসাইকেল চালানোও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। নববর্ষের দিন টিএসসির সামনের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট বন্ধ থাকবে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢুকতে চারুকলা অনুষদের সামনের ছবির হাটের গেট, বাংলা একাডেমির সামনের গেট এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের পাশের গেট ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া, টিএসসির সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের হেল্প ডেস্ক, কন্ট্রোল রুম এবং অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্প থাকবে। হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল মাঠ সংলগ্ন এলাকা, টিএসসি সংলগ্ন এলাকা, দোয়েল চত্বরের আশপাশের এলাকা ও কার্জন হল এলাকায় মোবাইল পাবলিক টয়লেট স্থাপন করা হবে। 
২৫ মার্চ ২০২৪, ১০:১১

ঢাবিতে রমজানের অনুষ্ঠান আয়োজনে নিষেধাজ্ঞা
রমজানের আলোচনা সম্পর্কিত কোনো অনুষ্ঠানের অনুমতি না দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, অনুষদের ডিন ও ইনস্টিটিউটের পরিচালকদের চিঠি দিয়েছে প্রক্টর অফিস। বুধবার (২০ মার্চ) বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। গত ১৫ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মো. মাকসুদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়েছে, কিছু রাজনৈতিক সংগঠন ও রাজনৈতিকভাবে পরিচিত ব্যক্তি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে বিষয়টিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জানিয়েছে। একইসঙ্গে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়ানোর জন্য এ ধরনের কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালনার অনুমতি না দেওয়ার অনুরোধ করছে। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থীর ‘প্রোডাক্টিভ রমাদান’ শিরোনামে রমজান বিষয়ক আলোচনায় ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ ওঠে। এতে অন্তত ৫ জন আহত হয়। এ ঘটনায় সহকারী প্রক্টর ফার্মেসি অনুষদের অধ্যাপক ড. আব্দুল মুহিতকে প্রধান করে ৩ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হচ্ছেন- ইলেকট্রিকাল ও ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. এম এল পলাশ এবং প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান। এসব বিষয়ে প্রক্টর ড. মো. মাকসুদুর রহমান বলেন, ‘আমরা একটি তদন্ত কমিটি করেছি। একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ইতোমধ্যে ঘটে গেছে। তদন্তকালীন অন্য কোনো অঘটন ঘটলে আমাদের কাজ কঠিন হয়ে পড়বে। এ কারণে আমরা চিঠি দিয়েছি।’
২০ মার্চ ২০২৪, ২১:৩৯

ইফতার পার্টিতে নিষেধাজ্ঞা, প্রতিবাদে ঢাবিতে ‘গণইফতার’ কর্মসূচি
দেশের দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ইফতার পার্টি’ বন্ধের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে ‘গণইফতার’ কর্মসূচি পালন করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম রোজায় এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহাদাত হোসেন বলেন, বাঙালি মুসলমানের ঐতিহ্য ইফতার মাহফিল। দেশের দুটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের ক্যাম্পাসে ইফতার মাহফিল নিষিদ্ধ করার মাধ্যমে দেশ থেকে ইসলামি সংস্কৃতি বাদ দেওয়ার পাঁয়তারা করছে। আমরা এর প্রতিবাদ জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা এই গণইফতার কর্মসূচি পালন করেছি।  তিনি বলেন, ওই দুই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা আহ্বান জানাই— তারা যেন তাদের আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়। আশা করি, আর কোনো কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেবে না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ইফতার মাহফিল করা একটি ঐতিহ্য। ইফতার মাহফিল বন্ধ করলে ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়াতে পারে। তাই ওই দুই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের প্রতি আমাদের আহ্বান, তারা যেন তাদের আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়। আমাদের সব সাধারণ শিক্ষার্থীর এটিই দাবি। এর আগে রোববার (১০ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা উল্লেখ করে ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে ইফতার পার্টি আয়োজন না করার অনুরোধ জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। এরপরের দিন  সোমবার (১১ মার্চ) নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একই ধরনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে এবারের রোজায় ইফতার পার্টি আয়োজন না করার অনুরোধ জানানো হয়।  এদিকে ‘ইফতার পার্টি’ বন্ধের প্রতিবাদে মঙ্গলবার দেশব্যাপী কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‌‘গণইফতার কর্মসূচির’ আয়োজন করা হয়।
১২ মার্চ ২০২৪, ২৩:৪১

