• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আলালের বাসায় মির্জা আব্বাস
ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের বাসায় গিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) বিকেলে আলালের বাসায় তিনি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়সহ সার্বিক খোঁজখবর নেওয়ার জন্যই আলালের বাসায় গিয়েছেন মির্জা আব্বাস। এর আগে বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) রাতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বাসভবনে যান দলটির জ্যেষ্ঠ নেতারা। নেতাদের মধ্যে ছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ এবং লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির সভাপতি অলি আহমেদ।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:২০

ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্টকে পাঠানো চিঠিতে যা বলেছেন শেখ হাসিনা
দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় জর্জরিত ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে চিঠি পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চিঠিতে তিনি বলেন, আমরা গাজার কোনো অংশ পুনর্দখল করার জন্য ইসরায়েলি পরিকল্পনার বিরুদ্ধে।  গত ৩১ মার্চ ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে এই চিঠি পাঠানো হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। চিঠিতে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, গত বছরের ৮ অক্টোবর থেকে গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের নিরবচ্ছিন্ন গণহত্যা চলাকালীন নারী, শিশু এবং পুরুষসহ নিরপরাধ প্রাণের মর্মান্তিক ক্ষতির জন্য আমি ফিলিস্তিনের সরকার এবং ভ্রাতৃপ্রতিম জনগণের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাই। তিনি আরও লিখেছেন, আমি গাজার জন্য ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর ‘ডে আফটার’ যুদ্ধোত্তর পরিকল্পনা সম্পর্কে অবগত এবং এটি নিয়ে আপনার গভীর উদ্বেগকে সমর্থন করছি। পরিকল্পনাটি ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারের অবমাননা এবং আন্তর্জাতিক আইন ও চুক্তির লঙ্ঘন। এটি হতাশাজনক যে এই পরিকল্পনাটি দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের কোনো বাস্তব পথ প্রদান করতে ব্যর্থ হয়েছে। বরং এর  লক্ষ্য হচ্ছে গাজায় ফিলিস্তিনিদের বৈধ জাতীয় আকাঙ্ক্ষাকে দমন করা এবং ভূমির ওপর ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণ স্থায়ী করা। এর প্রেক্ষাপটে, আমরা আমাদের দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করছি যে, আমরা গাজার কোনো অংশ পুনর্দখল করার জন্য ইসরায়েলি পরিকল্পনার বিরুদ্ধে।  সরকারপ্রধান বলেন, আমরা মনে করি, সামরিক উপায়ে এই সংঘাত কোনো সমাধান নয়। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশন এবং ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিসের আদেশের ওপর ভিত্তি করে চলমান সংকট সমাধানে একটি বিশ্বাসযোগ্য প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের সময় এসেছে, যেটি শুধু ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের পাশাপাশি বসবাসকারী দুই-রাষ্ট্রীয় সমাধানের মাধ্যমে অর্জন করা যেতে পারে। চিঠিতে শেখ হাসিনা আরও বলেন, দখলদারিত্ব এবং গণহত্যার শিকার একটি জাতি হিসেবে আমরা প্রকৃতপক্ষে দখলকৃত ও নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের দুর্দশা অনুভব করি। এভাবে, আমরা আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে ফিলিস্তিনের জনগণের সঙ্গে আমাদের পূর্ণ সংহতি প্রকাশ করছি, ইসরায়েলি দখলদারিত্বের নিন্দা করছি এবং আন্তর্জাতিক আইনের ভিত্তিতে একটি ন্যায়সঙ্গত সমাধানের পক্ষে কথা বলছি। তিনি বলেন, পূর্ব জেরুজালেমের রাজধানী হিসেবে ১৯৬৭ সালের সীমানাসহ স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্য আপনার বৈধ আকাঙ্ক্ষার প্রতি আমাদের সমর্থন অবিচল থাকবে। এই প্রেক্ষাপটে আমরা সব আন্তর্জাতিক ফোরামে এবং এর বাইরেও জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার জন্য আমাদের সমর্থন ও অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছি। চিঠিতে শেখ হাসিনা বলেন, দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধবিরতির জন্য আমরা আমাদের আহ্বানকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করছি এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে সংযম দেখানোর আহ্বান জানাচ্ছি।
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৩৬

গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আফরোজা আব্বাস
গুরুতর আহত হয়ে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বিএনপির অঙ্গসংগঠন মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস।  বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সকালে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জানা গেছে, এদিন ভোরে অজু করতে বাথরুমে গেলে পা পিছলে মেঝেতে পড়ে গুরুতর আহত হন তিনি। এতে তার ডান হাত ভেঙে যায়। বিএনপির চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, হাসপাতালে নেওয়া হলে অর্থোপেডিক সার্জন অধ্যাপক ডা. এম আলীর নেতৃত্বে আফরোজা আব্বাসের হাতে দুই ঘণ্টাব্যাপী অস্ত্রোপচার করা হয়। বর্তমানে তিনি অধ্যাপক ডা. শাহবুদ্দিন তালুকদার ও অধ্যাপক ডা. এম আলীর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আফরোজা আব্বাসের পরিবারের পক্ষ থেকে দলের নেতাকর্মী, মহিলা দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মী ও দেশবাসীর কাছে দ্রুত সুস্থতার জন্য দোয়া চেয়েছেন তার স্বামী মির্জা আব্বাস।  
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৮:৪৩

বিএনপির ইফতারির মেন্যুতে পরিবর্তনের কারণ জানালেন মির্জা আব্বাস
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস জানিয়েছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে বিএনপির ইফতারিতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এ ছাড়া দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিসহ নানা কারণে দেশের মানুষ ভাল নেই বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।  মঙ্গলবার (১২ মার্চ) রাজধানীর ইস্কাটনের লেডিস ক্লাবে এক ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। ওলামা মাশায়েখ ও এতিমদের সম্মানে এ ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে বিএনপি। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সভাপতিত্ব করেন স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ইফতার মাহফিলে শতাধিক অতিথি উপস্থিতি ছিলেন।  মির্জা আব্বাস বলেন, একটা কথা মনে রাখতে হবে- নমরুদ, ফেরাউনও টিকে থাকতে পারে নাই। এদের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, তবে চিরস্থায়ী নয়। পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসন টিকে থাকতে পারে নাই, পারবেও না। স্বৈরাচার সরকারকে একদিন বিদায় নিতে হবে, ইনশাআল্লাহ। এসময় উপস্থিত ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুর মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, চেয়ারপার্সনের মিডিয়া উইং কর্মকর্তা শামসুউদ্দিন দিদার, মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুর কবির খান প্রমুখ।
১২ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫০

ভয় লাগে মির্জা আব্বাসের, জানিয়েছেন কারণও
কারামুক্তি পেয়েও নিজেকে ইনডাইরেক্টলি বন্দি বলে মনে করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করতে পারি না। ভয় লাগে কখন পুলিশ আসে, কখন আবার নিয়ে যায়। সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর শাজাহানপুরে নিজ বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। মির্জা আব্বাস বলেন, শুধু আমি নই, জামিনে মুক্ত বিএনপি নেতাকর্মীরা এখনও পরোক্ষভাবে বন্দি। আমরা এখন খাঁচায় পোষা মুরগির মতো। যখন দরকার হবে আবার জেলে নিয়ে যাবে। দেশের জনগণ-জাতি আজ বন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে। তিনি বলেন, সরকারের কাছে এ দেশ লুটপাটের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে। একজন মন্ত্রী বরই দিয়ে ইফতার করার কথা বলেন। সেই মন্ত্রীর বোধহয় অভিজ্ঞতা নেই যে, খালি পেটে বরই খেলে কত মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। উনারা তো খেজুর, আঙ্গুর, বিভিন্ন দামি ফল-ফ্রুট দিয়ে ইফতার করেন। বিএনপির এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে একটা সময়ও পাইনি যেখানে মানুষ স্বস্তিতে রমজান পালন করেছে। অথচ গাজায়ও ঈদের মতো রমজান মাস শুরু হয়েছে। আমাদের দেশে সেই অবস্থা নাই। দেখা যাবে তারাবির নামাজ পড়তে গিয়ে দেখব বিদ্যুৎ নাই। জেলের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে মির্জা আব্বাস বলেন, এবারের মতো জেল কখনও খাটি নাই। সেই ১৯৭৮ সাল থেকে আমার জেল জীবন শুরু। সবাই সব সুবিধা পেলেও আমরা বাইরে হাঁটার কথা বললে তখন বলে স্যার হাটা যাবে না। অথচ আমার ডায়াবেটিস আছে, হার্টের সমস্যা আছে। তিনি বলেন, কোনো সুবিধা জেলখানায় আমাদের দেওয়া হয়নি। এমনকি চিকিৎসা সুবিধাও তারা দেয়নি। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কথা বললে বলে, স্যার নিষেধ আছে। এবারের জেল ছিল সব দিক থেকে কষ্টকর।
১১ মার্চ ২০২৪, ২০:৩৩

