• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo

যে ৮ সিনেমায় সত্যি মিলনে লিপ্ত হয়েছিলেন অভিনেতা-অভিনেত্রীরা

বিনোদন ডেস্ক, আরটিভি অনলাইন

  ১১ অক্টোবর ২০১৭, ১৯:০৪

কোনো পর্নোগ্রাফি নয়। সিনেমা হলে মুক্তিপ্রাপ্ত কিংবা টেলিভিশন পর্দায় দেখা এমন কিছু সিনেমা রয়েছে যেখানে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের সত্যি মিলনে লিপ্ত হতে হয়েছিল।

সাধারণত অন্তরঙ্গ দৃশ্যে মিলনের অভিনয় করে থাকেন অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। কিন্তু বিশ্বজুড়ে এমন অনেক সিনেমা আছে যেখানে ক্যামেরার সামনে সত্যিকারের শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে হয়েছে তাদের। শুধু হলিউড নয়, টালিউডের সিনেমাও সেই তালিকায় রয়েছে। তেমনি ৮টি সিনেমা তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হলো।

অ্যান্টিক্রাইস্ট (Antichrist)

লার্স ভন ট্রায়ার পরিচালিত এই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন উইলিয়াম ডেফো এবং শার্লট গিনসবার্গ। সন্তানের মৃত্যুর পর এক দম্পতি নানা ভৌতিক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হচ্ছে। সেই নিয়েই গড়ে উঠেছে ছবির কাহিনি। ছবিতে প্রত্যক্ষ যৌনতা ছাড়াও ছিল হিংসাত্মক যৌনতার দৃশ্য। তবে ছবিতে যাদের সঙ্গমরত অবস্থায় দেখা গিয়েছিল তারা অবশ্য ডেফো এবং গিনসবার্গ নন। তাদের জায়গায় ব্যবহার করা হয়েছিল তাদের বডি ডবল। বিনোদনে ভরপুর এই ছবি ২০০৯ সালে বক্স অফিসে দারুণ ব্যবসা করে।

ইন্টিমেসি (Intimacy)

দুই অচেনা মানুষ যারা জড়িয়ে পড়েছিলেন শারীরিক সম্পর্কে। আর এ নিয়েই ছবির গল্প। আর শুধু ক্যামেরার সামনেই নয়, ছবির স্বার্থে অফ ক্যামেরাও একাধিকবার ইন্টিমেট হয়েছিলেন ‘ইন্টিমেসি’র নায়ক-নায়িকা! ক্যামেরার সামনে নিজেদের অভিব্যক্তিকে আরো সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতেই নাকি তাদের এই প্রয়াস।

ওয়েটল্যান্ডস (Wetlands)

এটি একটি জার্মান ছবি। জার্মানি ভাষার আসল ছবিটির নাম Feuchtgebiete (জলাভূমি)। টেলিভিশন উপস্থাপক শার্লটে রুশ-এর একটি উপন্যাসের ভিত্তিতে তৈরি হয়েছে এই ছবি।

গান্ডু (Gandu)

কলকাতার এই ছবিটি বাঙালি দর্শকের মাঝে বেশ হৈচৈ ফেলে দেয়। ছবির মুক্তি নিয়েও অনেক বিতর্ক হয়েছিল। মুক্তির পর আবার অনেকে অর্ধেক ছবি দেখেও হল থেকে বেরিয়ে যান। কারণ ছিল সেই একটিই। অতিরিক্ত যৌন দৃশ্য। হ্যাঁ, এ ছবিতে নগ্নতা ছিল ভরপুর। ছিল শরীর গরম করা কিছু যৌন দৃশ্যও।

সংস (Songs)

২০০৪ সালের এই ব্রিটিশ রোমান্টিক ছবিতে নায়ক-নায়িকার ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের দৃশ্য সাড়া ফেলে দিয়েছিল। ছবিতে নায়ক-নায়িকা বাস্তবেই ক্যামেরার সামনে মিলন ঘটিয়েছিলেন।

লাভ (Love)

২০১৫ সালে মুক্তি পায় ফরাসি লাভ। যেখানে একাধিকবার যৌন দৃশ্য দেখা গেছে। ছবিটি থ্রিডি হওয়ার ফলে বড় পর্দায় রীতিমতো জীবন্ত হয়ে উঠেছিল সেসব যৌন দৃশ্য।

নিমফোম্যানিয়াক (Nymphomaniac)

ছবিতে নগ্নতা ও যৌনতাকে তুলে ধরেছিলেন নায়িকার ডামি। নায়িকা নিজে মিলনের দৃশ্যে অভিনয় করেননি। তাই সেসব দৃশ্যে তার শরীরকেই পর্দায় দেখানো হয়েছিল।

এল টোপো (El Topo)

আলেজান্দ্রো জোদ্রোয়িস্কি পরিচালিত এই বিখ্যাত ছবিতে একটি রেপ সিন আছে। জোদ্রোয়িস্কি দাবি করেন, এই দৃশ্যের যৌনতা প্রত্যক্ষ যৌনতা। যে অভিনেত্রীকে এই দৃশ্যে ধর্ষিত হতে দেখা যায় তাকে নাকি রাস্তায় মদ্যপ অবস্থায় ঘুরে বেড়াতে দেখেছিলেন জোদ্রোয়িস্কি। যে কোনো মূল্যে ফিল্মে অভিনয় করতে উদগ্রীব ছিলেন সেই মহিলা। রেপ দৃশ্যটির জন্য তাকেই নির্বাচন করেন পরিচালক। ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৭১ সালে।

এম/এসজে

মন্তব্য করুন

daraz
  • বিনোদন এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
অবশেষে শান্তির জায়গা খুঁজে পেলেন পরীমণি!
বুর্জ খলিফায় প্রদর্শিত হবে শাকিবের সিনেমার ট্রেলার, ব্যয় হতে পারে যত টাকা
যে কারণে সিনেমা মুক্তির দিন থেকেই প্রেক্ষাগৃহে থাকবে অ্যাম্বুলেন্স
‘জ্বীন-টু’ সিনেমার পোস্টার নকলের অভিযোগ
X
Fresh