• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আইসিইউতে ফারিয়ার বাবা, নেই ঈদের আনন্দ
ঢাকাই সিনেমার বর্তমান প্রজন্মের নায়িকা নুসরাত ফারিয়া। টানা ১৭ দিন হাসপাতালে তার বাবা। আছেন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে। ফলে ঈদের খুশি যেন মাটি হয়ে গিয়েছে অভিনেত্রীর। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে ফারিয়া জানিয়েছেন সে কথা।  তিনি বলেন, এবার কিছুই হচ্ছে না। মন ভালো নেই কারোরই। বাবার ব্রেন স্ট্রোক হয়েছে। হাসপাতালে আইসিইউতে রয়েছেন। গত ১৭ দিন ধরে তিনি ভর্তি। তাই পরিবারের কারোরই মন ভালো নেই। কী হবে জানি না। তাই ঈদের জন্য আমাদের পরিবারে কিছুই হচ্ছে না। হাসপাতাল আর বাড়ি, এভাবেই কাটছে। এদিকে, সব মিলিয়ে সময়টা ভালো যাচ্ছে না ফারিয়ার। এর আগে নিজে অসুস্থ হয়েছিলেন। আচমকা অচেতন হয়ে পড়েছিলেন। এ সময় তাকে তড়িঘড়ি করে রাজধানীর বনানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। নিজের শারীরিক ধকল কাটাতেই বাবাকে নিয়ে কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েছেন। ফারিয়ার সবশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমার নাম ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার।’ ছবিটিতে শেখ হাসিনার চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। আরও অভিনয় করেছেন আরিফিন শুভ, নুসরাত ইমরোজ তিশা, রিয়াজ আহমেদ, জায়েদ খান, দিলারা জামান, চঞ্চল চৌধুরী, খায়রুল আলম সবুজ, ফেরদৌস আহমেদ, দীঘি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গাজী রাকায়েত, তৌকীর আহমেদসহ দেশের শতাধিক শিল্পী।
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:০৪

একুশে পদক নিয়ে ফিরলেন জিয়াউল হক, গ্রামজুড়েই আনন্দ
এবার একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের দিনটি যেন ভোলাহাট উপজেলার মানুষের জন্য একটু ভিন্ন ভাবেই এসেছে। কেননা তাদের উপজেলার জিয়াউল হক পেয়েছেন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ সম্মানজনক একুশে পদক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে সে পদক গ্রহণের পর গ্রামে ফিরেছেন জিয়াউল হক। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই তাই জিয়াউল হকের বাড়িতে তার ছোট্ট পাঠাগারে ছিল গ্রামের মানুষের ভিড়। একুশে প্রদকপ্রাপ্ত জিয়াউল হককে নিয়েই একুশের প্রভাত ফেরি করে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে জিয়াউল হকের সঙ্গে বেশ কিছুসময় ধরে কথপোকথন হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। তাই বুধবার জিয়াউলের বাড়িতে অভিনন্দন জানাতে আসা অনেকেরই আগ্রহ ছিলো কি কথা হয়েছিলো প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে, কি বলছিলেন সাদাসিধে জিয়াউল হক। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথোপকথনের বিষয়ে জিয়াউল হক বলেন, আমি আমার পাঠাগারের স্থায়ী ভবন ও বই চেয়েছিলাম, সেই সঙ্গে আমার এলাকার স্কুলটি সরকারিকরণের বিষয়ে কথা বলেছি। প্রধানমন্ত্রী আমার কথা শুনেছেন ও দাবিগুলো মেনে নিয়েছেন। অনেকে দিন থেকেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার ইচ্ছা ছিলো সাদা মনের মানুষ জিয়াউল হকের। অনেকের কাছেই বলেছিলেন সেই আকাঙ্ক্ষার কথা। তার সেই স্বপ্ন পূরণ হওয়ায় খুশি ৯১ বছর বয়সী জিয়াউল হক। আনন্দাশ্রুতে এ প্রতিবেদকের কাছে তিনি বলেন, এখন মরেও শান্তি পাব। জিয়াউল হক পাঠাগারের বই পড়ে আজ অনেকেই শিক্ষকসহ বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত হয়েছেন। জিয়াউল হকের একুশের পদক প্রাপ্তির পর তারাও জানিয়েছেন জিয়াউল হকের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও নিজেদের আনন্দের অনুভূতি। একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর কাছে নিজের জন্য কিছুই চাননি সাদা মনের মানুষ জিয়াউল হক হক। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সাদাসিধে মানুষটির আবদার ছিলো, তার পাঠাগারের উন্নয়ন ও তার গ্রামে তারই সহযোগিতায় গড়ে উঠা স্কুলটি সরকারিকরণের। প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যেই জিয়াউল হকের সেই দাবি পূরণের আশ্বাস দেন। প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাসে বেশ খুশি স্থানীয়রা। এ দিকে দুপুরে জিয়াউল হককে শুভেচ্ছা জানাতে তার বাড়িতে যান চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক এ কে এম গালিভ খান ও পুলিশ সুপার ছাইদুল হাসান। এ সময় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জিয়াউল হকের পাঠাগারের জন্য বই উপহার দেন জেলা প্রশাসক। এ সময় জেলা প্রশাসক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি সকল বিষয় অক্ষরে অক্ষরে পালন করা হবে।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৩

