• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
ভারতকে খুশি করতেই ইফতার পার্টিতে হামলা : রিজভী
‘পার্শ্ববর্তী দেশকে (ভারত) খুশি করার জন্য ছাত্রলীগ ইফতার পার্টিতে হামলা করেছে’ বলে অভিযোগ বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর। শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে নয়াপল্টনে শ্রমিক দলের মানববন্ধন কর্মসূচিতে তিনি এ মন্তব্য করেন। রিজভী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে দিয়ে বলানো হলো ইফতার পার্টি করা যাবে না। এরপর ছাত্রলীগকে দিয়ে হামলা চালানো হলো। রমজানে ইফতার পার্টি না দেওয়া হলেও সবাই একসঙ্গে বসে ইফতার করতে চায়, সেখানেও রক্ত ঝরিয়েছে ছাত্রলীগ। এটি সরকার করিয়েছে। তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে মানুষ দিশেহারা। অথচ, আওয়ামী লীগ নেতারা শত কোটি টাকার মালিক। ওদের তো খেজুর কিনতে অসুবিধা হয় না, ওরা ফাইভ স্টারের খাবার নিয়ে বাড়ি বসে আছেন। বিএনপির এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগ বেগুনির বদলে কুমড়া খেতে বলেছিল, কাঁঠালের বার্গার খেতে বলেছিল। এখন হয়তো বলতে পারে লেবুর দাম বেশি, সবাই জলপাইয়ের জুস খান অথবা কামরাঙ্গার জুস খান। এ সময় বাজার সিন্ডিকেটে আওয়ামী লীগের লোক আছে বলেই সরকার কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন রুহুল কবির রিজভী।  মানববন্ধনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, প্রচার সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক আব্দুস সালাম, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সরকারি শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ অনেকেই উপিস্থিত ছিলেন।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৬:১৯

নতুন ঘর পেয়ে খুশি গফুর 
সন্দ্বীপের মুছাপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. গফুর। জরাজীর্ণ, ভাঙাচোরা আর জোড়াতালি দেয়া ঘরে স্ত্রী রোকেয়া বেগম এবং দুই মেয়ে নুর নাহার পলি ও মহিমাকে নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন। ফেসবুক ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবরটি প্রকাশিত হওয়ার পর এগিয়ে আসে ইরামন নামে সেচ্ছাসেবী সংগঠন। ইরামন ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে টিনের নতুন ঘর করে দেওয়া হয়।  নতুন ঘর পেয়ে গফুরের স্ত্রী রোকেয়া বেগম বলেন, একটু বৃষ্টি হলে আমার ঘরে পানি পড়তো। পলিথিন টানিয়ে পানিপড়া বন্ধ করতাম। রাতে আকাশে মেঘ দেখলেই ভয়ে থাকতাম, মনে হয় আজ সারারাত জেগে থেকে পানি সরাতে হবে। দুটি মেয়ে নিয়ে অনেক দুঃখে কষ্টে রাত পার করতাম। খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাতাম। মুন্না স্যারেরা আমাদের মাথা গোঁজার ঠাই করে দিয়েছেন। আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি। আল্লাহ তাদের সবাইকে সুখে শান্তিতে রাখুক।  ইরামন ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবক মো. রুস্তম বলেন, ফেসবুকের মাধ্যমে অসহায় গফুরের ভাঙ্গা ঘরে তার সন্তানদের নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে এমন সংবাদ দেখতে পেয়ে ইরামন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা আকবর হায়দার মুন্না সাহেব আমাদেরকে ঘরটি করে দেয়ার নির্দেশ দেন।  আমরা তাদেরকে বসবাস উপযোগী একটি নুতন ঘর নির্মাণ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। সেই লক্ষ্যে গফুরের পরিবারের নিকট গৃহ নির্মাণের টিন ও কাঠসহ প্রয়োজনীয় উপকরণ প্রদান করেছি। আজ ঘরটি পূর্ণাঙ্গ রূপে তৈরি করে পরিবারটির কাছে হস্তান্তর করে দিতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। আমাদের সামান্য সহযোগিতায় অসহায় পরিবারটির মুখে হাসি ফুটেছে। তাতে আমরা গর্ববোধ করছি। সমাজের সকল বিত্তবানরা এই সকল অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াবেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। ইরামন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আকবর হায়দার মুন্না বলেন, আমাদের ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই হত-দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে। আমরা অসহায় ও দুস্থদের শিক্ষা-চিকিৎসায় সহায়তা ও বাসস্থান নির্মাণ করে দিয়ে থাকি। এর আগে গত বছরের জুনেও সন্দ্বীপের একটি পরিবারকে নতুন ঘর নির্মাণ করে দিয়েছি। সম্প্রতি আমরা খুলনার মংলা থানার মাদুর-পালটা গ্রামে চার সদস্যের একটি পরিবারকে বসতের, একই উপজেলার গোয়ালপাড়া গ্রামের ছয় সদস্যের একটি পরিবারকে বসতের তৈরি করে দিয়েছি। ইরামন ফাউন্ডেশন আর্থিকভাবে অসচ্ছল পরিবারের পাশেও দাঁড়ায়। গত বছরের এপ্রিলে সাতক্ষীরার শ্যামনগর থানার গড়কুমারপুর গ্রামে অন্তত ৪১টি পরিবারের জন্য নলকূপ স্থাপন করেছি। তিনি আরও বলেন, ইরামন ফাউন্ডেশন এখন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ২০টি নলকূপ (চাপকল) প্রতিস্থাপন করেছে। রংপুরে একসঙ্গে ৫ পরিবারকে এবং যশোরেও ঘর নির্মাণ করেছে। গত শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ইরামন ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠাতা আকবর হায়দার মুন্না নিজে উপস্থিত থেকে ঘর হস্তান্তর করা হয়।  এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, স্বর্ণদ্বীপ ফাউন্ডেশন হাসপাতালের অ্যাডমিন ম্যানেজার আকবর হোসেন, এম কে মিশন, মো. রুস্তম, ইরামন ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য আবির, জয়, ফরহাদ, এমিলসহ টিম কম্ফিটের খেলোয়ারবৃন্দ।  
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৪৬

