• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
সম্মান রক্ষার ম্যাচে একশ’র আগেই অলআউট টাইগ্রেসরা
ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের এক ম্যাচ হাতে থাকতেই সিরিজ খুইয়েছে বাংলাদেশ। সিরিজের তৃতীয় ও সম্মান রক্ষার ম্যাচে মাঠে নেমেছে স্বাগতিকরা। এই ম্যাচে আগে ব্যাট করে অজিদের মাত্র ৯০ রানের লক্ষ্য দিয়েছে টাইগ্রেসরা। বুধবার (২৭ মার্চ) টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে শূন্য হাতে ফেরেন সুমাইয়া আক্তার। ১৪ বলে ৫ রান করে আউট হন আরেক ওপেনার ফারজানা হক। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি মুর্শিদা খাতুন। তবে টাইগ্রেস শিবিরে হাল ধরার চেষ্টা করেন অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। কিন্তু রিতু মনি (১) ও ফাহিমা খাতুন (০) আউট হলে, ৩৯ বলে ১৬ রান করে তাদের সঙ্গ দেন নিগার সুলতানা। এরপর রাবেয়া খান (৪), নাহিদা আক্তার (০), স্বর্ণা আক্তার (১০) এবং সুলতানা খাতুন ১০ রানে আউট হলে ৮৯ রানে অলআউট হয় টাইগ্রেসরা। ১৪ বলে ১৫ রান করে অপরাজিত ছিলেন মারুফা আক্তার। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে কিম গার্থ এবং অ্যাশলেঘ গার্ডনার তিনটি করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও ইলিসি পেরি এবং সোফি মোলিনেক্স দুটি করে উইকেট নেন।
২৭ মার্চ ২০২৪, ১২:২৮

ব্যাটিং বিপর্যয়ে ১৮৮ রানে অলআউট বাংলাদেশ
সিলেট টেস্টে শ্রীলঙ্কার প্রথম ইনিংসে ২৮০ রানের জবাবে ১৮৮ রানে থেমেছে বাংলাদেশ। এতে ৯২ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামবে সফরকারীরা। শনিবার (২৪ মার্চ) ৭ উইকেট হাতে নিয়ে ২৪৮ রানে পিছিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করেছিল বাংলাদেশ। তবে দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন খুব একটা ভালো কাটেনি শান্ত-লিটনদের। দলীয় শতরান পার হওয়ার আগেই ৫ উইকেট হারায় টাইগাররা। এতে অস্বস্তি নিয়েই মধ্যাহ্নবিরতিতে যায় বাংলাদেশ।  তবে দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশনে মাহমুদুল হাসান জয়, লিটন দাস এবং শাহাদাত হোসেন দিপুদের ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে একাই প্রতিরোধ গড়েছিলেন তাইজুল ইসলাম। এই স্পিনারের ফিফটি না পাওয়ার আক্ষেপ (৪৭ রান) এবং শেষদিকে দুই পেসার খালেদ এবং শরিফুলের ৪০ রানের জুটিতে অলআউট হওয়ার আগে স্কোরবোর্ডে ১৮৮ রান জড়ো করে লাল-সবুজেরা। প্রথম দিনে ৩ উইকেট হারানোর পর ‘নাইটওয়াচম্যান’ হিসেবে ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয়ের সঙ্গী হয়েছিলেন তাইজুল ইসলাম। এই জুটিই শুরু করেছিলেন দ্বিতীয় দিনের খেলা। তবে ক্রিজে থিতু হতে পারেননি জয়। স্কোরবোর্ডে ২১ রান যোগ হতেই প্যাভিলিয়নে ফেরেন এই ওপেনার। কুমারার বলে ডি সিলভার মুঠোবন্দী হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন এই ওপেনার। ফেরার আগে ৪৬ বলে খেলেন ১২ রানের এক ইনিংস। জয় ফেরার পর তাইজুলের সঙ্গী হন শাহাদাত হোসেন দিপু। চাপের মুখে দিপুও দলীয় আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি। ব্যক্তিগত ১৮ রানে বিদায় নেওয়ার আগে তাইজুলের সঙ্গে গড়েন ৩০ রানে জুটি। দিপুর পর দ্রুত ফেরেন লিটনও। যদিও ক্রিজে এসে ভালোই শুরু করেছিলেন উইকেটকিপার এই ব্যাটার। কুমারার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফেরার আগে তাইজুলের সঙ্গে গড়েন ৪১ রানের জুটি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালেও একপ্রান্ত আগলে রেখে তাইজুলের ৭১ বলে ৪১ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভর করে শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে ১৩২ রান নিয়ে বিরতিতে মধ্যাহ্নভোজে যায় নাজমুল হোসেন শান্তর দল। মধ্যাহ্ন বিরতি থেকে ফেরার পর আর টিকে থাকতে পারেননি ফিফটির পথে থাকা টাইগার এই স্পিনার। কাসুন রাজিথার দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে মেন্ডিসের মুঠোবন্দী হয়ে ৪৭ রানে সাজঘরে ফেরেন তিনি। লঙ্কানদের হয়ে সর্বোচ্চ চারটি উইকেট নেন ফার্নান্দো। এ ছাড়া রাজিথা ও লাহিরু কুমারা তিনটি করে উইকেট নিয়েছেন। এর আগে, শুক্রবার টস জিতে সফরকারীদের ব্যাটিংয়ে পাঠায় স্বাগতিকরা। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ২৮০ রানে অলআউট হয় শ্রীলঙ্কা। এরপর জবাব দিতে নেমে দিনের শেষ ঘণ্টায় ব্যাটিংয়ে নেমে লঙ্কানদের বোলিং তোপে দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। ৮ বলে ৯ রানে লেগ-বিফোরে কাঁটা পড়েন ওপেনার জাকির হাসান। ১০ বলে ৫ রানে ফার্নান্দোর দ্বিতীয় শিকার হন শান্ত। জাকিরের মতোই লেগ-বিফোরের শিকার হন টাইগার এই অধিনায়ক। এরপর ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি মুমিনুল হকও। ৭ বলে ৫ রান করে ক্যাচ আউট হন তিনি।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৪:২৯

অভিষিক্ত রানার তিন উইকেট, ২৮০ রানে অলআউট লঙ্কানরা
সিলেট টেস্টে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করেছেন পেসার নাহিদ রানা। প্রথম ইনিংসে তিন উইকেট শিকার করেন রানা। এতে শ্রীলঙ্কাকে ২৮০ রানে অলআউট করেছে বাংলাদেশ। শুক্রবার (২২ মার্চ) টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন টাইগার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ফিল্ডিংয়ে নেমে অধিনায়কের সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে শুরুতেই প্রমাণ করেন পেসাররা। সবুজ উইকেটে নতুন বলে একের পর এক দুর্দান্ত ডেলিভারি দিতে থাকেন খালেদ-শরিফুলরা। টাইগার পেসারদের সুইংয়ে রীতিমত খাবি খায় লঙ্কানরা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। খালেদের অফ-স্ট্যাম্পের বাইরে এক আউট সুইংয়ে ড্রাইভ করতে গিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন ওপেনার নিশান মাদুশকা। মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে ক্যাচ দিয়ে শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন এই ওপেনার। এরপর শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন কুশল মেন্ডিস ও দিমুথ করুনারত্নে জুটি। তবে এই জুটিকে স্বস্তি দেয়নি টাইগারদের পেস আক্রমণ ত্রয়ী। একপাশে শরিফুল-খালেদের সুইং অন্যপাশে নাহিদ রানার গতির ঝড়ে সংগ্রাম করতে হয় তাদের। খালেদ নৈপুণ্যেই ভাঙে এই জুটি। এই পেসারের লাফিয়ে উঠা ডেলিভারিতে গালি পয়েন্টে জাকির হাসানের হাতে তুলে দেন মেন্ডিস। একই ওভারে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন করুণারত্নেও। বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৪১ রানের মাথায় ৩ উইকেট খুইয়ে ধুঁকতে থাকে সফরকারীরা। পরের ওভারেই বিপদ বাড়ে লঙ্কানদের। রান-আউটের ফাঁদে পড়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। অফসাইডে বল ঢেলে দিয়ে দ্রুত সিঙ্গেল নিতে চেয়েছিলেন চান্দিমাল। কিন্তু টাইগার দলপতির সরাসরি এক থ্রোতে ফিরতে হয় ম্যাথিউসকে। শরিফুলের হাত ধরে আসে এর পরের ব্রেকথ্রু। এই পেসারের লেগ স্ট্যাম্পের বল সামাল দিতে পারেননি চান্দিমাল। ফলে ৬৭ রানেই অর্ধেক উইকেট হারিয়ে ফেলে সফরকারীরা। তবে অধিনায়ক ধনঞ্জায়া ডি সিলভা এবং কামিন্দু মেন্ডিসের নৈপুণ্যে শুরুর সেই ধাক্কা সামলে দ্বিতীয় সেশনেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে লঙ্কানরা। এই জুটির কল্যাণে দ্বিতীয় সেশন শেষে ৫ উইকেটে ২১৭ রান নিয়ে চা বিরতিতে গেছে সফরকারীরা।