• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তুরস্কে অভিবাসী নৌকা ডুবি, ৭ শিশুসহ নিহত ২২
তুরস্কের এজিয়ান সাগরের গোকসিয়াদা দ্বীপের কাছে একটি নৌকা ডুবে ৭ শিশুসহ ২২ জন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৫ মার্চ) এক বিবৃতিতে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানায়। এতে বলা হয়, তুরস্কের কোস্টগার্ড ২২ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে। এর মধ্যে ৭ জন শিশু রয়েছে। নিহতরা কোন দেশের নাগরিক তা জানানো হয়নি।  কর্তৃপক্ষ বলছে, দুর্ঘটনা রাতেই সংঘটিত হয়েছে। গোকসিয়াদার কাছে কাবাটেপেতে বেশ কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স অপেক্ষমাণ। উদ্ধার অভিযান চলছে। উদ্ধার কাজে একটি প্লেন, দুটি হেলিকপ্টার, একটি ড্রোন, ১৮টি নৌকা ও ৫০২ জন উদ্ধারকর্মী অংশ নিয়েছেন।  গভর্নর ইলহামি আকতাস বলেন, তুর্কি কোস্টগার্ড কানাতালে প্রদেশের ইসেবাত শহরের উপকূল থেকে দুজনকে উদ্ধার করেছে। তারা নিজ থেকেই উপকূলে আসতে পেরেছেন।  তুরস্কের কোস্টগার্ড জানায়, সপ্তাহের শুরু থেকে তারা অবৈধভাবে গ্রীসে যাওয়ার পথে শতাধিক মানুষকে বাধা দিয়েছে। এর মধ্যে শিশুরাও ছিল।  গ্রীস অবৈধ অভিবাসী বোঝাই নৌকা ঠেলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে তুরস্ক। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেফ তাইয়েপ এরদোয়ান এথেন্সে ভ্রমণ করেন। এ সময় গ্রীসের সঙ্গে অবৈধ অভিবাসীদের ব্যাপারে দুই দেশ সমস্যা নিরসনে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে।  সূত্র : আল জাজিরা 
১৬ মার্চ ২০২৪, ১০:১৭

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৪৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে আরও ১৪৪ জন বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এরা লিবিয়ায় অনিয়মিত অভিবাসী হিসেবে ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আইওএম লিবিয়ার স্বেচ্ছাসেবী মানবিক প্রত্যাবর্তন সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ১৪৪ বাংলাদেশি অনিয়মিত অভিবাসীকে বেনগাজি থেকে ঢাকায় ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি একই দেশ থেকে দেশে ফিরেছিলেন ১৪৪ বাংলাদেশি। এদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৩ সালের জুলাই থেকে এ বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৩৯০ জন অনিয়মিত বাংলাদেশিকে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। এসব বাংলাদেশি অভিবাসী লিবিয়ার ত্রিপোলি ও বেনগাজির বিভিন্ন কেন্দ্রে আটক ছিলেন। জানা যায়, লিবিয়া ফেরত প্রত্যেক বাংলাদেশিকে পকেট মানি হিসেবে কিছু নগদ অর্থ ও উপহার হিসেবে খাদ্যসমগ্রী দিয়েছে আইওএম। গত সপ্তাহে আইওএম জানিয়েছিল, চলতি বছরের ২ মাসে ৯ হাজার ৩০০ জন অনিয়মিত অভিবাসীকে নিরাপদে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তবে জাতিসংঘের এই স্বেচ্ছাপ্রত্যাবাসন কর্মসূচির মাধ্যমে লিবিয়ায় অবস্থানরত অনিয়মিত অভিবাসীর সংখ্যা কতটা কমছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা। লিবিয়ার মানবাধিকার পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, অনিয়মিত অভিবাসীদের প্রত্যাবাসনে আইওএমের এই পদক্ষেপ যথেষ্ট নয়। ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত লিবিয়া থেকে মধ্য-ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে অন্তত ৭০ হাজার ৯০৬ বাংলাদেশি ইউরোপে প্রবেশ করেছেন বলে বলছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সীমান্ত সুরক্ষা সংস্থা ফ্রন্টেক্স।
০২ মার্চ ২০২৪, ২১:১৬

