ন্যাশনাল লাইফের ইসলামি তাকাফুল বিমার ২৯তম সভা অনুষ্ঠিত
ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির ইসলামি তাকাফুল বিমার শরিয়াহ্ কাউন্সিলের ২৯তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাজধানীর কারওয়ানবাজারে কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন শরিয়াহ্ কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মাওলানা শাহ মোহাম্মদ ওয়ালী উল্লাহ্।
এসময় সভায় কোম্পানির চেয়ারম্যান আলহাজ মোরশেদ আলম এমপি, শরিয়াহ কাউন্সিলের সদস্য মাওলানা মুফতি কফিল উদ্দিন সরকার ছালেহী, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা জামাল এম এ নাসের, ডিএমডি কাজেম উদ্দিনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
এমসি/পি
মন্তব্য করুন
সয়াবিন তেলের নতুন দাম কার্যকর
প্রতি লিটারে ১০ টাকা কমিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৬৩ টাকা এবং খোলা সয়াবিন তেলের দাম ১৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনা বিষয়ক টাস্কফোর্স। ঘোষিত সময়ের তিন দিন পর রোববার (৩ মার্চ) থেকে সয়াবিন তেলের নতুন দাম কার্যকর করলো সরকার।
এর আগে সাধারণ ক্রেতারা বলেছেন, কোনো পণ্যের শুল্ক বা বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে রাতারাতি সেটার প্রভাব পড়ে দেশের বাজারে। কিন্তু কমার সময় চলে টালবাহানা। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসে আলোচনা করে ১ মার্চ থেকে সয়াবিন তেলের দাম ১০ টাকা কমানোর ঘোষণা দেওয়া হলেও সেটি এখনও কার্যকর হয়নি।
এক বিক্রেতা বলেন, সরকার ঘোষণা দিয়েছে ১ তারিখ থেকে সয়াবিন তেলের নতুন দর কার্যকর হবে। কিন্তু কোম্পানি বলছে, ৩ থেকে ৪ দিন লাগবে তেল আসতে।
গত শনিবার (২ মার্চ) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনফারেন্স সেন্টারে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, আগামীকাল (রোববার) থেকে সরকার নির্ধারিত ১৬৩ টাকা লিটার দামে ভোজ্য তেল পাওয়া যাবে। ইতোমধ্যে মিলগুলোতে তেলের মূল্য তদারকিতে মন্ত্রণালয়ের টিম যাচ্ছে। এছাড়া রমজান মাসকে সামনে রেখে নিত্যপণ্যের দাম ভোক্তার নাগালে রাখতে বাজার মনিটরিং অব্যাহত থাকবে বলে যোগ করেন। এ সময় চলতি সপ্তাহে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির কথাও জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।
এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত দ্রব্যমূল্য ও বাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনাবিষয়ক টাস্কফোর্সের সভায় সয়াবিন তেলের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত হয়। নতুন দাম অনুযায়ী, বোতলজাত প্রতি লিটারে দাম ১৬৩ এবং পাঁচ লিটারের দাম ৮০০ টাকা হওয়ার কথা। আর খোলা প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম হওয়ার কথা ১৪৯ টাকা। সেদিন সভায় জানানো হয়েছিল, নতুন দাম কার্যকর হবে ১ মার্চ থেকে।
গত ২৯ জানুয়ারি মন্ত্রিসভার বৈঠকে চার নিত্যপণ্যের শুল্ক কমানোর নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসব পণ্য হলো চাল, ভোজ্যতেল, চিনি ও খেজুর। এরপর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) শুল্ক কমানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়।
বাজারে এলো হোন্ডার নতুন ফায়ারব্লেড
বছরজুড়ে একের পর এক নতুন মডেলের মোটরসাইকেল বাজারে ছাড়ছে বিশ্বখ্যাত জাপানি ব্র্যান্ড হোন্ডা। বিশ্ব বাজারে হোন্ডা ফায়ারব্লেড ইতোমধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়। ২০২৪ সালে সেটির নতুন সংস্করণ নিয়ে এলো মোটরসাইকেল প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানটি।
হোন্ডা সিবিআর ১০০০আরআর-আর ফায়ারব্লেড এর এসপি ভ্যারিয়েন্ট লঞ্চ করেছে সংস্থাটি। তাদের দাবি, মাঝারি স্পিডেও ভালো অ্যাকসেলারেশন পাওয়া যাবে বাইকটিতে। পাশাপাশি কম থ্রটলেও বাইকের উপর ভালো নিয়ন্ত্রণ এবং উন্নত ইঞ্জিন ব্রেকিং সুবিধা মিলবে।
বাইকটির মূল আকর্ষণ স্পোর্টি লুক ও অ্যারোডাইনামিক ডিজাইন। বাইকটির যে বেস মডেল রয়েছে তাতে কালো রঙের ইউএসডি সাসপেনশন রয়েছে। যেখানে এসপি ভ্যারিয়েন্টে গোল্ডেন ইউএসডি সাসপেনশন দেওয়া হয়েছে।
বাইকটির বেস মডেল এবং এসপি ভ্যারিয়েন্ট দুটিতেই রয়েছে ৯৯৯ সিসি লিকুইড কুল্ড ৪ ভালভ ৪ সিলিন্ডার ইঞ্জিন যা সর্বাধিক ২১৮ হর্সপাওয়ার এবং ১১৩ এনএম টর্ক উৎপন্ন করতে পারে। সঙ্গে রয়েছে ৬ স্পিড গিয়ারবক্স। বাইকটিতে মাইলেজ পাওয়া যাবে প্রতি লিটার জ্বালানিতে ১৫ দশমিক ৪ কিলোমিটার। ফুয়েল ট্যাংক ক্যাপাসিটি ১৬ দশমিক ১ লিটার। আর বাইকটির কার্ব ওয়েট ২০০ কেজি।
