• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তীব্র দাবদাহ : ট্রাফিক সদস্যদের স্বস্তি দিতে ডিএমপির অনন্য উদ্যোগ
প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। টানা হিটওয়েভে ওষ্ঠাগত জনজীবন। এই তীব্র গরমের মাঝেও খোলা আকাশের নিচে ঢাকা মেট্রোপিলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা যানজট নিরসনে ও মানুষের যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে নিরলসভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করছেন। রাস্তায় দীর্ঘক্ষণ রোদে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাফিক সদস্যরা হিটস্ট্রোকসহ পানিশূন্যতা, মাথাব্যথা ও শারীরিক দুর্বলতায় ভুগে থাকেন। তীব্র গরমে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের স্বস্তি দিতে এক অনন্য উদ্যোগ নিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। তার নির্দেশনায় বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) থেকেই ট্রাফিক বিভাগের দায়িত্বরত সব সদস্যদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করা হয়। এই তীব্র তাপদাহ যতদিন থাকবে ততদিন এ কার্যক্রম চলবে। এ বিষয়ে ট্রাফিক রমনা বিভগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মো. সোহেল রানা বলেন, এই অসহনীয় গরমে রাস্তায় ডিউটি করা সত্যিই কষ্টকর। কমিশনার স্যার এই উপলব্ধি থেকে ট্রাফিকের সব পুলিশ সদস্যের জন্য বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইনের ব্যবস্থা করেছেন, এজন্য স্যারের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। এমন উদ্যোগ ট্রাফিকের সব সদস্যদের এই তীব্র গরমের মাঝেও দায়িত্ব পালনে আরও উদবুদ্ধ করবে।
২১ ঘণ্টা আগে

পহেলা বৈশাখে ব্যতিক্রমী সেবা ডিএমপির
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সার্বিক নিরাপত্তায় পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছেন নগরবাসী। অংশ নিয়েছেন নারী, শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠরাও। মানুষের সেবায় সব সময় ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছেন সংস্কৃতিমনস্ক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। তার নির্দেশনায় এবার নববর্ষের অনুষ্ঠানে মানুষের জন্য কিছু ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বর্ষবরণ উপলক্ষে রমনা ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসা নারী, শিশু, বয়োজ্যেষ্ঠদের জন্য বিনামূল্যে বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানস্থলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে বিশুদ্ধ পানি বিতরণের বুথ বসানো হয়। এসব বুথ থেকে বিতরণ করা হচ্ছে খাবার পানির বোতল। পাশাপাশি রমনা পার্ক, টিএসসি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের জন্য ট্রলিতে সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও  রমনা পার্কে রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। রোববার সকাল থেকে রমনা পার্কে পুলিশ কন্ট্রোলরুমের পাশে এ রক্তদান কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এর পাশেই ছিল ডিএমপির প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্র। সেখানে সার্বক্ষণিক দায়িত্বরত ছিলেন চিকিৎসক ও নার্স। কোনো দর্শনার্থী যদি হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাকে বিনামূল্যে সেবা দেওয়া হয়। পুলিশ কন্ট্রোলরুমের এক পাশে বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে আগত বিশিষ্টজনদের আপ্যায়নের ব্যবস্থাও করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বৈশাখী উৎসব পালনে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার পাশাপাশি বিভিন্ন সেবা দিয়ে ডিএমপি অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বলে মনে করেন আগত দর্শনার্থীরা।