চা বিরতির আগে টাইগার বোলারদের সামলে দুজনে মিলে স্কোরবোর্ডে তুলেছেন ১৬০ রান। এরপর সেঞ্চুরি তুলে নেন এই দুই ব্যাটার। উড়তে থাকা দুই লঙ্কান ব্যাটারকে সাজঘরে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে খেলায় ফেরান অভিষিক্ত নাহিদ রানা। ডি সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিস দুজনেই সমান ১০২ রান করেন। শেষ দিকে প্রাবাথ জয়সুরিয়া (১), ফার্নান্দো (৯) এবং লাহিরু কুমারা শূন্য রানে রান আউট হলে ২৮০ রানে থামে লঙ্কানদের প্রথম ইনিংস। বাংলাদেশের হয়ে খালেদ আহমেদ ও নাহিদ রানা তিনটি করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও শরিফুল ইসলাম ও তাইজুল ইসলাম একটি করে উইকেট নেন।  
২২ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪১

পাকিস্তানকে অলআউট করে সহজ লক্ষ্য পেল বাংলাদেশ
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সের দ্বিতীয় ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে উঠতে কঠিন সমীকরণ মাথায় নিয়ে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে টাইগাররা। দাপুটে বোলিংয়ে পাকিস্তানকে ১৫৫ রানে অলআউট করেছে বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে উঠতে হলে ৪০ ওভারের মধ্যে ১৫৬ রান করতে হবে শিবলি-আরিফুলদের। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালো শুরুর পরও ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে পাকিস্তান। দলীয় ৮৯ রানেই ছয় ব্যাটারকে হারিয়ে চাপে পড়ে দ্য গ্রিন ম্যানরা। শুরুতে শামাইল হুসাইনকে সঙ্গে নিয়ে ভালো শুরু করে শাহজাইদ খান। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি দুজনের কেউই। ৩১ বলে ১৯ রান করে  হুসাইন আউট হলে, ২৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন শাহজাইদ খানও। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি আজান আওয়াইস। ৬ বলে ৬ রান করে বর্ষণের দ্বিতীয় শিকার হন এই পাক ব্যাটার। ২১ বলে ৯ রান করে রান আউটের ফাঁদে কাটা পড়েন পাক অধিনায়ক সাদ বাইগ। সেমিফাইনালে উঠতে মরিয়া হয়ে ওঠা বাংলাদেশে বোলিংয়ে সামনে দাঁড়াতে পারছিল না কেউই। আহমেদ হাসান ২৫ বলে ১১ রান করে আউট ৯ বলে ৭ রান করে তার দেখানো পথে হাঁটেন হারোন আর্শাদ। এতে দলীয় ৮৯ রানের ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে পাকিস্তান। এরপর পাকিস্তান শিবিরে হাল ধরেন আরাফাত মিনহাস ও আলি আসফান্ড। তবে ইনিংস বড় করতে পারেনি আসফান্ড। ২৯ বলে ১৯ রান আউট হন তিনি। আশার যাওয়ার মিছিলে যোগ দেন উবাইদ শাহ (১) ও মোহাম্মদ জিশান (৪)।  কিন্তু পিচের এক প্রান্ত আগলে রাখেন আরাফাত মিনহাস। শেষ দিকে ৪০ বলে ৩৪ রানে এই পাক ব্যাটার আউট হলে ৫৬ বলে হাতে থাকতেই ১৫৫ রানে অলআউট হয় পাকিস্তান। বাংলাদেশের হয়ে রোহানত উদৌল্লাহ বর্ষন ও পারভেজ জীবন চার করে উইকেট নেন। এ ছাড়াও এক উইকেট নেন মাহফুজুর রহমান।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫১

কুমিল্লা বোলিং তোপে একশর আগেই অলআউট চট্টগ্রাম
