• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল)। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে হুট করে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে প্রায় ২০ জন সাংবাদিক আহত হন। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন চারজন। এ ঘটনার প্রতিবাদ এবং সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিনোদন সাংবাদিকসহ নানা বিটে কর্মরত সাংবাদিকরা। এটির আয়োজক ছিল টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান অ্যাসোসিয়েশন। মানববন্ধনে বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, মহাসচিব দীপ আজাদ, ডিইউজের নবনির্বাচিত অন্যতম সভাপতি সাজ্জাদ আলম তপু, সোহেল হায়দার, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রব, বাচসাসের সভাপতি রাজু আলীম ও সাধারণ সম্পাদক রিমন মাহফুজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধনে বক্তারা অবিলম্বে এ ঘটনার বিচার দাবি করেন। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিনেতা জয় চৌধুরী, শিবা শানু ও আলেকজান্ডার বো-কে সমিতির সদস্যপদ বাতিলসহ অন্যান্য শাস্তি নেওয়ার দাবি করেন। বক্তরা বলেন, সাংবাদিকরা নানা ক্ষেত্রে আজ নির্যাতিত। তারা পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নানাভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছেন। চলচ্চিত্রে যারা অভিনয় করে তাদেরকে আমরা মননশীল করি। কিন্তু তারা যখন মাস্তানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, তখন তারা সমাজে কী বার্তা দেন? এদিকে ঘটনার তদন্তের জন্য ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ও সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে পাঁচজন করে রাখা হয়েছে। আর উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। দশজনের তদন্ত কমিটিতে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে রাহাত সাইফুল, লিমন আহমেদ, আহমেদ তাওকীর, বুলবুল আহমেদ জয়, আবুল কালাম এবং শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে মিশা সওদাগর, ডি এ তায়েব, নানা শাহ, রুবেল, রত্না।
৩ ঘণ্টা আগে

শিল্পী সমিতিকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম সাংবাদিকদের
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল)। এদিন এফডিসিতে অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে শেষ হওয়ার পরেই সাংবাদিকদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় শিল্পীরা। এতে বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি হয় এফডিসিতে।   এদিকে সহকর্মীদের মারধরের ঘটনায় শিল্পী সমিতিকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছেন সাংবাদিকরা। এই সময়ের ভেতরে কোনো সমাধান না এলে শিল্পী সমিতির সব ধরনের সংবাদ প্রচার থেকে সাংবাদিকরা বিরত থাকবেন বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন।  এর আগে মঙ্গলবার রাতে শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর জানান, সংবাদকর্মীরা যে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন, সেটা মেনে নিয়েছেন তারা। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সকাল থেকে এই আল্টিমেটামটি কার্যকর হয়েছে। একইসঙ্গে আগামী ২৫ এপ্রিল থেকে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করবে শিল্পী সমিতি।      পাশাপাশি হামলার শিকার সাংবাদিকদের চিকিৎসার সব দায়িত্ব নিয়েছে শিল্পী সমিতি। হামলার ঘটনায় যে কর্মীদের যন্ত্রাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তারও ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে জানান মিশা।   জানা গেছে, নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ শেষে শিল্পী সমিতির সদস্য শিবা সানুর সঙ্গে ইউটিউবারদের কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে সাংবাদিকেরা হাজির হলে তাদের সঙ্গেও বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। মূলত চিত্রনায়িকা ময়ূরীর মেয়ের সাক্ষাৎকার চাওয়াতেই মারামারির সূত্রপাত ঘটেছে। ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজলের পক্ষ থেকে একটি চিঠিও পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি যত দ্রুত সম্ভব এই ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অঙ্গীকারও করেছে সংগঠনটি। প্রত্যক্ষদর্শীদের অনেকেই জানান, এই হামলার মূল হোতা খল অভিনেতা শিবা শানু। এরপর জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো হামলা চালান। হামলার একপর্যায়ে পুরো এফডিসির ফাইট ডিরেক্টরেরাও হামলায় অংশ নেন। এ ঘটনায় দৈনিক খবরের কাগজের বিনোদন প্রতিবেদক মিঠুন আল মামুন ও তার ক্যামেরাম্যানসহ বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।  
৮ ঘণ্টা আগে

এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা / ন্যক্কারজনক ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চান রিয়াজ 
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল)। এদিন এফডিসিতে অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে শেষ হওয়ার পরেই সাংবাদিকদের সঙ্গে অপ্রীতিকর ঘটনায় জড়ায় শিল্পীরা।  সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে সাংবাদিক-শিল্পীদের মধ্যে।  এদিকে খবরটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের পাশাপাশি বিষয়টি চরম ন্যক্কারজনক বলে মনে করছেন শোবিজের তারকারাও। সাংবাদিকদের ওপর এই বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদ জানাচ্ছেন সবাই। ন্যক্কারজনক এমন ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চেয়েছেন চিত্রনায়ক রিয়াজ।    সম্প্রতি দেশের একটি গণমাধ্যমে তিনি বলেন, এফডিসিতে যে ঘটনা ঘটেছে তা কোনোভাবেই প্রত্যাশিত নয়। যদিও এই ঘটনার সময় আমি সেখানে উপস্থিত ছিলাম না। সোশ্যাল মিডিয়া ও বিভিন্ন অনলাইন গণমাধ্যম সূত্রে এ ঘটনা সম্পর্কে জেনেছি। বিষয়টি নিয়ে গভীর দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, সাংবাদিক ভাইয়েরা আমাদের  কাজের সঙ্গে দর্শকদের সেতুবন্ধন বা মেলবন্ধন তৈরি করে দেন। সেই সাংবাদিক ভাইদের এমন নির্মমভাবে এফডিসির অভ্যন্তরে পেটানো হয়েছে, এটা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক একটি ঘটনা।  রিয়াজ আরও বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনার যেসব ছবি ও ভিডিও দেখেছি তাতে আমার খুবই খারাপ লেগেছে। এমনটা আসলে হতে পারে না। চলচ্চিত্র শিল্পী ও সন্ত্রাসীর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। চলচ্চিত্র শিল্পীরা সন্ত্রাসীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারে না।  অপ্রীতিকর এ ঘটনার বিচার চেয়ে অভিনেতা বলেন, আমি আহত সাংবাদিক ভাই-বেনাদের প্রতি ও তাদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা জানাচ্ছি। সবার সঙ্গে এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার চাই। এর আগে মঙ্গলবার রাতেই নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে রিয়াজ লিখেছেন, ‘প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা, একজন চলচ্চিত্র শিল্পী হিসেবে আজকে আমি লজ্জিত ও আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’ জানা গেছে, নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ শেষে শিল্পী সমিতির সদস্য শিবা সানুর সঙ্গে ইউটিউবারদের কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে সাংবাদিকেরা হাজির হলে তাদের সঙ্গেও বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। মূলত চিত্রনায়িকা ময়ূরীর মেয়ের সাক্ষাৎকার চাওয়াতেই মারামারির সূত্রপাত ঘটেছে।  ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজলের পক্ষ থেকে একটি চিঠিও পাঠানো হয়েছে। পাশাপাশি যত দ্রুত সম্ভব এই ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অঙ্গীকারও করেছে সংগঠনটি। প্রত্যক্ষদর্শীদের অনেকেই জানান, এই হামলার মূল হোতা খল অভিনেতা শিবা শানু। এরপর জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো হামলা চালান। হামলার একপর্যায়ে পুরো এফডিসির ফাইট ডিরেক্টরেরাও হামলায় অংশ নেন। এ ঘটনায় দৈনিক খবরের কাগজের বিনোদন প্রতিবেদক মিঠুন আল মামুন ও তার ক্যামেরাম্যানসহ বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে

এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, যা বললেন মিশা-ডিপজল
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান ছিল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল)। এদিন এফডিসিতে অনুষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে শেষ হওয়ার পরেই সাংবাদিকদের সঙ্গে অপ্রীতিকর ঘটনায় জড়ায় শিল্পীরা। রীতিমতো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে সাংবাদিক-শিল্পীদের মধ্যে। বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে দুঃখ প্রকাশ করে শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজলের পক্ষ থেকে একটি চিঠিও পাঠানো হয়েছে।  এ প্রসঙ্গে ডিপজল বলেন, বিষয়টি নিয়ে আমরা দেখছি। এটা খুবই দুঃখজনক। বিষয়টি যেভাবে দেখা দরকার তা আমরা দেখছি।   মিশা-ডিপজলের পাঠানো এই চিঠিতে জানানো হয়, ‘অনাহূত এক পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে শিল্পী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির কতিপয় নির্বাচিত সদস্য ও সাধারণ সদস্যদের হাতাহাতি হয়। এ ঘটনায় বেশ কজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন, যা আমাদের ব্যথিত করেছে। আমরা এ ঘটনার জন্য সব গণমাধ্যমের সাংবাদিক ভাইবোনদের কাছে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।  এরই মধ্যে শিল্পী সমিতির নেতা ও সাংবাদিক নেতাদের যৌথ আলোচনায় প্রযোজক আরশাদ আদনানকে প্রধান উপদেষ্টা করে ১১ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’    জানা গেছে, নবনির্বাচিত কমিটির শপথগ্রহণ শেষে শিল্পী সমিতির সদস্য শিবা সানুর সঙ্গে ইউটিউবারদের কথা–কাটাকাটি শুরু হয়। একটা পর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। কথা–কাটাকাটির এক পর্যায়ে সাংবাদিকেরা হাজির হলে তাদের সঙ্গেও বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।   মূলত চিত্রনায়িকা ময়ূরীর মেয়ের সাক্ষাৎকার চাওয়াতেই মারামারির সূত্রপাত ঘটেছে বলে জানান জয় চৌধুরী। তিনি বলেন, শপথ শেষে ছিল আমরা সবাই তখন কার্যকরী পরিষদের মিটিং করছি। এ মুহূর্তে ময়ূরী আপু তার মেয়েকে নিয়ে এসেছেন। কিন্তু তিনি ভেতরে ঢুকতে পারছিলেন না বাইরে লোকজনের জন্য। এমন সময় দুই-তিনজন ইউটিউবার, তারা ময়ূরী আপুর মেয়ের হাত ধরে টান দিয়ে বলছেন— ‘তুমি একটা ইন্টারভিউ দিয়ে যাও’। বারবার তারা এই আবদার করছিলেন। এতে ময়ূরী আপু রেগে গিয়ে বলেন— ‘ও তো সেলিব্রিটি না, ও ইন্টারভিউ দিয়ে কী করবেন?’ এরপরেই আসলে শুরু হয় মারামারির ঘটনা।   প্রত্যক্ষদর্শীদের অনেকেই জানান, এই হামলার মূল হোতা খল অভিনেতা শিবা শানু। এর পর জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো হামলা চালান। হামলার একপর্যায়ে পুরো এফডিসির ফাইট ডিরেক্টরেরাও হামলায় অংশ নেন। এ ঘটনায় দৈনিক খবরের কাগজের বিনোদন প্রতিবেদক মিঠুন আল মামুন ও তার ক্যামেরাম্যানসহ বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।   
১০ ঘণ্টা আগে

শাবনূরকে চিনতে না পেরে আটকে দিল পুলিশ
ঢাকাই সিনেমার নন্দিত নায়িকা শাবনূর। দুই যুগের বর্ণিল ক্যারিয়ার তার। অভিনয় করেছেন প্রায় আড়াই শতাধিক চলচ্চিত্রে। তবে দীর্ঘ সময় ধরে বড় পর্দায় অনুপস্থিত তিনি। সম্প্রতি একটি সিনেমা করার জন্য অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন এই নায়িকা। এদিকে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল)  উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। প্রবীণ-তরুণ অভিনেতা-অভিনেত্রীদের পদচারণে মুখর এফডিসি প্রাঙ্গণ। এর মধ্যেই দেশে ফিরেছেন ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর। এদিন চিত্রনায়িকা শাবনূরকে দেখে চিনতে পারেননি রাজধানীর বিএফডিসির সামনে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তা। শুক্রবার দুপুরে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দিতে এলে এফডিসির মূল ফটকের সামনে তার গাড়ি আটকে দেওয়া হয়।  