• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও বেড়েই চলেছে আলুর দাম
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ঈদের ছুটি শেষে ভারত থেকে আলু আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। আমদানি বৃদ্ধি পেলেও প্রতি কেজি আলুর দাম বেড়েছে ১০-১৫ টাকা। চাহিদার তুলনায় দেশীয় আলুর সরবরাহ কম এবং ভারতের অভ্যন্তরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে আলুখেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে ভারতের অভ্যন্তরে দেখা দিয়েছে আলুর সংকট, সেই সঙ্গে বেড়েছে দাম। বন্দরের ব্যবসায়ীদের কেজিতে ৬-৭ টাকা বেশি দামে আমদানি করতে হচ্ছে। হিলি স্থলবন্দরে গিয়ে দেখা যায়, ভারত থেকে আলু আমদানি পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। ঈদের আগে যে ভারতীয় আলু বন্দর অভ্যন্তরে পাইকাররা ২৮-৩০ টাকা কেজিতে কিনেছে, সেই আলুর দাম হাঁকা হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকা। অন্যদিকে হিলির খুচরা বাজারে ভারতীয় আলুর পাশাপাশি বৃদ্ধি হয়েছে দেশি আলুর দামও। দেশি আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৪৮ থেকে ৫২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।  হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, বর্তমানে ভারত থেকে ২৩০ মার্কিন ডলারে আলু আমদানি হচ্ছে। সেই সঙ্গে সরকারকে প্রতি কেজিতে শুল্ক দিতে হচ্ছে ৮ টাকা ৬২ পয়সা। যার ফলে আলু আমদানি করে তেমন লাভ হচ্ছে না। যদি সরকার আলু আমদানিতে শুল্ক কমিয়ে দিতো তাহলে আলুর দাম অনেকটাই কমতো। এদিকে হিলি বন্দরের পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, বন্দরের ব্যবসায়ীরা যেন সঠিক সময়ে বাজারজাত করতে পারে সেই জন্য আমদানিকৃত কাঁচামাল দ্রুত ছাড়করণে কাজ করছে হিলি পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেড। হিলি স্থলবন্দরের তথ্যমতে, গত ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৬ হাজার ১৬৩ টন আলু আমদানি হয়েছে এ বন্দর দিয়ে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৫৩

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৭০০ টন আলু আমদানি
ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখের ছুটি শেষে আমদানি-রপ্তানির প্রথম দিনেই দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২৭ ট্রাকে ৬৯৪ টন আলু আমদানি হয়েছে। তবুও বেড়েছে পাইকারী ও খুচরা বাজারে দাম। হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি বাজারে ছোট আলু ৪০ টাকা এবং বড় আলু ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে হিলির বাজারে দেশি বড় জাতের আলু ৪৫ টাকা এবং ছোট জাতের আলু ৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মোকামে আলুর সংকটের কারণে দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।  মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে হিলির বাজার ঘুরে এসব তথ্য পাওয়া যায়।  হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিকৃত আলুগুলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বিহার রাজ্য থেকে আমদানি করা হচ্ছে। প্রতি কেজি আলু ২০০ থেকে ২৫০ মার্কিন ডলারে আমদানি হচ্ছে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা আশরাফ তালুকদার বলেন, আলু প্রতিদিন খাবারের তালিকাতে রাখতে হয়। যার জন্য আলুর চাহিদা অনেক বেশি। তবে প্রতিদিন যেভাবে আলুর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে এতে করে তো আলু খাওয়া বাদ দিতে হবে। গত সপ্তাহে আলু কিনেছিলাম ৩০ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যেই। এখন সেই আলু কিনতে হলো ৫০ টাকা দরে। নিয়মিত বাজার মনিটরিং না হওয়ার কারণে এমন করে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।  