• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আমার ঘুম ভাঙাইয়া গেলো গো মরার কোকিলে
সম্প্রতি জাপানে অনুষ্ঠিত হলো ২৩ তম টোকিও বৈশাখী মেলা ও কারি ফেস্টিভ্যাল ১৪৩১। এ উপলক্ষে প্রতিবারের মতো দেশ থেকে কিছু শিল্পী আসার কথা ছিলো। কিন্তু ঢাকাস্থ জাপান দূতাবাসের কতিপয় বেরসিক কর্মকর্তা তাদের ভিসা না দিয়ে নাকি জাপানে আয়োজিত বৈশাখী মেলায় শিল্পীদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে প্রবাসীদের বিনোদন দিতে সহযোগিতা করেননি। তাই তড়িঘড়ি করে আমেরিকা থেকে আমেরিকান পাসপোর্টধারী বাংলাদেশী খ্যাতিমান কন্ঠশিল্পী বেবী নাজনীনকে আমন্ত্রণ করে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত হয়। শিল্পী বেবী নাজনীন যেহেতু আমেরিকার পাসপোর্টধারী তাই তাকে আমেরিকা থেকে জাপান আসতে ভিসা সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো সমস্যা হবে না মনে করে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও সমস্যা অবশ্য একটা ঘটেছিল অন্যত্র। নির্ধারিত সময় শিল্পী জাপানের উদ্দেশ্যে আমেরিকা থেকে রওনা হলে হঠাৎ একটি দুঃসংবাদ পান। ( মায়ের মৃত্যু ) এতে পথ ঘুরিয়ে তিনি চলে যান বাংলাদেশে। কারণ, সেই মূহুর্তে তাঁর মায়ের মৃত্যু সংবাদ তাকে কিছুটা হলেও মর্মাহত করে। ( আল্লাহ শিল্পী বেবী নাজনীনের মায়ের আত্মাকে বেহেশত নসীব করুন)। মায়ের মৃত্যুর শোক কাটিয়ে মন শক্ত করে যথাসময় চলেও আসেন তিনি জাপান। জাপানে শিল্পী বেবী নাজনীনের আসার সংবাদে মেলার আগেরদিন বাঙালী কমিউনিটিতে আনন্দের জোয়ার বইতে শুরু করে। এই জোয়ার বইতে দেখা যায় শিল্পীর ভক্তদের চেয়ে বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের শিবিরে। স্থানীয় কয়েকজন আমার সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে চাইলে কথা বাড়াইনি। কারণ, অধিকাংশের কথা ছিলো, বেবী নাজনীনের জাপান আগমনে তার রাজনৈতিক পরিচয়ের চেয়ে তিনি একজন শিল্পী এটাহ বড় পরিচয়, তাই। আমিও তখন তাদের সেই যুক্তিকে প্রাধান্য দিয়েছি। কিন্তু ফেসবুকে কয়েকজনের স্ট্যাটাস দেখে পরবর্তীতে সেটা আর মনে হয়নি। মনে হয়েছে সকলের যুক্তির উল্টো কথা। জাপানে যারা রাজনীতি সচেতন বলে দাবীদার তাদের কয়েকজনের সাথে এবিষয়ে কথা বলে ঠিক এমনটাই মনে হয়েছে যে, বেবী নাজনীন শুধুই একজন কন্ঠশিল্পী। জাপানে তিনি কোনো রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে আসেননি। রাজনৈতিক ইস্যু টেনে আমি যেন কোনো কথা না বলি। শুনে ভালো লেগেছে এই জন্য যে, একটা বিষয়ে অন্তত মানুষগুলোর বোধোদয় হয়েছে। এটাকে রেফারেন্স ধরে হলেও আগামীতে কথা বলা যাবে। আর এখানেই আমার মনে হয়েছে, শিল্পীর জনপ্রিয় এক গানের কথা, " আমার ঘুম ভাঙাইয়া গেলো গো মরার কোকিলে "। কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে এই রেফারেন্স যে কাজ হবে না, তা বুঝে গেলাম বৈশাখী মেলার দিন শিল্পীকে নিয়ে ঘটে যাওয়া হট্টগোল দেখে। আর তখনই মনে হলো গানের পরের লাইন, " আমায় পাগলও করিলো গো মরার কোকিলে "। জাপানে এবার ২৩তম বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই মেলা জাপান প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রাণের মেলা। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার ভান্ডারে ২৩তম মেলা করতে প্রতিবার ছোট বড় এমন ২৩টি ঘটনার জন্ম হয়েছে। আর এসবে জন্ম হয়েছে দেশের রাজনৈতিক দলের কথিত সমর্থকদের আচরণ থেকে। তারপরেও দেশের বাইরে এতো সুন্দর একটি অনুষ্ঠান করতে তাদেরই বারবার অংশগ্রহণ কেন জরুরী? তারা কি খরচ দিয়ে মেলা চালায়? নাকী এর পিছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে? আশা করি বেবী নাজনীন ইস্যুতে বিষয়টি পরিষ্কার করার পরিবেশ তৈরী হয়েছে এবার।  দেশের বড় দুই রাজনৈতিক দলের সদস্যদের মুখে যেভাবে খই ফোটার মতো বলতে শুনেছি, বেবী নাজনীন একজন কণ্ঠশিল্পী, তাকে নিয়ে বিতর্ক চলে না। এখন তাদের কাছে আমার প্রশ্ন, দেশ থেকে খ্যাতিমান সাংবাদিক শ্যামল দত্ত, সাংসদ আ ক ম বাহাউদ্দীন অতীতে বৈশাখী মেলায় উপস্থিত হলে তাদের বেলায় কি আচরণ করা হয়েছিল? কি হয়েছিল দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাপান সফর কালের দৃশ্য? আপনারা এতো সহজে সেসব ভুলে যান কি করে? ভুললে চলবে না কোনোটাই। অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে আগামীর জন্য রাস্তায় ফুল ছিটান। তবেই আমাদের রাজনীতির পথ সুন্দর ও প্রশস্ত হবে। হবে আমাদের মঙ্গলও। আমরা সব মানি তবে তালগাছ আমার বললে কখনও ভালো কিছু প্রত্যাশা করা যায় না।  টোকিও তথা জাপানে বাঙালী কমিউনিটি আয়োজিত সবচেয়ে বড় ইভেন্ট এই বৈশাখী মেলা ও কারি ফেস্টিভ্যাল। এই একটি আয়োজনের জন্য সারাটা বছর অপেক্ষায় থাকে জাপান প্রবাসী বাংলাদেশী সহ অনেকে। অনুষ্ঠানস্থলে প্রতিবছরই কোনো না কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। রাতের অন্ধকারে সংশ্লিষ্টরস মাপ চেয়ে সাময়িক সমাধানও করা হয় মূচলেকা দিয়ে। যে কারণে পরবর্তীতে একই ঘটনা ঘটাতে সাহস পায় তারা। এর স্থায়ী সমাধান কাম্য। মেলাকে ধরে রাখতে এবং জাপানের মাটিতে বাঙালির সংস্কৃতিকে যথাযথ ভাবে তুলে ধরতে চাইলে আবেগ আর লোভ সংবরণ করে কঠিন কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে তার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। যেমন, রাজনৈতিক পরিচয় বহনকারী কেউই মেলার কোনো দ্বায়িত্বে রাখা যাবে না। যারা একবার মেলা স্থলে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার সাথে জড়িত হয়েছে তাদের মেলায় নিষিঘোষণা বা পুলিশ অনুমোদন নিয়ে মেলা স্থলে আসার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ভালো কিছু প্রত্যাশা করা হয় তাহলে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় এসেছে, সেসকল সিদ্ধান্ত না নেওয়া হলে অদূর ভবিষ্যতে জাপানে বসবাসরত বাঙালীরা তাদের সুনাম ধরে রাখতে পারবে না।  আমার প্রত্যাাশা করছি, সবার শুভবুদ্ধির উদয় হবে এবারের বৈশাখী মেলা ও কারি ফেস্টিভেলে ঘটে যাওয়া বেবী নাজনীনকে নিয়ে ঘটানো ঘটনা থেকে। লেখক : জাপান প্রবাসী সাংবাদিক