মালয়েশিয়ায় ৫৪ দিনে ১৪৩৬১ অবৈধ অভিবাসী আটক
৫৪ দিনে দুই হাজার ৫২৮টি অভিযান পরিচালনা করে ১৪ হাজার ৩৬১ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে মালয়েশিয়ার অভিবাসন বিভাগ। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছেন দেশটির অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক রুসলিন জুসোহ। ১ জানুয়ারি থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশটির ২২০টি ‘হটস্পট’-এ পরিচালিত হয় অভিযানগুলো। তবে, আটক অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি, তা উল্লেখ করা হয়নি। অবৈধ অভিবাসীদের নিয়োগ ও আশ্রয় দেওয়ার অপরাধে একই সময়ে ১৩৯ নিয়োগকর্তাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার (১ মার্চ) থেকে অভিবাসী প্রত্যাবাসন কর্মসূচি (পিআরএম) শুরু হলেও অনিবন্ধিত অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন রুসলিন জুসোহ। মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বার্নামা টিভিতে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রুসলিন বলেন, এ অভিযান কেবল অবৈধ অভিবাসীদের টার্গেট করেই করা হচ্ছে না, অসাধু নিয়োগকর্তাদেরও টার্গেট করা হচ্ছে। কিছু নিয়োগকর্তা আছেন যারা বিদেশি কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া এড়াতে চান, তারা লেভি দিতে চান না। এটি ভুল, কারণ দেশে আইন রয়েছে, যা অবশ্যই অনুসরণ করা উচিৎ। অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক জানিয়েছেন, মালয়েশিয়ার ২২০টি ‘হটস্পট’-এ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সমন্বিত অপারেশন পরিচালনা করা হচ্ছে। এছাড়া ইমিগ্রেশন বিভাগ দেশের সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারিও কঠোর করেছে। মালয়েশিয়ায় প্রবেশকারী বিদেশি দর্শকদেরও তাদের মূল দেশে ফিরতি টিকিট উপস্থাপন করতে হবে। ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় সক্রিয় বিদেশি কর্মীদের তথ্য উপস্থাপন করে রুসলিন বলেছেন, মালয়েশিয়ায় বর্তমানে মোট ২১ লাখ ২৩ হাজার ৪৯ জন বিদেশি কর্মী আছেন, যাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৭ লাখ ৮৬ হাজার ৭৯৫ জন বাংলাদেশ থেকে এসেছেন। এ ছাড়া ইন্দোনেশিয়া থেকে ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৩, নেপাল থেকে ৩ লাখ ৬৭ হাজার ৪৯৮, মিয়ানমার থেকে ১ লাখ ৬৩ হাজার ৩২৪ এবং ভারত থেকে এসেছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ৭০৬ জন কর্মী।  
২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:১৬

মালয়েশিয়ায় ৭৫ বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ৭৫ বাংলাদেশিসহ মোট ৯০ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ। স্থানীয় সময় বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) মেলাকা রাজ্যের ইমিগ্রেশন বিভাগ দিবাগত রাতে কোটা লাকসামানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব অভিবাসীদের আটক করে। মালয়েশিয়ান ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি বার্নামা এই তথ্য দিয়েছে। আটককৃতদের মধ্যে বাংলাদেশের ৭৫ জন, ইন্দোনেশিয়ার ১০ জন, মিয়ানমারের ৪ জন ও পাকিস্তানের একজন নাগরিক রয়েছে। মেলাকা ইমিগ্রেশন বিভাগের পরিচালক অনির্বাণ ফাউজি মোহম্মদ আইনি বলেন, বুধবার মধ্যরাতে অভিযানটি শুরু হয়ে চলে তিন ঘণ্টা। এ সময় ১১৭ জন অভিবাসীর কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। এদের মধ্যে ওয়ার্ক পারমিটের মেয়াদ শেষ হওয়া, বৈধ কাগজপত্র না থাকা ও অন্যান্য কয়েকটি অপরাধে ৯০ জনকে আটক করা হয়। এক বিবৃতিতে ওই কর্মকর্তা বলেন, জনসাধারণের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযানটি চালানো হয়। অভিযান চলাকালে কিছু শ্রমিক পালিয়ে গেছেন। কেউ কেউ ধরা পড়ার ভয়ে পাঁচ মিটার গভীর নর্দমায় ঝাঁপ দেন। তাছাড়া রাতে এলাকাটি তুলনামূলক অন্ধকার হওয়ায় অনেকেই পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। ধরা পড়া শ্রমিকদের নিয়োগকারীকে শনাক্ত করতে তদন্ত হচ্ছে। নিয়োগকারী ব্যক্তির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৪৩