তাই নিয়মিত বাজার মনিটরিং এর জোর দাবি জানান এ ক্রেতা।  হিলি বাজারের আলু ব্যবসায়ী মনিরুল ইসলাম মনির বলেন, দেশের আলুর অধিকাংশই কৃষকরা স্টরে রেখে দিয়েছে। যার ফলে মোকামে আলুর সংকট দেখা দিচ্ছে। আমরা বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করছি। বর্তমানে দেশি আলু ৪৫ থেকে ৫০ টাকার মধ্যেই বিক্রি হচ্ছে। অনেক সময় প্রশাসন আমাদের খুচরা বাজারে অভিযান পরিচালনা করে কিন্তু মোকামে তো অভিযান পরিচালনা করে না। যদি প্রশাসন মোকামে অভিযান পরিচালনা করতো তাহলে আলুর দাম অনেকটাই কমে যেতো। 
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৫০

গরুর মাংস আমদানি নিয়ে বিরোধ, যা বলছে খামারিরা
বাংলাদেশে গরুর মাংস রপ্তানি করতে চায় ব্রাজিল। কোরবানির ঈদের আগে ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি করতে চায় বাংলাদেশ সরকার। সম্প্রতি ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাউরো ভিয়েরার ঢাকা সফরে এ বিষয় আলোচনায় আসে। ব্রাজিল দিতে চায় গরুর মাংস আর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চায় জীবন্ত গরু আমদানি করতে। কিন্তু এর কোনোটাই চাচ্ছে না প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। দেশে প্রাণিজ আমিষ জোগানের দায়িত্বে রয়েছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। সরকারি প্রতিষ্ঠানটি বলছে, দেশে গরুর মাংসের চাহিদার চেয়ে জোগান বেশি। তাই আমদানির প্রয়োজন নেই। খামারিরা বলছেন, গরুর মাংসের দাম বেশি কারণ গো-খাদ্যের দাম বেশি। সরকারের উচিত গো-খাদ্যের দাম কমানোর ব্যবস্থা করা। তাহলে দেশেও সস্তায় মাংস উৎপাদন সম্ভব হবে। এদিকে ব্রাজিল থেকে গরুর মাংস কিংবা জীবন্ত গরু আমদানি হতে পারে। এমন খবরে কপালে চিন্তার রেখা প্রান্তিক খামারিদের। তারা বলছেন, অনেক যুবক পড়াশোনা শেষে উদ্যোক্তা হয়েছেন। ডেইরি শিল্পে এসেছেন। গরু পালন করছেন। মাংস উৎপাদন করছেন। যদি বাইরে থেকে মাংস আমদানি করা হয়, তাহলে প্রান্তিক খামারিরা ধ্বংস হয়ে যাবে। গরু ও গরুর মাংস আমদানির বিষয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে কিছুই জানায়নি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এমন দাবি প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক রেয়াজুল হকের। তিনি গণমাধ্যমকে জানান, বাংলাদেশ গরুর মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। প্রতি কুরবানির ঈদে অবিক্রিত থাকে কয়েক লাখ গরু। তিনি আরও বলেন, গত কুরবানিতে ২০ লাখ বড় পশু অবিক্রিত থাকে। এক্ষেত্রে লুকানোর কিছু নেই। আমদানির সুযোগ নেই। প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালে কুরবানির প্রাণির চাহিদা ছিল ১ কোটি ৪ লাখ, বিপরীতে জোগান ছিল ১ কোটি ২৫ লাখ। একই কথা বলছে বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স এসোসিয়েশনও। সংগঠনটির সভাপতির আহ্বান, গো-মাংস আমদানির মতো সিদ্ধান্ত না নিয়ে, সরকারের সস্তায় গো-খাদ্য সরবরাহের দিকে নজর দেয়া উচিত। ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) হিসাব অনুযায়ী, ২০১৪ সালে রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংসের দাম ছিল গড়ে ৩০০ টাকা। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মঙ্গলবারের হিসাব অনুযায়ী, ঢাকার বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হয়েছে ৭৫০ থেকে ৭৮০ টাকায়। অর্থাৎ ২০১৪ সালের তুলনায় এখন গরুর মাংসের দাম এখন ১৫০ শতাংশের বেশি। তবে ঈদকে সামনে রেখে বিভিন্ন খুচরা বাজারে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকায়। প্রসঙ্গত, ৭ মার্চ ঢাকায় সফরত ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাউরো ভিয়েরোর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। তখন গরুর মাংস রপ্তানির জন্য আগ্রহ দেখায় ব্রাজিল। কুরবানির ঈদকে সামনে রেখে জীবন্ত গরু আমদানি করতে চাচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
১১ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৫১

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি, তবু কমছে না দাম 
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে একদিনে রেকর্ড পরিমাণ আলু আমদানি হয়েছে।  সোমবার (৮ এপ্রিল) সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভারতীয় ৪৭ ট্রাকে ১ হাজার ২০০ মেট্রিকটন আলু আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। তবুও কমছে না দেশি এবং ভারতীয় আলুর দাম। খুচরা বাজারে বেড়েই চলেছে সব ধরনের আলুর দাম। দেশি বড় জাতের আলু কেজি প্রতি ৪ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৩৬ থেকে ৪০ টাকায় এবং ছোট জাতের দেশি আলু ৫ টাকা কেজি প্রতি বৃদ্ধি পেয়ে ৪২ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে সেই সঙ্গে ভারতীয় আলু ৩১ থেকে ৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।  দেশের বাজারে চাহিদা থাকার কারণে বেড়েছে দাম বলছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। দাম বৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষজন। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হিলির বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা হোটেল ব্যবসায়ী লুৎফর রহমান বলেন, আমার একটি হোটেল আছে। সেই হোটেলে প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ কেজি আলুর প্রয়োজন হয়। আমি আলু নিতে এসে দেখি প্রতিদিন আলুর দাম বৃদ্ধি পেতেই আছে। যদি এভাবে আলুর দাম প্রতিদিন বৃদ্ধি পায় তাহলে তো হোটেল চালানো কষ্টকর হয়ে পড়বে। লাভের আসা তো দূরের কথা লোকাসানে পড়তে হবে।  হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, ঈদের ছুটির কারণে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে টানা ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। দেশের বাজারে আলুর সংকট যেন না দেখা দেই সেই জন্য ছুটির আগেই বেশি পরিমাণ আলু আমদানি করেছে বন্দরের আমদানিকারকরা। 
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৩

হিলিতে আলু আমদানি স্বাভাবিক, খুচরা বাজারে বেড়েছে দাম
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও আশপাশের বাজারগুলোতে বাড়তেই আছে দেশি আলুর দাম। তিন দিনের ব্যবধানে কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৪ থেকে ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে হিলির খুচরা বাজারে প্রতি কেজি বড় আলু ৪ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৩২ থেকে ৩৪ টাকা এবং ছোট জাতের আলু ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৩৬ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।  বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে হিলির কাঁচাবাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা মাজহারুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে আলু আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। অপর দিকে দেশের কৃষকের নিকটও আলু প্রচুর পরিমাণ রয়েছে। তাহলে এই ভরা মৌসুমে কেন আলুর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। তাহলে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। আমরা সাধারণ মানুষ কম দামে পণ্য কিনতে পারবো।  হিলি বাজারের আলু বিক্রেতা মনিরুল ইসলাম মনি বলেন, দেশের মোকামে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে। কৃষকরা আলু খুচরা বাজারে বিক্রি করছেন না। তারা বেশির ভাগ আলু স্টক করে রেখে দিচ্ছেন। যার ফলে খুচরা বাজারে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে, সেই সঙ্গে দামও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা বর্তমানে দেশি আলু প্রকারভেদে ৩২ থেকে ৪০ টাকার মধ্যেই বিক্রি করছি। তবে ভারত থেকে আমদানিকৃত আলু হিলির বাজারে ক্রেতারা কিনতে চায় না, ফলে আমরা দেশি আলুই বিক্রি করছি।  হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, চলতি সপ্তাহের ৫ কর্ম দিবসে ভারতীয় ৫৭ ট্রাকে ১ হাজার ৫০৮ টন আলু আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। 
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:১২

দ্রব্যমূল্যের দাম ঠিক রাখতে সারাবছর পণ্য আমদানির ঘোষণা
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেছেন, কোনো পণ্যের আমদানি বন্ধের ঘোষণা দিলেই বাজারে তার দাম বেড়ে যায়। তাই এখন থেকে বাজারে যখনই কোনো পণ্যের দাম বেড়ে যাবে সঙ্গে সঙ্গে তা আমদানি করা হবে।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) ভবনের সামনে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বাণিজ্য সচিব। তিনি বলেন, চাহিদা ও জোগানের সঙ্গে বাজারে দ্রব্যমূল্যের দাম সম্পর্কিত। কিন্তু বাংলাদেশের বাজার বেশিরভাগ সময়ে এই সমীকরণ মানে না। গোডাউনে পণ্য মজুত থাকার পরেও বাজারে দাম বেড়ে যায়। বাজার যে ধাচে চলছে তাতে করে এটিকে কোনো ছকে ফেলা আচ্ছে না। মার্কেটের আচারণের কোনো যৌক্তিকতা নেই। এই যৌক্তিকতা ফিরিয়ে আনতে সরকার নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। বাণিজ্য সচিব তপন বলেন, দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বাজারে পণ্যের দাম কমিয়ে আনা ও সিন্ডিকেটের কারসাজি রুখে দেওয়াকে নিজের জিহাদ হিসেবে গ্রহণ করেছেন। সেটির অংশ হিসেবেই বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ এসেছে। নিষেধাজ্ঞা চলমান থাকা অবস্থায়ই এই পেঁয়াজ আনতে পারা বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর কূটনৈতিক সাফল্য। তিনি আরও বলেন, ভারত কাউকে পেঁয়াজ দিচ্ছে না, এমন সময়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আবুধাবিতে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে টানা বৈঠক করেন দেশের বাজারে পেঁয়াজ আনতে। অনেক সংশয় ও চ্যালেঞ্জ থাকলেও অবেশেষে আমরা সাফল্য পেয়েছি। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন টিবিসির চেয়ারম্যান মো. আরিফুল হাসান, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহারিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান প্রমুখ।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৩

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ২ দিনে ৪০৫ টন আলু আমদানি