৪ ঘণ্টা আগে

আরটিভিতে আজ যা দেখবেন
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১। একনজরে জেনে নিন আরটিভির আজকের আয়োজন— সকাল ৯টায় টকশো ‘আজ পত্রিকায়’।  সকাল ৯টা ৪৫মিনিটে ‘সকালের সংবাদ’।  সকাল ১০টা ১০মিনিটে বাংলা ছায়াছবি ‘আমি একাই একশো’। অভিনয় করেছেন- মান্না, জনা প্রমুখ।    সন্ধ্যা ৬টা ৫মিনিটে চায়না কালচার নিয়ে অনুষ্ঠান ‘চায়না ফোকাস’। সন্ধ্যা ৬টা ৪৫মিনিটে ‘সন্ধ্যার সংবাদ’।  সন্ধ্যা ৭টা ৩০মিনিটে কালজয়ী গানের বৈঠকি আসর ‘সংগীতানুষ্ঠান এই রাত তোমার আমার’। রাত ৮টায় ‘নির্বাচিত নাটক’।    রাত ৯টা ২০মিনিটে প্রতি সোম, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার ধারাবাহিক- ‘গোলমাল’। পরিচালনা- কায়সার আহমেদ ও আল হাজেন।  অভিনয় করেছেন- আনিসুর রহমান মিলন, শ্যামল মাওলা, রওনক হাসান, নাদিয়া আহমেদ, সালহা খানম নাদিয়া, প্রাণ রায়, মুনিরা ইউসুফ মেমী, আজিজুল হাকিম প্রমুখ।   রাত ১০টায় প্রতি মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতিবার ধারাবাহিক নাটক- ‘জাদুনগর’। রচনা- আহমেদ শাহাবুদ্দীন ও পরিচালনা- কাওসার আহমেদ।   অভিনয়ে করেছেন- মীর সাব্বীর, নাদিয়া আফরীর মীম, জয়রাজ ওবিদ রেহান, শায়েদ আলী, ড: এজাজ, ওলিউল হক রুমি, বিনয় ভদ্র প্রমুখ।  রাত ১০টা ৪৫মিনিটে ‘রাতের সংবাদ’।  রাত ১১টা ২০মিনিটে লাইভ ‘গোলটেবিল’।  রাত ১টায় ‘মধ্যরাতের সংবাদ’।   
২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৫২

‘রিয়াল মাদ্রিদে আমার বিদায়ের সময় কেঁদেছিলেন আনচেলত্তি’
লা লিগা এবং চ্যাম্পিয়ন্স লিগের অন্যতম সফল দল রিয়াল মাদ্রিদ। যেখানে ক্যারিয়ারের সেরা সময় পার করেছে এক ঝাঁক তারকা ফুটবলার। তবে ডিফেন্ডিং মিডফিল্ডে ভরসার অন্যতম প্রতীক ছিলেন ক্যাসেমিরো। প্রতিপক্ষের আক্রমণকে রুখে দিয়ে দলের আক্রমণেও বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন এই ব্রাজিলিয়ান তারকা। ক্লাব ক্যারিয়ারে একটি দীর্ঘ সময় রিয়ালে কাটিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান। ৯ বছর ক্লাবটির সঙ্গে থাকার পর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যোগ দেন ক্যাসেমিরো। সম্প্রতি রিয়াল থেকে নিজের বিদায়ের মুহূর্তের কথা স্মরণ করে ক্যাসেমিরো জানিয়েছেন, তার ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরে কেঁদেছিলেন রিয়ালের কোচ কার্লো আনচেলত্তি। ক্যাসেমিরো বলেন, আমি এটি আগে কাউকে বলিনি। আমি শুধুমাত্র একবার ম্যানচেস্টারে যাওয়ার বিষয়ে ভাবছিলাম। আমার মনে আছে, এটা ছিল শুক্রবারের বিকেল এবং এটা (ইউনাইটেড ট্রান্সফার) আমার স্বাক্ষর ছাড়াই করা হয়েছিল। মানুষ জানতো যে, এটা (চুক্তি) সম্পন্ন করা হয়েছে। তিনি বলেন, আমি আনচেলত্তির সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিলাম। তার অফিসে গিয়েছিলাম এবং সে ইতিমধ্যেই বিষয়টি জানতো। আমি দরজা খুললাম এবং যখন তার দিকে ঘুরে তাকালাম, দেখলাম আনচেলত্তি কাঁদছিলেন। আমি তাকে বলেছি, আপনি কাঁদতে পারেন না। অন্য কেউ কাঁদতে পারে কিন্তু আপনি কাঁদতে পারেন না। সে সময় রিয়াল বস আনচেলত্তি ক্যাসেমিরোকে বলেছিলেন, আমি কেন কাঁদছি জানি না। তবে আমি তোমাকে খুব পছন্দ করি এবং আমি চাই না তুমি চলে যাও।   