• ঢাকা বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৪ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ফের হাসপাতালে শিক্ষার্থীর মৃত্যু, আটক ৪ ডাক্তার
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে এপেন্ডিসাইটিস অপারেশন করাতে গিয়ে মারা গেছেন পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রী তা‌ছিয়া জাহান তনায়া (১২)। তিনি সোনারগাঁও উদয়ন আদর্শ বিদ‌্যা‌নিকেতনের শিক্ষার্থী। পরিবারের অভিযোগ ভুল চি‌কিৎসায় তাদের সন্তান‌কে হত‌্যা ক‌রা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৯ মার্চ ) দুপুর ২টার দি‌কে এ ঘটনা ঘটে বসুন্ধরা আদদ্বীন হাসপাতা‌লে।  স্বজনদের অভিযোগ, দুপুরে এপেন্ডিসাইটিস অপারেশনের জন্য ওটিতে হেঁটে যায় তা‌স‌নিয়া জামান তনয়া। কিন্তু তনয়া ওটি থেকে ফেরে লাশ হয়ে। ভুল চি‌কিৎসায় তাদের সন্তান‌কে হত‌্যা ক‌রা হয়েছে। এর সুষ্ঠু বিচার দাবি করেন তারা। তনয়ার বাবা ম‌নিরুজ্জামান বলেন, আমার মে‌য়ে পে‌টে ব‌্যথা অনুভব কর‌লে সোমবার আদদ্বীন হাসপাতা‌লে নি‌য়ে যাই। তখন ডাক্তার এটা এপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা উল্লেখ করে অপারেশন করার কথা বলেন। তখনি মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দ‌ক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি মাহাবুব আলম ব‌লেন, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবা‌দের জন‌্য ৪ জন চি‌কিৎসক‌কে আটক ক‌রা হ‌য়ে‌ছে। তদন্তসাপেক্ষে আইনগত ব‌্যবস্থা নেওয়া হ‌বে। বর্তমানে সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানান তিনি। কয়েক মাস আগে রাজধানীর ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে খতনা করতে গিয়ে শিশু আয়ানের মৃত্যু হয়। তারপরেই মালিবাগের জে এস ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেকআপ সেন্টারে আহনাফ তাহমিন আয়হাম (১০) নামের আরেক শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। একের পর এক এমন মৃত্যুর ঘটনায় নাড়া দেয় সারাদেশ।
২০ মার্চ ২০২৪, ০৯:০৬

হাসপাতালের সামনেই অটোরিকশায় ডেলিভারি সম্পন্ন করলেন ডাক্তার
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে জগদীশপুর গ্রামের আব্দুল্লা আল নোমানের স্ত্রী মাহমিদার (১৮) ডেলিভারি হাসপাতালের সামনেই অটোরিকশায় সম্পন্ন হয়েছে। শুক্রবার (১৫ মার্চ) সকাল সোয়া ৯টার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে একটি কন্যা সন্তান প্রসবের ঘটনা ঘটে।        উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদ জানান, শুক্রবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে একটি ফোন আসে। তাতে বলা হয়, একটি ডেলিভারি রোগীকে চট্টগ্রামে নিয়ে যাওয়ার সময় বেশি ব্যথা উঠায় হাসপাতালে আনতে হচ্ছে। তাকে দ্রুত প্রসবের ব্যবস্থা করতে হবে। একথা শুনেই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন অন্য ডাক্তারদের প্রস্তুত হতে নির্দেশ দেন। পরে প্রসূতি মাকে হাসপাতালের সামনে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসকরা দেখেন বাচ্চা খুবই কাছাকাছি চলে এসেছে। ফলে সিএনজি অটোরিকশায় জরুরি ভিত্তিতে ডেলিভারি সম্পন্ন করতে হয়। এতে একটি সুস্থ সবল কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করে। ডেলিভারি কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন, মেডিকেল অফিসার ডাক্তার নোগায়ের শারমিন এবং সিনিয়র স্টাফ নার্স ইয়াসমিন আক্তার, রুমা আক্তার ও নার্সিং ইনচার্জ আফসার এবং অন্যরা। ডেলিভারির পর বাচ্চা এবং বাচ্চার মাকে এই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে বাচ্চা এবং বাচ্চার মা উভয়েই সুস্থ আছেন।
১৬ মার্চ ২০২৪, ০৮:৫০