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে চলতি সপ্তাহের ২ কর্মদিবসে ভারতীয় ১৬টি ট্রাকে ৪০৫ টন আলু আমদানি হয়েছে। এরপরও কমছে না খুচরা বাজারে আলুর দাম। বর্তমানে খুচরা বাজারে দেশি বড় জাতের আলু ৩২ টাকায় এবং দেশি ছোট জাতের আলু ৩৫ থেকে ৩৬ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে ভারত থেকে আমদানিকৃত আলু ৩০ টাকা দরে হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি মোকামে বিক্রি হচ্ছে। দাম বৃদ্ধির কারণে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষগুলো।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা আশরাফুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে আলু আমদানি হচ্ছে। তবুও খুচরা বাজারে দাম কমছে না। আমরা সাধারণ মানুষ আলু কিনতে গিয়ে অনেকটাই বিপাকে পড়ছি। ভরা মৌসুমেও দেশের বাজারে আলুর দাম অনেকটাই বেশি।  এ দিকে কিছু কিছু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে আলুর দাম বৃদ্ধি করে দিচ্ছে বলেও অভিযোগ সাধারণ ক্রেতাদের।  এ বিষয়ে হিলি বাজারের আলু বিক্রেতা মনিরুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে আলু আমদানি হচ্ছে। তবুও মোকামে আলুর দাম বেশি। কারণ অনেক কৃষক আলু বিভিন্ন স্টরের রেখে দিয়েছেন। যার ফলে মোকামে আলুর চাহিদা বেশি হয়েছে। আমরা বেশি দামে আলু কিনে বেশি দামে বিক্রি করছি। তবে পেঁয়াজের দাম কমেছে। পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা কমে বর্তমানে দেশি পেঁয়াজ ৪২ থেকে ৪৪ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। 
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:২১

ভুটানের সঙ্গে জলবিদ্যুৎ আমদানি চুক্তি শিগগিরই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী
জলবিদ্যুৎ আমদানির জন্য নেপালের পর এবার ভুটানের সঙ্গেও চুক্তি করতে চাইছে সরকার। আর কাঙ্ক্ষিত সেই চুক্তি শিগগিরই হবে বলে প্রত্যাশা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের।   সোমবার (২৫ মার্চ) দুপুরে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুকের সঙ্গে বৈঠকের পরে এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ভুটান থেকে আমরা জলবিদ্যুৎ আমদানি করতে চাইছি। আমরা ইতোমধ্যে নেপাল থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানির জন্য চুক্তি সই করেছি এবং ভারত এ ব্যাপারে আমাদের সহায়তা করেছে। ভুটান থেকে আমদানির সময়ও ভারত আমাদের সহায়তা করবে।’ তবে, ভুটান রাজার এবারের সফরেই এই চুক্তি হচ্ছে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘জলবিদ্যুৎ আমদানিতে ভুটানের সঙ্গে এবার চুক্তি সই হচ্ছে না। আরও কিছু কাজ বাকি আছে। তবে আমরা আশা করছি, এটি খুব শিগগিরই হবে।’ এবারের বৈঠকে আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধির বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ-ভুটান-ইন্ডিয়া-নেপাল (বিবিআইএন) আবার যুক্ত হোক, এ জন্য অনুরোধ জানিয়েছি। মানুষে-মানুষে যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য আমি তাদের বিবিআইএন-এ আবার যোগ দেওয়ার বিষয়টি আলোচনায় এনেছি। ভুটানের রাজাও বিষয়টি গুরুত্বসহকারে শুনেছেন। তিনি বলেন, ভুটানে বিমান ফ্লাইট সপ্তাহে মাত্র দুটি, এটি বাড়ানোর বিষয় নিয়েও কথা হয়েছে। তবে, ভুটানে বাংলাদেশিদের ট্রাভেল ট্যাক্স কমানোর বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। সরকার ভুটানকে কুড়িগ্রামে একটি অর্থনৈতিক জোন স্থাপনের জন্য জায়গা দিতে যাচ্ছে বলেও এ সময় জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।  এর আগে সোমবার সকালে চার দিনের সফরে ঢাকা এসে পৌঁছান ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক। বিমানবন্দরে তাকে অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।   
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৭:২২

