• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo

এতো টাকা গেলো কোথায়?

আরটিভি অনলাইন রিপোর্ট

  ১৭ এপ্রিল ২০১৮, ১৪:৪২

মুদ্রানীতিতে ঋণ প্রবৃদ্ধির হার ধরা হলো ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ। কিন্তু বিতরণ হয়েছে ১৮ শতাংশের বেশি। অথচ বেসরকারি বিনিয়োগ স্থবির অবস্থায় রয়েছে। তাহলে টাকা গেলো কোথায়? প্রশ্ন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) এর বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য্যের।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে আয়োজিত সিপিডির প্রাক-বাজেট আলোচনায় তিনি এ প্রশ্ন ছুড়ে দেন।

দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার কঠোর সমালোচনা করে ড. দেবপ্রিয় আরও বলেন, মুদ্রানীতি ঘোষণার কিছুদিন পর কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নগদ জমার হার- সিআরআর কমানোর ঘোষণা দেয়া হয়। নিজের ঘোষিত মুদ্রানীতি আপনিই যদি না মানেন, তার অর্থ হচ্ছে আপনি বিকলাঙ্গ ব্যাংকিং ব্যবস্থা সৃষ্টি করেছেন।

--------------------------------------------------------
আরও পড়ুন : ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাড়াবে বাজেট ঘাটতি: সিপিডি
--------------------------------------------------------

তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধির হার নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হতে পারে। কিন্তু ফলাফল যা দেখা যাচ্ছে, তাতে মনে হয় দেশে আয়হীন কর্মসংস্থান বাড়ছে। ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ জিডিপির তুলনায় তিন বছর ধরে একই জায়গায় আটকে আছে।

ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ না বাড়ায় এই আয়হীন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে বলে মনে করেন তিনি। তিনি আগামী বাজেট সামনে রেখে সংযত সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা বজায় রাখার পরামর্শ দেন।

অনুষ্ঠানে রোহিঙ্গাদের পেছনে আগামী অর্থবছরে কী পরিমাণ অর্থ ব্যয় হতে পাবে- সে সম্পর্কেও তথ্য জানানো হয়।

সিপিডির তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে বিতাড়িত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের পেছনে আগামী ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সরকারের ব্যয় হবে ১০০ কোটি ডলার।

আরও পড়ুন :

এসআর

মন্তব্য করুন

daraz
  • অর্থনীতি এর পাঠক প্রিয়
আরও পড়ুন
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার (২৬ এপ্রিল)
হিলিতে কোটি টাকার কোকেন উদ্ধার
তীব্র গরমের জন্য দায়ী সরকার : মির্জা আব্বাস
যে কারণে চাকরি ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ৫৭ কর্মকর্তা
X
Fresh