হাসপাতালে ডাক্তারের ওপর হামলা, বাবা-ছেলে আটক 
জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে সিরিয়াল ব্রেক করে রোগী না দেখায় এক চিকিৎসকের ওপর হামলা ও তার রুম ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। ভুক্তভোগী চিকিৎসক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. জাকা কাইফ। এ ঘটনায় মো. জসিম (৫৫) ও তার ছেলে জুয়েল হোসেনকে (৩২) আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) জয়পুরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সরদার রাশেদ মোবারক জুয়েল মেডিভয়েসকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, আমাদের মেডিসিন বিভাগের মেডিকেল অফিসার ডা. মো. জাকা কাইফ ১১টা থেকে আউটডোরে রোগী দেখা শুরু করেন। দুপরে ১২টা ৪০ মিনিটের দিকে এক ছেলে ও তার বাবা সিরিয়াল ব্রেক করে চিকিৎসকের কক্ষে প্রবেশ করেন। ডা. জাকা কাইফ তাদেরকে সিরিয়াল মেনে আসার জন্য অনুরোধ করেন। এতেই তারা উত্তেজিত হয়ে টেবিল-চেয়ার ও গ্লাস ভাঙচুর করে। একপর্যায়ে চিকিৎসকের গায়েও হাত দেয় তারা। তিনি আরও বলেন, আমার তাৎক্ষণিক জয়পুরহাট সদর থানায় বিষয়টি জানাই। পুলিশ এসে ঘটনাস্থল থেকে মো. জসিম (৫৫) ও তার ছেলেকে আটক করে নিয়ে যায়। আমরা হাসপাতালের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। ভু্ক্তভোগী চিকিৎসক জাকা কাইফ বলেন, আমি বহির্বিভাগে রোগী দেখছিলাম। হঠাৎ করে দুজন লোক সিরিয়াল অমান্য করে জোরপূর্বক রুমে প্রবেশ করেন। এ সময় তাদেরকে সিরিয়াল মেনে আসতে বললে তারা অতর্কিত আমার ওপর হামলা করে এবং আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। পরে জানতে পারি তারা দুজনে বাবা-ছেলে। জয়পুরহাট সদর থানার এস আই নোমান বলেন, মারপিট ও ভাঙচুরের ঘটনায় বাবা ও ছেলেকে আটক করা হয়েছে।  ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট সদর থানার ওসি হুমায়ূন কবির। তিনি বলেন, জয়পুরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে এক চিকিৎসককে মারধর করা হয়েছে এমন খবর শুনে আমরা সঙ্গে সঙ্গেই সেখানে পুলিশ পাঠাই। ঘটনাস্থল থেকেই অভিযুক্তদের আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়। 
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৩২

সংখ্যা নয়, দক্ষ ও অভিজ্ঞ ডাক্তার চাই : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনামন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, ডাক্তারের সংখ্যা বা পদের সংখ্যা বাড়াতে চাই না। আমি চাই বাংলাদেশে সুষ্ঠু, সুন্দর, দক্ষ ও অভিজ্ঞ ডাক্তার।  বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) সরস্বতী পূজা উদযাপন পরিষদ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।  স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সকাল থেকে বেশ কয়েকটি পূজা মণ্ডপে আমি গেয়েছি। আমি ডাক্তার, আমি আপনাদেরই লোক; আগে যা ছিলাম, এখনও তাই আছি, ভবিষ্যতেও তাই থাকব। আমি মেডিকেল কলেজগুলো পরিদর্শন করলে ছেলে-মেয়েরা (শিক্ষার্থীরা) উৎসাহ পায়।  সভাপতির বক্তব্যে বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। এখানে প্রতি সপ্তাহে কিডনি প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে। মাত্র অল্পদিনের ব্যবধানে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালে ২২টি কিডনি সফলভাবে প্রতিস্থাপন করেছেন আমাদের সার্জনরা। আমরা দেশের জনগণ যাতে দেশের বাইরে না যায় সেজন্য আমরা নিরলস কাজ করছি। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত পরিচালক (হাসপাতাল) ডা. পবিত্র কুমার দেবনাথ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, ইউজিসি অধ্যাপক ডা. সজল কৃষ্ণ ব্যানার্জী, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী, মহাসচিব অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন। এ ছাড়াও মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আবু নাসার রিজভী, নার্সিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বণিক, টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবতোষ পাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. গোপেন কুন্ডু, এনেসথেশিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. দেবাশীষ বণিক, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান দুলাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পূজা উদযাপন পরিষদের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. সুশংকর কুমার মন্ডল, সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতালের পরিচালক ব্রি. জে. ডা. মো. আব্দুল্লাহ্ আল হারুন, পরিচালক (হাসপাতাল) ব্রি.জে. ডা. রেজাউর রজমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:১৬