ভারত থেকে আরও ৩০০ টন আলু আমদানি
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আরও একটি চালানে ৩০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ১২টি ট্রাকে এই আলু আমদানি করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল বন্দরের চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আজিজ খান।  আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস। আলুর চালানটি খালাস নিতে বেনাপোল কাস্টমস হাউজে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছেন ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামে একটি প্রতিষ্ঠান। ট্রান্সমেরিন লজিস্টিক লিমিটেড সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের প্রতিনিধি মাসুম বিল্লা গণমাধ্যমকে জানান, মঙ্গলবার রাতে ভারত থেকে আমদানি করা ৩০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয়েছে। প্রতি মেট্রিক টনের আমদানি খরচ পড়ছে ১৯৪ মার্কিন ডলার। আলুর চালানটি খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কাস্টমসে দাখিল করা হয়েছে। বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, বেনাপোল বন্দর দিয়ে গত রাতে ১১টি ট্রাকে আলুর চালান প্রবেশ করেছে। আরও একটি ট্রাক প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। আমদানিকারক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করলে দ্রুত ছাড় করার জন্য সহযোগিতা করা হবে। এর আগে গত বুধ ও বৃহস্পতিবার দুই চালানে ৪০০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়। বন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার বলেন, আমদানিকারকের পক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিলে আলুর মান পরীক্ষা শেষে খালাসের অনুমতি দেওয়া হবে।  
২০ মার্চ ২০২৪, ১৭:৩৬

চাহিদার চেয়ে বেশি উৎপাদন হচ্ছে চাল, লাগছে না আমদানি
গত বছর বাংলাদেশে চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ কোটি ৭৭ লাখ টন। এর বিপরীতে চালের উৎপাদন ছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ টন। কৃষি বিভাগ বলছে, এভাবে ২০১৮ সাল থেকেই বাংলাদেশে চাহিদার চেয়ে বেশি পরিমাণ চাল উৎপাদন হচ্ছে। চলতি বছরে উৎপাদনের এই ধারাহিকতা রক্ষা হয়েছে। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার জানিয়েছেন, বিগত বছরেও চাল আমদানির প্রয়োজন হয়নি। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানির তথ্য বলছে গত বছরের জুলাই থেকে এই বছরের ৭ মার্চ পর্যন্ত কোনো চাল আমদানি করা হয়নি।    ২০২২-২৩ অর্থবছরে বিগত মৌসুমগুলোয় উৎপাদন ভালো হওয়ায় এই আমন মৌসুমের সংগ্রহ পর্যন্ত চাল আমদানির প্রয়োজন নেই। এর পাশাপাশি ডলার সংকটের কারণেও চাল আমদানি না করে খাদ্য পরিস্থিতি কীভাবে সামাল দেওয়া যায়, সেদিকেই গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। ২০২১-২২ অর্থবছরে সাড়ে ১০ লাখ টন চাল আমদানি করা হলেও এরপর এখনও কোনো চাল আমদানি করা হয়নি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুসারে মাথাপিছু ১৫২ কেজি চালের প্রয়োজনীয়তা ধরে নিয়ে আমাদের বার্ষিক চালের চাহিদা নিরূপণ করা যায়। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৭ কোটি মানুষ আছে। তাতে বার্ষিক খাদ্যচাহিদা দাঁড়ায় ২ কোটি ৫৮ লাখ টন চাল। এর সঙ্গে বীজ ও অপচয় এবং পশুখাদ্য বাবদ ১৫ শতাংশ যোগ করে মোট চালের প্রয়োজন দাঁড়ায় ২ কোটি ৯৬ লাখ টন বা প্রায় ৩ কোটি টন। দৈনিক চালের চাহিদা আরেও বেশি বিবেচনায় নিয়ে মাথাপিছু দৈনিক আধা কেজি বা বার্ষিক জনপ্রতি ১৮২ দশমিক ৫ কেজি হিসেবে চালের চাহিদা দাঁড়ায় ৩ কোটি ১০ লাখ ২৫ হাজার টন। বীজ, অপচয় ও পশুখাদ্য হিসেবে আরও ১৫ শতাংশ যোগ করা হলে মোট চাহিদা দাঁড়ায় ৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭৮ হাজার টন। এর বিপরীতে চালের উৎপাদন ছিল ৪ কোটি ১৩ লাখ টন। বর্তমানে মজুত আছে ১৩ লাখ ১৪ হাজার ৬০৯ মেট্রিক টন।    বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিস্টিটিউটের (বিআরআরআই) পলিসি গবেষণার প্রজেকশন অনুযায়ী, ২০৩০ সালে বাংলাদেশে ৪ কোটি ৬৯ লাখ টন, ২০৪১ সালে ৫ কোটি ৪১ লাখ টন এবং ২০৫০ সালে ৬ কোটি ৯ লাখ টন চালের প্রযোজন হবে। বিআরআরআই’র মহাপরিচালক ড. শাহজাহান কবীর জানিয়েছেন, ২০৩০ সালে ৪২ লাখ টন, ২০৪০ সালে ৫৩ লাখ টন এবং ২০৫০ সালে ৬৫ লাখ টন চালে উদ্বৃত্ত থাকবে। এই বাড়তি উৎপাদন আমাদের যেকোনো ঝুঁকি মোকাবিলায় বাফার স্টক হিসেবে কাজ করবে।  বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, দেশে মাথাপিছু দৈনিক চাল গ্রহণের পরিমাণ ৩২৮ দশমিক ৯ গ্রাম হয়েছে। শহরাঞ্চলে মাথাপিছু চাল গ্রহণের পরিমাণ ২৮৪ দশমিক ৭ গ্রাম, যা জাতীয় গড় থেকে ১৩ দশমিক ৪৪ শতাংশ কম। ১৭ কোটির মানুষের প্রতিদিনের হিসাব ধরে বছরে প্রয়োজন হয় প্রায় ২ কোটি ৬০ লাখ টন চাল। শুধু ভাত হিসেবে এ চাল মানুষ গ্রহণ করে। এর বাইরে বিভিন্ন পোলট্রি ফিড, বীজসহ অন্যান্য প্রয়োজনে চাল ব্যবহার হয় ১ কোটি টন। সবমিলে প্রয়োজন ৩ কোটি ৬০ লাখ টন। কিন্তু গত বছরে উৎপাদন হয়েছে ৪ কোটি ১৩ লাখ টন।    বিআরআরআই’র কর্মকর্তারা বলছেন, বিআরআরআই ইতোমধ্যে রাইস ভিশন ২০৫০ প্রণয়ন করেছে, যাতে ২০৩০, ২০৪১ এবং ২০৫০ সালে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার বিপরীতে চালের উৎপাদন প্রক্ষেপণ করা হয়েছে এবং তা অর্জনে ব্রি স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। ২০৩০ সালের মধ্যে উৎপাদনশীলতা দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে কৌশলপত্র প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে। বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রায় দ্বিগুণেরও বেশি হারে আমাদের ধান উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে যা নিশ্চিত করে যে আমরা খাদ্যে উদ্বৃত্ত।  তাহলে এত চাল কোথায় যায়, আমদানি কেন করতে হয়? প্রশ্ন উঠেছে এরপরও কেন সরকারকে চাল আমদানি করতে হয়। এ বিষয়ে ধান বিজ্ঞানীরা বলছেন, দেশে ১২ লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী রয়েছে। তাদের তথ্য আদমশুমারিতে যুক্ত হয়নি। এরা যে ভাত খায়, সে চাল আমাদের দেশেই উৎপাদিত হয়। আবার চালের একটি অংশ বীজের জন্য রাখতে হয়। নানা কারণে চালের অপচয় হয়। ব্যক্তিগতভাবে অনেক কৃষক নিরাপত্তার জন্য বাড়িতে চাল মজুত করেন, যেটি হিসাবেও নেই। ব্যবসায়ীদের কাছেও মজুত থাকে।  সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চালের হিউম্যান কনজাম্পশন (সরাসরি ভাত) ছাড়াও নন-হিউম্যান কনজাম্পশন (অন্যান্য কাজে) আছে। হিউম্যান কনজাম্পশন হিসাবে উদ্বৃত্ত ঠিকই আছে। তবে নন-হিউম্যান কনজাম্পশনও বাড়ছে। ১৫ থেকে ২০ শতাংশ চাল নন-হিউম্যান কনজাম্পশনে ব্যয় হয়ে যায়। অর্থাৎ মানুষের ভাত গ্রহণ ছাড়াও অন্যান্য কাজে চালের ব্যবহার আছে।  কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিনিয়ত গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ১১৫টি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। এতে আগের চেয়ে ফলন ও উৎপাদন বাড়ছে। অনাবাদি জমি আবাদের আওতায় আনা হচ্ছে। 
১১ মার্চ ২০২৪, ২৩:৫২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়