• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
রেড ক্রিসেন্টের নতুন চেয়ারম্যান এম ইউ কবীর চৌধুরী
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী। ২৮ এপ্রিল থেকে আগামী তিন বছর সংগঠনটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির প্রেসিডেন্ট রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি আদেশ, ১৯৭৩ (রাষ্ট্রপতির ১৯৭৩ সনের ২৬ নং আদেশ-এর ১০ (১) আর্টিকেল এ বর্ণিত ক্ষমতাবলে অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরীকে ৩ (তিন) বছর মেয়াদে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেন।  বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সেবা বিভাগের বেসরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা-১ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিব স্নেহাশীষ দাশ স্বাক্ষরিত অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরীকে চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হয়। অধ্যাপক ডা. মো. উবায়দুল কবীর চৌধুরী ১৯৭৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে এমবিবিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং একই কলেজে ১৯৭৬ সালে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরবর্তীকালে তিনি ভিয়েনা ইউনিভার্সিটি থেকে এক্সিলেন্ট গ্রেডে চর্ম ও যৌনরোগে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন।  অতঃপর গ্লাসগো রয়েল কলেজ ফেলোশিপ সনদ এবং আমেরিকান কলেজ অব এনজিওলজি থেকে এ্যাসোসিয়েট ফেলো নির্বাচিত হন। তিনি বর্তমানে আমেরিকান একাডেমি অব ডার্মাটোলজির আর্ন্তজাতিক ফেলো হিসাবে সংযুক্ত আছেন এবং প্রতি বছর আমন্ত্রিত অতিথি হিসাবে অংশগ্রহণ করেন।  তিনি লন্ডনের সেন্টথমাস হসপিটালে স্কিন প্যাথলজি, আমেরিকার হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলে লেজার ও দিল্লির এইমস থেকে স্কিন সার্জারিসহ স্নাতকোত্তর পর্যায়ের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। কানাডার অটোয়া ইউনিভার্সিটি ও আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মিসিসিপি মেডিকেল সেন্টারে ভিজিটিং অধ্যাপক হিসাবে বিভিন্ন সময়ে পাঠদান করেন। বর্তমানে তিনি এম. এইচ. শমরিতা হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। উল্লেখ্য, তিনি ২০০৩ সালে বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র চিকিৎসক হিসাবে কানাডার অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ‘Kabir’s Dermatology in Practice’ ও ‘A Treatise on Topical Corticosteroids in Dermatology’ সহ অনেক প্রসিদ্ধ গ্রন্থের প্রণেতা। তিনি বৃক্ষমানব খ্যাত আবুল বাজানদারের চিকিৎসায় অন্যতম স্কিন ও লেজার সার্জন হিসাবে অংশগ্রহণ করেন এবং জটিলরোগের সফল চিকিৎসা করে বিশ্বখ্যাতি অর্জন করেন।   সোসাইটির নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. কবীর চৌধুরী ১৯৫১ সালের ৩০ ডিসেম্বর সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ভাটিপাড়া ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা গোলাম কাদির চৌধুরী ও মা রোকেয়া কাদির চৌধুরী।  তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে একজন মেডিকেল শিক্ষার্থী হিসাবে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও ভাটিপাড়া ইউনিয়নে মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা প্রদান করার পাশাপাশি শহীদ মুক্তিযোদ্ধার জানাজা ও সমাধির ব্যবস্থা করেন।  তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ইন্টার্ন চিকিৎসক হিসাবে দায়িত্বরত অবস্থায় বঙ্গবন্ধু পরিবারের আহত সদস্যদের জরুরি চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন। চিকিৎসাবিদ্যায় অনন্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ অধ্যাপক ডা. এম. ইউ. কবীর চৌধুরী ২০২০ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত হন।  এছাড়া তিনি ভারতের অল ইন্ডিয়া মহাত্মা গান্ধী ইন্সস্টিটিউট অব কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে মুক্তিযুদ্ধ ও চিকিৎসা সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য ২০২৩ সালে ‘মহাত্মা গান্ধী আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার’ লাভ করেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ছিলেন। সর্বোপরি, অধ্যাপক ডা. এম. ইউ. কবীর চৌধুরী প্রায় ৫০ বছরের কর্মজীবনে চিকিৎসাসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজসহ ঢাকার বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে বিনামূল্যে পাঠদান করেন। তিনি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির একজন আজীবন সদস্য।
১ ঘণ্টা আগে

জয়ের স্ত্রীর দাবি, সালমান শাহর মতোই তার স্বামীকে টার্গেট করা হলো
সম্প্রতি বিএফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় নায়ক জয় চৌধুরীকে বয়কট করেছেন বিনোদন সাংবাদিকরা। তবে এই নায়কের স্ত্রী রোমানা ইসলাম নীড়ের দাবি তার স্বামী ষড়যন্ত্রের শিকার। এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। নীড় বলেন, এই ১১ বছরের ফিল্ম জীবনে কেউ বলতে পারবে না জয় কারও সঙ্গে কোনোদিন বেয়াদবি করেছে। শুধু সাংবাদিক ভাইয়েরা না চলচ্চিত্রের সঙ্গে জড়িত কোনো একটা মানুষ বলতে পারবে না। এমনকি আমাদের বিএফডিসিতে যে ঝাড়ুর কাজ করে তার সঙ্গেও হেসে কথা বলে তাদের সমস্যায় পাশে থেকেছে। এতোটাই ভালোবাসা পেয়েছে সে যে শিল্পীরা তাকে ভালোবেসে ভোট দিয়ে শিল্পীদের নেতা বানিয়েছে। ২৩ তারিখ কী এমন হলো যে এই পরিবেশ হলো?  উদ্দেশ্যপ্রণোদিত উল্লেখ করে চিত্রনায়িকা নীড়ের ভাষ্য, আপনার শিল্পীকে কেউ বাউন্ডারি ক্রস করে মারতে আসবে আর আপনি সেটা চেয়ে চেয়ে দেখবেন? এটাই কি কাম্য আপনাদের? ভিডিওতে সবাই দেখেছে শিল্পী সমিতির বাউন্ডারি ক্রস করে একজন ভিতরে ঢুকছিল শিল্পীকে আঘাত করার জন্য। সেটা দেখে আর একজন শিল্পী প্রতিবাদ করেছে! এটাইতোহ শিল্পীদের ধর্ম হওয়া উচিত। খুব অবাক হলাম একা জয় চৌধুরীকে দোষ দিয়ে তাকে কোণঠাসা করা হচ্ছে? এটা কোনো উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করা হচ্ছে না তো?  