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০০

ঈদের জামাত নিয়ে ডিএমপির নির্দেশনা 
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে গমনাগমন নিয়ে ট্রাফিক নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক রমনা বিভাগ। নির্দেশনা অনুযায়ী-জিরো পয়েন্ট ক্রসিং, সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, দোয়েল চত্বর ক্রসিং, প্রেসক্লাব লিংক রোড, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পেছনের গলি, ইউবিএল ক্রসিং, কন্ট্রোলরুম গ্যাপ ও মৎস্য ভবন ক্রসিংয়ের রাস্তায় ডাইভারসন থাকবে । আর এসব রাস্তার যানবাহনগুলো বিকল্প রাস্থা হিসেবে শাহবাগ-মৎস্য ভবন হতে গুলিস্তান অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন মৎস্য ভবন-কাকরাইল মসজিদ-রাজমনি ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। বঙ্গবাজার হতে হাইকোর্ট অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন চাঁনখারপুল-বকশি বাজার-পলাশী ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। বাবুবাজার-গুলিস্তান হতে কদমফোয়ারা-মৎস্য ভবন অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন ইউবিএল ক্রসিং-নাইটিংগেল ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। শান্তিনগর-রাজমনি হতে গুলিস্তান ও সদরঘাট অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন নাইটিংগেল ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। আর জাতীয় ঈদগাহে প্রবেশকারীদের জন্য সর্বসাধারণের গাড়ি পার্কিংয়ের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে- গণপূর্ত ভবন প্রাঙ্গণ, আইইবির প্রাঙ্গণ, জিরোপয়েন্ট ক্রসিং হতে ইউবিএল ক্রসিং পর্যন্ত, দোয়েল চত্বর ক্রসিং এর দক্ষিণ-পশ্চিম-উত্তর পার্শ্ব, ফজলুল হল হতে বঙ্গবাজার ক্রসিং পর্যন্ত, মৎস্য ভবন ক্রসিং এর পূর্ব দিকে কার্পেট গলি রোড এলাকা ও মৎস্য ভবন ক্রসিং হতে শাহাবাগ ক্রসিং পর্যন্ত। রাষ্ট্রপতি, প্রধান বিচারপতি ও ভিভিআইপিদের পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে- সুপ্রিম কোর্টের অভ্যন্তরে গোলচত্বরের নিকট। মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও ভিআইপিদের গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে ঈদগাহ ময়দানের প্রধান গেটের উত্তর পশ্চিম দিকে। বিচারপতিদেরও গাড়ি পার্কিং হবে সুপ্রিম কোর্ট মাজার সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বে। উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও সাংবাদিকদের গাড়ি থাকবে গণপূর্তভবনের আঙিনায়। যানবাহন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাসমূহ কার্যকর করার বিষয়ে নগরবাসীর সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।  
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৭

জাতীয় ঈদগাহ ময়দানকেন্দ্রিক ডিএমপির ট্রাফিক নির্দেশনা