‘আমি চাই দেশে সৎ ও উন্নত মানের ডাক্তার তৈরি হোক’
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, আমি চাই দেশে সৎ ও উন্নত মানের ডাক্তার তৈরি হোক। নিজে সারাজীবন সৎ থেকেছি। তাই আমি প্রত্যাশা করি, দেশের পরবর্তী প্রজন্মের প্রতিটি ডাক্তারও সততা ও স্বচ্ছতা নিয়ে মানুষের সেবা করে জীবন পার করে দেবেন। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। স্বাস্থমন্ত্রী বলেন, এবারের মেডিকেল কলেজ ভর্তি পরীক্ষা অন্যান্য সময়ের তুলনায় স্বচ্ছ ও সুন্দর হয়েছে। পরীক্ষাকেন্দ্রে ম্যাজিস্ট্রেটসহ কারও কাছেই কোনোরকম মোবাইল বা যন্ত্র এলাউ ছিল না। এমনকি প্রতিটি প্রশ্নপত্র বহনকারী ট্রাংকে একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস লাগানো ছিল, যে কারণে এবার প্রশ্ন ফাঁসের সুযোগ ছিল না। তিনি বলেন, এবারের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস/বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে। সকল কেন্দ্রেই বিশেষ সতর্কতা নেওয়া ছিল। প্রতিটি প্রশ্নপত্র বহনকারী ট্রাংকে একটি ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস লাগানো ছিল, যার মাধ্যমে অধিদপ্তর হতে পরীক্ষা কেন্দ্রে আনা-নেওয়ার কার্যক্রম মনিটরিং করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, কোনো মেডিকেল কোচিং গত এক মাস খোলা ছিল না। পরীক্ষার আগের দিন ফেসবুকে কোনোরকম প্রশ্নফাঁসের গুজব ছড়ানোর সুযোগ দেয়নি আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা। মোট কথা, এবারের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় যতরকম সতর্ক থাকা যায়, আমরা থেকেছি। স্বাস্থমন্ত্রী জানান, এ বছর এমবিবিএস ভর্তি প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনয়ন, প্রকৃত শিক্ষার্থীদের হয়রানি ও অনিয়ম বন্ধ এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজেশনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। সরকারি মেডিকেল কলেজে বিগত কয়েক বছর অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্নকরণ এবং ডিজিটালাইজেশনের ফলে প্রশ্নপত্র ফাঁস বন্ধ হয়েছে এবং একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। এর আগে শুক্রবার সকাল ১০টা হতে বেলা ১১টা পর্যন্ত ঘণ্টাব্যাপী দেশের ১৯টি পরীক্ষা কেন্দ্রের ৪৪টি ভেন্যুতে একযোগে মেডিকেল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫১

সাতক্ষীরায় ভুয়া ডাক্তারসহ দুজনকে কারাদণ্ড
সাতক্ষীরায় বিভিন্ন বেসরকারি ক্লিনিকে অভিযান চালিয়ে ভুয়া ডাক্তারসহ দুজনকে কারাদণ্ড ও একই সঙ্গে অর্থদণ্ড প্রদান করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল আমিন হোসেন শাহিন র‌্যাবের একটি দল নিয়ে এই অভিযান চালায়।  এ সময় শেফা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভুয়া ডাক্তার সেজে প্রতারণার অভিযোগে বিপ্লব কুমার দাসকে ছয় মাস ও আস্থা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স না থাকায় তার মালিক বিশ্বজিত পালকে ১০ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ ব্যাপারে জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল আমিন জানান, সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী বিভিন্ন ক্লিনিকে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় শেফা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে একজন ভুয়া ডাক্তারকে কারাদণ্ড ও তার মালিক আবুবকর সিদ্দীককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া আস্থা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স না থাকায় তার মালিক বিশ্বজিত পালকে ১০ দিনের কারাদণ্ডসহ ৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করা হয়েছে। অভিযানে র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা ক্যাম্পের অধিনায়ক নাজমুল হক, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডা. জয়ন্ত সরকারসহ র‌্যাব সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৪২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়