এসময় সংশ্লিষ্ট ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে বলতে শোনা যায়, ‌আপনি কী ভোটার? তা শুনে শাবনূর বলেন, আমি শাবনূর, আমি শাবনূর। তখন ফটকের সামনে ভিড় করা চলচ্চিত্রপ্রেমীদের বলতে শোনা যায়, উনি নায়িকা শাবনূর। ওনাকে ছেড়ে দেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক থেকে হঠাৎ লাইভে এসে ভক্ত-অনুরাগীদের চমকে দিয়েছেন নায়িকা। লাইভটি তিনি করেছেন শাবনূরের প্রাণের এফডিসি থেকেই। গাড়িতে বসা অবস্থাতেই শাবনূর বলেছেন, হ্যালো বন্ধুরা, আজকে আমি এসেছি, জানো তো, আমাদের সমিতিতে। আমাদের মিলনমেলা। ভীষণ ভালো লাগছে সবাইকে দেখে। এ সময় শাবনূরের মেকআপম্যানের এফডিসিতে প্রবেশ নিয়ে তৈরি হয় জটিলতা। অনুমতি ছাড়া মেকআপম্যানদের প্রবেশ নিষেধ। পাশাপাশি শাবনূরের গাড়িও ঘিরে ধরেন উৎসুক জনতা। অভিনেত্রী বলেন, এখানে এত পুলিশ কেন? এফডিসিতে প্রবেশ করতেই নায়ক রুবেলকে জড়িয়ে ধরেন শাবনূর। রুবেল বলেন, বাংলাদেশের অন্যতম একজন স্টার আমার এ আদরের ছোট বোনটি। এর পর চিত্রনায়ক রিয়াজের সঙ্গে দেখা হতেই অভিনেতা বলে ওঠেন, তুমি কখন এলে? অনেক দিন পর দেখা হলো রুবেল ভাইয়ের নায়িকার সঙ্গে। শাবনূর বলেন, তোমার কী? রিয়াজ বলেন, আজকে সবাই আনন্দঘন পরিবেশে ভোট দিলাম।’ শাবনূরও বলে ওঠেন, ‘আমাদের জুটি অমর হয়ে থাকবে। 
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৩০

‘কাজ করতে পারেনি বলেই ওদের ভরাডুবি হয়েছে’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মিশা সওদাগর। নির্বাচনের পর রোববার (২১ এপ্রিল) প্রথমবারের মতো শিল্পী সমিতিতে যান তিনি।   এফডিসিতে গিয়ে সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রতি দেওয়ার পাশাপাশি নিপুণ প্যানেলের ভরাডুবির কারণও উল্লেখ করেন। অন্যদিকে আজ সমিতিতে উপস্থিত হয়ে শিল্পীদের জন্য ফ্রি চিকিৎসার ঘোষণা দেন ডিপজল। মিশা সওদাগর বলেন, আগামী ২৩ তারিখের পর আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করব। এরপর অপর প্যানেল থেকে বিজয়ী তিনজনকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করব। পাশাপাশি চলচ্চিত্রের অন্যান্য সংগঠনের সঙ্গে বসে পর্যায়ক্রমে কাজগুলোও সম্পন্ন করব ইনশাআল্লাহ। এদিকে নিপুণ প্যানেলের ভরাডুবি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ওরা কাজ করতে পারেনি বলেই ভরাডুবি হয়েছে। শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সহসভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদে কমল (২৩১)। কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন। তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)। গত ১৯ এপ্রিল কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সকাল সাড়ে নয়টায় এফডিসির শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।  
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩৭

নির্বাচনের পর এফডিসিতে গিয়ে যে ঘোষণা দিলেন ডিপজল
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মনোয়ার হোসেন ডিপজল। নির্বাচনের পর রোববার (২১ এপ্রিল) এফডিসিতে গিয়েই শিল্পীদের জন্য ফ্রি চিকিৎসার ঘোষণা দেন দাপুটে এই অভিনেতা। এ প্রসঙ্গে ডিপজল বলেন, আমাদের প্রথম কাজ শিল্পীদের ফ্রি চিকিৎসা সেবার সুবিধা দেওয়া। আগামী ২৩ তারিখের পর সপ্তাহে দুই দিন চিকিৎসক আসবেন শিল্পী সমিতিতে। শুধু চিকিৎসা নয়, শিল্পীদের ফ্রি ওষুধও দিব আমরা। এটাই আমাদের প্রথম কাজ। এরপর পর্যায়ক্রমে বাকি কাজগুলো করব ইনশাল্লাহ।    দ্বিবার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মিশা সওদাগর ২৬৫ ভোট পেয়ে। অন্যদিকে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ১৬ ভোট কম পেয়ে মিশা-ডিপজলের কাছে হেরে যান চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। গত ২০ এপ্রিল সকালে ৬টা ৪৫ মিনিটের দিকে ঘোষণা করা হয় নির্বাচনের ফলাফল।  বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ডিপজল বলেছিলেন, আমরা সবাই মিলে এক থাকতে চাই। কোনো ভাগাভাগি চাই না। নির্বাচনে হার-জিত বড় কথা না। নিপুণকে আমিই এনেছিলাম চলচ্চিত্রে। তাকে আমি মেয়ের মতোই আদর করি। শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সহ-সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল (২৩১) ও ডি এ তায়েব (২৩৪), সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান (২৩৭), সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী (২৫৫), আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো (২৯৬), দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর (২৪৫), সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন (২৩৫) এবং কোষাধ্যক্ষ পদে কমল (২৩১)।   কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মিশা-ডিপজল পরিষদ থেকে নির্বাচিত হয়েছেন ৯ জন। তারা হলেন সুচরিতা (২২৮), রোজিনা (২৪৩), আলীরাজ (২৩৯), সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন (২১৮), শাহনূর (২৪৫), নানা শাহ (২১০), রত্না কবির (২৬৩) ও চুন্নু (২৪৮)।  গত ১৯ এপ্রিল কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে সকাল সাড়ে নয়টায় এফডিসির শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিটে।  নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, চলতি বছর শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ৫৭০ ভোটের মধ্যে ভোট পড়েছে ৪৭৫টি। এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০৯

‘আমাকে একটা ভোট কে দিলো সেই মানুষটাকেই খুঁজছি’
সদ্য অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন অভিনেতা শ্রাবণ শাহ। তবে তিনি ভোট পেয়েছেন মাত্র ১টি। এরপর থেকেই নেটদুনিয়ায় শুরু হয়েছে সমালোচনা। সম্প্রতি দেশের এক গণমাধ্যমে নির্বাচনের নানান বিষয় নিয়ে খোলামেলা কথা বলেন শ্রাবণ। এ সময় অভিনেতা জানান, নির্বাচনে তাকে একটা ভোট যে দিয়েছে সেই ব্যক্তিকেই খুঁজছেন তিনি। শ্রাবণ বলেন, আমার নিজের ভোটটাও নিজেকে দিইনি। কারণ, ভোট দিয়ে তো নষ্ট করা যাবে না। তাই আমার ভোটটা ডিপজল ভাইকে দিয়েছি। এমনকি পরিচিতদেরও বলে দিয়েছিলাম আমাকে যেন ভোট না দেয়। এরপরও কে যেন আমাকে একটা ভোট দিয়েছে, আমি সেই মানুষটাকেই খুঁজছি।     এর আগে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার কারণে শিল্পী সমিতির ভোটাধিকার হারাতে হয়েছিল শ্রাবণকে। পরবর্তীতে যাচাই-বাছাই শেষে পুনরায় শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফেরত পান তিনি। শুধু তাই নয়, ভোটাধিকার ফিরে পেয়েই ঘোষণা দেন শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হবেন শ্রাবণ। নির্বাচনে দুই হেভিওয়েট প্রার্থী মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও নিপুণ আক্তারের সঙ্গে সেক্রেটারি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাও করেন এই অভিনেতা। শ্রাবণ বলেন, ডিপজল ভাইকে আরও আগেই আমাদের আনা উচিত ছিল। কারণ, তিনি নিজেই একটা ইন্ডাস্ট্রি। এরপরও নির্বাচনে নিপুণ আপু তাকে যেভাবে গ্রহণ করে নিলেন তাতে করে আমাদের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে যে মেরুকরণ ছিল সেটা আর থাকছে না বলে আমি মনে করছি। কয়েক দিন আগেই নিপুণ তার সদস্যপদ বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন শ্রাবণ। আর এ কারণেই নাকি ভোটার তালিকায় নাম রাখেননি। তবে সদস্যপদ ফিরে পেয়ে অনেকটা জেদ করেই নির্বাচনে সেক্রেটারি পদে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু অভিনেতার এই সিদ্ধান্ত যে শিল্পীরা ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেননি সেটারই প্রমাণ মিলল ভোটের বাক্সে।      প্রসঙ্গত, গত ১৯ এপ্রিল শিল্পী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তবে ১৬ ভোট কম পেয়ে মিশা-ডিপজলের কাছে হেরে যান তিনি।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৩৪

