• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অধিকৃত কাশ্মীরে জাতিগত বৈষম্যের অভিযোগ মানবাধিকার কাউন্সিলে
জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের এক সভায় পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরে চলমান জাতিগত বৈষম্যের বিষয়টি তুলে ধরেছেন এক রাজনৈতিক কর্মী। বৃহস্পতিবার কাউন্সিলের ৫৫তম অধিবেশনে তার ওই হস্তক্ষেপের সময় জাতীয় সমতা পার্টি জেকেজিবিএল এর চেয়ারম্যান সাজ্জাদ রাজা বলেন, পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর ‘অ্যাক্ট ৭৪’ ও গিলগিট বাল্টিস্তান ‘আদেশ ২০১৮’ দ্বারা শাসিত। উভয় আইনই ওই অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের জাতিগত বৈষম্য পরিচালনায় কর্তৃপক্ষকে সাংবিধানিক সুরক্ষা দিচ্ছে। সাজ্জাদ রাজা বলেন, পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের আদিবাসীদের সক্ষমতা ও অর্জন থাকার পরও মুখ্য সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, অডিটর জেনারেল ও অর্থ সচিবের মত পদে পদোন্নতি তারা পাচ্ছে না। এই পদগুলো কেবল পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসের পাকিস্তানি জাতিসত্তার কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষিত। ব্যবস্থাপকের পদ ছাড়াও বেশিরভাগ চাকরির সুযোগ অবসরপ্রাপ্ত পাকিস্তানি সেনা কর্মকর্তাদের দখলে জানিয়ে তিনি বলেন, এই অবস্থার কারণে আমাদের যুবকরা তাদের জমি ও সম্পদ বিক্রি করে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ বা অন্য কোথাও অভিবাসী হচ্ছে। বাহিনীর এই সাংবিধানিক জাতিগত বৈষম্য স্পষ্টভাবে ‘ডারবান ডিক্লারেশন অ্যান্ড প্রোগ্রাম অব অ্যাকশন’ লঙ্ঘন করে। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীর এবং গিলগিট বাল্টিস্তানে ‘ইউএনএইচসিআরসি রেজুলেশন ২১-৩৩’ এর স্পষ্ট লঙ্ঘন সত্ত্বেও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ন্যূনতম প্রতিক্রিয়া না জানানোয় সমালোচনা করেন তিনি। চলমান অবস্থা থেকে উত্তরণে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এসময়।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৫৮

কাশ্মীরে স্বাস্থ্য কর্মীদের বিক্ষোভ
পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের মুজাফফরাবাদের সমন্বিত স্বাস্থ্য কর্মসূচি ‘মা, নবজাতক ও শিশু স্বাস্থ্য’ (এমএনসিএইচ) এর কর্মীরা তাদের বেতন না বাড়ানো এবং কোনো রকমের নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করার প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তাদের অভিযোগ, এই কর্মসূচির যুক্ত কর্মীদের যথাসময়ে বেতন বাড়ছে না। এমনকি নোটিশ ছাড়াই বেশ কয়েকজনকে চাকরিচ্যুত করেছে কর্তৃপক্ষ। এএনআই জানিয়েছে, বিক্ষোভে অংশ এক নারী বলেন, আমার বাচ্চাদের খাওয়াতে হয়, তারা গত ছয় মাস ধরে স্কুলে যাচ্ছে না। তাদের শিক্ষার ব্যবস্থা করতে পারছি না। কম বেতনের কারণে তাদের পড়ালেখা চালাতে পারছি না। আমরা গরীব, খাওয়া-পড়া বাদে অন্যান্য খরচও সামাল দিতে হয়। আমার মেয়েদের অন্যের বাড়ির কাজের