সরকার ভয়ে, দেশটা বিপদে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার ডামি নির্বাচন করে ক্ষমতায় এসে এখন ভয়ে আছে। সরকারের কাছে দেশটা যদিও বা একটা স্বর্গ রাজ্যে পরিণত হয়েছে। আসলে ব্যাপারটা কিন্তু তা নয়। দেশটা কিন্তু এখন একটা বিপদের মধ্যে আছে। সোমবার (১১ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর শাজাহানপুরে নিজ বাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।  ৯ মার্চ নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে লিফলেট বিতরণ-পূর্ব এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে দেওয়া তার বক্তব্য কয়েকটি পত্রিকা ভুলভাবে উপস্থাপন করেছে- এমন অভিযোগ করেন মির্জা আব্বাস। ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি যাতে না হয়, সে জন্যই এই সংবাদ সম্মেলন বলে জানান তিনি। এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, গণতান্ত্রিক ও মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি ১৭ বছর ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছে। বিষয়টা এমন না যে, কালকেই বিএনপিকে ক্ষমতায় যেতে হবে। আমাদের আন্দোলন জনগণের মৌলিক অধিকার, কথা বলার অধিকার, ভোটের অধিকার, বাঁচার অধিকার আদায়ের জন্য। এই আন্দোলন চলবে, থেমে থাকবে না। এর ধারাবাহিকতায় গত বছরের ২৮ অক্টোবর আমাদের সমাবেশ হয়, সেখানে সরকার অতর্কিত আক্রমণ করে। আব্বাস বলেন, একজন মন্ত্রী বললেন ‘বড়ই দিয়ে ইফতার করেন’। কিন্তু সে মন্ত্রীর হয়তো অভিজ্ঞতাই নাই, খালি পেটে বরই খেলে একজন মানুষ মারা যেতে পারেন। খালি পেটে বরই খেলে কত বড় মারাত্মক সমস্যা হতে পারে! ‘জনগণের জন্য বরই, বেগুনির বদলে পেঁপে আরও কতকিছু তাদের জন্য দামি ফল, খেজুর, আঙুর’ শিল্পমন্ত্রীর ইফতার নিয়ে বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এ মন্তব্য করেন মির্জা আব্বাস। বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাবেন জানিয়ে বিএনপির এ নেতা বলেন, ইতোমধ্যে চিকিৎসার জন্য আমাদের অনেকে বাইরে (বিদেশ) চলে গেছেন। আমারও যাওয়ার কথা। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে সরকারি প্রতিবন্ধকতার কারণে এই মুহূর্তে যেতে পারছি না। আমি ও আমার পরিবার যাব। আমার চিকিৎসা করা প্রয়োজন।  
১১ মার্চ ২০২৪, ১৬:৫০

