• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
রোদে পোড়া ত্বকের যত্নে হলুদের ঘরোয়া প্যাক
বাইরে বের হলেই মাথার ওপর কড়া রোদ। আর এ কড়া রোদে সারাদিন ঈদের কেনাকাটা করে স্বাভাবিকভাবেই ত্বক রোদে পুড়ে যায়। গরমে ত্বকের অন্যতম সমস্যা এই সানবার্ন। তাই ত্বকের লাবণ্য ফেরানোর পাশাপাশি রোদে পোড়া ভাব দূর করতে হলুদের জুড়ি মেলা ভার। হলুদ দিয়ে তৈরি হয় সাবান, যা প্রসাধনী হিসেবে বেশ কার্যকর। সুপ্রাচীনকাল থেকেই ত্বকের যত্ন ও নানা রোগের ওষুধ হিসেবে হলুদ ব্যবহার হয়ে আসছে। নানা আয়ুর্বেদিক গুণ থাকা কাঁচা হলুদ, শুকনো হলুদ গুঁড়ো বিভিন্ন উপায়ে আমরা ব্যবহার করি দৈনন্দিন জীবনে। রোদে পোড়া ত্বকের জন্য হলুদ খুবই উপকারী। ত্বকের ধরন অনু্যায়ী হলুদের ব্যবহার একটু ভিন্নভাবে করতে হয়।  জেনে নিন ঘরোয়া উপায়গুলো- তৈলাক্ত ত্বক: এ ক্ষেত্রেও একইভাবে হলুদের রস ফুটিয়ে নিতে হবে। এরপর মুলতানি মাটি নিয়ে হলুদের রসে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখতে হবে। তার সঙ্গে এক চামচ পুদিনা পাতা ও এক চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে হাত ও মুখে লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। শুষ্ক ত্বক: শুষ্ক ত্বকের জন্য প্রথমে হলুদের রসটাকে বের করে নিতে হবে। তারপর সেটা দুই থেকে তিন মিনিট চুলায় ফুটিয়ে নিতে হবে। এর সঙ্গে বেসন ও ডিমের কুসুম মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে মুখে লাগিয়ে ১০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেললে রোদে পোড়া দাগ দূর হয়ে যায়। মিশ্র ত্বক: মিশ্র ত্বকের যত্নটা একটু ভিন্নভাবে নিতে হয়। কারণ এ ধরনের ত্বক একটু বেশি স্পর্শকাতর হয়। সে জন্য আগের মতোই হলুদের রস নিয়ে তার মধ্যে দেশি সবুজ মুগডাল ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর একে পেস্ট করে তুলসী পাতার রস ও কেওলিন পাওডার মিশিয়ে মুখ ও হাত-পায়ে লাগাতে পারেন। এতে যেমন ত্বকের কালচে ভাব দূর হবে, তেমনি হয়ে উঠবে প্রাণবন্ত। আর সব ধরনের ত্বকেই হলুদের রসের সঙ্গে ব্রাউন সুগার নিয়ে স্ক্রাবিং করতে পারেন। এতে ব্ল্যাকহেডস দূর হয়। কখন ব্যবহারে বেশি উপকার: হলুদ সবসময় রাতে ব্যবহার করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে হলুদের যেকোনো প্যাক লাগিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর ধুয়ে একটা ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিলে ত্বকের সজীবতা বাড়ে। আর হলুদের রস বা গুঁড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলেও ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল ও মসৃণ হয়।  প্রতিদিন নয়: ত্বকের যত্নে প্রতিদিন না করে সপ্তাহে এক দিন বা দুই দিন হলুদ ব্যবহার করুন। প্রতিদিন হলুদের স্ক্রাব ব্যবহার করলে ত্বকের ভেতর আঁচড় কেটে যায়। স্বাভাবিকের তুলনায় তাড়াতাড়ি বলিরেখা সৃষ্টি হয়। হলুদ মুখে লাগানোর পর বাইরে যাবেন না। কারণ হলুদ ব্যবহারের পরপরই রোদে গেলে ত্বক জ্বলে যাওয়া, জ্বালাপোড়াসহ বিভিন্ন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। সম্ভব হলে রাতে হলুদ ব্যবহার করুন।
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪১