মালয়েশিয়ায় ৯৪ বাংলাদেশিসহ ৫৩০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় অভিযান চালিয়ে ৫৩০ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। এর মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন ৯৪ জন। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) গভীর রাতে সেলাঙ্গর রাজ্যের সেরিকেম বাঙ্গান পাইকারি বাজারে অভিযান শুরু হয়। শেষ হয় শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৬টায়। তিন ঘণ্টার এ অভিযানে ৫৩০ জনকে আটক করা হয়েছে বলে দ্য স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। অভিযানে অংশ নেয়া সেলাঙ্গর অভিবাসন বিভাগের পরিচালক খায়রুল আমিনুস কামার উদ্দিন জানান, অভিযানে আটক ৫৩০ জনের মধ্যে ৫০৪ জন পুরুষ ও ২৬ জন নারী। আটক অভিবাসীদের বৈধ কাগজপত্র আছে কি না তা পরীক্ষা করা হবে বলে জানান খায়রুল আমিনুস। তিনি আরও জানান, এরমধ্যে রয়েছেন ৯৪ জন বাংলাদেশি নাগরিক। ২৭৭ জন মিয়ানমারের, ৭২ জন ভারতের, ৩৯ জন ইন্দোনেশিয়ার, ১৫ জন নেপালের, ৯ জন শ্রীলঙ্কার, ৬ জন পাকিস্তানের এবং ১ জন ভিয়েতনামের নাগরিক। যৌথ অভিযানে জেনারেল অপারেশন ফোর্স (পিজিএ), রয়্যাল মালয়েশিয়া পুলিশ, মালয়েশিয়ান সিভিল ডিফেন্স ফোর্স (এপিএম), সেলাঙ্গর ন্যাশনাল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট (জেপিএন) এবং সুবাং সিটি কাউন্সিল অংশ নেয়।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৩৭

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৪৯০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৪৯০ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ। তবে আটকদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি রয়েছেন তা জানা যায়নি। বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দেশটির  অভিবাসন সংক্রান্ত কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বুধবার (৩১ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় মধ্যরাত ২টা ৩০ মিনিটে বুকিত আমান আন্ডারকভার এলাকায় অপরাধ বিভাগের (ডি-সেভেন) নেতৃত্বে জেনারেল অপারেশন টিম (পিজিএ) এবং সেলাঙ্গরের মালয়েশিয়ান ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের (জিম) সহায়তায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় ৪৯০ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করা হয়। আটকদের মধ্যে বাংলাদেশি ছাড়াও নেপাল, আফগানিস্তান ও ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক রয়েছেন।  অভিবাসন বিভাগ বলছে, অভিযানের আগে অভিবাসীদের অনুপ্রবেশের বিষয়ে স্থানীয় জনগণের কাছ থেকে অভিযোগ ও তথ্য নেওয়া হয়। পরে বুকিত আমান আন্ডারকভার এলাকায় প্রায় এক মাস ধরে গোয়েন্দা নজরদারি চালায় দেশটির পুলিশ। জানা গেছে, আটকদের মধ্যে কয়েকজন অভিবাসী খুচরা পণ্যের দোকান চালাত এবং ওই এলাকার অ্যাপার্টমেন্টে থাকা বিদেশি গ্রাহকদের চাহিদা মেটাতে নিজ দেশ থেকে পণ্য এনে বিক্রি করত।  প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে জানানো হয়েছে, আটক অভিবাসীদের বৈধ ভ্রমণ নথি ছিল না। ডকুমেন্টেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর আটক অভিবাসীদের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে সেমুনিয়াহ ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে রাখা হয়েছে।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:০২

