• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
৪১তম বিসিএস / ৮৬৬ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাকে বিভিন্ন কলেজে পদায়ন
সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে ৪১তম বিসিএসের ৮৬৬ জন কর্মকর্তাকে দেশের বিভিন্ন সরকারি কলেজে প্রভাষক পদে পদায়ন করা হয়েছে। জাতীয় বেতন স্কেল (নবম গ্রেড) ২০১৫ অনুসারে শর্ত স্বাপেক্ষ তাদের নিয়োগ প্রদান করা হয়। পদায়ন পাওয়া এসব শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা দুই বছরের আগে বদলির আবেদন করতে পারবেন না। আগামী ২৮ এপ্রিলের মধ্যে পদায়ন কৃত কর্মস্থলে তাদের যোগদান করতে বলা হয়েছে। রোববার (২১ এপ্রিল) এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ (মাউশি)। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে ৪১তম বিসিএস পরীক্ষার ফলাফল ও বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশের ভিত্তিতে মোট ৮৬৬ জন প্রার্থীকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারে নিয়োগ প্রদান করা হয়। প্রার্থীকে দেশের বিভিন্ন সরকারি কলেজে প্রভাষক পদে পদায়ন করা হয়েছে। নির্ধারিত তারিখে চাকরিতে যোগদান না করলে তিনি চাকরিতে যোগদান করতে সম্মত নন বলে ধরে নেওয়া হবে এবং এ নিয়োগপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।  ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ৪১তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি। এতে আবেদন করেন ৪ লাখের বেশি প্রার্থী। ২০২১ সালের আগস্টের শুরুতে ৪১তম বিসিএস প্রিলিমিনারির ফল প্রকাশ করে পিএসসি। এরপর লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা শেষে ২০২৩ সালের ৬ আগস্ট চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে পিএসসি।
২২ ঘণ্টা আগে

অবসরের ৭ দিন আগে পদোন্নতি পেলেন মাউশির ডিজি
অবসরের সাত দিন আগে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর নেহাল আহমদকে গ্রেড-১ এর পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। শিক্ষা ক্যাডারের দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে এ মর্যাদা পেলেন তিনি। সোমবার (১ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে তার পদোন্নতির আদেশ জারি করা হয়েছে। এতে বলা হয়, অধ্যাপক অধ্যাপক নেহাল আহমদকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দিয়ে মহাপরিচালক হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে। অবিলম্বে আদেশ কার্যকর হবে। মাউশির বর্তমান মহাপরিচালক (ডিজি) একজন শিক্ষা ক্যাডারের অধ্যাপক অর্থাৎ গ্রেড-৪ এর মর্যাদাপ্রাপ্ত। গ্রেড-১ পাওয়ার পর তিনি এখন সচিব সমমর্যাদার। ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক নেহাল আহমেদ ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি মাউশি অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান। আগামী ৯ এপ্রিল তার শেষ কর্মদিবস।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩৮

পাঁচ বিসিএস ক্যাডারের মা সুফিয়াকে রত্নগর্ভা পদক প্রদান 
পাঁচ বিসিএস ক্যাডারের মা মিসেস সুফিয়া আক্তার হককে রত্নগর্ভা পদক প্রদানের মাধ্যমে সম্মানিত করেছে কুমিল্লা যুব সমিতি। শুক্রবার (২৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পদক প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান। মিসেস সুফিয়া আক্তার হক কুমিল্লা জেলা মুরাদনগর থানার বাইরা গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে ১৯৫৫ সালের ২ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করে। তার বাবা মৃত তারিফুল ইসলাম সরকার ছিলেন একজন স্কুল শিক্ষক। তখনকার দিনে মেয়েদের বিভিন্ন কারণে লেখাপড়ায় অনগ্রসরতা ছিল। বাবা এবং মা মৃত জোবেদা খাতুনের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এবং শাসনে তিনি এইচএসসি পাস করেন। পরবর্তীতে সাংসারিক কাজে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ায় আর লেখাপড়ায় এগোতে পারেননি। তার স্বামী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শহীদুল হক পেশায় একজন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এবং সাংবাদিক। মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের এক ছেলে এবং এক মেয়ে ছিল। তার স্বামী বঙ্গবন্ধুর ডাকে যখন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার জন্য বাড়ি থেকে পালিয়ে ভারতের মেলাঘরে প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য চলে গিয়েছিল তখন তিনি দুই সন্তানকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন করেছিলেন। কারণ, তখন রাজাকাররা মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের ওপর চরম নির্যাতন করত। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার স্বামী ফিরে আসলে নতুন করে তাদের জীবন শুরু হয়। একে একে তার চার ছেলে এবং তিন মেয়ে জন্মগ্রহণ করে। তার স্বামী শিক্ষকতা এবং সাংবাদিকতা নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও তিনি একাই তার সাত সন্তানকে লেখাপড়ায় ব্যস্ত রেখেছিলেন।  মিসেস সুফিয়া আক্তার হকের প্রতিটি ছেলেমেয়ে সম্মানজনক পেশায় প্রতিষ্ঠিত। তার বড় ছেলে মো. নোমানুল হক সুপ্রিম কোর্টের একজন অ্যাডভোকেট। দ্বিতীয় ছেলে মো. নাজমুল হক বিসিএস পররাষ্ট্র ক্যাডারের একজন সদস্য। বর্তমানে তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন। তৃতীয় ছেলে মো. নাইমুল হক বিসিএস পুলিশ ক্যাডারের একজন সদস্য। বর্তমানে তিনি ট্যুরিস্ট পুলিশের ঢাকা রিজিয়নে পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত আছেন। চতুর্থ ছেলে মো. নাদিমুল হক বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের একজন সদস্য। তিনি বর্তমানে তিতুমীর সরকারি কলেজে কর্মরত আছেন। বড় মেয়ে রায়হানা কলি বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের একজন সদস্য। তিনি বর্তমানে সবুজবাগ সরকারি কলেজে কর্মরত আছেন। দ্বিতীয় মেয়ে রুমানা কান্তা পেশায় একজন ডাক্তার। তিনি বর্তমানে নিউইয়র্কে একটি হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত আছেন। তৃতীয় মেয়ে রোখসানা কনা বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের একজন সদস্য। তিনি বর্তমানে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক অধিদপ্তরে (মাউশি) গবেষণা অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৬:৩১

