• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
স্টুডিও ঝাড়ু দিতেন নায়িকা রাভিনা
বলিউডের দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী রাভিনা ট্যান্ডন। ফিল্মি পরিবারের ব্যাকগ্রাউন্ড হওয়া সত্ত্বেও স্টুডিওর মেঝে পরিষ্কার করতে হয়েছে তাকে। পরে প্রথম চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রাতারাতি তারকা হয়ে ওঠেন। যদিও তারমতো অনেক তারকা যেমন— রজনীকান্ত থেকে অক্ষয় কুমার এবং অন্যান্য অনেক অভিনেতাকেই ক্যারিয়ারের শুরুতে কিছু অদ্ভুত কাজ করতে হয়েছে। রাভিনা ট্যান্ডন চলচ্চিত্র নির্মাতা রবি ট্যান্ডন ও বীনা ট্যান্ডনের কন্যা। ফিল্মি স্টারকিড হওয়া সত্ত্বেও ইন্ডাস্ট্রিতে প্রথম দিকে নানা সংগ্রামের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। একটি সাক্ষাৎকারে রাভিনা জানিয়েছিলেন, একটা সময় তাকে মেঝে ঝাড়ু দিয়ে বমি মুছতে হয়েছিল। তিনি বলেন, এটি একেবারে সত্য। আমি স্টুডিওর মেঝে এবং জিনিসপত্র থেকে বমি মুছতাম। আমি প্রহ্লাদ কক্করকে সহায়তা করেছি। তখন ক্লাস টেনে পড়ি। তখনও তারা বলতেন পর্দার আড়ালে কী করছ? তোমায় তো পর্দার সামনে থাকতে হবে। তোমার জন্য এসব নয়। সালমান খান অভিনীত পাত্থর কে ফুল সিনেমা থেকে প্রথম ব্রেক পেয়েছিলেন এবং সিনেমাটি বাণিজ্যিক সাফল্য দিয়েছিল। রাভিনা ট্যান্ডনের জন্য এটি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত, যা তাকে রাতারাতি তারকা করে তোলে। তার পরবর্তী কয়েকটি রিলিজ হওয়া সিনেমাও বক্স অফিসে হিট হয়ে ওঠে। ১৯৯৪ সালে রাভিনা ট্যান্ডন দশটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে সফলতা অর্জন করেছিলেন। যার মধ্যে বেশির ভাগই সফল। মোহরা, দিলওয়ালে, অতীশ ও লাডলা, বছরের সর্বোচ্চ আয়কারী প্রযোজনার মধ্যে একটি ছিল। এরপরে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।  তিনি নব্বইয়ের দশকে বলিউডের শীর্ষ তারকাদের একজন হয়ে ওঠেন এবং সেই সময়ের সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রীদের একজন ছিলেন। কল্পনা লাজমির দামান: আ ভিক্টিম অব ম্যারিটাল ভায়োলেন্সে অভিনয়ের জন্য তিনি সেরা অভিনেত্রীর জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছিলেন। যখন ইন্ডাস্ট্রিতে তার বছরগুলো কেটে যায়। এরপরে তিনি বেশ কয়েকটি হিট এবং মাঝারি সফল সিনেমাও উপহার দিয়েছিলেন। ২০২১ সালে ওটিটি দিয়ে অভিনয়ে ফিরে আসেন রাভিনা। তিনি কেজিএফ টু’য়ের মতো ব্লকবাস্টার এবং কর্মা কলিংয়ের মতো সিরিজে অভিনয় করেছেন, পাটনা শুক্লা নামে ওয়েব সিরিজের জন্যও প্রস্তুত হচ্ছেন তিনি।
২১ মার্চ ২০২৪, ২১:১৯

পিএসসির সদস্য হলেন রাবি অধ্যাপক প্রদীপ কুমার 
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (বিপিএসসি) সদস্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চুক্তি ও বৈদেশিক নিয়োগ শাখার উপসচিব কানিজ ফাতেমা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।   বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সংবিধানের ১৩৮(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে-কে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন (বিপিএসসি)-এর সদস্য পদে সানুগ্রহ নিয়োগ প্রদান করলেন। সংবিধানের ১৩৯ (১) অনুচ্ছেদ অনুসারে তিনি দায়িত্ব গ্রহণের দিন থেকে আগামী পাঁচ বছর বা তার বয়স ৬৫ (পঁয়ষট্টি) বছর পূর্ণ হওয়া-এর মধ্যে যেটি আগে ঘটে, সে সময় পর্যন্ত এ পদে দায়িত্ব পালন করবেন। উল্লেখ্য, ড. পাণ্ডে রাবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করে ২০০০ সালে একই বিভাগে প্রভাষক পদে যোগ দেন। ২০১৮ সালে তিনি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান। ২০০৬ সালে তিনি নরওয়ের অসলো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিডিয়া স্টাডিজ কোর্স ও ২০১০ সালে যুক্তরাজ্যের শেফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। দুই যুগের অধ্যবসায়কালে তিনি দুই শতাধিক স্নাতক, ৩৭ জন মাস্টার্স, ৩ জন পিএইচডি এবং ১ জন শিক্ষার্থীর এমফিল তত্ত্বাবধানে করেছেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নালে তার ২৬টি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া তিনি প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি), ইউনিসেফ বাংলাদেশ, সোশ্যাল মার্কেটিং কমিউনিকেশন (এসএমসি), দ্যা এশিয়া ফান্ডেশন, ইউনাইটেড ন্যাশনস ডেভেলপমেন্ট প্লাস্ট (ইউএনডিপি), আর্জেল নাইনটিন, উইনরক ইন্টারন্যাশনাল এবং ট্রান্সপারেন্স ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (আইএনডিপি) সহ বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে প্রযুক্তি উন্নয়ন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থা গবেষণা পরামর্শক এবং ফ্যাসিলিটেটর হিসেবে কাজ করেছেন।   
১৯ মার্চ ২০২৪, ২১:০৯

‘মানুষ যেন ভালো চিকিৎসা পায়, এ লক্ষ্যে কাজ করছি’
‘এ দেশে সাধারণ মানুষ যেন ভালো চিকিৎসা পায়, এ লক্ষ্যে কাজ করছি’ বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. সামন্ত লাল সেন। শনিবার (১৬ মার্চ) বাংলাদেশ পূজা উদযাপন কমিটির দ্বি-বার্ষিকী সম্মেলনে স্বাগত বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।   ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, আমি সবসময় একটা কথায় বিশ্বাস করি, জীবে প্রেম করে যেইজন সেইজন সেবিছে ঈশ্বর। এই মন্ত্র মাথায় নিয়ে আমি সারাদেশ ঘুরে বেড়াচ্ছি। সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় চিকিৎসা যেন পৌঁছে দিতে পারি সেই লক্ষ্যে আমি কাজ করছি, যাতে এ দেশে সাধারণ মানুষ ভালো চিকিৎসা পায়। তিনি বলেন, আজকে এখানে আসতে পেরে নিজেকে অনেক ধন্য মনে করছি। আমার জীবনের অনেক স্মৃতি এখানে। আমার বিয়ে থেকে শুরু জীবনের সব কিছু এই ঢাকেশ্বরী মন্দিরকে কেন্দ্র করে। সেই ১৯৮০ সাল থেকে এর সঙ্গে জড়িত।   সম্মেলন উদ্বোধন করেন ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সম্মেলনটি সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. চন্দ্রনাথ পোদ্দার। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি জে এল ভৌমিক। সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শ্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এবং বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. রানা দাশগুপ্ত।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৬