জন্যও পাঠাতে হয়েছিল, কারণ কোনো বিকল্প ছিল না। কর্মীদের অনেকেই এমএনসিএইচ কর্মসূচিতে ১৫ বছর ধরে কাজ করছেন জানিয়ে আরেক নারী বলেন, কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত ১২৪২ জনকে বিনা নোটিশে বরখাস্ত করা হয়েছে। গত নয় মাসে তাদের বেতন দেওয়া হয়নি। তার ভাষ্য, এসব সমস্যার প্রতিবাদে রোজা রেখেও আমরা রাস্তায় নেমেছি। কারণ, আমাদের মনে হচ্ছে অন্য কোনো বিকল্প নেই। আমাদের অনেক সহকর্মী বিধবা আর দরিদ্র। পাকিস্তানে এই প্রকল্প সাধারণ গ্রেডে আনা হয়েছে। আমাদের দাবি, কাশ্মীরেও এটি সাধারণ গ্রেডে নিয়ে আস হোক। আমরা গত ১৭ দিন ধরে প্রতিবাদ করছি। কিন্তু আমাদের কথা কর্তৃপক্ষের কেউ শুনতেও আসেনি।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ০০:২০

কাশ্মীরে জাফরান বাঁচাতে বৈজ্ঞানিক উদ্যোগ
বিরিয়ানি-কোরমার মতো অনেক পদই জাফরানের ছোঁয়ায় বিশেষ রং ও গন্ধে বাড়তি মাত্রা পায়৷ অত্যন্ত দামী সেই উপকরণের ভবিষ্যৎ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে হুমকির মুখে পড়ছে৷ কাশ্মীরের বিজ্ঞানীরা সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন৷ যতদূর চোখ যায়, উজ্জ্বল বেগুনি রংয়ের সম্ভার৷ কাশ্মীরের পাম্পোর গোটা বিশ্বে জাফরানের শহর হিসেবে পরিচিত৷ সেখানে জাফরান ক্রোকাস বা আঁশ প্রায় ৩০,০০০ পরিবারের আয়ের উৎস৷ বহু প্রজন্ম থেকে সেই ঐতিহ্য চলে আসছে৷ ফিরোজ আহমাদের পরিবারও সেই কাজ করে৷ শরৎকালে ক্রোকাস ফসল তোলার সময়ে তাঁর ছোট মেয়েও সাহায্য করে৷ ফিরোজও নিজের বাবা-মাকে সেই কাজে সাহায্য করতেন৷ কিন্তু তিনি কেসর নামে পরিচিত জাফরানের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আজ উদ্বিগ্ন৷ ফিরোজ বলেন, ২০০৩, ২০০৪ সালের হিসেব অনুযায়ী এক কানাল বা শূন্য দশমিক এক দুই একর জমি থেকে এক কিলো কেসর পাওয়া যেতো৷ আর এখন এক কিলো পেতে ১৫ কানাল জমি লাগে৷ ফলে বুঝতে পারছেন, বিগত বছরগুলিতে কতটা অবনতি ঘটেছে৷ একই পরিমাণ জাফরান উৎপাদন করতে আরো বেশি জমির প্রয়োজন পড়ছে৷ ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ইন্টিগ্রেটিভ মেডিসিনেও সে বিষয়ে উদ্বেগ বাড়ছে৷ গবেষক হিসেবে নাশিমান আশরফ কাশ্মীরে জাফরানের ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করছেন৷ সেই পাহাড়ি এলাকায় এই মশলা শুধু কোনো সাংস্কৃতিক সম্পদ নয়, মানুষের আয়ের গুরুত্বপূর্ণ উৎসও বটে৷ ড. আশরফ বলেন, গত ১৩ বছর ধরে আমি স্যাফরন বায়োলজির বিভিন্ন দিক নিয়ে কাজ করছি৷ চাষিদের ফিডব্যাক অনুযায়ী জাফরান উৎপাদনের অবনতির তিনটি প্রধান কারণ রয়েছে৷ প্রথমত উচ্চ মানের রোপণের উপাদানের অভাব রয়েছে৷ দ্বিতীয় কারণ কর্ম-রট রোগ৷ তৃতীয় কারণ সেচের ব্যবস্থার অভাব৷ দশ বছরেরও বেশি আগে তিনি এক বড় জিন তথ্যভাণ্ডার সৃষ্টি করেছিলেন৷ তাতে ৬০,০০০-এরও বেশি জাফরান ক্রোকাসের সিকুয়েন্স জমা রয়েছে৷ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে নতুন পরিস্থিতিতেও টিকে থাকতে পারে, এমন গাছ সৃষ্টি করাই সেই উদ্যোগের লক্ষ্য৷ ড. নাশিমান আশরফ জানান, আমরা জিনগুলি শনাক্ত করেছি৷ এখন আমরা