• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বাসরের পর লাপাত্তা স্বামী, শ্বশুরবাড়িতে অবস্থান তরুণীর
প্রেম করে বিয়ের পর বাসর রাত কাটিয়ে পরদিন শ্বশুর বাড়িতে নববধূকে রেখে পালিয়েছেন স্বামী। অপেক্ষার প্রহর গুনতে গুনতে চলে যায় সাত দিন। কিন্তু মনের মানুষ স্বামী ফেরত আসছেন না। অবশেষে কোনো উপায় খুঁজে না পেয়ে স্বামীর স্বীকৃতি পেতে শ্বশুরবাড়িতে অবস্থান নেন ভুক্তভোগী নববধূ। ঘটনাটি ফরিদপুরের সালথা উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের ফুলবাড়িয়া গ্রামের।  জানা যায়, অভিযুক্ত স্বামীর নাম নিশাত (২০)। সে ফুলবাড়িয়া গ্রামের মো. দুলাল শেখের ছেলে। আর ভুক্তভোগী তরুণী পাশের সোনাপুর ইউনিয়নের চান্দাখোলা গ্রামের সিদ্দিক সর্দারের মেয়ে। ভুক্তভোগী তরুণী জানান, নিশাতের সঙ্গে তার ফেসবুকে পরিচয়। টানা ৯ মাস প্রেমের সম্পর্ক ছিল তাদের। প্রেমের সুবাদে নিশাত মাঝে মাঝে তাদের বাড়িতে যেতেন। গত ৯ এপ্রিল তার ব্যক্তিগত সম্মতিতে ওই তরণীর বাড়িতে বিয়ে সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর বাসর রাত কাটিয়ে পরদিন সকালে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান নিশাত। এরপর গত এক সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কোনো যোগাযোগ করেনি। তিনি আরও জানান, এই জন্য স্বামীর বাড়িতে আজ চলে এসেছি। এখানে আসলে বাড়ির সবাই পালিয়ে যায়। স্ত্রীর স্বীকৃতি না পেলে আত্মহত্যা ছাড়া কোনো পথ নেই। এদিকে তরুণীর উপস্থিতি টের পেয়ে নিশাতের পরিবারের সবাই বাড়িতে তালা মেরে পালিয়ে যান। বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ওই তরুণী শ্বশুরবাড়িতেই অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। তরুণীকে একনজর দেখতে ওই বাড়িতে ভিড় করেন উৎসুক প্রতিবেশীরা। সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফায়েজুর রহমান বলেন, ট্রিপল নাইন নম্বরে ফোন করে বিষয়টি আমাদের জানান ওই তরুণী। তবে কোনো অভিযোগ তিনি করেননি। যদি ভুক্তভোগীর পরিবার আমাদের সহযোগিতা চান, তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সালথা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান বালী বলেন, বিষয়টি খোঁজ-খবর নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০২:১১

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের শঙ্কা : মার্কিন বাহিনীর অবস্থান পরিবর্তন
ইসরায়েলে ইরানের হামলার শঙ্কায় মধ্যপ্রাচ্যে মোতায়েন মার্কিন রণতরীর অবস্থান পরিবর্তন করেছে বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন কিরবি। তিনি বলেন, মিত্র ইসরায়েলের ওপর ইরানের যেকোনো হামলা রুখে দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত মার্কিন বাহিনী। আর তা জানান দিতে মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত মার্কিন রণতরী স্থান পরিবর্তন করেছে। তবে তিনি মার্কিন বাহিনীর স্থান পরিবর্তন বা কোনো পথে এগোচ্ছে তা খোলাসা করেননি। মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ‘ইউএসএস আইজেনহাওয়ার’ সহ নৌবাহিনীর আরও যুদ্ধযান বর্তমানে লোহিত সাগর ও ভূমধ্যসাগরে অবস্থান করছে। এদিকে শতাধিক ড্রোন এবং কয়েক ডজন ক্ষেপণাস্ত্র ইতোমধ্যে প্রস্তুত করেছে ইরান। তবে শিগগিরই ইসরায়েলে হামলা না করতে ইরানকে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। বাইডেন বলেন, আমরা আশঙ্কা করছি, ইরান শিগগিরই ইসরায়েলে হামলা করতে পারে। তবে তেহরানকে শিগগিরই হামলা না করতে সতর্ক করছি। তিনি