ছেলে-মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করার পরামর্শ দিলেন অভিনেত্রী
বলিউডের তারকা দম্পতি অক্ষয় কুমার ও টুইঙ্কেল খান্না। একটি পত্রিকার ফটোশুট করতে গিয়ে একে অপরের প্রেমে পড়েন তারা। দীর্ঘদিন প্রেমের সম্পর্কে থাকার পর ২০০১ সালের ১৭ জানুয়ারি গাঁটছড়া বাঁধেন অক্ষয়-টুইঙ্কেল। এরপর কেটে গেছে দাম্পত্য জীবনের ২৩ বছর। বর্তমানে দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে বেশ সুখেই দিন পার করছেন অক্ষয়-টুইঙ্কেল। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বাবা-মায়ের দেখানো পথেই হাঁটেন তারকা সন্তানরা। তবে অক্ষয়-টুইঙ্কেলের বেলায় দেখা যায় ভিন্নতা। এই তারকা দম্পতির ছেলে আরাভ কুমার এবং মেয়ে নিতারা কুমারকে খুব একটা দেখা যায় না ক্যামেরার সামনে। এবার সন্তানদের বিয়ে নিয়ে অবাক করা ভাবনার কথা জানালেন টুইঙ্কেল। সম্প্রতি ভারতীয় এক গণমাধ্যমে সন্তানদের বিয়ের বিষয়ে কথা বলেন টুইঙ্কেল। এ সময় অভিনেত্রী জানান— তিনি চান, তার ছেলে-মেয়েরা পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করুক।    টুইঙ্কেল বলেন, আমার স্বামী (অক্ষয়) খুব বেশি হলে রাত ১০টা পর্যন্ত জাগতে পারেন। ২০ জনের বেশি মানুষ নিয়ে বাড়িতে ডিনার পার্টির আয়োজন করলে আমরা দুজনেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ি। তাই আমি শ্বাস বন্ধ করে বলি, আমার ছেলে-মেয়েরা যেন পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে। কয়েক মাস পরই ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানি ও নীতা আম্বানির কনিষ্ঠপুত্র অনন্ত আম্বানির বিয়ে। গত ১-৩ মার্চ ছিল তার প্রাক-বিয়ের অনুষ্ঠান। সেই অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন বলিউড এবং দক্ষিণী সিনেমা জগতের সব তারকারা। এ তালিকায় ছিলেন অক্ষয়-টুইঙ্কেল দম্পতিও।  মুকেশ আম্বানির পুত্রের বিয়েতে এত লোক সমাগম ও এলাহি আয়োজন দেখে যেমন মুগ্ধ, তেমনি ভীত ছিলেন অক্ষয়-টুইঙ্কেল। মূলত এ কারণেই নিজের ছেলে-মেয়েকে পালিয়ে বিয়ে করার কথা বলেন এই অভিনেত্রী।   প্রসঙ্গত, ২০০২ সালে অক্ষয়-টুইঙ্কেল দম্পতির প্রথম সন্তান আরাভের জন্ম হয়। এর ১০ বছর পর ২০১২ সালে জন্ম নেয় তাদের কন্যাসন্তান নিতারা। স্বামী-সন্তান নিয়ে বেশ সুখেই সংসার করছেন টুইঙ্কেল। বিয়ের পরই রুপালি পর্দা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেন এই অভিনেত্রী।  সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া    
১৩ মার্চ ২০২৪, ১২:৫৯

আম্বানিদের কারণে নিয়ম ভাঙলেন অক্ষয় কুমার
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা অক্ষয় কুমার। তার অভিনয় ক্যারিয়ারে ঝুলিতে রয়েছে বক্সঅফিস মাতানো অসংখ্য সিনেমা। পঞ্চাশের ঘরে পা রেখেও এখনও সুদর্শন এই অভিনেতা। নিজেকে সবসময় ফিট রাখেন। তবে এবার আম্বানিদের কারণে নিয়ম ভাঙলেন অক্ষয়।  শুটিং সেটেই দিনের বেশির ভাগ সময় কেটে যায় অক্ষয়ের। এরপরও শরীরচর্চা করতে ভোলেন না তিনি। খুব ভোরে শুটিংয়ের কলটাইম থাকলে রাতে বাড়ি ফিরে শরীরচর্চা করেন। আবার বেলার দিকে কল থাকলে ভোরে শরীরচর্চা সেরেই শুটিংয়ে যান তিনি। এই নিয়মের কখনও ব্যতিক্রম ঘটে না।  