অবশ্যই এই সরকারের পতন ঘটবে : আব্বাস
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, সরকারের পতন না-হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। গণতান্ত্রিক আন্দোলন কখনও ব্যর্থ হয়নি। আর অবশ্যই এই সরকারের পতন ঘটবে। শনিবার (৯ মার্চ) দুপুরে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা আব্বাস বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলন সাময়িকভাবে বাধাগ্রস্ত হলেও কখনও ব্যর্থ হয়নি। আজ নাহয় কাল এই ফ্যাসিস্ট দখলদার সরকারের পতন ঘটবেই। জনগণের আন্দোলনের মুখে কোনো ফ্যাসিস্ট সরকার টিকে থাকতে পারে নাই তিনি বলেন, এই সরকার জোর করে জনগণের ভোটের বাইরে ক্ষমতায় টিকে আছে। তারা লুটপাট করতে, চুরি করতে ক্ষমতায় টিকে আছে। তারা শুধু এদেশের মানুষকে কষ্ট দিতেই জানে। বিএনপির এই নেতা বলেন, আন্দোলন করতে করতে আমরা এই পর্যন্ত এসেছি। আমাদের বয়স হয়ে গেছে। তাই পরবর্তী প্রজন্মকে এই স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। আমাদের মনোবল ঠিক রাখতে হবে, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।  আব্বাস বলেন, এই সরকারের পতন ঘটানোর জন্য ঐক্যের কোনো বিকল্প নাই। আপনারা অনেক সহ্য করেছেন, আরও সহ্য করতে হবে। যদি বলেন, কতদিন সহ্য করতে হবে, এটা বলা সম্ভব না। তিনি বলেন, কারাগারে বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের ওপর নির্মম নিপীড়ন-নির্যাতন চালানো হচ্ছে। এই নির্যাতন ও অত্যাচার যেভাবে সীমা ছাড়িয়ে গেছে এটা আর সহ্য করা যায় না, বর্ণনা করা যায়। তারপরও নেতাকর্মীরা মনোবল হারায়নি। তারা এই সরকারের পতন ঘটিয়ে ছাড়বে। সমাবেশে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম, সাসের জাকির হোসেন রোকন, স্বেচ্ছোসেবক দলের সাদরেজ জামান, ছাত্রদলের রাকিবুল ইসলাম রাকিব, তাঁতীদলের আবুল কালাম আজাদসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪৮

‘বিএনপি নির্বাচনে যাবে কি না, বলারও সুযোগ দেয়নি সরকার’
‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে কি যাবে না, সরকার সে কথা বলারও সুযোগ দেয়নি’ বলে অভিযোগ করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে যুবদলের নিহত দুই নেতার পরিবারকে আর্থিক সহায়তাদান অনুষ্ঠানে তিনি এই অভিযোগ তোলেন। মির্জা আব্বাস বলেন, পরিকল্পনা করেই গত বছরের ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ পণ্ড করেছে সরকার। মূলত বিএনপিকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতেই এমনটা করা হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা বারবার বলেছি, নির্বাচনে যাওয়ার জন্য পরিবেশ তৈরি করতে হবে। কিন্তু তারা (সরকার) তা করেনি। ক্ষমতায় টিকে থাকতে হাজারও পরিবারকে শেষ করা হয়েছে। ৪০ বছর পরে যদি কোনো নেতার বিচার হতে পারে, এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে। এই সরকার কখনোই টিকে থাকতে পারবে না। জনরোষে তাদের বিদায় নিতে হবে। এবারের জেলের তিক্ত অভিজ্ঞতা তুলে মির্জা আব্বাস বলেন, আমি ১৯৭৮ সাল থেকে কারাগারে আসা-যাওয়ার কারণে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। এবার জেলখানায় একজন মানুষ ঢোকা মানে হলো তার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে ঢোকা। আমাকে একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা স্পষ্টভাবে বললেন, আপনাদের বাইরে গিয়ে চিকিৎসা দেওয়া নিষেধ। 
০৫ মার্চ ২০২৪, ২২:৫২

