সিনেমাটি দেখে মনে হয়েছে অপুর ছোট ভাই জয় : অমিত হাসান
ঢাকাই চলচ্চিত্রে নায়ক ও খলনায়ক দুই জায়গাতেই যিনি সমান দক্ষতার পরিচয় দিয়ে আসছেন তিনি অমিত হাসান। ১৯৮৬ সালে নতুন মুখের সন্ধানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অমিত হাসানের সম্পৃক্ততা।১৯৯০ সালের ৫ জানুয়ারি ছটকু আহমেদ পরিচালিত ‘চেতনা’ ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রের পর্দায় তার অভিষেক ঘটে। তবে একক নায়ক হিসেবে অমিত হাসানের অভিষেক ঘটে মনোয়ার খোকন পরিচালিত ‘জ্যোতি’ ছবির মাধ্যমে। এরপর অমিত হাসান শেষ ঠিকানা, উজান ভাটি, তুমি শুধু তুমি, বিদ্রোহী প্রেমিক, জিদ্দী, ভালোবাসার ঘরসহ অসংখ্য ছবিতে অভিনয় করেন।
তিনি আরও বলেন, আমরা যেভাবে মূলধারার সিনেমা করে আসছি, সেভাবে সিনেমা বানাতে হবে। এখন কী বলব, রোশানের প্রথম সিনেমা ‘রক্ত’। জাজের দারুণ একটা ছবি। কলকাতার সঙ্গে যৌথ প্রযোজনায়। পরীমনি ছিল। কী ছিল না সিনেমায়? কিন্তু সিনেমাটি চলল না। আবার বাপ্পী জাজের সিনেমা করছে। বাইরেও সিনেমা করছে। কেউ কি বলতে পারবে বাপ্পীর ওই সিনেমাটি লাইমলাইটে গেছে? ইমন, নিরবের কোন সিনেমা আছে, যেটা দিয়ে কাঁপায়া দিয়েছে। কেউ বলতে পারবে তাদের সিনেমা হেভি ব্যবসাসফল হয়েছে। ইদানীং অপু বিশ্বাস জয়কে নিয়ে সিনেমা করছে। তাদের জুটি কি দর্শক গ্রহণ করেছে? আমার দৃষ্টিতে পর্দায় দর্শক তাদের পছন্দ করেন না। কারণ, জয় অপুর চেয়ে অনেক ছোট। তাদের সিনেমাটি দেখে মনে হয়েছে অপুর ছোট ভাই জয়।
প্রসঙ্গত, প্রসঙ্গত, শাহীন সুমন পরিচালিত ‘ভালোবাসার রং’ ছবিতে তিনি প্রথম নেগেটিভ চরিত্রে অভিনয় করেন। বর্তমানে একই ধরনের চরিত্রে তাকে অভিনয় করতে দেখা যাচ্ছে। বর্তমানে ‘যন্ত্রণা’, ‘কিশোরী’ ‘বিট্রে’ ‘অপারেশন জ্যাকপট’ সহ বেশ কিছু সিনেমার কাজ নিয়ে ব্যস্ত। এদিকে শোনা যাচ্ছে শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সভাপতি প্রার্থী হচ্ছেন।
০৯ মার্চ ২০২৪, ২৩:১২