‘চুরি করা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর মাঝেও আনন্দ ছিল’
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করছেন তারাকারাও। অন্যান্যদের মতো নিজের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক জ্যোতিকা জ্যোতিও।     বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দেশের এক গণমাধ্যমে ছোটবেলার একুশে ফেব্রুয়ারির নানান স্মৃতি শেয়ার করেন জ্যোতি। এসময় অনুভূতি শেয়ারের পাশাপাশি শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাও জানান এই অভিনেত্রী। জ্যোতি বলেন, আমার শৈশব কেটেছে গ্রামের বাড়িতে। আমি যে স্কুলে পড়াশোনা করতাম সেখানে কোনো শহীদ মিনার ছিল না। একুশে ফেব্রুয়ারির দিন সকালে মাইকে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি বাজানো হতো। এটি ভীষণ আবেগতাড়িত করে। আমরা তখন গ্রামের বিভিন্ন বাড়ি থেকে ফুল সংগ্রহ করতাম। এরপর স্কুলে গিয়ে ইট দিয়ে শহীদ মিনারের মতো তৈরি করে শ্রদ্ধা জানাতাম। অভিনেত্রী বলেন, এদিন গ্রামের সবাই নিজেদের গাছের ফুলগুলোর প্রতি বিশেষ নজর রাখতেন, যাতে কেউ ছিঁড়ে নিতে না পারেন। কারণ গ্রামে তো ফুল কিনতে পাওয়া যায় না। ফুলের প্রতি নজর রাখাটা এক প্রকার কপট রাগ বলা যেতে পারে। যার কারণে সবাই একটু সতর্ক থাকেন। তবে চুরি করা ফুল দিয়ে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানোর মাঝেও দারুণ আনন্দ ছিল, এটা অন্যরকম আনন্দ। একুশে ফেব্রুয়ারিতে স্কুলে আয়োজিত বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতেন উল্লেখ করে   জ্যোতি বলেন, একুশে ফেব্রুয়ারিতে স্কুলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিতাম। কখনও রচনা প্রতিযোগিতা, কখনও আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতাম। এই সময়গুলো খুব মনে পড়ে, স্মৃতিকাতর করে তোলে।  ঢাকায় আসার পর একুশে ফেব্রুয়ারিতে নিয়মিত কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান জ্যোতি। তবে মাঝে কয়েক বছর যেতে পারেননি তিনি। শহীদ মিনারে না যেতে পারলে ভীষণ খারাপ লাগে বলেও জানান এই অভিনেত্রী। একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে বহুবার শহীদ মিনারে সারা রাত কাটিয়েছেন। সেটা স্মরণ করে জ্যোতি বলেন, কয়েক বছর ২০ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাত থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাটিয়েছি। সেসময়টাতে রাস্তায় আল্পনা এঁকেছি, কখনও গালে শহীদ মিনার কিংবা বাংলা বর্ণ এঁকেছি। এসব স্মৃতি এখন আবেগ তাড়িত করে।   
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:১৮

মাশরাফী হুইপ হওয়ায় নড়াইলে আনন্দ মিছিল
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক এবং নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা হুইপ হওয়ায় আনন্দ মিছিল করেছে নড়াইলবাসী। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের আয়োজনে নড়াইলের মুচিরপোল এলাকা থেকে মিছিলটি বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ হয়।  এ সময় সেখানে উপস্থিত নেতারা তাদের বক্তব্যে মাশরাফীকে হুইপ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান এবং নড়াইলের উন্নয়নে মাশরাফীর সঙ্গে থেকে নড়াইলকে এগিয়ে নিতে সবাইকে আহ্বান জানান। এক প্রতিক্রিয়ায় নেতাকর্মীরা বলেন, দেশ স্বাধীনের পর থেকে বিভিন্ন জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনে একটি ভূমিকা রাখলেও নড়াইল থেকে কেউ কখনো মন্ত্রী হননি। সেখানে মাশরাফী হুইপ নির্বাচিত হওয়ায় নড়াইলবাসী খুশি। আনন্দ মিছিল শেষে এক আলোচনা সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোসের সভাপতিত্বে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আলমগীর হোসেন, সহসভাপতি হাসানুজ্জামান হামান, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অচিন চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক, যুবলীগের আহ্বায়ক ওহিদুজ্জামান, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা মিলন খান, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইছমত আরা, নড়াইল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক স্বপ্নিলসহ জেলার জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।   
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫০