চলমান বিপিএলের চার ম্যাচ খেলে মাত্র দুটিতে জয় পেয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। পঞ্চম ম্যাচে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে প্রথমে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে রীতিমতো বিধ্বস্ত করেছে কুমিল্লা। চট্টগ্রামকে ৭২ রানে অলআউট করেছে লিটন দাসের দল। জয়ের জন্য তাদের দরকার ৭৩ রান।  শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) টস জিতে চট্টগ্রামকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানায় কুমিল্লা। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে চট্টগ্রাম। দলীয় ৫৮ রানেরই সাত উইকেট হারিয়ে বসে বন্দরনগরীর দলটি। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই সাজঘরে ফেরেন তানজিদ হাসান তামিম। ইনিংস বড় করতে পারেনি আরেক ওপেনার টম আভিষ্কা ফার্নান্দো। ৯ বলে ৭ রান করেন তিনি। টম ব্রুস রান তোলার চেষ্টা করলেও অপর প্রান্ত থেকে উইকেট হারাতে থাকে বাকিরা। শাহাদাত হাসান দিপু (৯), সৈকত আলি (০), নাজিবুল্লাহ জাদরান (১১), শুভাগত হোম (৭) এবং জিয়াউর রহমান আউট হন শূন্য রানে। কুমিল্লার দাপুটে বোলিংয়ের কাছে নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি ব্রুসও। ২০ বলে ২৭ রান করে আউট হন তিনি। শেষ দিকে আল-আমিন ও বিলাল খান শূন্য রানে আউট হলে ২১ বল হাতে থাকতেই মাত্র ৭২ রানে অলআউট হয় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। তবে ২২ বলে ৭ রান করে অপরাজিত থাকেন নাহিদুজ্জামান।  কুমিল্লার ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে সর্বোচ্চ চার উইকেট শিকার করেন তানভীর ইসলাম। আলিস আল ইসলাম দুই উইকেট নেন। এ ছাড়াও রায়মোন রাইফার, আমির জামাল ও মোস্তাফিজুর রহমান একটি করে উইকেট শিকার করেন।  
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৩৭

১১১ বছরের রেকর্ড ভেঙে ৫৫ রানে অলআউট দ. আফ্রিকা
ভারতের বিপক্ষে কেপটাউন টেস্টে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়াটাই যেন দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াল। প্রথম ইনিংসে মাত্র ৫৫ রানে অল-আউট স্বাগতিকরা। এটি তাদের অষ্টম সর্বনিম্ন টেস্ট ইনিংস। ভারতের বিপক্ষে তো বটেই, নির্বাসন থেকে ফেরার পর এটিই দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্টে সর্বনিম্ন ইনিংস। ১৮৯৬ সালে ইতিহাসের ৪৭তম টেস্টে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠ কেবার্খায় চতুর্থ ইনিংসে মাত্র ৩০ রানেই গুটিয়ে গিয়েছিল প্রোটিয়ারা। ১৯২৪ সালে বার্মিংহামে একই প্রতিপক্ষের কাছে আরও একবার একই রানে শেষ হয়েছিল তাদের ইনিংস। সবশেষ ১৯৩২ সালে মেলবোর্নে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ রানে অল-আউট হওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসেও ৪৫ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল তারা। বুধবার (৩ জানুয়ারি) ভারতের হয়ে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছেন পেসার মোহাম্মদ সিরাজ। ৯ ওভার বোলিং করে ৩ মেডেনসহ মাত্র ১৫ রান খরচায় ৬ উইকেট নিয়েছেন এই পেসার। বাকি চারটি উইকেট নিজেদের মধ্যে সমান ভাগ করে নিয়েছেন মুকেশ কুমার ও জাসপ্রিত বুমরাহ। এর আগে বিশ্বকাপের লিগ পর্বের ম্যাচে ভারতের দেওয়া ৩২৬ রানের জবাব দিতে নেমে মাত্র ৮৩ রানে অল-আউট হয়েছিল প্রোটিয়ারা। ঘরের মাঠে এবার টেস্ট ম্যাচে মাত্র ৫৫ রানে গুটিয়ে গেছে স্বাগতিকরা।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:০৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়