সৌদিতে এক সপ্তাহে ১৯ হাজারের বেশি অভিবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে অবৈধ অভিবাসীদের ওপর ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সপ্তাহের ব্যবধানে ১৯ হাজার ৩২১ জন অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে দেশটিতে। আবাসন, শ্রম এবং নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের দায়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানা গেছে। শনিবার (২৭ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে আরব নিউজ।  সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ হাজার ৪২৭ জন আবাসন আইন লঙ্ঘনের দায়ে, ৪ হাজার ৬৯৭ জন অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার দায়ে এবং তিন হাজার ১৯৭ জন শ্রম আইন লঙ্ঘন করার দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন।  এ ছাড়া অবৈধভাবে সৌদিতে প্রবেশের দায়ে গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ৩১ শতাংশ ইয়েমেনি, ৬৭ শতাংশ ইথিওপিয়ান এবং ২ শতাংশ অন্যান্য জাতীয়তার ছিলেন।   প্রসঙ্গত, প্রায় ৩ কোটি ৪৮ লাখ মানুষের দেশ সৌদি আরব। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের লাখ লাখ অভিবাসী শ্রমিক দেশটিতে কর্মরত আছেন। সৌদি আরবে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে আসছে নাগরিকদের।   এ ছাড়া সৌদি আরবের স্থানীয় গণমাধ্যম নিয়মিতভাবে দেশটিতে আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে নিরবচ্ছিন্ন ধরপাকড় অভিযান ও অবৈধ প্রবাসীদের গ্রেপ্তারে খবর প্রকাশ করছে।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:১২

ফুটবল খেলতে গিয়ে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৫৯ অভিবাসী আটক
ফুটবল খেলতে গিয়ে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৫৯ অভিবাসী আটক হয়েছেন।  শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে খেলার মাঠে অভিযান চালিয়ে বাংলাদেশিসহ অন্তত ৫৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে অভিবাসন বিভাগ। রোববার (১৪ জানুয়ারি) তেরেঙ্গানু অভিবাসন বিভাগের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান তেরেঙ্গানু অভিবাসন বিভাগের পরিচালক আজহার আবদুল হামিদ। আরও পড়ুন : ফাইনালে বার্সেলোনাকে হারাতে মোটা অঙ্কের বোনাস ঘোষণা    তিনি জানান, জালান তোক জেম্বলের মাঠে বিদেশিদের বড় একটি দল ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করেছে বলে স্থানীয়দের কাছ থেকে তথ্য পাই। তারপর অভিযান চালানো হয়। অভিযানের সময় কিছু বিদেশি খেলোয়াড় মাঠে ফুটবল খেলছিল, অন্যরা দর্শক হয়ে খেলা উপভোগ করেছিলেন। অভিযানের সময় জার্সি পরিহিত কয়েকজন বিদেশি পালানোর চেষ্টা করলেও রয়্যাল মালয়েশিয়ান পুলিশ (পিডিআরএম) ও সড়ক পরিবহন বিভাগের (জেপিজে) সহযোগিতায় কর্মকর্তা ও ইমিগ্রেশন এনফোর্সমেন্ট কর্মীরা এলাকাটি ঘিরে ফেললে তাদের আটক করতে সক্ষম হয়। আটকদের মধ্যে বাংলাদেশি ছাড়াও মিয়ানমার, পাকিস্তান ও ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের মোট ৫৯ জন বিদেশিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এদের মধ্যে বৈধ ট্রাভেল ডকুমেন্ট না থাকায় ২০ থেকে ৫০ বছর বয়সী তিন বাংলাদেশি ও মিয়ানমারের ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। আরও পড়ুন : সুপার কাপ ফাইনালের আগে ইনজুরিতে রাফিনহা   দেশটির ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩ এর ৬(১) (সি) ধারা অনুযায়ী, আটকদের সবাইকে আরও বেশি তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় আজিল ইমিগ্রেশন ডিপোতে পাঠানো হয়েছে।
১৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৩৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়