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে যাতায়াতে কিছু ট্রাফিক নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর ট্রাফিক বিভাগ। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) বিকেলে এসব নির্দেশনার কথা জানানো হয়। ট্রাফিক নির্দেশনার মধ্যে যেসব রাস্তায় ডাইভারশন থাকবে সেগুলো হলো- জিরো পয়েন্ট ক্রসিং, সরকারি কর্মচারি হাসপাতাল, দোয়েল চত্বর ক্রসিং, প্রেসক্লাব লিংক রোড, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পেছনের গলি, ইউবিএল ক্রসিং, কন্ট্রোলরুম গ্যাপ ও মৎস্য ভবন ক্রসিং। এ ছাড়াও যানবাহন চলাচলের বিকল্প রাস্তা ব্যবহারের নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, শাহবাগ-মৎস্য ভবন থেকে গুলিস্তান অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন মৎস্য ভবন-কাকরাইল মসজিদ-রাজমনি ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। বঙ্গবাজার থেকে হাইকোর্ট অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন চাঁনখারপুল-বকশি বাজার-পলাশী ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। বাবুবাজার-গুলিস্তান থেকে কদমফোয়ারা-মৎস্য ভবন অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন ইউবিএল ক্রসিং-নাইটিংগেল ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। আর ঈদের দিন সর্বসাধারণের গাড়ি পার্কিংয়ের স্থানের নির্দেশনাও বলা হয়েছে। তাতে বলা হয়, গণপূর্ত ভবন প্রাঙ্গণ, আইইবির প্রাঙ্গণ, জিরোপয়েন্ট ক্রসিং থেকে ইউবিএল ক্রসিং পর্যন্ত, দোয়েল চত্বর ক্রসিং এর দক্ষিণ-পশ্চিম-উত্তর পার্শ্ব, ফজলুল হল থেকে বঙ্গবাজার ক্রসিং পর্যন্ত, মৎস্য ভবন ক্রসিংয়ের পূর্ব দিকে কার্পেট গলি রোড এলাকা ও মৎস্য ভবন ক্রসিং হতে শাহাবাগ ক্রসিং পর্যন্ত। ভিভিআইপি ও ভিআইপি কার পার্কিং : রাষ্ট্রপতি/প্রধান বিচারপতি/ভিভিআইপিদের গাড়ি সুপ্রিম কোর্টের অভ্যন্তরে গোলচত্বরের কাছে থাকবে। মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ/ভিআইপিরা ঈদগাহ ময়দানের প্রধান গেটের উত্তর পশ্চিম দিকে, বিচারপতিরা সুপ্রিম কোর্ট মাজার সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বে এবংউচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা/ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ/সাংবাদিকরা গণপূর্তভবনের আঙ্গিনায় গাড়ি পার্কিং করবেন।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৪

ডিএমপির ৪ কর্মকর্তাকে বদলি
উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) পদমর্যাদার দুজন ও সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার দুজন কর্মকর্তাকে বদলি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) শনিবার (৬ এপ্রিল) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই বদলি করা হয়। উপ-পুলিশ কমিশনার দুজন হলেন- ডেভেলপমেন্ট বিভাগের মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনকে সুপ্রিম কোর্ট অ্যান্ড স্পেশাল স্পেশাল কোর্ট বিভাগে এবং সুপ্রিম কোর্ট অ্যান্ড স্পেশাল স্পেশাল কোর্ট বিভাগের মোহাম্মদ মোমিনুল ইসলাম ভূঁইয়াকে ডেভেলপমেন্ট বিভাগে বদলি করা হয়েছে। বদলি হওয়া সহকারী পুলিশ কমিশনার দুজন হলেন- প্রসিকিউশন বিভাগের মো. ফেরদাউছ হোসাইনকে ট্রাফিক উত্তরা বিভাগের পশ্চিম জোনে এবং ডিএমপির মো. সাজিদুর রহমানকে সিটি-ট্র্যান্সন্যশনাল ক্রাইম বিভাগে বদলি করা হয়েছে।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ২১:১১