বরাবরই নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করেন অক্ষয়। ৫৬ বছর বয়সে যেভাবে পর্দায় হাজির হন অক্ষয়, সেটা যে কোনো মানুষের জন্য সত্যিই অনুপ্রেরণার বিষয়। ভিন্ন ভিন্ন লুক আর স্টাইলে রীতিমতো নজর কাড়েন নেটিজেনদের। তবে এবার সেই নিয়ম ভেঙে ফেললেন অক্ষয়।     ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানি ও নীতা আম্বানির কনিষ্ঠ পুত্র অনন্ত আম্বানির প্রাক বিবাহ অনুষ্ঠান উপলক্ষে সেজে উঠেছে ভারতের জামনগর। সেই অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন বলিউড এবং দক্ষিণী সিনেমা জগতের সব তারকারা। আর সেখানেই নিজের তৈরি করা নিয়ম নিজেই ভাঙলেন অক্ষয়।  জানা গেছে, সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে নৈশভোজ সারেন। এরপর রাত ৯টার মধ্যে ঘুম। ভোর ৪টায় উঠে শরীরচর্চা দিয়েই দিন শুরু হয় তার। কিন্তু অনন্তের প্রাকবিবাহ অনেক রাত পর্যন্ত জেগে ছিলেন এই অভিনেতা। রাত ৩টায় অনুষ্ঠানে মঞ্চ মাতান অক্ষয়। ‘গুর নাল ইশক’ গানটির সঙ্গে নাচতে দেখা যায় অক্ষয়কে। সাধারণত নিয়মের অন্যথা করেন না অক্ষয়। তবে এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ঘটালেন তিনি।     
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৪:২৩

ফাইনালের আগে লিটনকে যে পরামর্শ সালাহউদ্দিনের
প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) অধিনায়কত্ব করছেন লিটন দাস। প্রথমবার নেতৃত্ব পেয়েই দলকে ফাইনালে তুলেছেন এই ওপেনার। এবার তার সামনে শিরোপা জয়ের হাতছানি। পুরো মৌসুমে লিটনের অধিনায়কত্বে সন্তুষ্ট দলটির প্রধান কোচ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন। গ্রুপ পর্বের ১২ ম্যাচে ৮ জয়ের বিপরীতে ৪ পরাজয়ের স্বাদ নিয়েছে কুমিল্লা। পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে থেকে প্লে-অফ নিশ্চিত করেছিল ভিক্টোরিয়ানরা। এরপর প্রথম কোয়ালিফায়ারে রংপুর রাইডার্সকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে লিটনের দল। ফাইনাল পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে লিটনের অধিনায়কত্ব নিয়ে সালাহউদ্দিনের ভাষ্য, আমি খুবই সন্তুষ্ট তার অধিনায়কত্বে। তার ক্রিকেট জ্ঞান নিয়ে অনেক আগেও কথা বলেছি যে তার ক্রিকেট জ্ঞান অনেক ভালো। আরেকটু ঠান্ডা মাথার হলে তার ভবিষ্যতের জন্য আরও ভালো হবে। কুমিল্লার প্রধান কোচ যোগ করেন, আমার মনে হয় যে খেলোয়াড়দের সামলানো থেকে শুরু করে, অনুশীলন বলেন, ক্রিকেট নিয়ে চিন্তা ভাবনা বলেন; একটা অধিনায়কের যে গুণাবলী থাকা দরকার, সেগুলো সবই আছে তার। কিন্তু যেহেতু নতুন, প্রথম প্রথম আমিও যখন নতুন ছিলাম; আমারও অনেক উত্তেজনা চলে আসতো অনেক কিছুতে। এটা করতে করতে একটা সময় ঠিক হয়ে যাবে। আমার মনে হয় যে ভবিষ্যতে সে আরও ভালো করবে। উল্লেখ্য, শুক্রবার (১ মার্চ) মিরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে শিরোপার লড়াইয়ে বরিশালের প্রতিপক্ষ কুমিল্লা। স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে মাঠে গড়াবে ম্যাচটি।
০১ মার্চ ২০২৪, ০৯:৫০

অভিনেত্রী অঞ্জনা ভৌমিক আর নেই  
