গল্প-আড্ডায় পিঠাভক্তদের মিলনমেলা
শীত আসলেই গ্রামগঞ্জে পিঠা তৈরির ধুম পড়ে। আর পিঠা মানেই জিবে জল আসা। তাই শীতে পিঠা তৈরিতে যেমন গ্রামগঞ্জে ধুম পড়ে, তেমনি তা বিক্রি করে সংসার বাঁচে অনেকের। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাগুরা ও মৌলভীবাজার ব্যবসায়ীদের ব্যবসাতেও তাই ধুম লেগেছে।
‘কথায় আছে শীতের পিঠা, খেতে ভারি মিঠা’-তাই শীত আসলেই এক শ্রেণির মানুষ পিঠা খেতে ভিড় জমায় গ্রামের দোকানগুলোতে। গল্প আর আড্ডায় জমে ওঠে পিঠাভক্তদের মিলনমেলা।
একে পুঁজি করে মৌসুমি বিক্রেতারা তেল পিঠা, ধুপি পিঠা, চিতই পিঠার সঙ্গে ধনিয়া পাতা, মরিচ, সরষে, শুঁটকি বাটা দিয়ে পিঠাভক্তদের আকৃষ্ট করছেন।
এদিকে চায়ের রাজধানী খ্যাত মৌলভীবাজারে বাড়তে শুরু করেছে শীত। প্রকৃতিতে যেনো লেগেছে এক ধরনের হিমেল পরশ। কনকনে বাতাস আর আগুনের পাশে দাঁড়িয়ে পিঠা খাবার স্বাদই যেনো অন্য রকম।
বিক্রেতারা তৈরি করতেই কাস্টমাররা গরম পিঠা কিনে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়েই মজা করে খাচ্ছে। ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, তেল পিঠা, মালপুয়া ইত্যাদি তৈরি হচ্ছে দোকানগুলোতে।
প্রতিদিন দেড় থেকে দু’হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করতে পারেন ব্যবসায়ীরা। খরচ বাদ দিয়ে দিনে ৫ থেকে ৬শ’ টাকা আয় হয় তাদের। আর এ টাকা দিয়েই চলে সংসার।
কে/ডিএইচ
মন্তব্য করুন