• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
টাইগারদের প্রস্তুতি ক্যাম্পে গণমাধ্যমের প্রবেশ নিষিদ্ধ
আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং জিম্বাবুয়ের সিরিজের জন্য ১৭ সদেস্যর প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটারদের নিয়ে তিন দিনের প্রস্তুতি ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে। তবে এই ক্যাম্পে গণমাধ্যমের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষেধ করেছে কতৃপক্ষ। বুধবার (২৪ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগামী শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) থেকে শুরু হয়ে রোববার (২৮ এপ্রিল) পর্যন্ত এই অনুশীলন ক্যাম্প চলবে।  তিনদিনের এই অনুশীলন ক্যাম্পে সম্পূর্ণভাবে রুদ্ধদ্বার অনুশীলন করানো হবে। সেখানে গণমাধ্যমের প্রবেশের ও অনুশীলনের ছবি বা ভিডিও গ্রহণের সুযোগ থাকছে না। এর আগে গতকাল অনুশীলন ক্যাম্পের জন্য ১৭ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেন প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন  লিপু। সেই দলে অবশ্য সাকিব আল হাসান ও মোস্তাফিজুর রহমানের নাম নেই।  এই মুহূর্তে আইপিএলে চেন্নাইয়ের হয়ে খেলা মোস্তাফিজ ১ মে‘র পরে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন। অন্যদিকে সাকিব বিদেশ থেকে ফিরে যোগ দেবেন ডিপিএলে। ফলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে এই দুই তারকাকে দলে পাচ্ছে না টাইগাররা। এদিকে প্রধান নির্বাচক লিপু জানিয়েছেন, এই ১৭ সদস্যের দলের সঙ্গে সাকিব ও মোস্তাফিজের নাম যোগ হবে এবং এখান থেকেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াড ও ব্যাকআপ খেলোয়াড়ের নাম ঘোষণা করা হবে।  বাংলাদেশের প্রস্তুতি ক্যাম্পের দল : নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন কুমার দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলি অনিক, শেখ মেহেদি হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, পারভেজ হোসেন ইমন, তানভীর ইসলাম, আফিফ হোসেন ধ্রুব, হাসান মাহমুদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও সৌম্য সরকার  
১২ ঘণ্টা আগে

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সুইডেনের রাজকন্যা
বাংলাদেশ সফররত ইউএনডিপির শুভেচ্ছা দূত ও সুইডেনের রাজকুমারী ক্রাউন প্রিন্সেস ভিক্টোরিয়া কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করছেন। বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে তিনি উখিয়ার ক্যাম্পে পৌঁছান।  প্রথমে যান ক্যাম্প-৪ এক্সটেনশনের ইউএনএইচসিআরের নিবন্ধন ও খাদ্য বিতরণের ই-ভাউচার সেন্টারে। সেখানকার কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে ক্যাম্প-৪ এ ইউএন ওমেন এবং ইউএনএফপিএ পরিচালিত মাল্টিপারপাস ওমেন্স সেন্টার পরিদর্শনকালে রোহিঙ্গা নারীদের সঙ্গে কথা বলেন রাজকুমারী ভিক্টোরিয়া। এর আগে নোয়াখালীর ভাসানচর থেকে হেলিকপ্টারে কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছালে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মিজানুর রহমান, এপিবিএন (এফডিএমএন) ডিআইজি মো. আব্দুল্লাহিল বাকী, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন, পুলিশ সুপার মো. মাহফুজুল ইসলাম তাকে স্বাগত জানান। এ দিকে দুপুরে ক্যাম্প-৫-এর ইউএনএইচসিআর পরিচালিত দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন, একটি বেকারি শপ ও পাটজাত পণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ এবং সেখানে কর্মরত নারীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। তারপর ক্যাম্প-১০ এর ইউএনডিপি পরিচালিত ডিজাস্টার রিস্ক রিডাকশন ন্যাচার বেইজড সলিউশন সাইট স্লোপ স্টাবিলাইজেশন ফর ল্যান্ডসাইড রিস্ক মিটিগেইশন, ক্যাম্প-১৮ এর আইওএম পরিচালিত রোহিঙ্গা কালচারাল মেমোরি সেন্টার পরিদর্শন করেন। আর রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে বিকেলে কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুলে নির্মিত দেশের সর্ববৃহৎ আশ্রয়ণ প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনে যাওয়ার কথা রয়েছে সুইডেন রাজকুমারী ভিক্টোরিয়ার।
২০ মার্চ ২০২৪, ১৬:৩৮

ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সিলেন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে রোহিঙ্গা নাগরিক ছৈয়দ নুর বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।  মামলায় একমাত্র আসামি করা হয়েছে সফি আলম (২৪) নামে এক রোহিঙ্গা নাগরিককে। সে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মো. তৈয়বের ছেলে এবং ৮১নং ক্লাস্টারের বাসিন্দা ছিল।                                                                                                                                                  মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ভাসানচর আশ্রয়ন প্রকল্প-৩ এর ৮১নং ক্লাস্টারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা সফি আলম (২৪)। শনিবার ২৪ ফেব্রুয়ারি তার পরিবারে এনজিও থেকে এলপিজি গ্যাস পাওয়ার কথা ছিল। এজন্য ওই দিন সকাল সাড়ে ৮টার সফি আলম তার পরিবারে ব্যবহৃত গ্যাস সিলিন্ডারে কিছু গ্যাস অবশিষ্ট থেকে যাওয়ায়, নতুন গ্যাস সিলিন্ডার পাওয়ার আশায় রুমের বাহিরে বারান্দায় তাদের ব্যবহৃত সিলিন্ডার থেকে গ্যাস ছেড়ে দেয়। একই সময়ে ক্লাস্টার নং-৮১, পাশের রুম নং-ই/৭-এর আবদুস শুক্কুরের স্ত্রী আমিনা খাতুন এবং অপর পাশে রুম নং-ই/০৫-এর আব্দুল হাকিমের মেয়ে শমসিদা গ্যাসের চুলায় রান্না করছিলেন।  মামলার এজাহারে আরও বলা হয়েছে, সফি আলম ব্যবহৃত গ্যাস সিলিন্ডার থেকে গ্যাস ছেড়ে দেওয়ায় গ্যাস বায়ুর সঙ্গে মিশে ক্লাস্টারের বিভিন্ন রুমে ছড়িয়ে পড়ে এবং রান্নার আগুনের সঙ্গে মিশে রুম নং-৩,৫,৬,৭,৮ সহ বারান্দায় ও রুমে আগুন লেগে যায়। ফলে রোহিঙ্গা শিশু রবি আলম (৫), সোহেল (৫), রাসলে (৪), মুবাসিরা (৩) রশমিদা (৩) ও আমনো আক্তার (২৬) জুবায়দা (২৩) বশির উল্লাহ (১৭) সফি আলম (২৪) সহ আরো কয়কেজন অগ্নিদগ্ধ হয়। খবর পেয়ে পুলিশসহ স্থানীয় লোকজন আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।  নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) আসাদুজ্জামান মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সফি আলম সাবধান না থেকে অবহেলা ও তাচ্ছিল্য করার কারণে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চার শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৪৮

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণে মৃত বেড়ে ৩
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে ৩ জনের মৃত্যু হলো।   সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত রবি আলম (৪) ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সফি আলমের ছেলে এবং ৮১নং ক্লাস্টারের ৬নং কক্ষের বাসিন্দা ছিল।   নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।       এর আগে, একই দিনে সকাল ৯টায় মোবাশ্বেরা (৩) নামে আরও এক শিশু মারা যায়। সে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সফি আলমের মেয়ে। বিস্ফোরণে তার শরীরের ৬০ শতাংশ পুড়েছিল। এ ছাড়া চিকিৎসাধীন থাকা জোবায়দার (২২) শরীরের ২৫ শতাংশ, রোসমিনার (৫) ৫০ শতাংশ, আমেনা খাতুনের (২৪) ৮ শতাংশ ও সোহেলের (৫) শরীর ৫২ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।  উল্লেখ্য, শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে হাতিয়া উপজেলার ভাসানচরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৮১ নম্বর ক্লাস্টারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ৫ শিশুসহ ৯ জন দগ্ধ হয়। আহতদের প্রথমে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করে।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:২৪

ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ : আরও ১ শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে দুজন।   নিহত মোবাশ্বেরা (৩) ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সফি আলমের মেয়ে। বিস্ফোরণে তার শরীরের ৬০ শতাংশ পুড়েছিল।    সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বাকিরা হলেন, জোবায়দা (২২), রশমিদা (৫), রবি আলম (৫), আমেনা খাতুন (২৪) ও সোহেল (৫)। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ ৯ জনের মধ্যে ৭ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে রাসেল (৪) নামে এক শিশুকে গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে মোবাশ্বেরা নামে আরও এক শিশু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। বাকি ৫ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আহতদের মধ্যে রোসমিনার ৫০ শতাংশ, রবি আলমের ৪৫ শতাংশ, আমেনা খাতুনের ৮ শতাংশ সোহেলের ৫২ শতাংশ ও জোবায়দার ২৫ শতাংশ দগ্ধ হয়। আহতদের মধ্যে আমেনা খাতুন ছাড়া বাকি সবারই শ্বাসনালী দগ্ধ হয়েছে। তাই তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।  উল্লেখ্য, শনিবার সকালে হাতিয়া উপজেলার ভাসানচরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৮১ নম্বর ক্লাস্টারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ৫ শিশুসহ ৯ জন দগ্ধ হয়। আহতদের প্রথমে নোয়াখালীর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চমেক হাসপাতালে প্রেরণ করে।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৩

ভাসানচরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, অগ্নিদগ্ধ ৯
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় রোহিঙ্গা নারী, শিশুসহ অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন ৯ জন।  শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল সোয়া ৮টার দিকে ৮১নং ক্লাস্টারে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।  আহতরা হলেন ওই ক্লাস্টারের সফি আলমের মেয়ে মোবাশ্বেরা (৩), আবদুল হাকিমের ছেলে বশির উল্যাহ (১৫), আবদুর শুক্কুরের মেয়ে রশিদা (৩), আজিজুল হকের মেয়ে জোবায়েদা (১১), আমেনা খাতুন (২৪), মোহাম্মদ তৈয়বের ছেলে সফি (১২), সফি আলমের ছেলে রবিউল (৫), আজিজুল হকের ছেলে সোহেল (৫) ও তার ছেলে রাসেল (৩)। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সকালে ক্যাম্পের ৮১ নং ক্লাস্টারের আব্দুর শুকুরের কক্ষের বারান্দায় থাকা গ্যাসের সিলিন্ডার লিকেজ হয়। একপর্যায়ে গ্যাসের সিলিন্ডারটি বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ৫ শিশুসহ ৯জন আহত হয়। পরে অন্য রোহিঙ্গারা এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করায় কোনো অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেনি। অগ্নিদগ্ধদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।  ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাওসার আলম ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আহতদের সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। 
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৩০

টাঙ্গাইলের সখিপুরে ফ্রি ক্যাম্পে ৩ হাজার রোগীর চিকিৎসা
প্রতি বছরের মতো এবারও ভাষা শহীদের স্মরণে টাঙ্গাইলের সখিপুরে অনুষ্ঠিত হলো ফ্রি মেডিকেল ও চক্ষু ক্যাম্প। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সখিপুর উপজেলার হাতিবান্ধা গ্রামে তালিমঘরে দিনব্যাপী বিনামূল্যে এ চিকিৎসাসেবার আয়োজন করে কিডনি এওয়ারনেস মনিটরিং অ্যান্ড প্রিভেনশন সোসাইটি (ক্যাম্পস)। সখিপুর ছাড়াও আশপাশের উপজেলার প্রায় ৩ হাজার রোগীর মাঝে চিকিৎসাসেবা প্রদান করেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। এ ছাড়াও রোগীদের বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ ও প্রায় ৩০০ রোগীকে চোখের ছানি অপারেশন ও লেন্স প্রতিস্থাপনের জন্যে প্রাথমিকভাবে বাছাই করে আয়োজকরা। অধ্যাপক ডা. এম এ সামাদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। বিশেষ অতিথি ছিলেন পপুলার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. ফারুক আহমেদ, আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক কান গলা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. এম আলমগীর চৌধুরী, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মুহাম্মদ আওলাদ হোসেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মুহাম্মদ আমিন শরীফ সুমন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সখিপুর পৌরসভার মেয়র আবু হানিফ আজাদ। ক্যাম্পসের নির্বাহী পরিচালক রেজওয়ান সালেহীন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. হারিসুল হকসহ বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ। উল্লেখ্য, দেড়যুগ ধরে হাতিবান্ধা গ্রামে ক্যাম্পস ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদের স্মরণে দুস্থ ও দরিদ্র রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসার আয়োজন করে আসছে। দিনব্যাপী এ আয়োজনে স্থানীয়রা বিভিন্ন পসরা সাজিয়ে মেলার আয়োজন করে থাকে।  
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩১

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অস্ত্রসহ ৩ ‘আরসা’ সদস্য গ্রেপ্তার
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান স্যালভেশন আর্মি-আরসার ৩ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন র‌্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন। তিনি জানান, আগের রাতে উপজেলার ২০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বর্ধিত অংশে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে আরসার সেকেন্ড ইন কমান্ড আবুল হাশিম, আরসা প্রধান আতাউল্লাহ জুনুনির দেহরক্ষী রয়েছেন। তাৎক্ষণিক আরেকজন আরসা সদস্যের পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি বলেও জানিয়েছে র‌্যাব। কর্নেল সাজ্জাদ বলেন, উখিয়ার ২০ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরসার সন্ত্রাসীরা বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা করছে গোপন খবরে সেখানে অভিযান চালায় র‌্যাব। পরে ওই ক্যাম্পে তল্লাশি চালিয়ে আরসার তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার এবং দুটি বিদেশি অস্ত্র, একটি এলজি ও চারটি কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৫৫