উন্নত স্মার্ট জাফরান সৃষ্টির প্রক্রিয়া চালাচ্ছি৷ খরা এবং অন্যান্য অ্যাবায়োটিক চাপ সামলাতে এবং কম রট রোগও প্রতিরোধ করতে পারবে সেই জাফরান৷ ইরানের পর ভারতই বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাফরান উৎপাদনকারী দেশ৷ ফুলের মধ্য থেকে জাফরানের উপকরণ বার করার জন্য অত্যন্ত দক্ষতার প্রয়োজন৷ এক কেজি খাঁটি জাফরান পেতে হলে দুই থেকে তিন লাখ ক্রোকাস ফুলের প্রয়োজন হয়৷ সে কারণে জাফরানের আকাশছোঁয়া দাম৷ এক কিলোর দাম প্রায় দুই হাজার ইউরো হতে পারে৷  নাশিমান আশরফ কাশ্মীরের উত্তরে ইয়ারিখাহ তাংমার্গ অঞ্চল পরিদর্শন করছেন৷ তাঁর টিম সেখানকার খেতের জন্য ল্যাবে ক্রোকাস টিউবার চাষ করেছে৷ সেগুলি জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা সামলাতে সক্ষম৷ এবার দীর্ঘ খরা বা আচমকা প্রবল বৃষ্টিপাত ঘটলেও সেই গাছ টিকে থাকতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে৷ সেইসঙ্গে এই গাছ কুখ্যাত কর্ম রট প্রতিরোধ করতে পারবে৷ ড. আশরফ বলেন, আমরা দশটি জেলাতেই সফলভাবে জাফরান চাষ করতে পারি৷ তবে এবার আমরা সেই ক্ষেত্র সম্প্রসারণের কথা ভেবেছি৷ আমরা এখান থেকে ফুল সংগ্রহ করে জম্মুতে আমাদের স্থাপনায় সেগুলির মান বিশ্লেষণ করবো৷ এখানে উৎপাদিত জাফরানের মধ্যে খাঁটি জাফরানের সমান পরিমাণ কম্পাউন্ড আছে কিনা, তা পরীক্ষা করবো৷ এখানে বহুকাল কোনো জাফরান চাষ হয়নি৷ কিন্তু জলবায়ু-প্রতিরোধী নতুন ফুলগুলি কিন্তু ভালোভাবে বেড়ে উঠছে৷
২২ মার্চ ২০২৪, ১৬:০১

৫ বছর পর এই প্রথম কাশ্মীরে শোভাযাত্রা-সমাবেশ মোদির
জম্মু-কাশ্মীরের স্বায়ত্বশাসন বাতিলের ৫ বছর পর এই প্রথম এ রাজ্যের রাজধানী শ্রীনগর যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিনভর একগুচ্ছ কর্মসূচি রয়েছে তার। উদ্বোধন করবেন একাধিক প্রকল্পের। বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) শ্রীনগরের বকশি স্টেডিয়ামে জনসভা রয়েছে নরেন্দ্র মোদির। সেখান থেকেই ভার্চুয়ালি ঐতিহ্যবাহী হজরতবাল মসজিদের সংস্কার প্রকল্প, সোনমার্গের ‘স্কি ড্র্যাগ লিফ্ট’-এর উদ্বোধন করবেন তিনি। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নিজস্ব রাজনৈতিক দল ভারতীয় জনতা পার্টি বিজেপির দলীয় সূত্রের খবর অনুয়ায়ী, সব মিলিয়ে কাশ্মীরের জন্য ৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন তিনি।  উল্লেখ করা যেতে পারে গত ২০১৯ সালের ৫ই অগাস্ট কেন্দ্রীয় সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে দেয়। গত বছর ডিসেম্বরে ভারতের শীর্ষ আদালত সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ রায় দেয়, কেন্দ্রীয় সরকারের ৩৭০ ধারা বাতিলের সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক নয়। এই রায়ের পর, আজ কাশ্মীরে পা রাখছেন প্রধানমন্ত্রী। সামনেই ভারতের আসন্ন লোকসভা নির্বাচন।  অন্যদিকে ইতোমধ্যেই জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিরোধী নেতারা। এর মাঝেই প্রধানমন্ত্রীর কাশ্মীর সফর অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছেন দেশের ওয়াকিবহাল মহল।