যে কারণে পাঁচ দেশে নিষিদ্ধ হৃতিক-দীপিকার সিনেমা
বলিউডের জনপ্রিয় দুই তারকা হৃতিক রোশান ও দীপিকা পাড়ুকোন। এবার একসঙ্গে পর্দা মাতাতে যাচ্ছেন এই দুই তারকা। আগামী ২৫ জানুয়ারি বিশ্বব্যাপী মুক্তি পাবে তাদের অভিনীত সিনেমা ‘ফাইটার’। কিন্তু তার আগেই পাঁচ দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে সিনেমাটি।  ‘ফাইটার’ নির্মাণ করেছেন সিদ্ধার্থ আনন্দ। সিনেমাটি মুক্তির দুদিন আগে গলফ করপোরেশন কাউন্সিল ভুক্ত পাঁচটি দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে হৃতিক-দীপিকার এই সিনেমাটি। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন তারা। ভারতীয় গণমাধ্যমের সূত্র অনুযায়ী, গলফ করপোরেশন কাউন্সিলের (জিসিসি) অধিভুক্ত দেশে মুক্তি পাবে না ‘ফাইটার’। গত ১০ জানুয়ারি জিসিসির সেন্সর বোর্ডে প্রদর্শিত হয় সিনেমাটি।  গত ২৩ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়, সংযুক্ত আরব আমিরাত ব্যতীত গলফের অন্য কোনো দেশে মুক্তি পাবে না হৃতিক-দীপিকার ফাইটার।  বিষয়টি নিয়ে এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, ঠিক কি কারণে এসব দেশে ‘ফাইটার’ নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তার সঠিক ব্যাখ্যা এখনও জানা যায়নি। তবে সিনেমাটিতে এমন কিছু রয়েছে যেটা নিয়ে সেন্সর বোর্ড আপত্তি জানিয়েছে। পাঁচটি দেশে নিষিদ্ধ হওয়ায় ব্যবসায়ীকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে সিনেমাটি।   ছয়টি দেশ নিয়ে গঠিত হয়েছে গলফ করপোরেশন কাউন্সিল (জিসিসি)। দেশগুলো হলো— কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, বাহরাইন, কাতার, ওমান। মূলত পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বালাকোট শহরের আশেপাশে ভারভীয় সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা করা বালাকোট বিমান হামলাকে ঘিরে গড়ে উঠেছে সিনেমাটির কাহিনি।  অ্যাকশন ঘরানার বড় বাজেটের এই সিনেমায় হৃতিক-দীপিকা ছাড়া আরও অভিনয় করছেন— অনিল কাপুর, করন সিং গ্রোভার, অক্ষয় ওভেরয় প্রমুখ।  সূত্র : পিঙ্কভিলা   
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:১৫

সাধন চন্দ্র দ্বিতীয়বার মন্ত্রী হওয়ায় নওগাঁয় আনন্দ মিছিল
নওগাঁ-১ আসন থেকে চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত সংসদ সদস্য সাধন চন্দ্র মজুমদারকে দ্বিতীয়বারের মতো খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বানানোয় নওগাঁয় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নতুন মন্ত্রী পরিষদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান শেষে জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শহরের সরিষা হাটির মোড় থেকে এই আনন্দ মিছিল বের করে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করা হয়। পরে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা লীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের নির্বাচনী এলাকায় (সাপাহার, পোরশা, নিয়ামতপুর) আনন্দ মিছিল করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। মিছিলে ঢাকঢোল বাজিয়ে এবং আতশবাজি ফাটিয়ে আনন্দ-উল্লাস করেন নেতাকর্মীরা। পরে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। তৃণমূল থেকে উঠে আসা সাধন চন্দ্র মজুমদারকে দ্বিতীয় বারের মতো খাদ্যমন্ত্রী বানানোয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিভাস মজুমদার গোপাল বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে নওগাঁয় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আমরা আশা করি, প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার সরকারের নেতৃত্বে আগামী দিনে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যে লক্ষ্য সেই লক্ষ্যে কাজ করবেন তিনি। এ ছাড়াও বৃহৎ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নওগাঁয় শেখ হাসিনার হাত আরও শক্তিশালী হবে। সাংগঠনিক সম্পাদক ইলিয়াস তুহিন রেজা বলেন, সাধন চন্দ্র মজুমদার প্রথমবারের মতো খাদ্যমন্ত্রী হিসেবে যোগ্যতা স্বাক্ষর রেখেছেন বলেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে আবারও একই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বানিয়েছেন।  তিনি আরও বলেন, নওগাঁ যেহেতু খাদ্যশস্য ভান্ডার হিসেবে পরিচিত, তাই আবারও এই জেলায় খাদ্যমন্ত্রী দিয়ে নওগাঁর মানুষকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত করেছেন। প্রধানমন্ত্রী প্রতি নওগাঁর মানুষ কৃতজ্ঞ। উল্লেখ্য, নওগাঁ-১ আসন থেকে ২০০৮ সালে প্রথমবারের মতে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হন সাধন চন্দ্র মজুমদার। এরপর ২০১৪ সালে দ্বিতীয়বারের মতো  ও ২০১৮ সালে তৃতীয়বারের মত সংসদ-সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর সাধন চন্দ্র মজুমদার প্রথমবারের মতো খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হন। ২০২৪ সালে আবারো আওয়ামী লীগের মনোনয়নে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে দ্বিতীয়বারের মতো খাদ্য মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:১৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়