মৌখিক পরীক্ষার ১০ বছর পর বিসিএস ক্যাডার হলেন আফরোজা
২০১২ সালে ৩৩তম বিসিএসে আবেদন করে প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণও হয়েছিলেন আফরোজা খানম। কিন্তু ২০১৩ সালে মৌখিক পরীক্ষা দিলেও বাবার মুক্তিযোদ্ধা সনদ জটিলতায় তার সুপারিশ স্থগিত করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এবার মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মতামতে তার সনদ জটিলতা কাটলে পিএসসি থেকে নিয়োগের সুপারিশ পেয়েছেন আফরোজা খানম। তবে এতে সময় লেগেছে ১০ বছর।   মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে তাকে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষক পদে নিয়োগের সুপারিশ করেছে পিএসসি। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৩৩তম বিসিএস পরীক্ষার্থী আফরোজা খানমের (রোল নম্বর: ০২৯৭৭৪) বাবার মুক্তিযোদ্ধা সনদ–সম্পর্কিত বিষয়ে জটিলতা থাকায় তার সুপারিশ কমিশন কর্তৃক স্থগিত রাখা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে আফরোজা খানমের দাখিলকৃত তার বাবার মুক্তিযোদ্ধা সনদের বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মতামত অনুযায়ী স্থগিত ঘোষিত ফলাফল প্রকাশের সিদ্ধান্ত কমিশন গ্রহণ করেছে। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাকে বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারের প্রভাষক (ইতিহাস) পদে সাময়িকভাবে সুপারিশ করা হলো। এতে আরও বলা হয়েছে , পরবর্তী সময়ে যেকোনো পর্যায়ে প্রার্থীর যোগ্যতার ঘাটতি ধরা পড়লে, দুর্নীতি, অসত্য তথ্য প্রদান বা অন্য কোনো ক্ষেত্রে কাগজপত্রের ঘাটতি থাকলে বা কোনো গুরুতর ভুলত্রুটি ধরা পড়লে তাঁর সুপারিশ/মনোনয়ন বাতিল করা হবে। মেডিকেল বোর্ড স্বাস্থ্য পরীক্ষায় যোগ্য ঘোষণা ও যথাযথ এজেন্সি কর্তৃক প্রাক্‌–নিয়োগ জীবনবৃত্তান্ত যাচাইয়ের পর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রার্থীকে নিয়োগ করা হবে। উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ১ জুন প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১ লাখ ৯৩ হাজার ৫৯ পরীক্ষার্থী অংশ নেন। এতে মোট শূন্য পদের সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ২০৬টি।
২০ মার্চ ২০২৪, ২০:৫৯