আরটিভিতে আজ যা দেখবেন
বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬ ফাল্গুন ১৪৩০। । একনজরে জেনে নিন আরটিভির আজকের আয়োজন। সকাল ৯টায় টকশো ‘আজ পত্রিকায়’।  সকাল ৯টা ৪৫মিনিটে ‘সকালের সংবাদ’।  সকাল ১০টা ১০মিনিটে বাংলা ছায়াছবি ‘আব্বাস দারোয়ান’। অভিনয় করেছেন- মান্না, নিপুণ প্রমুখ।  দুপুর ১২টায় ‘মধ্যাহ্নের বুলেটিন’।  বিকেল ৫টায় গানের অনুষ্ঠান ‘আরস্টুডিও’।  বিকেল ৫টা ৩০মিনিটে- ‘কৃষি ও কৃষ্টি’। প্রযোজনা- সাঈদ হাসান।  সন্ধ্যা ৬টা ৫মিনিটে ‘চায়না নিউজ’।   সন্ধ্যা ৬টা ৪৫মিনিটে ‘সন্ধ্যার সংবাদ’।  সন্ধ্যা ৭টা ৩০মিনিটে সংগীতানুষ্ঠান ‘এই  রাত তোমার আমার”। প্রযোজনা- শাহরিয়ার ইসলাম।  রাত ৮টায় ‘নির্বাচিত নাটক’।  রাত ৯টা ২০মিনিটে প্রতি সোম, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার ধারাবাহিক- ‘গোলমাল’।  পরিচালনা- কায়সার আহমেদ ও আল হাজেন।   অভিনয় করেছেন- আনিসুর রহমান মিলন, শ্যামল মাওলা, রওনক হাসান, নাদিয়া আহমেদ, সালহা খানম নাদিয়া, প্রাণ রায়, মুনিরা ইউসুফ মেমী, আজিজুল হাকিম প্রমুখ।   রাত ১০টায় প্রতি মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতিবার ধারাবাহিক নাটক- ‘জাদুনগর’। রচনা- আহমেদ শাহাবুদ্দীন ও পরিচালনা- কাওসার আহমেদ।  অভিনয় করেছেন- মীর সাব্বীর, নাদিয়া আফরীর মীম, জয়রাজ ওবিদ রেহান, শায়েদ আলী , ড: এজাজ, ওলিউল হক রুমি, বিনয় ভদ্র প্রমুখ।  রাত ১০টা ৪৫মিনিটে ‘রাতের সংবাদ’।  রাত ১১টা ২৫মিনিটে লাইভ টকশো- ‘এই মুহূর্তের বাংলাদেশ’।  রাত ১২টায় লাইভ মিউজিক স্টেশন। প্রযোজনা- শিবলী জিয়া। রাত ১টায় ‘মধ্যরাতের সংবাদ’।   
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:০৩

কারামুক্ত হয়ে যে বার্তা দিলেন মির্জা আব্বাস
১১১ দিন কারাগারে থাকার পর মুক্ত হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা পৌনে ৭টায় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার (কেরানীগঞ্জ) থেকে মুক্তি পান তিনি। কারাগার থেকে বেরিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির এই নেতা বলেন, আমাদের গণতন্ত্র ফেরানোর মুক্তির আন্দোলন চলবে। জেলে অনেক কর্মী এখনও বন্দি। তাদেরও মুক্তির ব্যবস্থা করতে হবে। এ সময় কারাগার চিকিৎসার প্রতুলতার কারণে নেতাকর্মীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে অভিযোগ করে তাদের সু-চিকিৎসার দাবি জানান মির্জা আব্বাস।  এদিকে, কারাগার থেকে বের হওয়ার সময় নেতাকর্মীরা করতালি দিয়ে তাকে বরণ করেন। এ সময় কর্মীরা আব্বাস ভাইয়ের ভয় নাই, আমরা আছি তোমার সাথে, মির্জা আব্বাসের ভাইয়ের মুক্তি আন্দোলনের শক্তি, ইত্যাদি শ্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে, ঢাকা রেলওয়ে থানার এক মামলায় আজ (সোমবার) জামিন পান মির্জা আব্বাস। এর ফলে গত ২৮ অক্টোবরকে কেন্দ্র করে তার বিরুদ্ধে হওয়া ১১ মামলার সবগুলোতে জামিন পান তিনি। এতে মির্জা আব্বাসের কারামুক্তিতে বাধা কেটে যায়। উল্লেখ্য, গত বছরের ৩১ অক্টোবর রাতে ঢাকার শহীদবাগ থেকে মির্জা আব্বাসে গ্রেপ্তার করা হয় এবং ১ নভেম্বর আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড শেষে ৫ নভেম্বর থেকে মির্জা আব্বাস কারাগারেই ছিলেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৩৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়