ব্যস্ততার মাঝেও ঢাবিতে ক্লাস নিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পরে প্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগে ক্লাস নিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ৭ম সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের ‘ক্লাইমেট চেঞ্জ’ বিষয়ক কোর্সের ক্লাস নিয়েছেন মন্ত্রী।  জানা যায়, ২০১৮ সাল থেকেই ড. হাছান মাহমুদ ঢাবির সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগে খণ্ডকালীন অধ্যাপনা করে আসছেন। তিনি বিভাগের ৭ম এবং ৮ম সেমিস্টারের ‘গ্লোবাল ক্লাইমেট চেঞ্জ’ ও ‘ইভ্যুলেশন অ্যান্ড আর্থ বায়োস্ফিয়ার’ এ দু’টি কোর্সে শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেন। সরকারি ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ব্যস্ততা, প্রতি সপ্তাহে নির্বাচনী এলাকায় গমন, বিদেশ সফর ইত্যাদি ব্যস্ততার মধ্যেও নিয়মিত ঢাবির সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগে খণ্ডকালীন অধ্যাপনা করেন আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পরে এদিন প্রথম সমুদ্র বিজ্ঞান বিভাগে ক্লাস নিতে গেলে বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ড. হাছানকে অভিনন্দন জানান। রাজনৈতিকভাবে প্রচণ্ড ব্যস্ততা থাকা সত্ত্বেও ড. হাছান মাহমুদ নিয়মিত খন্ডকালীন অধ্যাপনার সঙ্গে যুক্ত। এর আগে তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে অধ্যাপনায় যুক্ত ছিলেন। তার আগে তিনি পরিবেশ বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ স্টাডিজ বিষয়ে ইস্ট-ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি এবং নর্থ-সাউথ ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেন। শিক্ষাজীবনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) থেকে রসায়ন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন ড. হাছান মাহমুদ। এরপর বেলজিয়ামের ব্রিজ ইউনিভার্সিটি অব ব্রাসেলস থেকে হিউম্যান ইকোলজি এবং ইউনিভার্সিটি অব লিবহা দু ব্রাসেলস থেকে আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ৩টি বিষয়ে স্নাতকোত্তর শেষে পরিবেশ রসায়ন বিষয়ে বেলজিয়ামের লিম্বুর্গ ইউনিভার্সিটি সেন্ট্রাম থেকে পিএইচডি করেন ড. হাছান মাহমুদ। শিক্ষাজীবন শেষ করে তিনি ব্রাসেলসের ইউরোপিয়ান ইন্সটিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজে ভিজিটিং ফেলো এবং একাডেমিক বোর্ড মেম্বার হিসেবে মনোনীত হন।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৩:১৪

ঢাবিতে দুইদিন ব্যাপী শিক্ষাবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
‘বিল্ডিং স্মার্ট গ্লোবাল এডুকেশন কমিউনিটিজ : ইন্টারন্যাশনাল কোলাবোরেশন ফর সাসটেইনেবিলিটি ইন এডুকেশন’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে ‘গ্লোবাল অ্যাসেম্বলি অন ফিউচার অব এডুকেশন’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন। বাংলাদেশ, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, সুইডেনসহ ৮টি দেশের বিশেষজ্ঞরা এতে অংশগ্রহণ করেছেন।  রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এর  উদ্বোধন করেন । বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি বিভাগ এবং ইউএনডিপি’র সহযোগিতায় গ্লোবাল এডুকেটরস ইনিশিয়েটিভ ফর সাসটেইনেবল ট্রান্সফরমেশন (জিইআইএসটি) এই সম্মেলন আয়োজন করেছে। ইউনেস্কো বাংলাদেশের প্রতিনিধি ড. সুসান ভাইজ, জিইআইএসটি’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বিপ্লব কুমার দেব, জিইআইএসটি গ্লোবাল-এর সভাপতি ড. সব্যসাচী মজুমদার এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট বামন কুমার ঘিমির উদ্বোধনী অধিবেশনে বক্তব্য দেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল জ্ঞান, প্রজ্ঞা ও দক্ষতার সমন্বয়ে নতুন প্রজন্মকে বিশ্ব নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।  তিনি বলেন, দেশে দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে ইতোমধ্যেই নতুন পাঠ্যক্রম চালু করা হয়েছে। এই আন্তর্জাতিক সম্মেলন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের ক্ষেত্রে একটি কমন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করবে এবং আমাদের দেশের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এর মাধ্যমে অত্যন্ত উপকৃত হবেন।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:১৬

ঢাবিতে এবার চার ককটেল বিস্ফোরণ
ফের ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়(ঢাবি) ক্যাম্পাসে।  শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণসংলগ্ন নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ির সামনে চারটি ককটেল বিস্ফোরিত হয়েছে। এর আগে গত ২৭ ডিসেম্বরও একই স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছিল। একাধিক মোটর সাইকেলে করে অজ্ঞাত কয়েকজন যুবক ককটেলগুলো বিস্ফোরণ করে পালিয়ে যায় এ সময়।  নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আল আমিন খবরটি নিশ্চিত করেছেন।  তিনি বলেন, চারটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে। দোষীদের সনাক্ত করা যায়নি এখনও। তবে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।  প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে মোটরসাইকেলে কয়েকজন নীলক্ষেত পুলিশ ফাঁড়ির সামনে এসে পরপর চারটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে চলে যায়। এ সময় বিকট শব্দে কেঁপে ওঠে পুরো এলাকা। প্রসঙ্গত, গত বছর নভেম্বর মাসে পরপর দুদিন বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়। সর্বপ্রথম ভিসি চত্বরে ককটেল বিস্ফোরিত হয়। এরপর কলাভবনের শৌচাগার থেকে দুটো ককটেল উদ্ধার করা হয়। এছাড়া আরও কয়েকবার বিচ্ছিন্নভাবে ককটেল বিস্ফোরণের সংবাদ শোনা যায় ডিসেম্বর মাসে। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরুর পর থেকে এই ধরনের ঘটনা বেড়েছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।  
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:৫৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়