এ ছাড়া বাইকটি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৯৯ কিলোমিটার গতি তুলতে সক্ষম। ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার গতি তুলতে সময় নেয় মাত্র ২ দশমিক ৯ সেকেন্ড। বাইকটির সামনে রয়েছে দুটি ডিস্ক ব্রেক এবং পিছনে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক। সঙ্গে ডুয়াল চ্যানেল অ্যান্টি লক ব্রেক সিস্টেম (এবিএস)।
বাইকটির ফিচার রয়েছে ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট কনসোল (স্পিডোমিটার, ওডোমিটার, ট্রিপমিটার, টেকোমিটার) এলইডি লাইটিং, এবিএস লাইট, ইউএসবি চার্জিং পোর্ট ইত্যাদি। আপাতত বাইকটি জাপানের বাজারে লঞ্চ হয়েছে।
বিশ্ববাজারে লাফিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম
চলতি মাসের শুরুতেই আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দরে বড় উত্থান ঘটেছে। ইতোমধ্যে ধাতুটির দাম গত ২ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে উঠেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে সিএনবিসি।
সিএনবিসি প্রতিবেদনে বলা হয়, আগামী জুনে দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের (ফেড) সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা জোরালো হয়েছে। এর প্রেক্ষিতে মার্কিন মুদ্রা ডলারের মান কমেছে।
শুক্রবার (১ মার্চ) স্পট মার্কেটে স্বর্ণের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে ২ দশমিক ১ শতাংশ। প্রতি আউন্সের দাম হয়েছে ২০৮৬ ডলার ২১ সেন্ট। গত বছরের ডিসেম্বরের পর যা সবচেয়ে বেশি। এটা দুই মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ দাম।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) আউন্সপ্রতি স্বর্ণের দাম নিষ্পত্তি হয়েছিল ২০৪৬ ডলার ২৯ সেন্টে। অর্থাৎ ১ দিনের ব্যবধানে আউন্সে দর ঊর্ধ্বগামী হয়েছে প্রায় ৪০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৪ হাজার ৫০০ টাকা। এ নিয়ে টানা ২ সপ্তাহ বেঞ্চমার্কটির দর বাড়ল।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বখ্যাত আর্থিক প্রতিষ্ঠান টিডি সিকিউরিটিজের পণ্য কৌশলের প্রধান বার্ট মেলেক বলেন, বিশ্ববাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে স্বর্ণের দাম। চলমান বছরের মাঝামাঝিতে সুদের হার কমাতে পারে ফেড। এমন পরিস্থিতিতে ডলার সূচক এবং ট্রেজারি বন্ড ইল্ড নিম্নগামী হয়েছে। ফলে আগামী ৩ থেকে ৪ মাসে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে স্বর্ণের দর।
মেট্রোরেল থেকে প্রথম ৬ মাসের আয় জানা গেল
মেট্রোরেল চালুর প্রথম ৬ মাসে ১৮ কোটি ২৮ লাখ ৬ হাজার ৫১৪ টাকা আয় হয়েছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
সোমবার (৪ মার্চ) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এই তথ্য জানান।
২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেলের উত্তরা থেকে আগারগাঁও এবং গত বছরের ৪ নভেম্বর আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখন শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৭টা ১০ মিনিট থেকে রাত ৮টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত বাণিজ্যিকভাবে নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী নিয়মিত মেট্রোরেল চলাচল করছে।
ওবায়দুল কাদের জানান, অডিট ফার্মের নিরীক্ষা করা ২০২২-২৩ অর্থবছরের হিসাব অনুযায়ী; জুন পর্যন্ত মোট আয় হয়েছে ১৮ কোটি ২৮ লাখ ৬ হাজার ৫১৪ টাকা।
তিনি বলেন, ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (এমআরটি) লাইন-৬ মতিঝিল থেকে কমলাপুর বর্ধিত অংশের নির্মাণকাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছে। এখন পর্যন্ত কাজের সার্বিক অগ্রগতি ২৫ শতাংশ। আগামী বছর জুনে এ অংশ চালুর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
দেশে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
দেশের বাজারে আরও এক দফা স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এর ফলে রেকর্ড দামে পৌঁছেছে ভরি। সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের স্বর্ণ ২ হাজার ২১৭ টাকা বাড়িয়ে ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৯০৮ টাকা করা হয়েছে।
বুধবার (৬ মার্চ) বাজুসের দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) থেকে নতুন মূল্য কার্যকর হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