নিখোঁজের ৪ দিন পর বিসিএস ক্যাডার হ্যাপিকে কটেজ থেকে উদ্ধার
সেন্টমার্টিনে ভ্রমণ করতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া বিসিএস ক্যাডার মাহমুদা আক্তার হ্যাপিকে (৩১) চারদিন পর কক্সবাজার শহরের একটি কটেজ থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে পুলিশ এই নারীকে উদ্ধার করে শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেছে।  বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গণি। মাহমুদা আক্তার হ্যাপি ৪১তম বিসিএস ক্যাডারেরর সুপারিশপ্রাপ্ত। তাকে বনবিভাগে পদায়ন করা হয়েছে। তিনি টাঙ্গাইল জেলার বাসিন্দা। গত ৪ ফেব্রুয়ারি রোববার সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন এই নারী। ওসি মুহাম্মদ ওসমান গণি বলেন, গত ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা থেকে ৭১ জনের পর্যটকের একটি দল টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিনে বেড়াতে যান। সেখানে মাহমুদা আক্তার হ্যাপিও ছিলেন। তারা দ্বীপটির হোটেল সি ভিউসহ কয়েকটি রিসোর্টে উঠেন। গত ৪ ফেব্রুয়ারি সকালে মাহমুদা আক্তার হ্যাপি বন্ধুর সঙ্গে দেখা করার কথা বলে রিসোর্ট থেকে বের হন। বিকেল পর্যন্ত তিনি রিসোর্টে ফিরেননি। পরে রিসোর্টের সঙ্গীরা মুঠোফোনে তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বন্ধুর সঙ্গে আছেন বলে তথ্য দেন। কিন্তু এর ঘণ্টাখানেক পর তার মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এ ব্যাপারে নিখোঁজ নারী পর্যটকের সঙ্গে রিসোর্টের কক্ষে অবস্থানকারী বান্ধবী সুমা খানম টেকনাফ থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। এর সূত্র ধরে হ্যাপির ব্যবহৃত মুঠোফোন নম্বরটি ট্র্যাকিং করে বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকার এআর কটেজ থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার মাহমুদার বরাত দিয়ে ওসি বলেন, উদ্ধার হওয়া নিখোঁজ নারী বিসিএস ক্যাডার হ্যাপিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গেছে, তিনি তার ব্যক্তিগত সমস্যা এবং বিসিএস ফলাফল মনের মতো না হওয়ায় হতাশ হয়ে নিজেকে আড়ালে রাখার জন্য এ পথ বেছে নিয়েছিলেন। ছাত্রী হিসেবে মেধাবী ছিলেন হ্যাপি। বিসিএস ক্যাডারে প্রশাসনে তার ইচ্ছা থাকলেও সেখানে না হয়ে বন বিভাগে হওয়ায় তিনি ভেঙে পড়েছেন। তাই কক্সবাজার শহরে ফিরে তিনি কটেজে অবস্থান নিয়েছিলেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন। শুক্রবার সকালে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাকে পরিবারের কাছে স্থানান্তর করা হয়েছে।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫৩

‌‘প্রশাসনে ক্যাডার বৈষম্য জিরোতে আনার চেষ্টা করা হবে’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নবনিযুক্ত মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, প্রশাসনে ক্যাডার বৈষম্য যেন জিরোতে আসে সেই চেষ্টা করা হবে। তিনি বলেন, এটা আমরা আগে থেকেই দেখার চেষ্টা করছি। আমাদের সামনের দিনগুলোতে কাজ করার সুযোগ থাকবে। এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। রোববার (১৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে দায়িত্ব নেয়ার প্রথম দিনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী। ফরহাদ হোসেন বলেন, পৃথিবীতে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ আছে। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রশাসনের কর্মকর্তারা কাজ করবে। প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো হবে। যোগ্যতার নিরিখে লোকবল নিয়োগ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, নির্বাচনি ইশতেহার অনুযায়ী কাজ করবো। প্রধানমন্ত্রী বুঝেশুনেই আবারও ৫ বছরের জন্য দায়িত্ব দিয়েছেন। সরকারের রূপকল্প বাস্তবায়নে প্রশাসনের কর্মকর্তারা কাজ করবে। আগামী ৫ বছরে কর্মসংস্থানের বিষয়টি গুরুত্ব পাবে। জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, দেশে বেকারের সংখ্যা কমানো হবে, অর্থনৈতিক অঞ্চলে কর্মসংস্থান বাড়বে, বিদেশে পাঠানোর জন্য দক্ষতা বাড়ানো হবে। প্রতিবছর ২০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান করার পরিকল্পনা আছে। জনপ্রশাসনকে জনমুখী করতে কাজ করেছি আমরা। তিনি বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পের কাজ শেষ হলে সেই প্রকল্পের গাড়ি পরিবহণ পুলে জমা নেয়া হবে। এর আগে এসব গাড়ি ফেরত দেয়া হতো না। ব্যক্তিগতভাবে অনেকে ব্যবহার করতো। এজন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্পের তালিকা চাওয়া হবে।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:১০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়