ক্যাসেমিরো আরও বলেন, সেই মুহূর্তে আমি বুঝতে পেরেছি, এখানে কত মানুষ আমাকে ভালোবাসে। কিন্তু আমি আগেই আমার কথা দিয়ে ফেলেছিলাম। আমার কথা অন্য যেকোনো কিছুর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৬

‘এখন আমার কি হবে, মনুরে লইয়া কোন পথে যামু’
জন্ম থেকে প্রতিবন্ধী শহিদুল খান (৪৬)। মানসিক অবস্থা ভালো থাকলেও তার দু'পা ছিলো বিকলাঙ্গ। হাতে ভর করে পাছায় টিউব বেধে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ভিক্ষা করে সংসার চালাতেন শহিদুল। ৮ বছর বয়স থেকেই ঝালকাঠির গাবখান ফেরিঘাটে ও ফেরিতে তার ভিক্ষা করা শুরু । গত ৪/৫ বছর যাবৎ তাকে নিয়মিত দেখা যেতো গাবখান সেতুর পূর্বপাড়ে টোল প্লাজায়। সেতুর টোল প্লাজার কর্মী হিসেবে কাজ করে তার আপণ দুই ছোট ভাই। বুধবার দুপুরে প্রতিদিনের মত রামনগর গ্রামের বাড়ি থেকে মাত্র দুইশগজ দূরত্বে গাবখান সেতুর টোলে ভিক্ষা করছিল শহিদুল। সেদিন সিমেন্ট বোঝাই ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি প্রাইভেভটকার ও ৩টি অটোরিক্সাকে চাপা দিয়ে খাদে পড়ে যায়। গুরুতর আহত হন প্রতিবন্ধী শহিদুলও।বিকেল ৪টায় বরিশাল শেরই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল)সকাল ১০টায় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। গাবখান সেতুর টোলে আর কোনদিন দেখা যাবে না শহিদুলকে। শহিদুলের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, স্ত্রী হেলেনা বেগম স্বামী হারানোর শোকে বার বার মুর্ছা যাচ্ছেন। আড়াই বছর বয়সি ছোট মেয়েকে কোলে নিয়ে করুণ ভাষায় বিলাপ করে বলছেন ‘আল্লাহরে এখন আমার কি হবে, মনুরে লইয়া কোন পথে যামু, কেমনে বাঁচমু। ও আল্লাহ তুমি এ কেমন বিচার করলা’। দাম্পত্য জীবনে শহিদুলের আড়াই বছর বয়সী সায়মা আক্তার নামে এক কন্যা সন্তান রয়েছে। ভিক্ষার টাকায় চলতো শহিদুলের সংসার। শহিদুলের বাবা বাদশা খান ছিলেন নৌকার মাঝি। ঝালকাঠির অতুল মাঝির খেয়াঘাট আর গাবখান নদীতে সে খেয়া নৌকা চালাতো। তার আপন দুই ভাই সাইদুল ও  সাদ্দাম গাবখান সেতুর টোলে টোল আদায়ের কাজ করে। ছোট ভাই সাদ্দাম বলেন, আমি বুধবার টোলের ডিউটি শেষ করে দুপুরে খাবারের জন্য বাড়িতে আসার পরে গোসলে যাই। হঠাৎ বিকট শব্দ শুনতে পাই। পরে দৌড় দিয়ে টোলের সামনে গিয়ে দেখি আমার ভাই ঘাতক ট্র্রাকের নিচে চাপা পড়ে আছে। সাদ্দাম আরও বলেন স্থানীয়রা তাকে ট্রাকের নিচ থেকে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছে। পরে তাকে উদ্ধার করে বরিশাল শেবাচিমে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থা ভাই আমাদের ছেড়ে চলে যায়। ভাই আর কোনদিন ফিরেও আসবে না, আর মানুষের কাছে হাতও পাতবে না।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৪