হঠাৎ বেড়েছে সর্দি-কাশি-জ্বর, নিরাময়ে কিছু ঘরোয়া উপায়
আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে জ্বর ও সর্দি-কাশির মতো ঠান্ডাজনিত অনেক রোগের প্রকোপ বাড়ে। খুব বড় কোনো সমস্যা না হলে যার জন্য সাধারণত চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না, নিজে নিজেই সেরে যায়। কিন্তু এ বছর যেন এর ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটছে। চারদিকে বেড়ে গিয়েছে জ্বর, গলাব্যথা, কাঁশি, শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ার মতোন সমস্যা। নানা নিয়মকানুন মেনে বা ওষুধ খেয়েও মিলছে না শান্তি। চিকিৎসকদের মতামত অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারি মাসের শেষ থেকেই বাড়তে থাকে এ ধরনের রোগের প্রাদুর্ভাব, যা ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়; যা এখনো চলমান। অধিকাংশ রোগীদের ঠান্ডা-কাশির সঙ্গে গলাব্যথা ও জ্বর থাকে। হালকা মাত্রার ঠান্ডা-কাশি থেকে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়েও অনেকেই ভুগছেন। জ্বরের মাত্রা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কম হলেও কারও কারও ক্ষেত্রে অনেক বেশি মাত্রার জ্বর হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে এসব রোগীদের সুস্থ্য হতে এবং কাশি ভালো হতে কয়েক সপ্তাহ থেকে মাসও লেগে যাচ্ছে। আর এ সময়ে মানুষ সবচেয়ে বেশি অস্বস্তিতে পরছেন নাক বন্ধের সমস্যা নিয়ে। যার কারণে শ্বাস নিতে সমস্যা হয়, ঠিকভাবে ঘুম হয় না। মাথা ধরে থাকে সারাক্ষণ।  চিকিৎসকরা বলছেন, প্রতিদিন নাকের ড্রপ ব্যবহার করলে তা অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়। তখন ড্রপ না নিলে ঘুম আসতে চায় না। তার চেয়ে বন্ধ নাক খোলার জন্য ঘরোয়া উপায় প্রয়োগ করা যেতে পারে। চলুন জেনে নিই কয়েকটি ঘরোয়া উপায়, যেগুলো করলে বন্ধ নাক খোলার ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে- আদা পুদিনার চা : এক কাপ পানিতে আদা থেঁতো করে দিয়ে ফুটিয়ে নিন মিনিট পাঁচেক। চা ছেঁকে নিয়ে তাতে কয়েকটা তাজা পুদিনা পাতা দিন। ঈষদুষ্ণ অবস্থায় পান করুন। এতে আরাম পাবেন। রসুনমিশ্রিত পানি : এক কাপ পানিতে ২-৩ কোয়া রসুন আর আধ চামচ হলুদের গুঁড়া দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। এই পানি ছেঁকে পান করলে নাক পরিষ্কার হয়ে যাবে। সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া যাবে। জোয়ান : মাঝারি আঁচে ফ্রাইং প্যান গরম করুন। এক মুঠো জোয়ান শুকনো প্যানে ভাজতে থাকুন। জোয়ানোর রং গাঢ় হলে এবং সুগন্ধ বেরোলে নামিয়ে নিন। একটি পরিষ্কার কাপড়ে এই ভাজা জোয়ান বেঁধে নাকের কাছে ধরে রাখুন। ধীরে ধীরে শ্বাস নিন, যাতে এর গরম ভাপটা নাকের ভেতরে পৌঁছায়। গোলমরিচ : হাতের তালুতে অল্প একটু গোলমরিচ গুঁড়া এবং সামান্য সরিষার তেল দিন। আঙুলে এই মিশ্রণটি লাগিয়ে নাকের কাছে ধরুন। হাঁচি হবে। সেই সঙ্গে নাক পরিষ্কার হয়ে যাবে। সরিষার তেল নাকে দিয়ে টানলেও বন্ধ নাক খুলে যায় এবং নাক পরিষ্কার হয়। গরম পানিতে গোসল : নিয়মিত গরম পানিতে গোসল করতে পারেন। গরম পানি দিয়ে গোসল করলে বন্ধ নাক খুলে যায়। এর পাশাপাশি, যতটা সম্ভব গরম পানীয় খেতে পারেন। মাস্ক