নিপুণের হারে কেন এতো খুশি মুনমুন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক (২০২৪-২৬) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ১৯ এপ্রিল। এতে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী ছিলেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। ১৬ ভোট কম পেয়ে মিশা-ডিপজলের কাছে হেরে যান তিনি। এদিকে নিপুণ হেরে যাওয়ায় ভীষণ আনন্দিত চিত্রনায়িকা মুনমুন।  গেলবার শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সাক্ষী হয়েছিলেন মুনমুন। নির্বাচনের দিন সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী জায়েদ খানের সঙ্গে তার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এতে তোপের মুখে পড়েন তিনি। শুধু তাই নয়, রীতিমতো জায়েদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে মুনমুনের বিরুদ্ধে।      সেবার জায়েদের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী চিত্রনায়িকা নিপুণ অভিযোগ করেন, জায়েদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে হাতে থাকা ভ্যানিটি ব্যাগে ভরেছেন মুনমুন। যা নিয়ে সে সময় ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়। যদিও মুনমুন দাবি করেন— টাকা নয়, নির্বাচনের দিন জায়েদ খানের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের সময় নিজের ব্যবহৃত কালো মাস্কটি রেখেছিলেন তার ব্যাগে। তবুও সেই অভিযোগ থেকে রেহাই পাননি। টাকা নেওয়ার অভিযোগে অসম্মানিত হতে হয়েছে তাকে। মূলত সেই ক্ষোভেই চলতি বছরের শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোট দেননি মুনমুন। তিনি নিজে ভোট না দিলেও নিপুণদের হারে খুশি হয়েছেন। গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে মুনমুন বলেন, আমি যে লজ্জা পেয়েছিলাম সেই লজ্জায় এবার নির্বাচনে ভোট দিতে যাইনি। আমাকে শুধু অপদস্থ নয়, তাদের (নিপুণ) লোক দিয়ে আমার নামে ভিডিও বানিয়েও অনেকভাবে অপদস্থ করেছিল। সেজন্য দুই বছর ধরে এফডিসিতে পা রাখছি না। অভিনেত্রী আরও বলেন, নির্বাচন হচ্ছে শিল্পীদের মিলনমেলা। দু’বছর পরপর প্রিয় সহকর্মীদের সঙ্গে দেখা হয়। আনন্দ-আড্ডায় কাটে দিনটি। কিন্তু গত দুই বছর যে নোংরামি হয়েছে এবার তার জবাব দিয়েছেন সাধারণ শিল্পীরা। মুনমুন বলেন, এবার যোগ্য নেতৃত্ব পেয়েছে শিল্পী সমিতি। মিশা-ডিপজল ভাইসহ তাদের কমিটির জয়ে আমি খুবই আনন্দিত। ঈদের চেয়েও বেশি খুশি লাগছে। প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সালে ‘মৌমাছি’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় কাজ শুরু করেন মুনমুন। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। সর্বশেষ ‘রাগী’ সিনেমায় দেখা যায় তাকে।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৯

ডিপজল-মিশাকে যা বললেন ইলিয়াস কাঞ্চন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক (২০২৪-২৬) নির্বাচনে  নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা ও বিগত দুই মেয়াদের সফল সভাপতি মিশা সওদাগর এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড ও দানবীর খ্যাত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।  শনিবার (২০ এপ্রিল) ফলাফল ঘোষণার পর নবনির্বাচিত কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন সদ্য বিদায়ী সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন। সব শিল্পীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, গত ১৯ এপ্রিল অনুষ্ঠিত শিল্পী সমিতির নির্বাচনে শিল্পীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেছেন। এতে আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। কারণ, তাদের প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে এফডিসি মুখরিত হয়ে উঠেছিল। আমার বিশ্বাস, এভাবেই এফডিসি আবারও প্রাণ ফিরে পাবে। ফ্লোরগুলো হয়ে উঠবে কাজের জন্য আলোকিত। ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, নবনির্বাচিত কমিটির প্রতি আহ্বান জানাবো— কে জিতেছে, কে হেরেছে সেই প্রশ্নে যাবেন না। বরং সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে যাবেন। রাখবেন চলচ্চিত্রের বর্তমান সংকট কাটাতে গঠনমূলক ভূমিকাও। এ সময় নেতৃত্বে না থাকলেও নির্বাচিত নেতাদের পাশে থাকারও প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এই অভিনেতা।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৩২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়