সালমান শাহ, শাকিব খানদের মতোই টার্গেট জয়, এমনটাই মনে করে নীড় বলেন, যদি বিচার করতেই হয় আসেন সমান বিচার করতে শিখি? ওখানে কি এমনিই শিল্পীরা ক্ষিপ্ত হয়েছিল? আরও সহজভাবে বলি ওখানে কি এক হাতে তালি বেজেছিল? যে ছেলেটা ১১ বছর কারও সঙ্গে এক মিনিটের জন্য বেয়াদবি করেনি সে হঠাৎ করেই রেগে গেল? যুগে যুগে আমাদের চলচ্চিত্রে হয়ে এসেছে যে একটু মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে তাকেই টার্গেট করা হয়েছে! সালমান শাহ, মান্না ভাই, শাকিব ভাই, জায়েদ খান, শেষে আসলো এই জয় চৌধুরী! শিল্পী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই জয়কে লক্ষ্য করা হয়েছে বলে মনে করেন নীড়। তিনি বলেন, দুঃখজনক হলেও এটাই সত্য সালমান শাহ আজ মরে গিয়েও প্রতিটা মানুষের অন্তরে আছে! মান্না ভাইও একই! শাকিব খান আজ আমাদের সব থেকে বড় সুপারস্টার! জায়েদ খানকে সবাই চেনে! জয়ের কি হবে জানি না! তবে একটা কথা বলতে পারি জয় জীবন দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রকে এবং এখানকার মানুষদেরকে ভালোবাসে। সর্বোপরি বলতে চাই এই শিল্পী সমিতির নির্বাচনই কি কাল হলো? চোখে পড়ে গেলো? চারদিকে এতো প্রশংসা এটাই কি কাল হলো?  আমি নিজে বলতে শুনেছি অন্য শিল্পীরা বলছে আজ জয় না থাকলে আমরা জিততে পারতাম না! অন্য শিল্পীরা বলছে এমন একজন জয় থাকলে আমাদের হয়ে যেতো! পরিবারকে সময় না দিয়ে দিনের পর দিন শিল্পী সমিতিকে সময় দিয়েছে! আমার মনে পড়ে না একটা ইফতার সে পরিবারের সঙ্গে করেছে! ঈদের দিনটা পর্যন্ত সে পরিবারকে দিতে পারেনি। এগুলোই কি কাল হলো? সাংবাদিক ভাইদের একটা কথায় বলবো সঠিক তদন্ত করে সঠিক সিদ্ধান্তটাই আপনারা নেবেন এটা বিশ্বাস রাখি। নীড় বলেন, আবেগ বা প্ররোচণায় পড়ে সিদ্ধান্ত সবার জন্যই ক্ষতির কারণ শিল্পী আর সাংবাদিক একে অপরের পরিপূরক একে অপরের ভাই। তাই ভাই ভাইয়ের সঙ্গে নমনীয় হবে এটাই স্বাভাবিক। সব শেষে আমরা একটা পরিবার।
৭ ঘণ্টা আগে

ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে পদ্মশ্রী নিলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা  
ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক ‘পদ্মশ্রী’ পদক গ্রহণ করেছেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। রবীন্দ্রসংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য তাকে এই সম্মাননা দিয়েছে ভারত সরকার।    সোমবার (২২ এপ্রিল) সন্ধ্যায় দিল্লিতে ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনে দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে পুরস্কারটি গ্রহণ করেন তিনি।  এদিন পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়সহ বিশিষ্টজনেরা। জানা গেছে, চলতি বছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঁচজন গুণী ব্যক্তিত্বকে পদ্মবিভূষণ, ১৭ জনকে পদ্মভূষণ ও ১১০ জনকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে ভারত সরকার। তাদের মধ্যে ৩০ জন নারী, ৮ জন বিদেশি এবং ৯ জন মরণোত্তর পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিও রয়েছেন। গেল ২৫ জানুয়ারি ভারত সরকার ২০২৪ সালের পুরস্কারপ্রাপ্তদের নামের তালিকা প্রকাশ করে। সোমবার বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এসব সম্মাননা সমাজের নানা ক্ষেত্রে অবদান রাখা ব্যক্তিদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।  ২০১৬ সালে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার স্বাধীনতা পদক পান রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। ২০১৭ সালে  ‘বঙ্গভূষণ’ পদক পান তিনি। এ ছাড়াও বহু পুরস্কার পেয়েছেন এই গায়িকা। ‘পদ্মশ্রী’ ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কারগুলোর মধ্যে একটি। প্রতি বছর ‘পদ্মবিভূষণ’, ‘পদ্মভূষণ’ এবং ‘পদ্মশ্রী’ নামে তিনটি বিভাগে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।   সূত্র : এএনআই  