পরুন : শহরের দূষিত বাতাস থেকে ফুসফুসকে রক্ষা করতে মাস্ক পরার বিকল্প নেই। তাজা ফলমূল খান: ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে ভিটামিন ‘সি’যুক্ত তাজা ফলমূল খান। ইউক্যালিপটাস তেল : বন্ধ নাক খুলতে কাজে লাগাতে পারেন ইউক্যালিপটাস অয়েল। একটা বড় পাত্রে পানি ফুটিয়ে নিন ভালোভাবে। তারপর গরম পানিতে কয়েক ফোঁটা ইউক্যালিপটাস তেল মিশিয়ে সেই ভাপটা নিন। মাথার ওপর থেকে টাওয়েল ঢাকা দিয়ে গরম পানি থেকে উঠতে থাকা বাষ্প নাক-মুখ দিয়ে টানতে থাকুন। নাক দিয়ে শ্বাস নিন এবং মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। ভাপ নেওয়ার সময় চোখ অবশ্যই বন্ধ রাখুন। এ ছাড়াও বিশ্রাম নিন। প্রচুর তরল পান করুন। পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৩:৫০

গলা ব্যথা ও খুসখুসে ভাব সারানোর ঘরোয়া উপায়
শীতে জীবাণু অনেক বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে জ্বর, সর্দি-কাশি ও গলা ব্যথার সমস্যায় ছোট-বড় সবাই কমবেশি ভুগে থাকেন। আর ঠান্ডা লাগলেই অনেকের গলা ব্যথা, গলা খুসখুসের মতো সমস্যা হয়ে থাকে। এ ছাড়াও যাদের টনসিলের সমস্যা আছে, সামান্য ঠান্ডাতেও তাদের গলা ব্যথা বেড়ে যায়। যা খুবই কষ্টদায়ক। খাবার বা পানি গিলতে প্রচণ্ড কষ্ট হয় গলা ব্যথা হলে। তবে এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই। কারণ কয়েকটি ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করলেই গলা ব্যথা থেকে দ্রুত স্বস্তি মিলবে। কয়েকটি প্রাকৃতিক ভেষজের সাহায্যেই প্রচণ্ড গলা ব্যথা মহূর্তেই কমানো সম্ভব। কয়েকটি উপাদানের মাধ্যমে ঘরোয়া উপায়েই সারাতে পারবেন এ সমস্যা।  গলার ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায়:  >> গলায় ব্যথা হলে অনেকেই গরম পানির সাহায্য নিয়ে থাকেন। অনেকেই আবার কিছু না করে গলার ব্যথা কাবু হয়ে থাকেন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, গলার ব্যথা কমাতে ব্যবহার করুন মধু এবং গোল মরিচের। মধুর সঙ্গে গোল মরিচ মিশিয়ে খেলে গলার ব্যথা দূর হবে সহজেই। তাদের মতে, মধুতে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক। এর সঙ্গে গোল মরিচে রয়েছে অনেক উপকারী উপাদান। গলার ব্যথার পাশাপাশি বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকেও প্রতিরোধ করে। >> গলা ব্যথার সমস্যায় আদা চা খুবই উপকারী। আদায় থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট দ্রুত সারায় গলার যে কোনো সমস্যা। এ ছাড়াও চায়ে থাকে নানা উপকারী উপাদান। যা বহু সমস্যার করতে পারে সমাধান। >> সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা ও গলার খুসখুসে ভাব দূর করতে আদা, গুড় ও জোয়ান হতে পারে দারুণ উপকারী। এজন্য সামান্য গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে নিন আদা কুচি ও জোয়ান। দেখবেন সেরে যাবে গলার সব সমস্যা। >> গলা ব্যথা বা গলা খুসখুসের সমস্যা সমাধানে লবণ পানি খুবিই কার্যকরী। দুদিন তিনবেলা করে লবণ পানি গার্গল করলেও খুব দ্রুত সেরে যাবে গলা ব্যথা। >> গলার ব্যথা কিংবা বিভিন্ন সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে হলুদ দুধের জুড়ি মেলা