০৭ মার্চ ২০২৪, ১১:৩৯

গমের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে বিক্ষোভ
পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের (পিওকে) বিভিন্ন শহরে গমের দাম বৃদ্ধি এবং ভর্তুকি প্রত্যাহারের বিরুদ্ধে টানা ১১ দিনের মতো বিক্ষোভ চলছে। কাশ্মীরের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডেইলি কেটু এ তথ্য জানিয়েছে। স্কার্দু, গানচে, শিগার এবং ইয়াসিন নামের শহরগুলিতে গমের দাম বৃদ্ধির বিরুদ্ধে অবস্থান ধর্মঘট চলছে। যেখানে বিক্ষোভকারীরা ঘোষণা করেছেন যে, গমের মূল্য বৃদ্ধি প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত তারা পিছু হটবেন না। সর্বদলীয় জোটের চেয়ারম্যান গোলাম হুসেন আতহার, শেখ আহমেদ তারাবি, নাজাফ আলি, ওয়াজির হাসনাইন আকিল, অ্যাডভোকেট আহমেদ চৌ এবং ওয়াজিদ আহমেদ খানসহ নেতারা ইয়াদগার চৌতে বিক্ষোভ সমাবেশে বলেন, গমের দাম বৃদ্ধি প্রত্যাহার করা না হলে তাদের পরবর্তী পদক্ষেপ হবে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন। তারা আরও উল্লেখ করেছেন যে, কমিশনার হাউসও তাদের দৃষ্টিতে রয়েছে। সব অপশন খোলা আছে। তিনি বলেন, জনগণের অধিকার রক্ষায় আমরা যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে দ্বিধা করবো না। তারা জোর দিয়ে বলেছে যে, শাসকদের তাদের বিলাসিতা শেষ করা উচিত। গমের দাম আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে ডেইলি কেটু। বিক্ষোভকারীরা তাদের অটল অবস্থানের উপর জোর দিয়ে ঘোষণা করেছে যে, মূল্যবৃদ্ধি প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান ধর্মঘট অব্যাহত থাকবে। এভাবে সরকার আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হবে। তারা তাদের দাবি থেকে পিছু হটবে না বলে অঙ্গীকার করেছে। এদিকে অবস্থান ধর্মঘটে মানুষের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সরকারের দিন গুনতে হচ্ছে। গানচে প্রদেশের প্রাদেশিক মন্ত্রী প্রকৌশলী মুহাম্মদ ইসমাইলের নির্বাচনী এলাকায় প্রতিদিনই ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে। আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির ডাকে মাশেরব্রম জেলার বিভিন্ন এলাকায় তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। দৈনিক কেটু’র খবরে বলা হয়েছে, শিগারের হুসেইনি চৌকে টানা ১১ দিনের মতো বিক্ষোভ হয়েছে। শুক্রবার জুমার নামাজের পর হুসেইনি চৌকে শত শত মানুষ বিক্ষোভে অংশ নেয়। গমের দাম বাড়ানোর জন্য সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান দেয় এবং প্রাদেশিক সরকারের কাছে প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহারের দাবি জানায়। আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেছেন যে, গিলগিট-বালতিস্তান সরকার গমের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারে জেদ ও অবহেলা প্রদর্শন করছে, যা গিলগিট-বালতিস্তানের জনগণের জন্য গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৪৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়