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩০

অভিনেতা রুমির মৃত্যুতে ফেসবুক যেন শোক বই
ছোটপর্দার জনপ্রিয় মুখ অলিউল হক রুমি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সোমবার (২২ এপ্রিল) ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তার মৃত্যুর খবরে ফেসবুক যেন হয়ে উঠেছে এক শোক বই। টাইমলাইনজুড়ে হাহাকার, রুমি ভাই আর নেই! জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী লিখেছেন, ‘ভেবেছিলাম একটু সুস্থ্য হয়ে ওঠেন, আপনাকে দেখতে যাবো। আর দেখা হলো না। এ কেমন বিদায় রুমি ভাই! নিয়তির কাছে সকলেই হার মানে, মানতে হয়। তবে আপনি একটু তাড়াতাড়িই চলে গেলেন। অন্যলোকে শান্তিতে থাকুন রুমি ভাই। শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা।’ অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে রুমির একটি ছবি পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘টেলিভিশন নাটকের জনপ্রিয় মুখ অলিউল হক রুমি ভাই কিছুক্ষণ আগে মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’ অভিনেত্রী শাহনাজ খুশি লিখেছেন, ‘চলে গেলেন রুমি ভাই! মৃত্যুটা কত সহজ, জীবনটাই অনেক বেশি কঠিন। এই প্রথমবার, এমন খবর শুনে, সবাইকে জানাবার জন্য লিখতে যেয়ে, লিখলাম আর মুছলাম অসংখ্যবার! আপনার ছবির সাথে কোন ভাবেই ‘শেষ বিদায়’ এর কিছু লিখতে পারছিলাম না রুমি ভাই! সব সম্ভব! মাত্র দেড়/ দুই মাস, সব চেষ্টা শেষ হল! কোন ভাবেই ঠেকানো গেল না কিছু! আপনার পরিবারকে আল্লাহ এ শোক কাটিয়ে উঠার শক্তি দিক, এ প্রার্থনা করি। পরপারে চির শান্তিতে থাকবেন।’ অভিনেত্রী রোজী সিদ্দিকী লিখেছেন, ‘আহা রুমি ভাই। বিদায় বন্ধু সহযাত্রী। আল্লাহ পাক আপনাকে বেহেস্ত নসীব করুন।’ অভিনেতা সাজু খাদেম একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘রুমি ভাই...চলেই গেলেন?’ একটি সেলফি পোস্ট করে অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি লিখেছেন, ‘রুমি ভাই শেষ পর্যন্ত চলেই গেলেন। ভালো থেকেন ওপারে। আমার জন্মদিনের প্রথম যে ফোনটি আসতো সেটা আপনার ফোন। সেই কল টি আর আসবে না। সাব্বির এর সাথে কতো অভিমান কে করবে রুমি ভাই। ক্ষমা করেন ভাই। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’  দুঃখের ইমোজি দিয়ে অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ লিখেছেন, ‘রুমি ভাই...’ প্রয়াত অলিউল হক রুমির একটি ছবি পোস্ট করেছেন অভিনেতা রাশেদ মামুন অপু। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘রুমি ভাই....ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’ কালো রঙের ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে অভিনেত্রী শারমিন জোহা শশী লিখেছেন, ‘রুমি ভাই…যাত্রা শুভ হোক।’ একটি সেলফি পোস্ট করে অভিনেতা আমিন আজাদ লিখেছেন, ‘না ফেরার দেশে চলে গেলেন প্রিয় বন্ধু, আমার দীর্ঘদিনের একসাথে পথ চলার সাথী জনপ্রিয় অভিনেতা অলিউল হক রুমি। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন।  ওপারে ভালো থেকো বন্ধু।’
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৬