বলেন, আমরা ইসরায়েলকে রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা যেকোনো সময় ইসরায়েলকে সমর্থন করব। তাদের রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র যেকোনো ধরনের সহায়তার জন্য সব সময় প্রস্তুত। তাই ইরান কখনও সফল হবে না। গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে যুদ্ধবিমান থেকে হামলা চালায় ইসরায়েল। এতে নিহত হন দেশটির শীর্ষস্থানীয় দুই সামরিক কর্মকর্তাসহ ৭ জন। এরপর সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, এই কর্মকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে। এ ঘটনার পর ইরান ও ইসরায়েল-দুই দেশ ভ্রমণে নিজেদের নাগরিকদের সতর্ক করেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ। এ নিয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েলের জনগণও। মার্কিন দূতাবাসের বরাত দিয়ে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানায়, নিজ কর্মীদের বৃহত্তর জেরুজালেমের বাইরে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে তেল আবিব ও বির শেভা এলাকা এ সতর্কতার আওতামুক্ত থাকবে। এমন পরিস্থিতিতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ‘ইসরায়েলি সেনাবাহিনী অন্যান্য ফ্রন্ট থেকে চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমাদের সাধারণ একটি নীতি আছে: যারা আমাদের আঘাত করবে, আমরা তাদের আঘাত করব।’ ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল জানায়, দক্ষিণ অথবা উত্তর ইসরায়েলে ইরানের সম্ভাব্য হামলা মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে তেল আবিব। তবে তেহরান এখনও এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি। এর আগে পশ্চিমা গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলোতে দাবি করা হয়, সরাসরি ইসরায়েল অথবা ইসরায়েলের স্বার্থ রয়েছে এমন স্থাপনায় ইরানের হামলা আসন্ন। সূত্র : দ্য টেলিগ্রাফ, বিবিসি, সিএনএন
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৪

ডিআইইউ’র ১০ শিক্ষার্থী বহিষ্কার / ইউজিসিতে অবস্থান নেওয়ার ঘোষণা ডিইউজের
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ১০ শিক্ষার্থীর সাময়িক বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনে (ইউজিসি) অবস্থান নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। বুধবার (২০ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে  ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সাংবাদিক সমিতি আয়োজিত এক মানববন্ধনে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। মানববন্ধনে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, সাংবাদিকতা করার দায়ে শিক্ষার্থীদের সাময়িক বহিষ্কার করে যে অবিচার করা হয়েছে সে বিষয়ে আমি একটু আগে ভিসিকে কল করেছিলাম। তিনি কল রিসিভ করেননি। এই ধরনের অপরাধ কিছুতেই সহ্য করা যায় না। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সংবাদদাতা রয়েছে। সাংবাদিকতা করায় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারের ঘটনা আমি কখনোই এর আগে শুনিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ধরনের অন্যায় কিছুতেই সহ্য করা হবে না।  ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী বলেন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি নিকৃষ্ট কাজ করেছে। শামীম হায়দার পাটোয়ারী আপনি টকশোতে মিষ্টি মিষ্টি কথা বলেন, আপনাকে সতর্ক করে দিতে চাই। আপনাকে অবিলম্বে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করতে হবে। ভিসি মহোদয়, আপনি বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নিন। নতুবা আপনাদের দুজনের অফিস নয়, বাড়িও ঘেরাও করা হবে। ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন বলেন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে অবশ্যই অনিয়ম হচ্ছে। এজন্য সাংবাদিকদের সাংবাদিকতা করতে দিচ্ছে না। ছাত্রদের বহিষ্কারাদেশ অবশ্যই প্রত্যাহার করতে হবে। একইসঙ্গে তাদের সাংবাদিকতা করার সুযোগ দিতে হবে। ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি শুকুর আলী শুভ বলেন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি যদি ভেবে থাকে যে সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করবে, সেটা হবে ভুল ধারণা। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় তা করতে পারেনি, পারবেও না। একটা বিশ্ববিদ্যালয় নিজের নিয়মে চলবে না, দেশের আইনে চলবে। আমি সাবধান করে দিতে চাই, অবিলম্বে এ বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করে তাদের পূর্ণাঙ্গভাবে সাংবাদিকতা করার সুযোগ করে দিতে হবে। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম মুজতবা ধ্রুব, কোষাধ্যক্ষ সোহেলী চৌধুরী, কার্যনির্বাহী সদস্য সাজেদা হক, সাবেক সহসভাপতি মানিক লাল ঘোষ, ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি শুকুর আলী শুভ, সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ, এডুকেশন রিপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অভিজিৎ ভট্টাচার্য, সাধারণ সম্পাদক আকতারুজ্জামান প্রমুখ। উল্লেখ্য, সম্প্রতি সাংবাদিকতা করায় ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ১০ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে সাংবাদিক সমিতির কার্যক্রম অবৈধ ঘোষণা করা হয়।
২০ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫৪

বায়ুদূষণে ঢাকার অবস্থান আজ পঞ্চম, মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে এসেছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই। দূষণ মাত্রার দিক থেকে তালিকায় আজ রাজধানী ঢাকার অবস্থান পঞ্চম। ঢাকার দূষণমাত্রার স্কোর হচ্ছে ১৭১ অর্থাৎ এখানকার বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।  শনিবার (১৬ মার্চ) সকাল ৮টা ১৮ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য। বায়ুদূষণের শীর্ষে উঠে এসেছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই। তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা চিয়াং মাইয়ের বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ২২৯ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির স্কোর হচ্ছে ১৯৩ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মান অস্বাস্থ্যকর। সূচকে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে চীনের বেইজিং এবং শহরটির স্কোর হচ্ছে ১৮৫। এর অর্থ দাঁড়ায় সেখানকার বায়ুর মানও অস্বাস্থ্যকর। স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
১৬ মার্চ ২০২৪, ০৯:২৪

জিম্মি জাহাজের সর্বশেষ অবস্থান সম্পর্কে যা জানা গেল