আভরাল-শাম্মীর গানচিত্র ‘তুমি আমার কে’
আভরাল সাহির কণ্ঠশিল্পীর পাশাপাশি এ সময়ের আলোচিত সুরকার ও সংগীতায়োজকদের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন। অন্যদিকে, শাম্মী বাবলী রবীন্দ্রভারতী ও শান্তিনিকেতন থেকে সংগীতে নিয়েছেন উচ্চশিক্ষা। তারা এবার সোমেশ্বর অলির কথায় জুটি বেঁধে গেয়েছেন ‘তুমি আমার কে’ শিরোনামের গান। গানটি অডিও-ভিডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সুলতান এন্টারটেইনমেন্ট থেকে  প্রকাশ করা হচ্ছে। আভরাল ও শাম্মি বাবলীর দ্বৈত এই গানটির কাব্যমালা সাজিয়েছেন সোমেশ্বর অলি। সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন আভরাল সাহির নিজেই।  কক্সবাজারের মনোরম লোকেশনে চিত্রায়ন করে অনেকটাই ভিন্ন আঙ্গিকে গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন সময়ের আলোচিত ভিডিও নির্মাতা মাহিন আওলাদ। ভিডিওতে দর্শক দেখতে পাবেন আভরাল সাহির ও মডেল অভিনেত্রী জেবা জান্নাতের রসায়ন।  নতুন এই গান নিয়ে আভরাল বলেন, ‘তুমি আমার কে’ গানটি চমৎকার একটি রোমান্টিক গান। আর গানের সঙ্গে মিল রেখেই দারুণ ভিডিও নির্মাণ করছেন মাহিন ভাই।  আশা করছি গানটি সবার ভালো লাগবে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫৯

তুমি আমার জীবন এত সুখে ভরিয়ে দিলে খোদা : পরীমণি (ভিডিও)
চিত্রনায়িকা পরীমণির একমাত্র ছেলে শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য। স্বামী শরিফুল রাজের সঙ্গে ডিভোর্সের পর রাজ্যকে ঘিরেই তার সব। কাজের বাইরে পুরো সময়টা ছেলেকেই দেন এই নায়িকা। রাজ্যর বাবা-মা বলতে এখন পরীমণিই।  শুধু তাই নয়, প্রায় সময়ই ছেলের সঙ্গে নানান খুনসুটিতে মেতে ওঠেন পরীমণি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভক্তদের সঙ্গেও সেসব শেয়ার করতেও ভোলেন না এই নায়িকা। এমনকি সময় সুযোগ পেলেই ছেলেকে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে পড়েন পরীমণি। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। ফের ছেলেকে নিয়ে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন তিনি।   মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে ছেলের সঙ্গে একটি ভিডিও শেয়ার করে পোস্ট দেন পরীমণি।    ক্যাপশনে চিত্রনায়িকা লিখেছেন— ‘খোদা! তুমি আমার জীবন এতো সুখে ভরিয়ে দিলে খোদা! আমাকে আরও শত শত দিন এভাবে বাচঁতে দিও তুমি। পরীপুণ্য’। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছেন একটি লাভ ইমোজি। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, পরীমণি বসে আছে। তার পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্য তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। আর পরীমণি খুব আরাম করে সেটা উপভোগ করছেন।  ভিডিওটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গেই ৯১ হাজারেরও বেশি প্রতিক্রিয়া পড়েছে নেটিজেনদের। রীতিমতো মন্তব্যের ঝড় উঠেছে পরীমণির কমেন্টসবক্সে। একজন লিখেছেন, মা আর সন্তানের ভালোবাসা অটুট থাকুক আজীবন। চিত্রনায়িকার আরেক ভক্ত লেখেন, পরীপুণ্যের ভালোবাসা। প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর গোপনে বিয়ে করেন পরীমণি ও শরিফুল রাজ। খবরটি প্রকাশ্যে গত বছরের ১০ জানুয়ারি। একই দিন আরও ঘোষণা করেন, সন্তান আসছে তাদের ঘরে। এরপর ২২ জানুয়ারি পারিবারিক আয়োজনে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতাও করেন তারা। ২০২২ সালের ১০ আগস্ট পরীমণির কোলজুড়ে আসে রাজ্য। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে ভেঙে যায় তাদের ঘর।     
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৯

ঈদের সপ্তম দিন আরটিভিতে যা দেখবেন
বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৪ বৈশাখ ১৪৩১ । একনজরে জেনে নিন আরটিভির আজকের আয়োজন- সকাল ১০টা ১০মিনিটে বাংলা ছায়াছবি ‘তুই যদি আমার হইতি রে’। অভিনয় করেছেন শাকিব খান, মৌসুমী, ফেরদৌস প্রমুখ।   দুপুর ২টা ১০মিনিটে বাংলা ছায়াছবি ‘কিস্তিমাত’। অভিনয় করেছেন- আরেফিন শুভ, আঁচল, মিশা সওদাগর প্রমুখ।  বিকেল ৫টা ৩০মিনিটে গান ও আড্ডার অনুষ্ঠান ‘মিউজিক অন ফায়ার’। সম্ভাব্য শিল্পী- কর্ণিয়া, অংকন, মেহরাব। প্রযোজক: রাজু আহসান।  বিকেল ৬টায় টক শো ‘ঈদ কার্ণিভাল’। অতিথি- মন্দিরা চক্রবর্তী। উপস্থাপনায়- ইমতু রাতিশ, প্রযোজক দিপু হাজরা।  সন্ধ্যা ৭টায় ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক- ‘তিন অক্ষরে নাম যার’।  রচনা ও পরিচালনা- হারুন রুশো।  অভিনয় করেছেন- চাষী আলম, সালহা খানম নাদিয়া, মুকিত জাকারিয়া, তানজিম হাসান অনিক, আব্দুল্লাহ রানা, মনিরা আক্তার মিঠু প্রমুখ।  রাত ৭টা ৩০ মিনিটে একক নাটক ‘পেপারম্যান’। পরিচালনা- আলোক হাসান। অভিনয় করেছেন- মিশু সাব্বির, সেমন্তি সৌমি প্রমুখ।  রাত ৮টা ৩০মিনিটে একক নাটক- ‘সেই রাতে’। পরিচালনা- সাইদুর ইমন। অভিনয় করেছেন- মিশু সাব্বির, মুনমুন আহমেদ মুন প্রমুখ।  রাত ৯টা ৩০মিনিটে একক নাটক- ‘এক একে দুই’।  পরিচালনা- রিয়াদ তালুকদার।  অভিনয় করেছেন- আরশ খান, অনামিকা ঐশী প্রমুখ। রাত ১১টা একক নাটক- ‘উভয় পক্ষ’। পরিচালনা- সাদেক সাব্বির। অভিনয় করেছেন- মনোজ প্রামাণিক, তাসনুভা তিশা প্রমুখ।    রাত ১১টা ৫৫মিনিটে ঈদ স্পেশাল লাইভ ‘কালার্স অফ মিউজিক’।  রাত ১২টায় মিনিটে ‘নিউজ টপটেন’।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৩৮

ঈদের ষষ্ঠ দিন আরটিভিতে যা দেখবেন
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১ । একনজরে জেনে নিন আরটিভির আজকের আয়োজন- সকাল ১০টা ১০মিনিটে বাংলা ছায়াছবি ‘ভালোবাসার লাভ’। অভিনয় করেছেন- শাকিব খান, পূর্ণিমা প্রমুখ।  দুপুর ২টা ১০মিনিটে বাংলা ছায়াছবি ‘জান আমার জান’।  অভিনয় করেছেন- শাকিব খান, অপু বিশ্বাস প্রমুখ।  বিকেল৫টা ৩০মিনিটে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিয়ে অনুষ্ঠান ‘ঈদ দূর পরবাসে’। গ্রন্থনা- প্রদীপ ভট্টাচার্য্য, প্রযোজক শাহরিয়ার ইসলাম।  