ভারী অস্ত্র লুট, ক্যাম্পে আতঙ্ক
মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলিতে টিকে থাকতে না পেরে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা বিজিপি ও রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা ভারী অস্ত্র কেড়ে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এমনকি সীমান্তের ওপারে গিয়ে অস্ত্র ও ইয়াবা লুটের অভিযোগও উঠেছে রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে।  সম্প্রতি ভারী অস্ত্র হাতে তাদের কয়েকজনের ছবি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। দ্রুত এসব অস্ত্র উদ্ধার করা না গেলে সীমান্তে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতির আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। স্থানীয়রা জানান, গত ৬ ফেব্রুয়ারি অস্ত্রসহ পালিয়ে আসার সময় ২৩ রোহিঙ্গাকে আটক করে বিজিবির হাতে তুলে দেন স্থানীয়রা। আরও কিছু রোহিঙ্গার কাছ থেকে বেশ কয়েকটি একে-৪৭ রাইফেল, নাইন এমএম পিস্তল, প্রচুর গুলি লুট করেন স্থানীয় রোহিঙ্গারা। পরে দুটি একে-৪৭ রাইফেল বিজিবির কাছে তুলে দেওয়া হলেও বাকি অস্ত্রগুলো রোহিঙ্গা অপরাধীদের কাছে রয়ে গেছে। সূত্রের বরাতে জানা যায়, ২০১৭ সালের আগস্টে রোহিঙ্গারা পালিয়ে আসার পর থেকে হেলাল পালংখালী ইউনিয়নের পুঠিবনিয়া ও সফিউল্লাহ কাটা এলাকায় রাজত্ব কায়েম করে রেখেছেন। বর্তমানে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের শীর্ষ ইয়াবা ব্যবসায়ী নবী হোসেন গ্রুপের সহযোগী হিসেবেও কাজ করছেন। পালিয়ে আসা নবী হোসেন গ্রুপের সদস্যদের নিরাপদে ক্যাম্পে প্রবেশের সুযোগ করে দিয়ে অন্যদের কাছ থেকে অস্ত্র কেড়ে নিয়েছেন হেলাল।  এ বিষয়ে পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন বলেন, ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যে আমার কাছেও অস্ত্র লুটের খবর এসেছে। সেদিন ২৩ জনকে আটক করা হলেও অনেকে বিভিন্নভাবে ক্যাম্পে প্রবেশ করেছেন। কিন্তু সঠিক তথ্য না পেলে কোনো মন্তব্য করা যাবে না। অস্ত্র মজুতের তথ্য সঠিক হলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতি ঘটতে পারে। এ প্রসঙ্গে উখিয়া থানার ওসি শামীম হোসেন বলেন, বাংলাদেশে পালিয়ে আসা কিছু রোহিঙ্গার কাছ থেকে অস্ত্র কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। সেগুলো বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এরপরও যদি কেউ অস্ত্র বা গুলি জমা রাখেন, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এমনকি কোনো ব্যক্তির কাছে যদি একটি গুলির খোসাও পাওয়া যায় তারপরও ছাড় দেওয়া হবে না।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৬:৫৮

মিয়ানমারের ১৪ সীমান্তরক্ষী আশ্রয় নিয়েছে তুমব্রু বিজিবি ক্যাম্পে
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের তুমব্রু এলাকার বিজিবি ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমারের ১৪ সীমান্তরক্ষী। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে শূন্যরেখা পেরিয়ে তুমব্রু ক্যাম্পে আশ্রয় নেন তারা। এর আগে সকালে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের তুমব্রু এলাকায় মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে আহত হয়েছেন এক বাংলাদেশি। তুমব্রু কোনার পাড়ার বাসিন্দা ভুলু বলেন, রাত ১১টার দিকে মর্টারশেলের বিস্ফোরিত অংশ আমার ঘরের চাল ভেদ করে ভেতরে পড়েছে। একটুর জন্য আমাদের পরিবার প্রাণে রক্ষা পেয়েছে। আমরা খুব ভয়ে আছি, ঘরেও নিরাপদে থাকতে পারছি না। ঘুমধুম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, ভোর থেকে মিয়ানমার সীমান্তের অভ্যন্তরে ব্যাপক গোলাগুলি হচ্ছে। এতে বিকট শব্দে কেপে উঠছে, ঘুমধুম-তুমব্রু সীমান্তবর্তী এলাকা। এলাকাবাসীদের বিনা প্রয়োজনে ঘর থেকে বের না হওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:০৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়