ভারত মহাসাগরে এমভি আবদুল্লাহ নামের বাংলাদেশি জাহাজটি মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে জলদস্যুদের ছিনতাইয়ের কবলে পড়ে। জাহাজে থাকা ২৩ বাংলাদেশি নাবিককে জিম্মি করে তারা। এর তৃতীয় দিনের মাথায় বৃহস্পতিবার জাহাজটি সোমালিয়ার উপকূলের দিকে নিয়ে আসে দস্যুরা। প্রথমে সোমালিয়ার গ্যারাকাদ উপকূল থেকে ২০ নটিক্যাল মাইল দূরে জিম্মি জাহাজটি নোঙর করেছিল দস্যুরা। এরপর সন্ধ্যার দিকে উপকূল থেকে ৭ নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করে রাখে।  শুক্রবার (১৫ মার্চ) জাহাজটি আবারও নোঙর তুলে কাছাকাছি আরেক এলাকায় নিয়ে যায় সোমালীয় জলদস্যুরা। এদিন রাতে বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএমওএ) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এমভি আব্দুল্লাহকে যেখানে নোঙর করা ছিল, সেখান থেকে আজ ৪৫-৫০ নটিক্যাল মাইল উত্তর দিকে সরিয়ে সোমালিয়ার গদবজিরান উপকূলে নেওয়া হয়েছে। জাহাজটিকে গদবজিরান শহর থেকে ৪ নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করা হয়েছে। এস আর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী  ক্যাপ্টেন মেহেরুল করিম জানিয়েছেন, ‘কী কারণে জলদস্যুরা জাহাজটি সরিয়ে নিয়েছে তা জানি না। তবে আমরা জাহাজের অবস্থানের বিষয়ে নজর রাখছি।’ ধারণা করা হচ্ছে, দস্যুরা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে জাহাজের অবস্থান পরিবর্তন করছে। এদিকে জাহাজে আটক নাবিকদের উদ্ধার নিয়ে সরকার ও মালিকপক্ষ উদ্বিগ্ন। সরকারের পক্ষ থেকে যেমন যোগাযোগ করার চেষ্টা চলছে তেমনিভাবে মালিকপক্ষও পূর্বের অভিজ্ঞতার আলোকে উদ্ধারে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
১৫ মার্চ ২০২৪, ২৩:০১

জলদস্যুদের হাতে জিম্মি ‘এমভি আবদুল্লাহ’র অবস্থান শনাক্ত
ভারত মহাসাগরে জলদস্যুদের কবলে পড়া বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’র অবস্থান শনাক্ত করা গেছে। বর্তমানে জাহাজটি সোমালিয়ার গারাকাড উপকূল থেকে ৭২ মাইল দূরে অবস্থান করছে। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম ব্যুরোর (আইএমবি) বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনটি জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার ভোর ৬টার সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ সোমালিয়ার গারাকাড উপকূল থেকে ৭২ মাইল দূরে অবস্থান করছে। ইতোমধ্যে ‘এমভি আবদুল্লাহ’র পিছু নিয়েছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের (ইইউ) মেরিটাইম সিকিউরিটি ফোর্সের একটি যুদ্ধজাহাজ। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। ‘এমভি আবদুল্লাহ’ এবং এতে থাকা নাবিকদের উদ্ধারে আন্তর্জাতিক তৎপরতা চালাচ্ছে বাংলাদেশ। ইতোমধ্যেই চারটি আন্তর্জাতিক সংস্থাকে বিষয়টি জানিয়ে তাদের সহায়তাও চাওয়া হয়েছে। ২৩ নাবিককে উদ্ধারে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে কুয়ালালামপুরে পাইরেসি রিপোর্টিং সেন্টার, নয়াদিল্লিতে ইন্ডিয়ান ফিউশন সেন্টার, যুক্তরাজ্য মেরিটাইম ট্রেড অপারেশন (ইউকেএমটিও) এবং এশিয়ায় দস্যুতা ও সশস্ত্র ডাকাতি প্রতিরোধে আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তির আওতায় সিঙ্গাপুরে অবস্থিত দপ্তরকে খবর দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
১৪ মার্চ ২০২৪, ১২:৩৫

মাসব্যাপী অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রাখবে বালতিস্তানের আন্দোলনকারীদের