সমন্বয় করা মূল্য অনুযায়ী, ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৭ হাজার ৭৭৬ টাকা। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হয়েছে ৯২ হাজার ৩৭৯ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৭৬ হাজার ৯৮৩ টাকা।
এর আগে, গত ১৭ জানুয়ারি দেশে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল বাজুস। তখন সবচেয়ে ভালো মানের স্বর্ণের ভরি ১ হাজার ৪০০ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ১২ হাজার ৪৪১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
তবে পরদিন ১৮ জানুয়ারি ১ হাজার ৭৫০ টাকা কমিয়ে সবচেয়ে ভালো মানের স্বর্ণের ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৬৯১ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
বিশ্ববাজারে সর্বকালের সর্বোচ্চ দরে স্বর্ণ
বিশ্ববাজারে আরেক দফা বেড়ে সর্বকালের সর্বোচ্চ দরে পৌঁছেছে স্বর্ণের দাম।
শুক্রবার (৮ মার্চ) স্পট মার্কেটে বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের দাম শূন্য দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে রেকর্ড উচ্চতায় গিয়ে ঠেকেছে। প্রতি আউন্সের দাম স্থির হয়েছে ২১৬৮ ডলার ২৮ সেন্টে। দিনের শুরুতে যা ছিল প্রায় ২ হাজার ১৭১ ডলার।
একই দিনে ফিউচার মার্কেটে ইউএস বেঞ্চমার্ক স্বর্ণের দাম বেড়েছে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ। আউন্সপ্রতি দাম স্থির হয়েছে ২ হাজার ১৭৫ ডলার ৫০ সেন্টে। এর আগে, স্বর্ণের দাম কখনো এতো দেখেননি বিশ্ববাসী।
সবমিলিয়ে চলতি সপ্তাহে স্বর্ণের দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে ৪ দশমিক ১ শতাংশ।
এর আগে, ২০২৩ সালের ৩ ডিসেম্বর লেনদেনের এক পর্যায়ে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম দাঁড়ায় ২ হাজার ১৫২ ডলারে। যা ছিল ওই সময় পর্যন্ত ইতিহাসের সর্বোচ্চ দাম। এবার সেই রেকর্ডও ভেঙে গেছে।
ব্যাংক অব আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ ধাতু গবেষণার প্রধান মাইকেল উইডমার বলেছেন, স্বর্ণের চাহিদা ব্যাপক ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে। সূত্র: সিএনবিসি
রাষ্ট্রায়ত্ত চারটিসহ ৯ ব্যাংক রেড জোনে
ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে চারটিরই আর্থিক অবস্থা ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে। এর ফলে ব্যাংক চারটি রেড জোনে পড়েছে। এছাড়া দেশের ৪টি বেসরকারি ব্যাংক ও বিদেশি একটি ব্যাংক আছে এ তালিকায়।
সম্প্রতি প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘ব্যাংকস হেলথ ইনডেক্স (বিএইচআই) অ্যান্ড হিট ম্যাপ’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন তথ্য। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি বিভাগ অর্ধবার্ষিক পারফরেমেন্সের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করছে।
রেড জোনে থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি ব্যাংক হলো- বেসিক ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক ও রূপালী ব্যাংক। এছাড়া বেসরকারি খাতের চারটি ব্যাংকও রয়েছে এ জোনে। এগুলো হলো- পদ্মা ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও এবি ব্যাংক। এ ছাড়া রেড জোনে পড়েছে বিদেশি ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ইয়েলো জোনে আছে ২৯টি ব্যাংক এবং গ্রিন জোনে আছে ১৬টি ব্যাংক। গ্রিন জোন সূচকের দিক থেকে ভাল পারফরমেন্সকে বোঝায় এবং ইয়োলো জোন বোঝায় মধ্যবর্তী অবস্থানকে।
গ্রিন জোনে থাকা ব্যাংকগুলো হলো- প্রাইম ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, হাবিব ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, ব্যাংক আলফালাহ, ব্যাংক এশিয়া, সিমান্তো ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, শাহাজালাল ইসলামী ব্যাংক, উরি ব্যাংক, এইচএসবিসি, কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলন , সিটি ব্যাংক এনএ, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক বাংলাদেশ এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।
অপরদিকে ইয়োলো জোনের ব্যাংকগুলো হলো- সোনালী ব্যাংক, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, মেঘনা ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, ওয়ান ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক , এনআরবিসি ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, সাউথইস্ট ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক, মধুমতি ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক ও পূবালী ব্যাংক।