ভার। স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী হলুদ দুধ নিয়মিত রাতে ঘুমতে যাওয়ার আগে খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। এতে স্বাস্থ্যের খুবই উন্নতি হয়। এছাড়া গলায় যদি খুব ব্যথা হয় কিংবা গলা বসে যায়, তাহলে এক গ্লাস গরম দুধে দু চিমটে হলুদ দিয়ে তা রাতে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। গলার ব্যথা সারার পাশাপাশি বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও। যদিও যদি খুব বেশি সমস্যা হয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ দিচ্ছেন তারা।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৫৪

অল্প বয়সে মুখে বলিরেখা? সমাধান এই ঘরোয়া ফেসপ্যাকেই
কফি এবং কলা, এই দুই উপাদান কিন্তু ত্বকের জন্য খুব উপকারি। ঝকঝকে ত্বক পেতে কফি এবং কলার তৈরি ফেসপ্যাকের জুড়ি মেলা ভাড়। কফি ত্বকে বলিরেখা পড়তে দেয় না। আর কলা ত্বক করে উজ্জ্বল এবং মসৃণ। এই মিশ্রণের ফেসপ্যাক মুখমন্ডলের মধ্যে জমে থাকা মৃতকোষগুলোকে দূরে সরিয়ে ত্বককে আরও মসৃণ ও উজ্জ্বল করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কফি ত্বকে বলিরেখা পড়তে দেয় না। আর কলা ত্বক করে উজ্জ্বল এবং মসৃণ। আর এই দুই উপাদান যখন মিলে যায়, তখন ম্যাজিক তৈরি হয়।  সব ধরনের স্কিনের জন্যই কলা-কফির ফেসপ্যাক ব্যবহার করা যায়। ঘরোয়া উপায়েই বানিয়ে নিতে পারেন কলা-কফির ফেসপ্যাক। ত্বকের যেকোনও সমস্যার সমাধান ঘটবে এই ফেসপ্যাকের গুণে, এমনটাই আশ্বাস দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। চলুন ফেসপ্যাক তৈরির নিয়ম জেনে নেওয়া যাক- ১) হালকা গরম পানিতে এক চামচ কফি মিশিয়ে নিন। রাতে শোয়ার আগে এই ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন। শুকিয়ে গেলে উষ্ণ পানিতে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এতে মুখের বলিরেখা কমবে। ২) শুষ্ক ত্বকে দারুণ কাজ করে কলা। একটা কলাকে চটকে নিয়ে তার মধ্যে পরিমাণ মতো মধু মিশিয়ে নিন। তার মধ্যে কফি মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। কিছুক্ষণ মুখে লাগিয়ে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এতে ত্বক ঝকঝকে হয়ে উঠবে। ৩) হাঁটু, কনুই, বগলে যদি কালো ছাপ পড়ে তাহলে কলার খোসায় মধু, লেবুর রস মিশিয়ে ঘষে নিন। দেখবেন দ্রুত কালো ছোপ দূরে হবে। ৪) দিন দিন ঠোঁটের রং কালো হয়ে যাচ্ছে? কোনও চিন্তা নেই। কলার ছোট টুকরো করে নিন। তার মধ্যে অল্প কফি মিশিয়ে নিয়মিত ঠোঁটে লাগালেই কালো ছোপ দূর হবে। ৫) চোখের তলায় কালো ছোপ দেখা দিলে কফির সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিয়ে চোখের নিচে লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে ভাল করে ধুয়ে নিন। ৬) কলার খোসার মধ্যে কিছু পরিমাণ কফি এবং মধু ঢেলে দিন। সেই খোসাটা নিয়ে স্ক্রাবারের মতো করে মুখে ঘষতে থাকুন কয়েক মিনিট। এতে ত্বক ঝকঝকে হবে এবং বলিরেখা পড়বে না। ৭) শুধু ত্বকের যত্ন নয়, চুলের যত্নেও কফি আর কলা দারুণ কাজ করে। উষ্ণ পানিতে কফি মিশিয়ে নিন। শ্যাম্পু করার পর এই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এতে চুলের গোড়া শক্ত হবে।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়