গিলগিট-বালতিস্তানের জনগণের আর্থিক ও রাজনৈতিক স্বায়ত্তশাসনসহ বিভিন্ন অধিকার আদায়ের দাবিতে টানা ৩২ দিন ধরে বিক্ষোভ অবস্থান ধর্মঘট অব্যাহত রেখেছে। বিক্ষোভকারীরা তাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের অবস্থান ধর্মঘট চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে এবং সরকারের কাছে নিশ্চয়তা চেয়েছে, গমের ভর্তুকি মূল্য বৃদ্ধি না করার জন্য। রাজনৈতিক ও ধর্মীয় দলগুলোর জোট গিলগিট-বালতিস্তান (জিবি) আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির (এএসি) ডাকা অঞ্চলজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ, ধর্মঘট ও অবস্থান ধর্মঘটের পর জিবি সরকার সম্প্রতি ভর্তুকিযুক্ত গমের দাম প্রতি কেজি ৩৬ টাকা থেকে ২০ টাকায় ফিরিয়ে আনার জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। জিবি মুখ্যমন্ত্রী বিষয়টি সমাধানের জন্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে কথা বলার জন্য ছয় সদস্যের একটি মন্ত্রীসভা কমিটিও গঠন করেছিলেন। তবে প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান করে আওয়ামী অ্যাকশন কমিটি রাজনৈতিক ও আর্থিক স্বায়ত্তশাসন, এনএফসি রোয়েদাদে জিবির অংশীদারিত্ব এবং জিবি অ্যাসেম্বলির ক্ষমতায়নসহ সনদের ১৫টি দাবির সবগুলো পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়। এএসি ভর্তুকিযুক্ত গমের দাম পুনরুদ্ধার, অর্থ আইন ২০২২ স্থগিত, বিভিন্ন কর প্রত্যাহার, এনএফসি পুরষ্কারে জিবির অংশ নিশ্চিত করা এবং স্থানীয়দের জমির মালিকানার অধিকারের বিধান করার দাবি জানিয়েছে। খনিজ অনুসন্ধানের জন্য বহিরাগতদের দেওয়া সমস্ত ইজারা বাতিল করা, নিট জলবিদ্যুৎ লাভের আওতায় দিয়ামার-ভাসা বাঁধের ৮০ শতাংশ রয়্যালটি জিবি জনগণকে দেওয়া, অনুর্বর জমির মালিকানা স্থানীয় জনগণের কাছে দেওয়া, জিবি বাসিন্দাদের বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা, ২২ ঘণ্টার বিদ্যুৎ বিভ্রাট বন্ধ করা, এই অঞ্চলে মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপন করা এবং জিবিতে ঐতিহ্যবাহী রুটগুলি পুনরুদ্ধার করার দাবি তুলেছে আওয়ামী একশন কমিটি। এএসি জানিয়েছে, স্কার্দু ও অন্যান্য এলাকায় বিক্ষোভ আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। তবে গিলগিটের ইতিহাদ চক এলাকায় বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন সাধারণ মানুষ। রবিবারও গিলগিটের ইতিহাদ চক এলাকায় বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত ছিল। সেখানে বিভিন্ন জেলা থেকে আসা বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নিয়েছিলেন। নোমাল, নলতার, রহিমাবাদ এবং সুলতানাবাদের মতো নিকটবর্তী এলাকা থেকে প্রতিবাদ মিছিল অবস্থান ধর্মঘটে যোগ দেয়। বিক্ষোভকারীরা সরকারের বিরুদ্ধে ও তাদের দাবির পক্ষে স্লোগান দেয় এবং তাদের মৌলিক দাবি আদায়ের জন্য আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার শপথ নেয়। তারা বলেন, শূন্য তাপমাত্রার মধ্যেও জনগণ তাদের সাংবিধানিক ও আইনগত দাবির জন্য আন্দোলন করছে এবং দাবি পূরণ করে তারা আন্দোলন প্রত্যাহার করবে। আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির প্রধান সংগঠক এহসান আলী এডভোকেট বলেন, জিবি সরকার বিষয়গুলো সমাধানে আন্তরিক নয়।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:১৯

হোয়াইট হাউসের সামনে পশতুন তাহাফুজের অবস্থান 
