• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo

রমজানে ভালো থাকার উপায়

আরটিভি অনলাইন ডেস্ক

  ১৩ জুন ২০১৭, ১৭:৫১

রোজা ইসলাম ধর্মের পাঁচটি প্রধান স্তম্ভের অন্যতম। রমজান রহমত ও বরকতে পরিপূর্ণ। রমজানে ধৈর্য, আত্মসংযম, নিয়মানুবর্তিতার সঙ্গে রোজাপালনের মাধ্যমে মুসলমানরা আল্লাহর নিকটবর্তী হওয়ার সুযোগ লাভ করে। তবে পবিত্র রমজান মাসে আমাদের খাদ্য তালিকায় কিছু ভিন্নতা দেখা যায়। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত তেল ও ভাজা খাবার আমাদের নিঃসন্দেহে বর্জন করতে হবে যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। ধর্মীয় অনুপ্রেরণার পাশাপাশি স্বাস্থ্যগত দিক থেকেও রোজার উপকারিতা সম্পর্কে জানালেন বিআরবি হসপিটাল লিমিটেড’র পুষ্টিবিদ ইসরাত জাহান।

  • সারাদিন রোজা রাখার পর ইফতারিতে একই সময় অনেক খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • ইফতারি করার পর একটু ঝিমুনী আসে। তাই না গুমীয়ে হালকা বিশ্রাম নেয়া যেতে পারে তাতে খাবার হজমে সুবিধা হয়।
  • ইফতার হতে সেহেরির মধ্যবর্তী সময়ে প্রচুর পানি ও ফলের জুস গ্রহণ করুন তাতে শরীর পানি শূণ্যতার হাত থেকে রক্ষা পাবে।
  • একই তেলে রান্না করা খাবার, চর্বি যুক্ত খাবার ও চিনি সম্পন্ন খাবার এড়িয়ে চলুন।
  • প্রাকৃতিক ফলের জুস দিয়ে ইফতারি শুরু করলে শরীরের সারাদিনের ক্লান্তি কেটে পর্যাপ্ত মিনারেল, লবণ ও ভিটামিনের চাহিদা পূরণ হয়।
  • ইফতারি ও সেহেরীতে লবণ জাতীয় খাবার বেশি খেলে পরবর্তীতে শরীরে তৃষ্ণা ভাব জাগায়।
  • প্রতিদিন ইফতারে রসালো ফল যেমন শসা, তরমুজ, নাসপাতি, আম, লিচু অবশ্যই রাখা প্রয়োজন এতে শরীরের পানি শূণ্যতা দূর হবে পাশাপাশি ফলের সুগার সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে দূর করবে ক্লান্তিভাব।
  • যাদের ব্যায়াম করার অভ্যাস তারা অবশ্যই ইফতারির পরপরই ব্যায়াম করবেন না। কারণ ব্যায়াম এর ফলে যে রক্ত প্রবাহ হয়। তা খাবার হজমে ব্যাঘাত ঘটায়।
  • কখনই সেহেরি না খেয়ে রোজা রাখা উচিত না। এতে শরীরের মেটাবলিঙ্গ দুর্বল হয়ে পড়ে।
  • যথেষ্ট পরিমাণ তরল ও ফাইবার জাতীয় খাবার রোজার সময় কোষ্ঠকাঠিন্য হতে রক্ষা করে।

আরকে/ এমকে

মন্তব্য করুন

daraz
  • রমজান এর পাঠক প্রিয়
X
Fresh