‘নারীদের এগিয়ে নিতে কার্যকর পরিকল্পনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের এগিয়ে নিতে কার্যকর পরিকল্পনা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।  শনিবার (২০ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অপরাজিতা নেটওয়ার্কের উদ্যোগে আয়োজিত ‌‘জাতীয় অপরাজিতা সম্মেলন’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। স্পিকার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের এগিয়ে নিতে কার্যকর আইনগত মডেল ও পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে নারীদের প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে যেন ডিজিটাল সুযোগ প্রাপ্তিতে কোনো ধরনের বৈষম্য তৈরি না হয়। তিনি বলেন, দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী নারী। এ দেশে নারী ভোটারের সংখ্যাও বেশি। নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে যা ইতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে। তিনি আরও বলেন, অপরাজিতা নেটওয়ার্ক ৯ হাজার নারীর একটি সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম। এক সঙ্গে কাজ করে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ, সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও ঐক্য বজায় রেখে এই নেটওয়ার্ককে এগিয়ে যেতে হবে। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দিয়ে এই নেটওয়ার্ক নারীদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে- যা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। অনুষ্ঠানে বাগেরহাট জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান ও বাগেরহাট জেলা অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সভাপতি শরীফা খানমের সভাপতিত্বে খান ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট রোকসানা খন্দকারের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য দেন দিনাজপুর জেলা অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সদস্য জেসমিন আক্তার রিভা এবং হেলভেটাস বাংলাদেশের প্রকল্প পরিচালক প্রশান্ত ত্রিপুরা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আসাদুজ্জামান নূর, আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, আরমা দত্ত, নাছিমা জামান ববি এবং সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেটো রেঙ্গলি।  অনুষ্ঠানে ঝালকাঠির উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও বরিশাল বিভাগীয় অপরাজিতা নেটওয়ার্কের সাধারণ সম্পাদক  ইসরাত জাহান সোনালী সবার প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:০৮

এবার মাহির সঙ্গে গোপন সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন জয়
মাহিয়া মাহি ও জয় চৌধুরীর মাঝে বন্ধুত্ব রয়েছে। তবে সম্পর্ক বন্ধুত্বের হলেও গোপন রেখেছিলেন তারা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তারা প্রকাশ করেন নিজেদের গোপন এই বন্ধুত্বের কথা। এরপর ‘মাহি-জয়ের গোপন সম্পর্ক ফাঁস’ শিরোনামে সংবাদ হয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে। এতে অনেকেই মনে করেন প্রেম চলছে তাদের মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে সে সময় বিরক্তি প্রকাশ করেন মাহি। এবার জয় খুললেন মুখ।  