বিকেল৬ টায় টক শো ‘ঈদ কার্ণিভাল’। অতিথি করেছেন- আনিকা কবির শখ। উপস্থাপনায়- ইমতু রাতিশ; প্রযোজক দিপু হাজরা। সন্ধ্যা ৭টায় ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘তিন অক্ষরে নাম যার’।  রচনা ও পরিচালনা- হারুন রুশো। অভিনয় করেছেন- চাষী আলম, সালহা খানম নাদিয়া, মুকিত জাকারিয়া, তানজিম হাসান অনিক, আব্দুল্লাহ রানা, মনিরা আক্তার মিঠু প্রমুখ।  রাত ৭টা ৩০মিনিটে কক নাটক ‘এখানে সাইজ করা হয়’।  পরিচালনা- জাকিউল ইসলাম রিপন। অভিনয় করেছেন- মারজুক রাসেল, চাষি আলম, অনিক, মিহি আহসান প্রমুখ।  রাত ৮টা ৩০মিনিটে একক নাটক ‘চিটাইগাং ফোয়া সিলেটি ফুড়ি’।  পরিচালনা- এম এইচ রাসেল। অভিনয় করেছেন- ইরফান সাজ্জাদ, সামিরা খান মাহি প্রমুখ।  রাত ৯টা ৩০মিনিটে একক নাটক ‘মাইরের উপর ভিটামিন নাই’।  পরিচালনা- জাকিউল ইসলাম রিপন। অভিনয় করেছেন- যাহের আলভী, অহনা রহমান প্রমুখ। রাত ১১টায় একক নাটক ‘কেউ কেউ থেকে যায়’। পরিচালনা- শিশির আহমেদ। অভিনয় করেছেন- শ্বাশত দত্ত, সাদিয়া আইমান প্রমুখ। রাত ১১টা ৫৫মিনিটে ঈদ স্পেশাল লাইভ ‘কালার্স অফ মিউজিক’।  রাত ১২টায় মিনিটে ‘নিউজ টপটেন’। 
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:২৫

‘তাদের তো আসলেই আমার কথা শোনার মতো যোগ্যতা-ই নেই’
ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়িকা অপু বিশ্বাস। আগের মত তেমন ভাবে সিনেমা না করলেও এই নায়িকা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শোরুম উদ্বোধনে। সেসবের প্রচারণায়। তবে বিষয়টি ভালো চোখে দেখেন না অনেকেই। তারা একে ফিতা কাটা বলে ব্যঙ্গ করেন। এবার মুখ খুললেন অপু। ট্রলকারীদের অযোগ্য আখ্যা দিলেন। তিনি মনে করেন মূলত ভাইরাল হতেই তাকে নিয়ে অনেকে কথা বলেন। সম্প্রতি দেবাশীষ বিশ্বাসের উপস্থাপনায় এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন অপু। সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে কেন অপুকে ‘ফিতা কাটা নায়িকা’ বলা হয়? জবাবে অপু বলেন, যাদেরকে এই বিষয়ে আমি জবাব দেব তাদের তো আসলেই আমার কথা শোনার মতো যোগ্যতা-ই নেই। তারপরও বলছি- একজন অভিনেতা-অভিনেত্রীর কাজই হচ্ছে মানুষকে বিনোদন দেওয়া। একজন অপু বিশ্বাসের ক্যারিয়ারের খুব অল্প দিনের নয়। অনেক পথ পেরিয়ে আমি এখানে এসেছি। আমি এ অঙ্গনে এসেই যে নায়িকা হয়ে গেছি- তা কিন্তু নয়। অনেক উত্থান-পতন পেরিয়ে আমি কিন্তু নায়িকা হয়েছি। আমাকে নিয়ে যারা এ ধরনের মন্তব্য করছে, আমি বলবো- তারা না বুঝেই এসব করছে। শুধু আমি নয়, এটা অনেকেই করে। এটা (ফিতা কাটা) তো কাজ। এটা না করার কিছু নেই। অপু বিসশ্বাস আরও বলেন, আমাকে এসব অনুষ্ঠানে নিয়ে যাওয়া হয় প্রচারণার জন্য। আমি গেলে তাদের প্রচারণাটা বেশি হয়। ফলে মানুষের চোখে পড়ে। অন্যরা তো এমন কাজের সুযোগ পান না। অন্যদের নিলে তো এমন প্রচারণা হয় না। তাদেরকে তো কেউ চায় না। ফলে এসব মানুষ আমাকে নিয়ে এমন নেগেটিভ মন্তব্য করে। শুধু তা-ই নয়, আমাকে নিয়ে কথা বলে অনেকেই ভাইরাল হতে চায়। যাহোক এসব কথায় আমি কান দিতে চাই না। এসব কথা নিয়ে ভাবার সময় আমার নেই। আমি আমার কাজ দিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।    প্রসঙ্গত, গেল বছর ঈদে অপু বিশ্বাসের সিনেমা মুক্তি পেলেও এবার তার কোনো ছবি নেই। এ নায়িকার সবশেষ ছবি মুক্তি পায় গেল ফেব্রুয়ারিতে। ‘ট্র্যাপ’ও ‘ছায়াবৃক্ষ’নামের ছবি দুটিতে দেখা গিয়েছিল তাকে।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩০