ঈদে ঘরমুখো মানুষের জন্য ১৪ পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানী ঢাকা থেকে ঈদ উদযাপন করতে গ্রামের যাবেন অধিকাংশ নগরবাসী। ইতোমধ্যে ঢাকা ছাড়তে শুরুও করেছে ঘরমুখো এসব মানুষ। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে মসজিদে মসজিদে খুতবা পাঠের পূর্বে ঢাকা ছাড়ার আগে নগরবাসীকে বেশ কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। যা মেনে চলার অনুরোধ করছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। ডিএমপি জানায়, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের নির্দেশে ঢাকা মহানগরবাসীকে সচেতন করার জন্য প্রতিটি মসজিদে খুতবার আগে থানার ওসি থেকে শুরু করে অন্য অফিসাররা পরামর্শ পড়ে শুনিয়েছেন। পরামর্শগুলো হলো– ১। গ্যাসের ও পানির লাইনসহ সব ধরনের লাইট, ফ্যানের সুইচ, বৈদ্যুতিক প্লাগ বন্ধ করে বাসা থেকে বের হবেন। বাসাবাড়িতে অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ছুটি শেষে বাড়ি থেকে ফিরে এসে দরজা-জানালা খুলবেন। ঘরে জমে থাকা গ্যাস বের না হওয়া পর্যন্ত কোনো অবস্থাতেই গ্যাসের চুলা জ্বালানো কিংবা বৈদ্যুতিক সুইচ অন করবেন না। ২। বাসা-বাড়িতে সিসি ক্যামেরা বসাতে হবে। আগে বসানো সিসি ক্যামেরা সচল আছে কি না পরীক্ষা করতে হবে। ৩। বাসার চারপাশে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা রাখতে হবে। ৪। নগদ টাকা কিংবা স্বর্ণালংকার ব্যাংক কিংবা নিকটাত্মীয়দের কাছে নিরাপদে রেখে যাবেন। ৫। রাতে কিংবা দিনে একসঙ্গে মুখে মাস্ক এবং মাথায় ক্যাপ পরিহিত অপরিচিত সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের গতিবিধি নজরদারি করতে হবে। প্রয়োজনে ৯৯৯ ফোন দিতে হবে। ৬। মোটরসাইকেল চুরি রোধে অ্যালার্ম লাগাতে হবে। এতে কেউ মোটরসাইকেল স্পর্শ করলেই অ্যালার্ম বেজে উঠবে। লক করার কাজে স্টিলের তৈরি মেরিন অ্যাংকর চেইন ব্যবহার করতে হবে। মোটরসাইকেলে জিপিএস ট্র্যাকার লাগাতে হবে এবং চাকাতে উন্নত মানের ডিস্ক লক ব্যবহার করতে হবে। ৭। দেশের কিংবা বিদেশের কোনো আইপিএস কিংবা বিসিএস কর্মকর্তা, সেনা কর্মকর্তা ইত্যাদি পরিচয়ে ফেসবুকে পাঠানো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করলে প্রতারিত কিংবা ব্ল্যাকমেইলিংয়ের শিকার হতে পারেন। সেজন্য এ ধরনের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করা উচিত হবে না। ৮। যার নাম ঠিকানা আপনার জানা নেই এমন অপরিচিত ব্যক্তির দেওয়া ভিডিও কল গ্রহণ করবেন না। এমন ভিডিও কলে পাঠানো অশ্লীল ছবি কিংবা ভিডিও রেকর্ড করে আপনাকে ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায় করতে পারে। ৯। আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কিংবা বিকাশ বা নগদ অ্যাকাউন্ট কোনো ব্যক্তি বন্ধ করতে পারে না। এসব অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার ভয় দেখিয়ে আপনার কাছ থেকে অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড কিংবা পিন নম্বর বিভিন্ন কৌশলে বারবার চাইতে পারে। এ ধরনের ফোন কল পেয়ে থাকলে কোনো অবস্থাতেই পাসওয়ার্ড কিংবা পিন কোড দেওয়া যাবে না। ১০। ভুল করে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা গিয়েছে– এমন ফোন কল পেলে যাচাই না করে বিশ্বাস করবেন না। ১১। লটারি জিতেছেন কিংবা বিদেশ থেকে দামি উপহার কিংবা ডলার পাঠানো হবে এমন কল পেয়ে থাকলে বিশ্বাস করবেন না। এয়ারপোর্ট কাস্টমসে কিংবা এনবিআর অথবা বাংলাদেশ ব্যাংকে টাকা পরিশোধ করতে হবে জানিয়ে প্রতারকরা লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। কোনো অবস্থাতেই এ ধরনের লোভে পড়বেন না। ১২। অত্যন্ত দামি ধাতুর তৈরি সীমান্ত পিলারে বিনিয়োগ করে কোটি কোটি টাকা লাভ করা যাবে এমন প্রলোভনে বিশ্বাস করবেন না। প্রতারকরা নকল পিলার দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। বাস্তবে এ ধরনের কোনো পিলার নেই। ১৩। ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটস অ্যাপ ও ইমো আইডিতে আত্মীয়, বন্ধু কিংবা পরিচিত ব্যক্তির বিপদে পড়ে জরুরি টাকা পাঠানোর অনুরোধ পেলে তার পরিবারের লোকজনের সঙ্গে যোগাযোগ না করে টাকা পাঠাবেন না। মোবাইল চুরি করে কিংবা বিভিন্ন আইডি হ্যাক করে এ ধরনের অনুরোধ পাঠানো হয়। ১৪। সস্তায় হোটেল ভাড়া করা, বিমানের টিকিট কাটা কিংবা কম খরচে ইউরোপ ও কানাডা কিংবা আমেরিকায় পাঠানোর প্রস্তাব কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট কিংবা অ্যাপসে পাঠালে বিশ্বাস করবেন না। এছাড়াও প্রয়োজনে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কন্ট্রোল রুমে ০১৩২০০০১২৯৯, হাইওয়ে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ০১৩২০১৮২৫৯৮, রেলওয়ে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ০১৩২০১৭৭৫৯৮, নৌ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ০১৩২০১৬৯৫৯৮, র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) ০১৭৭৭৭২০১৯৯ নম্বরে এবং জেলা পুলিশ সুপার ও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এর সাথে যোগাযোগ করুন।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ২২:৪৩

ডিএমপির মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ২৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। বুধবার (৩ এপ্রিল) ডিএমপির পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে বুধবার ভোর ৬টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৩০৬ পিস ইয়াবা, ৩ কেজি ৫৬০ গ্রাম গাঁজা, ৬৫ গ্রাম ৩০ পুরিয়া হেরোইন ও ৬৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২১টি মামলা রুজু হয়েছে।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০৬

ডিএমপির আর্থিক অনুদান পেলেন ২১৭ পুলিশ সদস্য
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কল্যাণ তহবিল থেকে কর্তব্যরত অবস্থায় আহত ও অসুস্থ পুলিশ সদস্যের চিকিৎসা এবং নিহত পুলিশ সদস্যের পরিবারের জন্য আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয় । এ সময় ২১৭ জন পুলিশ সদস্যের অনুকূলে ৭২ লাখ ৭০ হাজার টাকার আর্থিক অনুদান তুলে দেওয়া হয়। সোমবার (১ এপ্রিল) ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে আর্থিক অনুদান প্রদান করেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান। এ সময় ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ একটি পরিবার। ‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’ কবির এ নীতির উপর আস্থা ও বিশ্বাস রেখে আমাদের এই আর্থিক সহায়তা চলমান থাকবে। তিনি বলেন, ডিএমপির অসুস্থ সদস্যদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ ও রোগ মুক্তি কামনা করছি। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে গিয়ে যারা আহত হয়েছেন তারা আমাদের সহকর্মী, তাদের সুস্থ করার জন্য সর্বোচ্চ চিকিৎসা দেওয়া হবে। আমাদের পারস্পরিক বন্ধন সম্পর্ক যেন অটুট থাকে, আরও বেশি মজবুত হয় সে প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। হাবিবুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে সবচেয়ে ভালো বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা বসেন। এজন্য কারো চিকিৎসার প্রয়োজন হলে ডিএমপির ব্যবস্থাপনায় সেখানে সব ধরনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে আমি নিজেই কথা বলবো। অনুষ্ঠানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) ড. খ. মহিদ উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার, উপ-পুলিশ কমিশনার ও বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩৫

ডিএমপির ২ কর্মকর্তাকে বদলি
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) সহকারী পুলিশ কমিশনার পদমর্যাদার দুইজন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। শনিবার (২৩ মার্চ) ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই বদলি করা হয়। এতে বলা হয়, ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) নীপা বিশ্বাসকে সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক, অ্যাডমিন, রিসার্চ, অ্যান্ড কন্ট্রোল সেন্টার) হিসেবে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে ও ওয়ারী বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) কপিল দেব গাইনকে সহকারী পুলিশ কমিশনার হিসেবে ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগে বদলি করা হয়েছে। অবিলম্বে এ আদেশ কার্যকর করা হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৫

ডিএমপির যেসব কর্মকর্তাকে পদক পরাবেন প্রধানমন্ত্রী
পেশাগত কাজে বিশেষ অবদান রাখায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশে (ডিএমপি) কর্মরত বিভিন্ন পদমর্যাদার ৭৩ পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য এবারের বিপিএম (বাংলাদেশ পুলিশ পদক) এবং পিপিএম (রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক) পাচ্ছেন। এবারেই সর্বোচ্চ সংখ্যক ডিএমপি সদস্য এ পদক পাচ্ছেন। এই তালিকায় দুইজনকে মরণোত্তর পদক দেওয়া হচ্ছে। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুলিশ সদস্যদের এ পদক পরিয়ে দেবেন। বৃহস্পতিবার ৪০০ জন পদকপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের নামের তালিকা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ২০২২ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়ের কার্যক্রম অনুযায়ী পুলিশ সদস্যদের এ পদক দেওয়া হচ্ছে।  প্রজ্ঞাপন থেকে জানা গেছে, চলতি বছর ৭৩ জন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য চার ক্যাটাগরিতে বিপিএম-পিপিএম পদক পেতে যাচ্ছেন। তাদের মধ্যে দুইজন মরণোত্তর পদক (বিপিএম, সাহসিকতা) পাচ্ছেন। কারা পদক পাচ্ছেন: ডিএমপিতে বিপিএম সাহসিকতা পদক পাচ্ছেন ১০ জন। তাদের মধ্যে দুজন কর্মক্ষেত্রে নিহত হওয়ায় মরণোত্তর পদক পাচ্ছেন। তারা হলেন- ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর রাজধানীর পল্টনে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা মহাসমাবেশে বিএনপির নেতাকর্মীদের হামলায় প্রাণ হারানো ডিএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) জ্যোতির্ময় সরকার ও ডিএমপির সিটিটিসির কনস্টেবল আমিরুল ইসলাম। বাকি ৮ জন হলেন- রমনার ডিসি মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন, মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান, উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান, ডিএমপির প্রটেকশন বিভাগের নায়েক মো. আব্দুর রাজ্জাক, মতিঝিল থানার কনস্টেবল মো. মাহফুজুর রহমান, ডিএমপির পিওএম উত্তর বিভাগের কনস্টেবল জাহিদ হাসান হৃদয়, একই বিভাগের কনস্টেবল মো. আবু মোতালেব, কনস্টেবল মো. হাবিবুর রহমান নয়ন। বিপিএম–সেবা পদক পাচ্ছেন- অতিরিক্ত কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান, ডিএমপির সিটিটিসির যুগ্ম কমিশনার ড. এ এইচ এম কামরুজ্জামান, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম, ডিএমপি সদর দপ্তরের ডিসি (ক্রাইম) আবু ইউসুফ, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (উত্তর) বিভাগের