এবারের বিপিএলের মানে খুশি মঈন
অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের ভিড়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগকে (বিপিএল) কিছুটা খাটো করেই দেখা হয়। তবে এবার ঘরোয়া এই টুর্নামেন্টকে ঢেকে সাজিয়েছে বিসিবি। যার ফলও হাতেনাতে পেয়েছে দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্তা সংস্থা। এবারের বিপিএলে খুশি বিশ্বব্যাপী দাপিয়ে বেড়ানো ইংলিশ অলরাউন্ডার মঈন আলি। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে এবারও বিপিএল মাতাচ্ছেন মঈন। চলতি বিপিএলের মান ও আয়োজন নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট তিনি। মঈনের ব্যাখ্যা, এ বছর বেশ ভিন্ন। অনেক ভালো ভালো খেলোয়াড় উঠে আসছে। ভালো মানের বিদেশিরা আছে। তাতে দলগুলোও শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। এভাবেই লিগ আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। আমাদের ভালো যত্নআত্তি করা হচ্ছে। উইকেটও ভালো। এভাবেই ভালো খেলোয়াড়রা আসতে আগ্রহী হয়। মঈন যোগ করেন, তুমি যত টাকা দিবে, তত বেশি মানুষ পাবে। আবার শুধু টাকাই সব না। বলব না সবাই টাকার জন্য আসে। তবে এখন অনেক খেলা। যে যেখানে বেশি টাকা পাবে, সেখানেই যেতে চাইবে। আপনাকে খেলোয়াড় হিসেবে সতর্ক হতে হবে। সব জায়গায় দৌড়লে হবে না, বিশ্রামেরও দরকার আছে। তবে মঈনের বিশ্বাস, ভেন্যুও দিনশেষে বড় একটি বিষয় অংশগ্রহণকারীদের কাছে। আর বাংলাদেশ সেদিক থেকে এগিয়েই থাকে।  ইংলিশ তারকার মন্তব্য, আমরা চাইলেই যেতে পারি। খেলা নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। কোনো জায়গা অনেক সুন্দর কোনো জায়গা আবার বোরিং। বাংলাদেশ দারুণ। বেশিরভাগ খেলোয়াড়ের কাছেই বাংলাদেশ দারুণ জায়গা।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:১৫

নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি, মানুষ খুশি না : কাদের সিদ্দিকী
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি, তাই মানুষ সন্তুষ্ট নয় বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে টাঙ্গাইল প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু অডিটোরিয়াম হলরুমে সমসাময়িক রাজনীতি নিয়ে মিট দ্য প্রেসে তিনি এ মন্তব্য করেন। কাদের সিদ্দিকী বলেন, সংসদ আছে, সংসদ সদস্যের কোনো মর্যাদা নেই। রাজনীতি আছে, নেতাদের মূল্যায়ন নেই। আমেরিকা এই নির্বাচন মেনে নিয়েছে কি না তা দেখার বিষয় না। তবে আমার দেশের মানুষ খুশি হলো কি না এইটা বড় বিষয়। তবে আমি জানি, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি ও মানুষ খুশি না। তিনি বলেন, নির্বাচনে সাধারণ মানুষ ভোট প্রয়োগ করতে পারেনি। যারা কেন্দ্রে যায়নি, তাদের ভোট জালিয়াতি করা হয়েছে। সাধারণ মানুষের পাঁচ ভাগও ভোট দিতে যায়নি। আর যারা অন্য দল করে তাদের এক ভাগ ভোটারও ভোট দিতে যায়নি। সখীপুর বাসাইলে ২৯ থেকে ৩০ হাজার ভোট চুরি করা হয়েছে। যারা ডিউটিতে ছিল প্রাথমিকের শিক্ষকরা তারা যদি চুরি করে, তাহলে জাতি তাদের কাছ থেকে কি শিখবে? তিনি আরও বলেন, সরকার স্বস্তিতে নেই। ভোট যদি ৭০ ভাগ হতো, তাহলে ভালো হতো। কিন্তু কোথাও ২৫ ভাগ ভোটও হয়নি। সরকার স্বস্তিতে থাকার জন্য মানুষের আস্থা কুড়াতে চাচ্ছে। এই সংসদ চলে না, তবে জোর করে চালানো হচ্ছে। কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমি নির্বাচন করেছি ঠিকই। কিন্তু নির্বাচনে অনিয়ম হয়েছে। কিন্তু কথা হলো চোরের বিচার চোরের কাছে দেব নাকি? তাই কোথাও অভিযোগ দিইনি। আমি যদি সত্যিকারের হেরে গিয়ে থাকি তাহলে বঙ্গবন্ধু হেরে গিয়েছেন। জাতি যদি মনে করে মুক্তিযোদ্ধাকে চায় না, দেশ স্বাধীন চায় না? তাহলে বলব, আমি হেরে গেছি আর সঙ্গে বঙ্গবন্ধুও হেরে গিয়েছেন।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:১৪

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হওয়ায় আমরা খুশি : জার্মান রাষ্ট্রদূত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্রোসটার বলেছেন, শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আমরা খুশি। বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে নতুন বছরে আমরা বাংলাদেশের পাশে থাকব।   মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘মিট অ্যান্ড গ্রিট’ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। জার্মান রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জার্মানির উন্নয়ন সহযোগিতা আগামী দিনে আরও বাড়বে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি। এ সময় তিনি সবাইকে ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, শুভ নববর্ষ। অন্যদিকে নির্বাচন নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেন, এখনই নির্বাচন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। এ বিষয়ে সপ্তাহখানেকের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বিবৃতি ইস্যু করা হবে। এদিন অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশ্বের সব দেশই প্রশংসা করেছে। তারা বলেছে, সুষ্ঠু, সুন্দর ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হয়েছে। অনুষ্ঠানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুকসহ বিভিন্ন দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম মাকসুদ কামালসহ বিশিষ্টজন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে, গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। ২৯৮টি আসনের বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ জয় পেয়েছে ২২২টি আসনে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র ৬২টি এবং জাতীয় পার্টি ১১টি আসনে জয় পেয়েছে।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৫৮

সংঘাত চাই না, যাকে খুশি ভোট দেবেন : শেখ হাসিনা
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে কোনো সংঘাত চাই না। যাকে খুশি ভোট দেবেন। ভোটের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখবেন। বুধবার (৩ জানুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে পাঁচটি জেলা ও একটি উপজেলার নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।   শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে খালেদা জিয়া ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। কিন্তু জনগণ ভোট চুরি করলে মেনে নেয় না। জনগণের আন্দোলনের কারণে তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। কিন্তু তারপরও তাদের শিক্ষা হয়নি। ফের ২০০১ সালের নির্বাচনে তারা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় এসে জনগণের ভাগ্য নিয়ে খেলা শুরু করে। ওই নির্বাচনে আমি যুক্তরাষ্ট্রের কাছে গ্যাস বিক্রি করতে রাজি না হওয়া ষড়যন্ত্রের শিকার হই। এর ফলে ক্ষমতা আসতে পারেনি।  তিনি বলেন, গ্যাস বিক্রি করার মুচলেকা দিয়ে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। ক্ষমতায় এসেই তারা দুর্নীতি লুটপাত, জঙ্গিবাদ, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা এবং আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের অকাট্য নির্যাতন শুরু করে। তাদের দুর্নীতি এমন পর্যায়ে চলে যায়, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় ও আরেক দিকে তারেক যে হাওয়া ভবন খুলে দুর্নীতির আখড়া গড়ে তোলে। আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, বিএনপি জানত জনগণ তাদের ভোট দেবে না। এর ফলে তারা এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার লিস্ট তৈরি করে। সেভাবে নির্বাচন করার প্রচেষ্টা নেয়। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি ৩০০ আসনের মধ্যে ৩০টি সিট পেয়েছিল। আওয়ামী লীগ ২৩৩ সিটে জয়ী হয়। আর অন্য সিটগুলো আমাদের জোটের শরিকরা পেয়েছিল।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:৪০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়