প্রতিবছর আমার জন্য রানী টাইপ ড্রেস নিয়ে আসতেন : ফারিন খান
ঈদুল ফিতরের আজ দ্বিতীয় দিন। আর এই উৎসবকে কেন্দ্র করে সবার মাঝেই দেখা যাচ্ছে এক ভিন্ন আমেজ। পরিবারের সাথে ঈদ করতে অনেকেই গিয়েছেন দেশের বাড়ি। পাশাপাশি এই ছুটিতে বাড়তি আনন্দ যোগ করতে টিভি চ্যানেল, ওটিটি, ইউটিউবে আসছে অনেক নতুন নাটক, ওয়েবফিল্ম শুরু করে নানা ধরণের কন্টেন্ট। পাশাপাশি নিজেকে একটু সবার থেকে ভিন্ন করে সাজাতে নিচ্ছেন অনেকেই অনেক প্রস্তুতি। সবকিছু মিলিয়ে পিছিয়ে নেই শোবিজ তারকারাও। ঈদ নিয়ে পরিকল্পনা ও সমসাময়িক নানা বিষয় নিয়ে আরটিভির সঙ্গে কথা হলো ছোট ও বড় পর্দার অভিনেত্রী ফারিন খানের সঙ্গে। জানালেন ঈদ পরিকল্পনা সহ নানা কথা। আরটিভি : ঈদ কেমন কাটলো?  ফারিন : ঈদ সবসময় সাভারেই করি। অনেকেই মনে করেন আমার বাড়ি সাভারে। কিন্তু আমার আসল বাড়ি ইন্ডিয়ার বহরমপুরে। তারপর বাংলাদেশে আসার পর কুষ্টিয়ায় মাঝে মাঝে ঈদ করেছি। ইন্ডিয়ায় তেমনভাবে আমার ঈদ করা হয়নি। ইচ্ছে আছে ভবিষ্যতে সেখানে ঈদ করার। এবার ঈদ সাভারেই করেছি। আমি একটি এতিমখানার সঙ্গে সম্পৃক্ত আছি। ঈদের দিন ওখানেহ সময় দিয়েছি। ওদের সঙ্গে দুপুরের খাবার খেয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছি। দুই বছর হলো আমি আমার ছোট খালুকে মিস করছি। কারণ দুই বছর হলো তিনি মারা গেছেন। উনার সাথে আমার ঈদের অনেক স্মৃতি আছে। আমার খালু বাংলাদেশ ব্যাংকে জব করতো ওখান থেকে বাসায় ফেরার আগে মানে সন্ধ্যার দিকে আমি তখন রোজ তাদের বাসায় যেতাম। দেখতাম নতুন জামা এনেছে কিনা? খালু রোজ বলতেন অনেক খুঁজেছি কিন্তু ভালো ড্রেস পায়নি। দেখা যেত ঈদের আগের দিন রাতে কল দিতেন বলতেন আমার জন্য সারপ্রাইজ আছে। আমি বাসায় গিয়ে আলমারি থেকে নতুন জামা বের করতাম। প্রতিবছর খালু আমার জন্য রানী টাইপ ড্রেস নিয়ে আসতেন। খালুকে এ বছর অনেক মিস করেছি। আরটিভি : ঈদ নিয়ে মজার কোন স্মৃতি? ফারিন : ছোট বেলায় ঈদে সালামির জন্য নতুন একটা ব্যাগ কিনতাম। আর ঐ ব্যাগ নিয়ে বাড়ি বাড়ি যেতাম সালামি নেয়ার জন্য।     আরটিভি : তারকা হবার পর ঈদ কেমন কাটছে?  ফারিন : নিজের কাজ নিয়ে আসলে ঈদ কাটে তারকা হওয়ার পর। এবার ঈদেও আমার আটটি কাজ মুক্তি পাচ্ছে। সবাইকে দেখার অনুরোধ রইলো।  আরটিভি : ঈদে কোন কোন সিনেমা দেখা হবে?  ফারিন : শাকিব ভাই আমার অনেক পছন্দের নায়ক। তার কোন কাজ আমি মিস করি না। সবার আগে শাকিব ভাইয়ের রাজ কুমার দেখবো। এরপর মুক্তি পাওয়া সব সিনেমা গুলোই দেখবো।   
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:০৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়