ডিসি তারেক আহমদ, ডিবি তেজগাঁও বিভাগের ডিসি মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, ডিএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ মাহবুব উন নবী, এডিসি মো. আসাদুজ্জামান ও এডিসি ইফতেখায়রুল ইসলাম। পিপিএম পদক পাচ্ছেন অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত জিয়াউল আহসান তালুকদার, সিটিটিসির ডিসি জসীম উদ্দিন, সিটিটিসির ডিসি মাহমুদুল হাসান, মতিঝিল বিভাগের এডিসি (ডিসি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) গোবিন্দ চন্দ্র পাল, ডিএমপির ডিবির মিরপুর বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ নুরুল আমীন, এডিসি ইহসানুল ফিরদাউস, ডিবি তেজগাঁও বিভাগের এডিসি আনিচ উদ্দীন, ডিবি গুলশান বিভাগের এডিসি এস এম রেজাউল হক, ডিবি মতিঝিল বিভাগের এডিসি আফসার উদ্দিন খান, সিটিটিসির এডিসি সাইদ নাসিরুল্লাহ, মতিঝিল বিভাগের এডিসি রওশানুল হক সৈকত, এডিসি রাশেদ হাসান, ওয়ারী ডেমরা জোনের এসি মধুসূদন দাস, রমনা জোনের এসি মুহাম্মদ সালমান ফার্সী, ডিবি উত্তরা বিভাগের এসি ইমরান হোসেন মোল্লা, ডিবি তেজগাঁও বিভাগের এসি এম রফিকুল হাসান, মতিঝিল বিভাগের এসি গোলাম রুহানী, গুলশান বিভাগের এসি শফিকুল ইসলাম, সিটিটিসির এসি আরিফুল হোসাইন তুহিন, বিমানবন্দর থানার ওসি মোহাম্মদ ইয়াসিন আরাফাত খান, মোহাম্মদপুর থানার ওসি মাহফুজুল হক ভূঞা, শাহবাগ থানার ওসি নূর মোহাম্মদ (বর্তমানে হাজারীবাগ থানার ওসি), পল্টন থানার পরিদর্শক হিরন্ময় বারুরী, ডিবি ওয়ারী বিভাগের পরিদর্শক রোকনুজ্জামান খান ও সিটিটিসির এসআই ফিরোজ মোল্লা। পিপিএম-সেবা পদক পাচ্ছেন ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার হামিদা পারভীন, লালবাগ বিভাগের ডিসি (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) জাফর হোসেন, গুলশান বিভাগের ডিসি (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) রিফাত রহমান শামীম, ডিসি কাজী আশরাফুল আজীম, মিরপুর বিভাগের ডিসি জসীম উদ্দীন মোল্লা, ডিবি উত্তর বিভাগের ডিসি আকরামুল হোসেন, ডিবি তেজগাঁও বিভাগের এডিসি শফিকুল ইসলাম, ডিবি উত্তরা বিভাগের এডিসি আরিফুল ইসলাম, ডিবি সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (দক্ষিণ) বিভাগের এডিসি কাজী মাকসুদা লিমা, মতিঝিল বিভাগের এডিসি রাশেদুল ইসলাম, উত্তর বিভাগের (ট্রাফিক) এডিসি মো. কামরুজ্জামান, ডিবি লালবাগ বিভাগের এডিসি মোস্তফা কামাল, ডিএমপির প্রটেকশন বিভাগের এডিসি তাপস কুমার দাস, ডিবি রমনা বিভাগের এডিসি মিশু বিশ্বাস, ডিবি উত্তরা বিভাগের এডিসি সাইফুল আলম মুজাহিদ, ডিএমপির এডিসি এনায়েত করিম, সিটিটিসির এসি নাজমুল ইসলাম, ডিবি সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম (দক্ষিণ) বিভাগের এসি জুয়েল রানা, মিরপুর বিভাগের এসি হাসান মুহাম্মদ মুহতারিম, সিটিটিসির এসি ওবাইন, সিটিটিসির এসি আরিফ মুহাম্মদ শাকুর, ওয়ারী বিভাগের এসি (ট্রাফিক) নীপা বিশ্বাস, মতিঝিল বিভাগের এসি আব্দুল্লাহ-আল-মামুন, ডিএমপির ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড ফোর্সের পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া, ডিএমপির শেরেবাংলা নগর থানার ওসি উৎপল বড়ুয়া (রমনা থানা) এবং উত্তরা আজমপুর পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই নাজমুল হোসেন। ট্রাফিক গুলশান বিভাগের সার্জেন্ট মোর্শেদা, সার্জেন্ট বায়েজিদ হোসেন, সার্জেন্ট এমএম শরিফুল ইসলাম।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:১১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়