না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় অভিনেত্রী অঞ্জনা ভৌমিক। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৭৯।  জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন অঞ্জনা। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি রাতে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এই অভিনেত্রী। অবশেষে মৃত্যুর কাছে হার মানলেন অঞ্জনা। সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।  ১৯৪৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর ভারতের কোচবিহারে জন্মগ্রহণ করেন অঞ্জনা। মাত্র ২০ বছর বয়সে ‘অনুষ্টুপ ছন্দ’ সিনেমার মাধ্যমে রুপালি পর্দায় পা রাখেন তিনি। তবে প্রথম সিনেমা মুক্তির আগেই অভিনেত্রী নিজের নাম বদলে হন অঞ্জনা।   ষাট থেকে আশির দশকের বাংলা সিনেমায় জনপ্রিয় অভিনেত্রী ছিলেন অঞ্জনা ভৌমিক। ‘চৌরঙ্গী’, ‘থানা থেকে আসছি’, ‘নায়িকা সংবাদ’র মতো সিনেমায় তার অভিনয় এখনও মনে রেখেছেন দর্শক। উত্তর কুমারের সঙ্গে তার জুটি দর্শকের কাছে খুব প্রিয় ছিল। অঞ্জনা অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র— ‘নিশিবাসর’, ‘প্রথম বসন্ত’, ‘মহাশ্বেতা’, ‘নায়িকা সংবাদ’, ‘থানা থেকে আসছি’ ইত্যাদি।  ২০১২ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ‘বিশেষ চলচ্চিত্র পুরস্কার’ প্রদান করে অঞ্জনাকে। এ ছাড়া বহু পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। তবে একটা সময়ের পর আর অভিনয় জগতে ছিলেন না অঞ্জনা। রুপালি দুনিয়া থেকে দূরে চলে যান তিনি। প্রসঙ্গত, ব্যক্তিগত জীবনে অঞ্জনার দুই মেয়ে নীলাঞ্জনা ও চন্দনা। দুজনেই এক সময় অভিনয় করতেন। বর্তমানে টেলিভিশনের খ্যাতিমান প্রযোজক নীলাঞ্জনা। তার স্বামী টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা যিশু সেনগুপ্ত। অঞ্জনার প্রয়াণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে টালিপাড়ায়।  সূত্র : আনন্দবাজার      
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫৭

এ আর রহমানের সঙ্গে দ্বন্দ্ব, মুখ খুললেন কুমার শানু
বলিউডের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কুমার শানু। সংগীত ক্যারিয়ারে দীর্ঘদিন বলিউড রাজ করেছেন এই বাঙালি শিল্পী। গান দিয়ে অসংখ্য শ্রোতার হৃদয় হরণ করেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, এক দিনে সর্বোচ্চ গান গেয়ে গিনেস বুকেও রেকর্ড গড়েছেন এই গায়ক।   অন্যদিকে, ভারতের এ প্রজন্মের জনপ্রিয় গায়ক ও সংগীত পরিচালক এ আর রহমান। যার গানে বুঁদ হয়ে থাকেন শ্রোতা-দর্শকরা। তবে কাজ করতে গিয়ে কুমার শানুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব তৈরি হয় তার। সম্প্রতি এ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন কুমার শানু। পাশাপাশি স্মৃতিচারণ করে বিষয়টি নিয়ে আফসোসও করলেন এই গায়ক। ‘ইন্ডিয়ান আইডল-১৪’র মঞ্চে এ আর রহমানের কথা ওঠায় নস্টালজিক হয়ে পড়েন তিনি।  