সংবাদমাধ্যমকে জয় বলেন, সত্যি বলতে, এই নিউজের বিষয়ে আমিও জানি না। আপনাদের ভাবি একটু আগে আমাকে ইনবক্স করেছে। মাহি আমাকে করেনি এখনও। কারণ, মাহির সঙ্গে তো আমি সাক্ষাৎকার দিয়েই এসেছি। মাহির সঙ্গে আমার প্রেম–ট্রেম তো প্রশ্নই আসছে না। আমরা খুব ভালো বন্ধু। আমি, মাহিসহ যারা আমাদের গ্রুপে আছেন, সবাই পরিবারের মতো। এতে আমার পরিবার থেকে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের এমন কোনো সম্পর্ক নেই, যেটা নিয়ে কথা-চালাচালি হবে। আমাদের অনেক পবিত্র একটি সম্পর্ক। অনেক ভালো বন্ধু। এর আগে বিষয়টি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে লিখেছিলেন, আমি খুব অবাক নামীদামি পত্রিকারও আজব আজব হেডলাইন দেখে। খুব বিরক্ত, রাগান্বিত। জাস্ট কিছু রিচ বাড়ানোর জন্য আপনাদের এমন টেকনিক আমাকে বিব্রত করছে। সবাই তো নিউজ পড়ে না জাস্ট হেডলাইন দেখেই জাজ করে ফেলে। এই অশান্তি আর ভালো লাগে না।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫০

অবশেষে নিজেদের গোপন সম্পর্কের কথা ফাঁস করলেন মাহি-জয়
ঢাকাই চলচ্চিত্রের বর্তমান প্রজন্মের নায়িকা মাহিয়া মাহি। বিচ্ছেদের পর সন্তানকে নিয়ে ফুরফুরেই মেজাজে আছেন এই নায়িকা। বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে বেশ সুন্দর সময় কাটাচ্ছেন তিনি। শুধু তাই নয় নতুন উদ্যমে কাজেও ফিরেছেন তিনি। এবার ঈদে মুক্তি পাওয়া শাকিবের ‘রাজকুমার’ ছবিতে ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের প্রশংসা পাচ্ছেন। এদিকে ঢাকাই সিনেমার বর্তমান প্রজন্মের নায়ক জয় চোধুরী। ভালোবেসে নায়িকা নীড়কে বিয়ে করেছেন। তাদের ঘরে একটি পুত্রসন্তানও আছে। যদি বিয়ে-সন্তানের বিষয়টি দীর্ঘ আড়ালেই রেখেছিলেন তারা।  জয় চোধুরীর সঙ্গে মাহির প্রায় সময়ই নানান ছবি দেখা যায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এই নায়কের বাসায় অন্য নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে বেশ ফুরুফুরে মেজাজেই আড্ডায় মাততে দেখা যায় মাহিকে। জয়ের সঙ্গে সিনেমা না করেও এতট ভালো সম্পর্ক কীভাবে হলো সেটিই এবার একটি অনুষ্ঠানে এসে ফাঁস করলেন তারা।   মাহি বলেন, অল্প সময়েই জয়ের সঙ্গে আমার বেশ ভালো বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছে। ও আমার সঙ্গে কোন সিনেমায় কাজ করেনি। আর আমার সঙ্গে যেই নায়করা কাজ করেন তাদের আমি শত্রু ভাবি। যার কারণে তাদের সঙ্গে আমার সম্পর্কটা ভালো হয় না। জয়ের সঙ্গে আমার ২০১৯ থেকেই ভালো সম্পর্ক কিন্তু গোপন রেখে ছিলাম কারণ যে কোন জিনিস  গোপন রাখলে সেটা সুন্দর থাকে।  এদিকে মাহির সঙ্গে সম্পর্কের ব্যাপারে জয় বলেন, খোলামেলা বিষয়টা আসলে সবাই ভালভাবে নেন না। গোপন থাকলে বিষয়টার মাঝে একটা পবিত্রতা থাকে। মাহির সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব অল্প দিনের হলেও আমাদের সম্পর্কের মাঝে গভীরতা অনেক।     
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:২০

একই মঞ্চে নাচবেন মেহজাবীন সাবা ও দীঘি
 বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) পবিত্র ঈদুল ফিতরের বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠানে অংশ নেবেন একঝাঁক তারকা শিল্পী। এতে একই মঞ্চে নাচবেন মেহজাবীন সাবা ও দীঘি। জানা গেছে, তিন দিনের জমকালো এই আয়োজনে জনপ্রিয় নৃত্যশিল্পীদের পাশাপাশি শোবিজ তারকারাও নৃত্য পরিবেশন করবেন। ঈদের প্রথম দিনে নৃত্য পরিবেশন করবেন মেহজাবীন চৌধুরী, ইভান শাহরিয়ার সোহাগ, প্রার্থনা ফারদিন দীঘি ও আঁচল। একই দিনে নৃত্য পরিবেশনায় আরও থাকবেন তাহমিনা সুলতানা মৌ, সোহানা সাবা, তোর্ষা, প্রান্তিক, নাইম ও মীম চৌধুরী।  অনুষ্ঠানটি ঈদের দিন দুপুর সাড়ে ১২টায় সম্প্রচার করা হবে। আর ঈদের দ্বিতীয় দিনের অনুষ্ঠান প্রচারিত হবে সকাল ১০টা ১০ মিনিটে। দ্বিতীয় দিনে থাকবে রিচি সোলায়মান, চাঁদনী, রুহি, তুষ্টি, সাবরিনা নিসা ও সিনথিয়ার পরিবেশনা। ঈদের তৃতীয় দিনে তাহমিনা সুলতানার উপস্থাপনায় দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে নৃত্যশিল্পী মুনমুন ও তার দল ছাড়াও কবিরুল ইসলাম রতনের দল, তামান্না রহমান ও তার দল, মোকাম্মেল হোসেন রিপনের দলসহ এম আর ওয়াসেকের দলের নৃত্য পরিবেশন করবেন।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:০৮

নির্বাচন নিয়ে বাপ্পির এক মুখে দুই কথা
আর মাত্র কদিন পরেই বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন। ইতোমধ্যে দুইটি প্যানেলই তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মূলত এবার দুইটি প্যানেল হচ্ছে। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ ও অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ। এই নির্বাচনে এবার অংশ নিতে যাচ্ছেন চিত্রনায়ক বাপ্পি চৌধুরী। এমনটা গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন নায়ক নিজেই। প্যানেলটির সহ-সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী এই নায়ক মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) মনোনয়ন ফরম জমা দেন। বাপ্পি চৌধুরী জানান, দূর থেকে অনেক কিছুই করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনের মাধ্যমে সাধারণ শিল্পীদের কাছাকাছি আসা যায়। কলি-নিপুণ প্যানেল থেকে জয়ী হলে শিল্পীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য সর্বোচ্চ কাজ করবেন।   যদিও বাপ্পি ২০২২ সালে নির্বাচনের সময় মন্তব্য করেছিলেন, তিনি পলিটিক্স বোঝেন না। তাই নির্বাচনের ঝামেলায় নিজেকে জড়াতে চান না। বাপ্পী তখন আরও বলেছিলেন, আমার কাছে মনে হয় শিল্পী সমিতির নির্বাচন হওয়ার দরকার নেই। কারণ, নির্বাচন নিয়ে শিল্পীদের মধ্যে ক্ল্যাশ তৈরি হয়। এর আগে গতবার নিপুণের প্যানেলে এই পদে নির্বাচন করেছিলেন চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক। এবার নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন সাইমন। সেই পদেই এবার নির্বাচন করবেন বাপ্পি। আগামী ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে শিল্পী সমিতির নির্বাচন। নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে থাকবেন খোরশেদ আলম খসরু। এদিন সকাল ১০টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১১

‘ওমর’র প্রচারণায় রেকর্ড গড়লেন ৯১ তারকা