মনজুর পশতিনের মুক্তির দাবিতে হোয়াইট হাউসের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে পশতুন তাহাফুজ মুভমেন্ট (পিটিএম)। শনিবার হোয়াইট হাউসের সামনের এ কর্মসূচিতে মনজুর পশতিন এবং অন্যান্য কর্মীদের ন্যায়বিচারের দাবি করা হয়। এর বাইরেও যারা পাকিস্তান নিরাপত্তা সংস্থাগুলির দ্বারা বেআইনিভাবে গ্রেপ্তার ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে তাদেরও ন্যায়বিচার দাবি করে আন্দোলনকারীরা। পশতুন নেতাসহ আটক কর্মীদের মুক্তি দিতে পাকিস্তানকে বাধ্য করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হস্তক্ষেপের দাবিতে অনেক পশতুন কর্মী অবস্থান ধর্মঘটে অংশ নিয়েছেন।  এর আগে ৪ ডিসেম্বর তুরবাতে একটি বিক্ষোভে বক্তব্য রাখার জন্য পিটিএম প্রধানকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ তার ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ আনে। আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন। কিন্তু ৫ জানুয়ারি তাকে আবার গ্রেপ্তার করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। পিটিএম জানিয়েছে, নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর তীব্র নির্যাতনের পর পশতিনকে পাঞ্জাব প্রদেশের আটক কারাগারে স্থানান্তর করা হয়।  এক্স এ তাদের পোস্টে পিটিএম খাইবার একাউন্ট থেকে জানানো হয়েছিলো যে, মনজুর পশতিনের স্বাস্থ্য সঙ্কটজনক। তিনি নৃশংস শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।  পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান এলাকার বাসিন্দা মনজুর পশতিন ২০১৪ সালে পশতুন তাহাফুজ মুভমেন্ট (পশতুন প্রোটেকশন মুভমেন্ট) প্রতিষ্ঠা করেন। এক্স-এ এক পোস্টে পিটিএম ইউনাইটেড স্টেটস লিখেছে, আজকের তরুণরা মনজুর পশতিনের মধ্যে অনুপ্রেরণা খুঁজে পায়। নিপীড়নের বিরুদ্ধে আশার মূর্ত প্রতীক মনজুর। তারা ন্যায়বিচার ও সাম্যের জন্য একটি বিপ্লবের সূচনা করতে চায়। স্বৈরশাসন থেকে মুক্ত হয়ে এমন একটি ভবিষ্যৎ তৈরি করতে চায় যেখানে প্রতিটি শিশু মর্যাদা ও স্বাধীনতার সাথে সাফল্য অর্জন করতে পারবে। পাকিস্তানের জনসংখ্যার প্রায় ১৫ থেকে ১৮ শতাংশ পশতুন। এদের বেশিরভাগেরই বসবাস খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশ এবং আফগানিস্তান সীমান্তে।  
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫১

বাংলাদেশে ঢুকতে ফের সীমান্তে অবস্থান রোহিঙ্গাদের
বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের জন্য ফের সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে রোহিঙ্গারা। মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান সংঘাতের কারণে নিরাপত্তাহীনতার কারণে তারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে। তবে তাদের এ দেশে প্রবেশের বিরোধিতা করছেন উখিয়া-টেকনাফে অবস্থানরত রোহিঙ্গারা। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) ক্যাম্পে আয়োজিত কনভেনশনে রোহিঙ্গা নেতারা বলেছেন, আরাকান আর্মি তাদের অবস্থান স্পষ্ট করলে এখনই তারা ফিরে যাবেন মিয়ানমারে।  নিজ দেশ ছেড়ে এসে এবার ভুল করা যাবে না।  মিয়ানমারের অভ্যন্তরে জান্তা বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির তুমুল সংঘর্ষ চলছে। ইতোমধ্যে রাখাইন রাজ্যের বেশ কিছু এলাকা দখলে নিয়েছে আরাকান আর্মি। চলমান সংঘর্ষের কারণে বুচিডংসহ রাখাইনের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের জন্য সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে। উখিয়া ক্যাম্পের রোহিঙ্গারা জানান, দুপক্ষের হামলায় রোহিঙ্গারা প্রতিনিয়ত আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই তারা বাংলাদেশে চলে আসার জন্য নিয়মিত যোগাযোগ করছেন এখানকার রোহিঙ্গাদের সঙ্গে। এবার নিপীড়নের শিকার হলেও কোনো অবস্থাতেই জন্মভূমি না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছেন রোহিঙ্গা নেতারা। তারা বলছেন, ২০১৭ সালে বাংলাদেশে এসে ভুল করেছেন। সেটা দ্বিতীয়বার যেন অন্যরা না