আফসোস করে কুমার শানু বলেন, তোমাদের একটা জিনিস জানা নেই—‘রোজা’ গানটি যখন তৈরি হয় তখন এ আর রহমান আমাকে আর অলকাকে ফোন করেছিল এই সিনেমার সব গান গাওয়ার জন্য। কিন্তু তখন আমাদের মতিভ্রম হয়েছিল। সে সময় তাকে বলেছিলাম, আমরা ভীষণ ব্যস্ত, আপনাকে মুম্বাই এসে গানগুলো রেকর্ড করতে হবে। জানা যায়, শানু-অলকার এই কথা মেনে নিতে পারেননি রহমান। তাই পরবর্তীকালে অন্য সংগীতশিল্পীদের দিয়ে ‘রোজা’ সিনেমার গানগুলো গাওয়ান তিনি।   তবে এই সময়ে এসে সিনেমাটিতে গান না গাওয়ার সিদ্ধান্তটি সঠিক ছিল না বলে মনে করেন কুমার শানু। আক্ষেপের সুরে এই গায়ক বলেন, এই সিদ্ধান্ত খুব বড় ভুল ছিল। খুব মিস করেছিলাম। পরে অন্য কাউকে দিয়ে গাওয়ানো হয় গানগুলো। এরপর থেকে এ আর রহমান আর কখনও আমাদের ডাকেননি।  প্রসঙ্গত, হিন্দি ছাড়াও বাংলা, মারাঠি, ভোজপুরী, তামিল, উর্দু, ইংলিশসহ বহু ভাষায় গান গেয়েছেন কুমার শানু। আজও তার গানে মেতে ওঠেন শ্রোতারা। টানা পাঁচবার ফিল্মফেয়ারে শ্রেষ্ঠ গায়কের পুরস্কার পাওয়ার রেকর্ড তার দখলে। শুধু তাই নয়, ২০০৯ সালে কুমার শানুকে পদ্মশ্রী (চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করেছে ভারত সরকার। 
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:০৫

আমদানির জন্য ভারতকে পণ্যের তালিকা দেবে সরকার
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, জরুরি মুহূর্তে পেঁয়াজ, চিনি, আদা-রসুন ইত্যাদি আমদানি করতে ভারতের কাছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের একটি তালিকা দেবে সরকার। বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু যেকোনো সংকটে আমাদের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতে থাকবে। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।  প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকা-দিল্লির মধ্যকার আমদানি-রপ্তানি পরিসংখ্যান তুলে ধরে ভারতকে বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি পণ্য আমদানির আহ্বান জানানো হয়েছে। এ সময় সেভেন সিস্টার্সের সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত করে বাংলাদেশের হস্তশিল্প, ইলেক্ট্রনিকস, পাটজাত ও চামড়াজাত পণ্য এবং খাদ্যপণ্য পণ্য প্রবেশের সুযোগ তৈরির অনুরোধ জানানো হয়েছে। তিনি বলেন, দুই দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধিতে বর্ডার হাটগুলো সক্রিয় করা হবে। মৌলভীবাজারে একটি বর্ডার হাট যৌথভাবে উদ্বোধন সম্মত হয়েছেন ভারতীয় হাইকমিশনার। এ ছাড়া নতুন বর্ডার হাট চালুর লক্ষ্যে সম্ভাব্য স্থানগুলো চিহ্নিত করতে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করবে। এসময় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা জানান, দুই দেশের মধ্যকার ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে  যোগাযোগ বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেই সঙ্গে উভয় দেশের পণ্য বহুমুখীকরণের মাধ্যমে রপ্তানি বাড়াতে ভারতে বেস্ট অব বাংলাদেশ প্রোডাক্ট এবং বাংলাদেশে বেস্ট অব ইন্ডিয়া প্রোডাক্ট শো আয়োজনের পরামর্শও দেন তিনি। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে তার প্রস্তাবের সঙ্গে একমত পোষণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন।
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৪৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়