ঈদ মানেই দেশের প্রেক্ষাগৃহগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। রীতিমতো প্রিয় তারকার সিনেমা দেখার জন্য মুখিয়ে থাকেন দর্শকেরা। এবারও আসন্ন ঈদে মুক্তির জন্য প্রায় এক ডজন চলচ্চিত্র প্রস্তুত রয়েছে। এর মধ্যে একটি সিনেমার প্রচারণায় ছোট-বড় পর্দার অনেক তারাকাকেই দেখা যাচ্ছে।  শুধু দেশীয় শিল্পী নয়, পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় তারকাও আছেন এই তালিকায়। বলা যায়— সিনেমাটির প্রচারণায় রেকর্ড গড়লেন ৯১ জন তারকা। সিনেমাটির নাম ‘ওমর’। এটি নির্মাণ করেছেন মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। সিনেমাটির মূল ভূমিকায় রয়েছেন শরিফুল রাজ। এছাড়া অভিনয়ে আরও আছেন— নাসির উদ্দিন খান, ফজলুর রহমান বাবু, দর্শনা বণিকসহ অনেকেই। ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ওমর’র প্রচারণায় ভিডিও বার্তায় সিনেমাটির দেখার জন্য দর্শককে আহ্বান জানিয়েছেন ৯১ তারকা। এমন ঘটনা আগে দেখা যায়নি। এর আগে হাতে গোনা কয়েকজন তারকা অন্যের ছবি দেখার জন্য এভাবে প্রচারণা চালিয়েছেন।  নুসরাত ইমরোজ তিশা, জিয়াউল ফারুক অপূর্ব, মেহজাবীন চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, তাসনিয়া ফারিণ, তৌসিফ মাহবুব, ইয়াশ রোহান, সাবিলা নূর, সাফা কবির, নিলয় আলমগীর, জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি, আইশা খান, সাজু খাদেম, আনিকা কবির শখ, চাষী আলম, সামিরা খান মাহি, শামীম হাসান সরকার, সাদিয়া আয়মান, জেফার রহমানসহ আরও অনেকেই রয়েছেন এই তালিকায়।  সিনেমাটির প্রচারণায় দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তও। শুধু অভিনয়শিল্পী নয়, রেদওয়ান রনি, রায়হান রাফীসহ বেশ কয়েকজন নির্মাতা সবাইকে হলে গিয়ে ‘ওমর’ দেখার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।   ঋতুপর্ণা বলেন, এই ঈদে আপনাদের নিকটস্থ থিয়েটারে মুক্তি পাবে ‘ওমর’। আমি তো অবশ্যই দেখব। আপনি ও আপনার পরিবার সিনেমাটি দেখুন এবং ঈদের আনন্দ উপভোগ করুন। সবাইকে অগ্রিম ঈদ মোবারক। ভিডিও বার্তায় নুসরাত ইমরোজ তিশা বলেন, এই ঈদে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ‘ওমর’। আমি তো প্ল্যান করেছি পরিবারের সবাইকে নিয়ে হলে গিয়ে দেখব। আপনারাও মিস করবেন না। পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধব নিয়ে সিনেমাটি হলে গিয়ে দেখুন। অপূর্ব বলেন, এই ঈদে আমার খুব কাছের একজন ভাই মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত ‘ওমর’ মুক্তি পেতে যাচ্ছে আপনার নিকটস্থ প্রেক্ষাগৃহে। আমি তো দেখতে যাব। আপনি এবং আপনার পরিবারের সবাই ছবিটি উপভোগ করবেন। সবাইকে ধন্যবাদ, ঈদ মোবারক।  এ প্রসঙ্গে নির্মাতা রাজ বলেন, আমি শুধু সবাইকে বলেছি, ‘ওমর’র জন্য একটা শুভেচ্ছা বাইট দিতে। একে একে সবাই দিয়েছেন। এটা আমার জন্য ভীষণ আনন্দের। সবাই আমাকে ভালোবেসেই বাইট দিয়েছেন। আমি সত্যিই তাদের কাছে কৃতজ্ঞ।   জানা গেছে, রাজের ফেসবুক পেজ ও ‘ওমর’ সিনেমার পেজে ৯১ জন তারকার শুভেচ্ছাবার্তা প্রকাশ করা হবে। বর্তমানে এই সিনেমার কাজেই ভারতে অবস্থান করছেন নির্মাতা রাজ।  সেখান থেকে মুঠোফোনে তিনি বলেন, এরই মধ্যে চল্লিশোর্ধ্ব তারকার ভিডিও বার্তা প্রকাশ্যে এসেছে। তবে ৯১ জনের সবার ভিডিও বার্তা আমাদের হাতে আছে। সব শিডিউল করে পোস্ট করা আছে। সময়মতো পোস্ট হয়ে যাবে। সামনে আসবে— রুনা খান, দিলশাদ নাহার কনা, সালাহউদ্দিন লাভলু, আরফিন রুমী, অনিমেষ আইচ, শবনম ফারিয়া, আশনা হাবিব ভাবনা, খায়রুল বাসার, গোলাম সোহরাব দোদুল, সাজু মুনতাসির, মুকিত জাকারিয়া, তামিম মৃধা, আদনান আল রাজীবসহ আরও অনেকের শুভেচ্ছাবার্তা। 
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:১৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়