করেন। মিয়ানমারে এখন জান্তারা দুর্বল হয়ে পড়েছে। ফলে এখনই স্বদেশে ফিরে যাওয়া জরুরি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক রোহিঙ্গা বলেন, আমরা আর কাউকে বাংলাদেশে আসতে দিতে চাই না। বরং এখনই সময় সেখানে আমাদের চলে যাওয়া। যেটা জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সময়ে যেতে পারলে খুবই ভালো হয়। একই কথা বলেন আরেক রোহিঙ্গা। তিনি বলেন, তারা কষ্ট পেলেও, জুলুমের শিকার হলেও মিয়ানমারেই থাকা দরকার। ওরা দেশে থাকতে পারলে পরে আমরাও যেতে পারব। এদিকে শরণার্থী কমিশন বলছে, নতুন করে যে কোনো অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সরকার। শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, আরও রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢোকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে আমাদের বর্ডার গার্ড (বিজিবি) অত্যন্ত সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। যাতে আর কোনো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:২২

পাকিস্তানের দাবি আদায়ে বিলম্বের প্রতিবাদে গিলগিটে অবস্থান ধর্মঘট অব্যাহত
পাকিস্তানের গিলগিট বালতিস্তানে দাবি বাস্তবায়নে বিলম্বকে কেন্দ্র করে আওয়ামী সংগ্রাম কমিটির বিক্ষোভ অবস্থান কর্মসূচি আরও তীব্র হয়েছে। পাকিস্তানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডেইলি কেটু জানিয়েছে, বুধবার হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভে অংশ নেন। হায়দারপুরা ইয়ুথ, দিনিয়ুর ইয়ুথ, মাজিনি মহল্লা ইয়ুথ, কাশরুত ইয়ুথ সহ গিলগিট সিটির বিভিন্ন পাড়া বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিল। অবস্থান কর্মসূচির প্রধান সমন্বয়ক এহসান আলী বলেন, আমরা সরকারে যাব না। তিনি বলেন, আমরা প্রশাসনের কাছে দাবির একটি সুস্পষ্ট সনদ জারি করেছি, যা সমঝোতার পরিবর্তে বাস্তবায়ন করা উচিত। মানুষ বেরিয়ে এসেছে তাদের মৌলিক মানবাধিকারের দাবিতে, দান নিতে নয়। অবস্থান ধর্মঘটে বক্তব্য রাখতে গিয়ে পরিষদের সদস্য নওয়াজ খান নাজি বলেন, আমরা কোনো কৃতিত্ব নিতে আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির অবস্থান কর্মসূচিতে আসিনি। তবে আমরা আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির সমর্থন ও পাশে এসেছি এবং এই ঐক্য ও সচেতনতার কৃতিত্ব আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির। সম্প্রতি আওয়ামী অ্যাকশন কমিটি গমে ভর্তুকি নিয়ে চলমান প্রজ্ঞাপনকে অস্পষ্ট বলে প্রত্যাখ্যান করেছে। পাকিস্তানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডেইলি কেটু জানিয়েছে, আওয়ামী অ্যাকশন কমিটি অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। এহসান আলী এডভোকেট বলেন, আলোচনা এক দফায় নয়, পনেরো দফায় হবে এবং আমরা সরকারের কাছে এই কৌশলের ব্যবহার বন্ধ করার দাবি জানাচ্ছি। মঙ্গলবার, ইশকোমান থেকে জনগণের একটি বিশাল মিছিল সমাবেশে অংশ নিয়েছিল। একইভাবে, অ্যাস্টর এবং ডায়ামারের জনগণও অবস্থান ধর্মঘটে অংশ নেবে এবং নগরের জনগণও অবস্থান ধর্মঘটে অংশ নেবে। আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির সমন্বয়ক ফিদা হোসেন বলেন, আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির সঙ্গে কোনো আলোচনা হয়নি। তবে যারা সুবিধার্থী ছিলেন তাদের সাথে আলোচনা হয়েছে এবং এই সুবিধার্থীদের সাথে আমাদের কোনও সংযোগ নেই। তিনি বলেন, আওয়ামী অ্যাকশন কমিটি অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়